নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ঘন জঙ্গলের ধারে ছোট্ট একটা বাড়ি।সেই বাড়িতে থাকে ছোট্ট মেয়ে লরা,মেরি আর তাদের বাবা-মা।বাবা নানা প্রানী শিকার করে নিয়ে আসে। তাতে যেমন মাংশের চাহিদা মেটে তেমনি চামড়া জমিয়ে বিক্রি করা টাকা দিয়ে দূরের শহর থেকে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কেনা যায়।মা নিত্যনতুন মজাদার রান্না করেন।শীতের জন্য মজুদ করা হয় ক্ষেতের সবজি,ফল আর মাংস।বাড়িতে ওয়াগন টানা ঘোড়া আছে,আরও আছে প্রভুভক্ত কুকুর জ্যাক।একসময় এই পরিবারটি জঙ্গলছেড়ে বেরিয়ে পড়ে নতুন ঠিকানার খোঁজে।লরার মুখে তার চমৎকার জীবনের গল্পটি শুনতে আপনার কেমন লাগবে?'লিটল হাউজ ইন দ্যা বিগ উডস' নামক গল্পটি নিয়ে শুরু হয়েছে লরা ইঙ্গলস ওয়াইল্ডারের বিখ্যাত লিটল হাউজ সিরিজ।মোট নয়টি বইয়ে সাজানো তার জীবনকাহিনী আপনাকে মুগ্ধ করতে বাধ্য।
এই গল্প মিষ্টি মেয়ে লরার গল্প।ভিন্ন ভিন্ন পরিবেশে ছোট থেকে বড় হয়ে ওঠার গল্প।এই গল্প বাবা,মা, মেরি,ক্যারি আর ছোট্ট গ্রেস এর সাথে কাটানো অপূর্ব জীবনের গল্প।এই গল্পে আরোও আছে লরার জীবন সঙ্গী আলমানযোর বেড়ে ওঠার দিনের কথা,আছে তার সাথে পরিচয় আর প্রনয়ের দিনগুলোর কথা।
সাধারণ কথাগুলো সহজ কিন্ত অসাধারন করে বলতে পারে এমন লেখকের সংখ্যা কম।লেখিকা এদিক থেকে একেবারে সিদ্ধহস্ত। আত্মজীবনীকে গল্পের মত করে সাবলীল ভাবে উপস্থাপন করতে পারে কয়জন? তা এত সুখপাঠ্যই বা হয় কয়জনের লেখনীতে?জীবনের ট্রাজেডিগুলোকে মোলায়েম ভাষায় লিখতে পারা সহজ কাজ নয়। সেবা প্রকাশনীর অনুবাদ করা বইটি হাতে এসেছিল ছাত্রজীবনে। সংকলিত চারটি গল্প পড়ে ফেলেছিলাম মন্ত্রমুগ্ধের মত।এর পর খুঁজে বের করেছিলাম বাকি বইগুলো।
জীবনে অনেক চমৎকার লেখা পড়েছি।কালজয়ী সিরিজ পড়েছি কিন্ত 'লিটল হাউজ' সিরিজ আমার মনে বিশেষ একটা স্থান করে নিয়েছে।অন্যকিছুর সাথে এর মিল নেই।বইগুলো পড়তে পড়তে যেন চোখের সামনে দেখতে পেয়েছি প্রেইরির ঘাসের প্রান্তরে বাতাস বয়ে যাওয়া।ওয়াগনে পা ঝুলিয়ে বসে পরিবারের সাথে লরার নতুন ঠিকানায় যাত্রা,পেছনে দৌড়ে চলছে প্রভুভক্ত জ্যাক!অথবা কখনো তুষারে ঢাকা পড়ে গেছে প্রান্তর।ছোট্ট বাড়ির জানালা দিয়ে আলোর আভাস দেখা যাচ্ছে।উষ্ণ ডিনার শেষে বাবা বেহালায় সুর তুলছেন।লরা,মেরি গরম কাপড়ে গা জড়িয়ে ফায়ারপ্লেসের কাছে গুটিশুটি মেরে বসে আছে।
বইগুলো মনে শান্তির পরশ বুলিয়ে দিয়ে যায়।সন্ধ্যাবেলায় অবিরাম বৃষ্টি থেমে গেলে মনে যেমন ভালো লাগে অনেকটা তেমনি অনুভুতি হয় বইগুলো পড়তে পড়তে।ফিকশন জাতীয় বইগুলো সুখপাঠ্য হয়।থ্রিলার, রহস্য বা এডভেঞ্চার মনকে আগ্রহী করে তোলে।নন ফিকশনের ব্যাপারটা আলাদা।এই আত্মজীবনীতেও এডভেঞ্চার আছে,থ্রিলারের মৃদু ছোঁয়া আছে।তা আছে বাস্তব জীবনের সাথে মিলিয়েই।ছোট্ট লরার স্মৃতিতে,তার বিস্ময়ভরা চোখে।বুনো পশ্চিমের ইন্ডিয়ান টেরিটোরিতে টিকে থাকা, পশু শিকার,ঘাসজমিতে ফসল ফলানোর চেষ্টা করা এডভেঞ্চার হিসাবে কম কিছু নয়।
এবার লেখিকাকে নিয়ে কিছু বলি।উইকিপিডিয়া বলছে লরা ইঙ্গলস ওয়াইল্ডারের জন্ম হয়েছিল ১৮৬৭ সালে আর মৃত্যু হয় ১৯৫৭ সাথে।তিনি জন্মেছিলেন আমেরিকার উইসকনসিনের বিগ উডস অঞ্চলে।তারপর পরিবারের সাথে আমেরিকার নানা জায়গা ঘুরেছেন।তিনি ১৮৮৫ সালে বিয়ে করেন আলমানযো ওয়াইল্ডারকে। আমৃত্যু তারা একে অন্যের সঙ্গে ছিলেন।
আলমানযোর সাথে বিয়ে পর্যন্তই কাহিনী বর্ননা করা হয়েছে আটটি বইয়ে।নয় নম্বর বইটি আমি হাতে পাইনি এখনো। জানাও ছিলনা আরেকটি বই আছে।
বইগুলোতের লরার বড় হওয়ার গল্পের মাঝেই দেখতে পাবেন আমেরিকার নতুন নতুন লোকবসতি আর নতুন শহর গড়ে ওঠার গল্প।ফসল ফলানো,ফসল রক্ষা আর বেঁচে থাকার সংগ্রামে ছুটে চলা কর্মঠ সেটেলারদের চেষ্টা। আজকের আলো ঝলমলে আমেরিকা যখন একটু একটু করে গড়ে উঠছিল সেই সময়ের গল্প এটি।বিশ্বাস হতে চায় না আমেরিকা কখনো এমনও ছিল।
লরার বইগুলোর লিস্ট ক্রমানুসারে -
*লিটল হাউজ ইন দ্যা বিগ উডস
*ফার্মার বয়
*লিটল হাউজ ইন দ্যা প্রেইরি
*অন দ্যা বাংকস অফ পাম ক্রিক
*অন দ্যা শোরস অফ সিলভার লেক
*দ্যা লং উইন্টার
*লিটল টাউন ইন দ্যা প্রেইরি
*দিজ হ্যাপি গোল্ডেন ইয়ারস
*ফার্স্ট ফোর ইয়ার্স
লেখিকার ছবি
ছবিতে আলমানযো
প্রথম দিকের বইগুলোতে রয়েছে লরার ছোটবেলার কথা।একটা সুন্দর স্থায়ী ঠিকানার জন্যে ছুটে চলার গল্প।তবে 'ফার্মার বয়' বইটিতে রয়েছে আলমানযোর ছোটবেলার কথা।লরার অন্য বইগুলোর বিপরীত চিত্র দেখতে পাই এখানে।প্রতিষ্ঠিত কৃষক বাবার ফার্মের প্রাচুর্যে আর সম্পদে ভরা জীবনের গল্প যেন নেশাগ্রস্থ করে দেয়।সুখের আরেকরকম বর্ননা রয়েছে এখানে।দ্যা লং উইন্টার বই থেকেই লরার আর আলমানযোকে এক চিত্রপটে দেখা যায়।যা ক্রমান্বয়ে দিজ হ্যাপি গোল্ডেন ইয়ারস বইটিতে পরিনয়ে রূপ নেয়।এই কয়টি বই পেয়ে যাবেন সেবা প্রকাশনীর মলাটে।বাকি বইটিতে বিবাহিত জীবনের প্রথম চার বছরের বর্ননা রয়েছে।লরার ২ বা ৩ বছরের জীবন থেকে কাহিনী বর্ননা শুরু হয়েছে।শেষ হয়েছে তার ২২ বছরের জীবনে।
এমন ঘটনাবহুল যার জীবন তিনি যদি আত্মজীবনী না লিখতেন তবে সেই সময়ের যাদুর পরশ আমাদের কাছে অজানাই রয়ে যেত।এই লেখাটা লিখতে গিয়ে ইন্টারনেট থেকে আবিষ্কার করলাম লরার লিটল হাউজ সিরিজ নিয়ে ১৯৭০ এর দিকে টিভি সিরিজ ও বানানো হয়েছে।তার বইগুলো প্রকাশিত হয়েছে কন্যা রোজ ওয়াইল্ডার এর হাত ধরে।শোনা যায় প্রথম দিকে লরা ইঙ্গলস বড়দের উপযোগী করে 'পাইওনির গার্ল' নামে বই লেখেন।তবে তা প্রকাশিত হয়নি।রোজের উৎসাহেই সেই বইটি ছোটদের উপযোগী করে ভেঙে ভেঙে লেখা হয়।যা সেই সময়ে ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছিল।
এই সিরিজ দুইবার পড়ে ফেলেছি।এটা যেন রূঢ় বাস্তবতা থেকে কিছুক্ষনের জন্য অবসর নেয়া।অনেকটা যেন মেন্টাল থেরাপির মত কাজ করে।যেকোনো অবসরে সংগ্রহ করে পড়ে ফেলতেই পারেন স্বপ্নের মত বইগুলো। তৃতীয়বার বইগুলো পেয়ে গেলাম ইউটিউবে একটি অডিওবুক চ্যানেলে।এবার তাই শুনে ফেললাম শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত। মনে হলো চমৎকার এই সিরিজ নিয়ে লেখার যে ইচ্ছাটা ছিল তা এইবার পূরণ না করলেই নয়।তার ফল আজকের এই ব্লগ।
অডিওবুকের ইউটিউব লিংকটা দিচ্ছি-লিংক
এখানে অনেক লেখকেরই ভাল ভাল গল্প আছে।অডিওবুকের সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে অন্য কাজ করতে করতেই গল্পগুলো শোনা যায়।আমি প্রায়ই করি কাজটা।সময়টা চমৎকার কাটে!
ছবি এবং কিছু তথ্য নেয়া হয়েছে ইন্টারনেট থেকে
১৫ ই জুন, ২০২১ রাত ১১:৫০
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: ধন্যবাদ--
২| ১৫ ই জুন, ২০২১ রাত ১১:৩৫
ফেরদাউস আল আমিন বলেছেন: "লিটল হাউয অন দি প্রেয়রী" গল্প সুন্দর চিত্রায়ন ও ঐ রকম প্রতিবিম্ব দৃশ্যায়ন।
বাংলাদেশেও এর চেয়েও মর্মস্পর্ষী গল্প অনেক আছে, পার্থক্য হোল বাংলাদেশের গল্পগুলো কাগজে কলমে প্রকাস হয়নি বা Black and White পাতায় বাধানো হয় নি।
"কবর" কবিতা র ন্যায় যদি অনেকে গল্প লিখতেন!
১৬ ই জুন, ২০২১ রাত ১২:০৮
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: হ্যাঁ। প্রতিটি মানুষের জীবনই কিন্ত এক একটা গল্প।গল্পগুলো কাগজে কলমে প্রকাশিত হলে আসলেই দারুন হতো!
কবর কবিতাটি আমার খুব প্রিয়।কি করুন!কি জীবনের দুঃখ ভারাক্রান্ত সেই বর্ননা! কবিতাটি পড়তে গেলে বুকের মধ্যে মোচড় দিয়ে ওঠে।চোখের সামনে এক বয়সের ভারে নুয়ে পড়া বৃদ্ধকে দেখতে পাই।আগের লেখকদের পর্যবেক্ষণ শক্তি আর লেখনীতে জাদু ছিল।
৩| ১৬ ই জুন, ২০২১ রাত ৩:০২
অপু তানভীর বলেছেন: চমৎকার একটা বইয়ের খবর দিয়েছেন । অনেক বেশি ধন্যবাদ ।
অডিও চ্যানেলের লিংকটা দেওয়ার জন্য আরও বেশি ধন্যবাদ । পোস্টে প্লাস দিয়ে গেলাম ।
১৬ ই জুন, ২০২১ সকাল ৮:২৬
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: বইগুলো আসলেই চমৎকার!
আপনাকেও ধন্যবাদ।
৪| ১৬ ই জুন, ২০২১ সকাল ৭:০৫
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: বেশ কয়েক দশক পূর্বে এর বাংলা অনুবাদ ছিল 'ঘাসের বনের ছোট্ট কুঠির'।জানিনা কারো কাছে সেই অনুবাদ এখনো আছে কিনা।
Little House on the Prairie টিভি সিরিজে মাইকেল লন্ডন অনবদ্য অভিনয় করেছেন।
১৬ ই জুন, ২০২১ সকাল ৮:২৯
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: এই ব্লগ লিখতে গিয়ে আবিষ্কার করেছি এমন নামের বই ছিল।নেটে প্রচ্ছদের ছবি দেখলাম।
সিরিজটি নামিয়ে দেখে ফেলব ভাবছি।যদিও বই পড়ার আনন্দ ওতে পাওয়া যায় না--
৫| ১৬ ই জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সুন্দর একটা বিষয় নিয়ে লিখেছেন। ভালো করে পড়ে পরে আবার মন্তব্য করবো। আপনার পোস্টের শিরোনাম নামে মনে হয় কিছু সংশোধনের প্রয়োজন আছে। সম্ভবত অনন্যকে আপনি অন্যান্য লিখেছেন।
১৬ ই জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৬
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: হ্যাঁ সংশোধন করলাম--
৬| ১৬ ই জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২১
জুন বলেছেন: সেই ছোটবেলা থেকে লরার প্রেমে পড়ে এখন বুড়ি হয়েছি তাও ভালোবাসা কমেনি। এর মাঝে লেখিকার বর্নবাদী চিন্তাধারা ইত্যাদি কত কিছু হলো লরার বই নিয়ে তাও মাথার কাছে সাজানো থাকে তাঁর লেখা এই নয়টি বইয়ের সিরিজ
আমার বইগুলো
১৭ ই জুন, ২০২১ রাত ১২:১৩
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: ওহ খোদা!
দেখেই লোভ হচ্ছে!কি চমৎকার কালেকশন। লরার বইগুলো আসলেই মনে রাখার মত।যে সমাজে যে সময়ে যেমন চিন্তাধারা চলমান সেটাই তো উঠে আসবে আত্মজীবনীতে।সবাই কি আর সমাজ সংস্কারকের ভূমিকা পালন করতে পারবে?বর্ণবাদীতা বলতে মনে হয় ইন্ডিয়ানদের ঘটনাগুলো বোঝাচ্ছে তাইনা?আমি তো তেমন এবনরমাল কিছু দেখিনি।মানুষের আসলে খেয়েদেয়ে কাজ নেই!
এত সুন্দর কালেকশন দেখার সুযোগ করে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।
৭| ১৬ ই জুন, ২০২১ রাত ১১:৩৩
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমরা ছোটবেলায় আশির দশকে বিটিভিতে এই কাহিনীগুলির ছায়ায় নির্মিত টিভি সিরিয়াল দেখতাম নিয়মিত। তবে মূল বইগুলির সাথে এই সিরিজগুলির ঘটনার কিছু পার্থক্য আছে। আমেরিকাতে দশ বছর চলেছিল এই সিরিজ। বাংলাদেশেও অন্তত তিন বা চার বছর চলেছিল। আমার কাছে একটা বা দুইটা বই আছে যেগুলি অন্তরজাল থেকে নামিয়েছি কয়েক মাস আগে। খুব সহজ ইংরেজিতে লেখা বইগুলি। এক সময় লরা ইঙ্গলসের বিরুদ্ধে বর্ণবাদের অভিযোগ উঠেছিল। লেখিকার বইগুলির কিছু জায়গায় রেড ইন্ডিয়ানদেরকে একটু নেতিবাচক চরিত্রে দেখানো হয়েছে এই কারণে। যদিও এটা কোন বড় কিছু না।
আমেরিকানদের কাছে এই বইগুলি এখনও অনেক জনপ্রিয়। অ্যামেরিকা ছাড়া অন্যান্য অনেক দেশেও এই বইয়ের আলোকে টিভি সিরিজ হয়েছে।
১৭ ই জুন, ২০২১ রাত ১২:২০
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: আশির দশকে জন্মই হয়নি তাই টিভিতে দেখার সুযোগ হয়নি।টিভি সিরিজ যে আছে সেটাও জানতাম না।
আমি দেখেছি বিখ্যাত বইগুলোর চলচিত্র কেন যেন বেশ খারাপ হয়।দেখতে গেলে আশা ভঙ্গ হয়।
বই পড়তে পড়তে যে কল্পনা আসে সেটা অনেক চমৎকার লাগে!!
লোকের কাজ নাই খেয়েদেয়ে।অই সামান্য বিষয় বর্ণবাদ হয় কিভাবে?লরা কেন বাড়ির ভেতর রেড ইন্ডিয়ান ঢুকে বসে থাকলে আমারও আত্মা খাঁচাছাড়া হয়ে যেত!
৮| ১৯ শে জুন, ২০২১ সকাল ১০:১৩
সোহানী বলেছেন: লিটল হাউয অন দি প্রেয়রী সিরিজ দেখে বড় হওয়া আমরা। কি ভাবে ভুলতো সে স্মৃতিকথা। মনে পড়ে গেল সে সব দিনগুলো।
অনেক ধন্যবাদ স্মৃতির সিরিজটি মনে করিয়ে দেবার জন্য।
২৩ শে জুন, ২০২১ রাত ২:২০
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: আমি বই পড়ে চিনেছি কাহিনিটা---টিভি সিরিজ আছে সেটা জানতেই পারিনি কিছুদিন আগে পর্যন্ত।ব্লগ লেখার জন্য রিসার্চ করতে গিয়ে জানতে পারলাম।
বেশ খুঁজে টিভি সিরিজটা পেয়ে গিয়েছি--নামিয়ে দেখাও শুরু করেছি--
সিরিজের কাহিনি বইয়ের থেকে অনেক আলাদা--তবুও দেখতে ভাল লাগে।এখন দেখছি ২য় সিজন।
শুভেচ্ছা রইল
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই জুন, ২০২১ রাত ১১:১৫
সোনালি কাবিন বলেছেন: +++