নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

[কারো সমালোচনা করো না, তাহলে নিজেও সমালোচিত হবে না]

Sujon Mahmud

কারো যদি গোপন সাফল্যের চাবিকাঠি থাকে, তাহলে সেটা থাকে তার অন্যের কথার দৃষ্টাকোণ আর নিজের দৃষ্টি কোণ বুঝে নেওয়ার মধ্যে।।

Sujon Mahmud › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমেরিকা যদি বঙ্গোপসাগরে ঘাঁটি গড়ে তাহলে ভারতের উপরে কেমন প্রভাব পড়তে পারে?

২৬ শে আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৯

আমেরিকা কিভাবে আগমন করবে সেটাই বড় প্রশ্ন। ইউরোপে আমেরিকা তার সঙ্গীদের এগিয়ে দিতে পিছনে থাকে। প্রশান্ত মহাসাগরে সে নিজে আগে থেকে সঙ্গীদের পিছনে আসতে বলে। ভারত মহাসাগরে কি যে তাদের স্ট্র্যাটেজি সেটা এই মুহূর্তে বোজা যাচ্ছে না।


ইউরোপে আমেরিকা বন্ধুরা শক্তিশালী । তাছাড়া আটলান্টিক সাগরে আমেরিকার strategic risk নেই। ইউরোপ একটা buffer zone হিসেবে কাজ করছে। যাকেই আমেরিকা পৌঁছাতে হবে তাকে আগে ইউরোপের দেয়াল অতিক্রম করতে হবে। এই বাধা হিটলার বা রাশিয়া কেউ অতিক্রম করতে পারে নি।

কিন্তু প্রশান্ত মহাসাগরে আমেরিকার বন্ধুরা শক্তিশালী হলেও আমেরিকার সরাসরি strategic risk আছে। এই ফ্রন্টে চিন , রাশিয়া, উত্তর কোরিয়া ইত্যাদি সরাসরি আমেরিকার জন্যে strategic risk তৈরি করে।

আমার স্থূল নজরে ভারত মহাসাগরে আমেরিকার জন্যে কোনো সরাসরি strategic risk দেখতে পাচ্ছি না। তবে আমি নিশ্চিত নই।


তবে আমার মনে হয় আমেরিকা চাইবে ভারত কে আরোও শক্তিশালী করে সামনে রেখে নিজের আধিপত্য বিস্তার করতে। সমস্যা হলো।ভারত একটা স্বাধীনচেতা দেশ। সে পুরোপুরি আমেরিকার দলে নাম লেখাবে না। সে রাশিয়ার সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক রাখবে। চীনের সঙ্গে শক্তির সমতা বজায় রাখবে। আমেরিকার মতো চিন ধ্বংস করতে চাইবে না। ভারত এটা বোজে যে রাশিয়া চীন এর মতো শক্তিদের এই বিশ্বে দরকার আছে। না হলে শক্তির সমতা থাকবে না। ভারত আজ ৮০ বছর ধরে বহুমেরু বিশ্বের কথা বলে আসছে।

এই মুহূর্তে চিন কে দক্ষিণ এশিয়া থেকে সরাতে ভারত আমেরিকাকে প্রশ্রয় দেবে। কিন্তু আমেরিকা কে ব্যাপক ভাবে শক্তি বৃদ্ধি করতে দেবে না।আমেরিকা কিভাবে আগমন করবে সেটাই বড় প্রশ্ন। ইউরোপে আমেরিকা তার সঙ্গীদের এগিয়ে দিতে পিছনে থাকে। প্রশান্ত মহাসাগরে সে নিজে আগে থেকে সঙ্গীদের পিছনে আসতে বলে। ভারত মহাসাগরে কি যে তাদের স্ট্র্যাটেজি সেটা এই মুহূর্তে বোজা যাচ্ছে না।


ইউরোপে আমেরিকা বন্ধুরা শক্তিশালী । তাছাড়া আটলান্টিক সাগরে আমেরিকার strategic risk নেই। ইউরোপ একটা buffer zone হিসেবে কাজ করছে। যাকেই আমেরিকা পৌঁছাতে হবে তাকে আগে ইউরোপের দেয়াল অতিক্রম করতে হবে। এই বাধা হিটলার বা রাশিয়া কেউ অতিক্রম করতে পারে নি।

কিন্তু প্রশান্ত মহাসাগরে আমেরিকার বন্ধুরা শক্তিশালী হলেও আমেরিকার সরাসরি strategic risk আছে। এই ফ্রন্টে চিন , রাশিয়া, উত্তর কোরিয়া ইত্যাদি সরাসরি আমেরিকার জন্যে strategic risk তৈরি করে।

আমার স্থূল নজরে ভারত মহাসাগরে আমেরিকার জন্যে কোনো সরাসরি strategic risk দেখতে পাচ্ছি না। তবে আমি নিশ্চিত নই।


তবে আমার মনে হয় আমেরিকা চাইবে ভারত কে আরোও শক্তিশালী করে সামনে রেখে নিজের আধিপত্য বিস্তার করতে। সমস্যা হলো।ভারত একটা স্বাধীনচেতা দেশ। সে পুরোপুরি আমেরিকার দলে নাম লেখাবে না। সে রাশিয়ার সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক রাখবে। চীনের সঙ্গে শক্তির সমতা বজায় রাখবে। আমেরিকার মতো চিন ধ্বংস করতে চাইবে না। ভারত এটা বোজে যে রাশিয়া চীন এর মতো শক্তিদের এই বিশ্বে দরকার আছে। না হলে শক্তির সমতা থাকবে না। ভারত আজ ৮০ বছর ধরে বহুমেরু বিশ্বের কথা বলে আসছে।

এই মুহূর্তে চিন কে দক্ষিণ এশিয়া থেকে সরাতে ভারত আমেরিকাকে প্রশ্রয় দেবে। কিন্তু আমেরিকা কে ব্যাপক ভাবে শক্তি বৃদ্ধি করতে দেবে না।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.