নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিজের অজ্ঞতা নিজের কাছে যতই ধরা পড়ছে প্রচলিত বিশ্বাসের প্রতি ততই অবিশ্বাস জন্মাছে!
অধ্যাপক ইউসুফ আলী মুজিবনগর সরকারের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে স্বাধীনতার ইশতেহার পাঠ করেন।
উনি ছিলেন বাংলার অধ্যাপক। ৬২ সালে পূর্ব পাকিস্তান আইনসভার সদস্য হন। ৬৫ সালে পাকিস্তান গণপরিষদের সদস্য, ৭০ সালে আবার গণপরিষদের সদস্য এবং চিপ হুইপ। মুজিবনগর সরকারের ইউথ কন্ট্রোল বোর্ডের চেয়ারম্যান।
স্বাধীনতার পর শেখ মুজিবের সরকারের শিক্ষা ও সংস্কৃতি মন্ত্রী, ৭৫ সালে বাকশালের শ্রমমন্ত্রী, শেখ মুজিব নিহত হলে খুনী মোশতাকের পরিকল্পনা মন্ত্রী, ৭৭ সালে আওয়ামীলীগ (মিজান) এর সাধারণ সম্পাদক, ৭৯ সালে জিয়ার(বিএনপি) শ্রমমন্ত্রী, ৮১ সালে বিচারপতি সাত্তারের পাট ও বস্ত্রমন্ত্রী, ৮২ সালে এরশাদের সময় বিচারপতি সাত্তারের শিল্পমন্ত্রী, ৮৫ সালে এরশাদের মন্ত্রীসভায় (জাতীয় পার্টি) ত্রাণ ও পুনর্বাসন মন্ত্রী হন!!
অধ্যাপক ইউসুফ আলী বাংলাদেশের ক্রিকেট বোর্ডের প্রতিষ্ঠা কালীন সভাপতি ছিলেন। একজন রাজনীতি বিদ হিসাবে তিনি কি ধরণের দৃষ্টিভঙ্গী পোষণ করেন তা বুঝা না গেলেও ক্ষমতাসীন দের সাথে উনার বরারর সখ্যতা ছিলো।
০৮ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৪৬
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ইউসুফ সাহেবের রাজনীতি নিয়ে সন্দেহ করার যথেষ্ট কারণ আছে।
২| ০৮ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৩২
রাসেল বলেছেন: এমন কি উনার গুণাবলী ছিল, যার কারণে উনি বিভিন্ন সরকারের আমলে কেন্দ্রীয় ব্যক্তিত্ব ছিলেন? জাতীয় উন্নয়নে উনার অবদান কি?
০৮ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৪৫
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ইউসুফ আলী আমার কাছে বিষ্ময়কর ব্যক্তিত্ব! কিভাবে সব আমলে একজন মানুষ সরকারের পছন্দনীয় হতে পারেন!
৩| ০৮ ই নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৪
ফেনা বলেছেন: তাঁর বিষয়ে জানতাম না। ধন্যবাদ আপনাকে।
তবে তাকে আমার পছন্দ হয়েছে। কমন চরিত্র। কারো শত্রু নয়।
০৮ ই নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৬
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ!
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৫
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: যখন যেমন তখন তেমন।