নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কারো যদি গোপন সাফল্যের চাবিকাঠি থাকে, তাহলে সেটা থাকে তার অন্যের কথার দৃষ্টাকোণ আর নিজের দৃষ্টি কোণ বুঝে নেওয়ার মধ্যে।।
খুবই মজার প্রশ্ন !!! উত্তরটাও মজার।।
কোষ যে বিভাজিত হয় তা তো সবাই জানেন। এই কোষ বিভাজনকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়।
১। নিউক্লিয়াসের বিভাজন ( ক্যারিওকাইনেসিস)
২। সাইটোপ্লাজমের বিভাজন ( সাইটোকাইনেসিস)
ডাবের ক্ষেত্রে আসলে হয় কি, ক্যারিওকাইনেসিস চলতে থাকে কিন্তু সাইটোকাইনেসিস হয় না। মানে নিউক্লিয়াস বিভাজিত হয়ে নতুন নিউক্লিয়াস তৈরী হয় ঠিকই কিন্তু কোষের সাইটোপ্লাজমটা বিভাজিত হয় না।
ফলে কি হবে? বহু নিউক্লিয়াস সৃষ্টি হবে। আর একে বলে "মুক্ত নিউক্লিয়ার বিভাজন"।
যেহেতু ডাবের কোষে নিউক্লিয়াস বিভাজিত হতেই থাকে হতেই থাকে সেজন্য বেচারা কোষটা নিউক্লিয়াসকে জায়গা দিতে গিয়ে তার ভেতরে থাকা পানি কে বের করে দেয়। এটাই ডাবের পানি!
আর এ পানিটাই আমরা খুব স্টাইল করে স্ট্র দিয়ে খাই
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৫৪
Sujon Mahmud বলেছেন: কমেন্ট করার জন্য ধন্যবাদ
২| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৩০
দেখা হবে রাজপথে বলেছেন: ডাবে যে শুধু এমনি এমনিতেই জল ছিল এটা জানাই ভালো ছিল।
আপনার পোস্ট পড়ে মাথা আউলা হয়ে গেল!
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৫৪
Sujon Mahmud বলেছেন: void(0);
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৮
কামাল১৮ বলেছেন: বিজ্ঞান বিষয়ক পোষ্ট ব্লগে খুব কম আসে।