নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কারো যদি গোপন সাফল্যের চাবিকাঠি থাকে, তাহলে সেটা থাকে তার অন্যের কথার দৃষ্টাকোণ আর নিজের দৃষ্টি কোণ বুঝে নেওয়ার মধ্যে।।
মানিক রতনের সন্ধান পেয়েছি আজ।
সত্যি ই তো ছোট্র জীবনপথ কে প্রতিদিন একটু একটু করে সাজাতে হবে। ভালবাসতে হবে নিজেকে আর আন্তরিকতা অনেক
থাকতে হবে প্রতিটি কাজে। তবে ই শত কষ্টকর অবস্থা থেকে মুক্তি মিলবে। ছোট ছোট বাক্য আর জীবনের অভিজ্ঞতা গুলোর বাস্তব সংমিশ্রন ডেল কার্নেগীর ★শ্রেষ্ঠ রচনাসমগ্র ★। বইটির প্রতিটি অংশ মিলে যাবে যে কারও জীবনের সঙ্গে। শুরুটা দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তির আনন্দদায়ক
উপায় আর শেষটা ব্যাক্তিত্বের বিকাশ
এবং সাফল্য লাভের উপায়ের পরামর্শ। দুশ্চিন্তা তো তখন ই আসে যখন কর্মপরিকল্পনায় থাকে অজানা বিষয়। সুতরাং দূরের কোন অস্পষ্টটা কে নিয়ে পড়ে না থাকে কাছের কোন স্পষ্ট জিনিস দেখতে হবে।
তবে সেই অস্পষ্টতাকে বিভিন্ন ভাবে বিশ্লেষণেও সমাধান মিলবে। জীবনের
প্রতিটি মুহুর্ত ই গুরুত্ববহ। মন্দ চিন্তায় মস্তিষ্ক ভরপুর করে স্নায়ুবিক দুর্বলতা বাড়ানোর প্রয়োজন নেই। ভাল চিন্তার সংমিশ্রন তৈরি যোগাবে অফুরন্ত মানসিক
শক্তির। ডেল কার্নেগী দিগন্তপাড়ের মায়া
গোলাপের স্বপ্নে আচ্ছন্ন হতে বাধা দিয়েছেন।
মানুষের আশেপাশে ই ছড়িয়ে থাকা গোলাপ
গুলো নিয়ে ই বাচতে হবে। একটু সচেতন দৃষ্টি রাখলেই পাওয়া যাবে জানালার পাশে ছড়িয়ে থাকা কোটি গোলাপ। আমরা সবাই যোদ্ধা। জীবন নামের যুদ্ধের
মাঠে একটি টাকার জন্যও সংগ্রাম বাধিয়ে দিই।
অথচ দিনের বেশির ভাগ সময় অতিক্রম করি অপ্রয়োজনীয় আলাপন নয়তো কারও
সমালোচনায়। জীবন যুদ্ধে এই সময়টাকে যদি যথাযথ ভাবে রক্ষনাবেক্ষন করতে পারি তবে
আশেপাশের শত ঝড় ঝাপটা বা কঠিন কোন যন্ত্রণা ও আমাদের কাবু করতে পারবে না।
০৩ রা মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২১
Sujon Mahmud বলেছেন: হুম ঠিক বলছেন
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা মে, ২০১৮ বিকাল ৪:২৬
রাজীব নুর বলেছেন: ডেল কার্নেগী পড়লে হতাশা অনেকখানি কমে যায়।