নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যাদের চাকরির জন্য বাইরে যেতে হচ্ছে না করোনা মহামারীর এই দিনে তাদের শুধু বাজার করার জন্যেই বাইরে যেতে হচ্ছে।এতে সংক্রমণের ঝুঁকি বেড়ে যাচ্ছে।রোগ আরো ছড়ালে এক পর্যায়ে কিন্ত বেশ খাদ্য ঘাটতি দেখা দেবে।ব্রাহ্মণবাড়িয়া স্টাইলে গন জমায়েত করলে অবস্থা স্বাভাবিক হতে অনেক সময় লেগে যাবে। হয়ত অবস্থা এমন হবে যে কোনো কারনেই বাইরে বের হওয়া নিরাপদ থাকবে না।
তখন খাদ্য সমস্যার সমাধান হতে পারে নিজ বাড়ির সবজি বাগান।এই সময়ে বারান্দা, ছাদে বা উঠোনের এক কোনে কিছু সবজির বীজ ছড়িয়ে দিলে তা থেকে দুই থেকে তিন মাসের মধ্যে চমৎকার সবজি পাওয়া যাবে।
বীজের দোকান খোলা থাকলে বীজ সংগ্রহ কঠিন না।দোকান খোলা না থাকলেও বাড়িতে থাকা সবজি থেকে বীজ সংগ্রহ করে লাগানো যেতে পারে।লাউ,কুমড়া,শশা পেঁপে,টমেটো, মরিচ, বেগুন ইত্যাদি এভাবে সহজেই লাগানো যায়।
লকডাউন শুরু হওয়ার পর টবে এই চারাগুলো দিয়েছিলাম--বারান্দায় বা ছাদে টবে করেও সুন্দর সবজি চাষ করা যায়-
মায়ের জন্য কয়েকমাস আগে লাগানো বেগুন গাছে প্রচুর বেগুন ধরেছে।আর ও অনেক ধরনের সবজির চারা লাগানো হয়েছে।আশা করি কিছুদিন পর বাড়ির ফ্রেস সবজি দিয়েই প্রয়োজন মিটবে।
নিজের বাগানের সবজি নিরাপদ খাবার হিসাবে খাওয়া যায়।ফ্রেস গাছ থেকে তোলা সবজি খেতে যেমন ভাললাগে তেমনি মনে অনেকটা শান্তি শান্তি লাগে।
এই লেবু গাছটা আমার বাসার বারান্দায় টবে লাগানো-
এই দুঃসময়ে হোক বা সাধারণ সময়ে হোক আসেপাশে দুই-চারটা শাকসবজি লাগিয়ে খাওয়া কিন্ত খারাপ না।আমরা বাজারের জিনিস বিশ্বাস করে খেতে পারিনা।ভয় থাকে বিষ, ক্যামিকেল এবং ফরমালিনে। বাড়িতে কিন্ত সে ভয় থাকেনা।বাগান করতে গেলে মনও ভাল থাকে। অনেকের মনে এমন ধারনা আছে যে যারা গরীব এবং ক্রয়ক্ষমতা কম তারা গাছ লাগিয়ে খাবে আর ক্রয়ক্ষমতা থাকা লোক সব কিনে খাবে।এতেই বাহাদুরি এতেই নামডাক।
সবই ঠিক ছিল কিন্ত ঝামেলা বাধিয়েছে অসাধু ব্যাবসায়ীরা।দুনিয়ায় যত অখাদ্য কুখাদ্য আছে তা খাদ্যদ্রব্যের সাথে মিশ্রিত করে বিক্রি করে।পৃথিবীতে এমন নিজের পায়ে কুড়ুল মারা জাতি আর একটাও আছে কিনা এটা নিয়ে আমার সন্দেহ আছে।
সবজি যেহেতু আমরা বেশি বেশি খাই তাই নিরাপদ খাদ্য পেতে হলে নিজে লাগিয়ে খাওয়া বেশ ভাল উপায়।বাংলাদেশ এগ্রিকালচার রিসার্চইনস্টিটিউট(BARI) কে ধন্যবাদ দিতেই হয় কারন তাদের নিরলস প্রচেষ্টার ফলেই উন্নত মানের বীজ তৈরি হচ্ছে। আমার গাছগুলোতে পোকার জন্য বিষ দেয়া লাগেনি।এমনিতেই ভাল ফলন হয়েছে।এখন ইফতারিতে গাছ থেকে বেগুন তুলে তুলে বেগুনি বানিয়ে খাওয়া হচ্ছে।খেতে কিন্ত বেশ মজা লাগছে।
২৮ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৫৭
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: If you want you can find a way.......
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ--
২| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:১৯
রাজীব নুর বলেছেন: চমতকার একটী পোষ্ট দিয়েছেন ভাই।
আমার ভাগ্য খারাপ। এবার আমি কিছুই পাই নি/। আম গাছে মাত্র একটা আম হয়েছে। করলা গুলো ছোট অবস্থায় পেকে যাচ্ছে। পুই শাক বাড়ছে না।
২৮ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:৩৭
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: আপনার বাগান আছে শুনেই ভাল লাগছে!
নিরাশ হবেন না।আবার চেষ্টা করুন নিশ্চয় ভাল ফলন হবে
হ্যাপি গার্ডেনিং!!
৩| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:১১
নেওয়াজ আলি বলেছেন: Excellent
২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১:১০
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: ধন্যবাদ
৪| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:৪১
হু বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। সময়োপযোগী একটা বিষয়। করোনা পরবর্তী সময়ে যদি মন্দা হয় তখন এই অল্প চেষ্টাই বড় কাজে দিবে।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১:১১
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: হ্যাঁ অনেকসময় অল্প চেষ্টাই অনেক উপকারে আসে
৫| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৪:১১
শোভন শামস বলেছেন: সময়োপযোগী একটা বিষয় , শুভেচ্ছা রইল
২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৪:২১
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।আপনার জন্যও শুভেচ্ছা-
৬| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৫১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ব্যালকনি তে পুঁই উঠেছে ; আর ছাদে কুমড়া। দেখি কি কি খাওয়া যায় । বেগুণ চেষ্টা করে দেখতে হবে।
আপনার সবজী বাগানের জন্য শুভ কামনা।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৫৯
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: দারুন!!
বেগুন সহজেই হয়--
চেষ্টা করে দেখতে পারেন!
আপনার জন্যও শুভকামনা
৭| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১:২৬
জাফরুল মবীন বলেছেন: ভালো ও কার্যকরী সাজেসন।ধন্যবাদ আপনাকে।
০১ লা মে, ২০২০ ভোর ৫:১৬
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ
৮| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ২:২৩
ওমেরা বলেছেন: খুব ভালো লাগলো আপনার সবজী বাগান দেখে । আমার গাছ - গাছালির অনেক শখ । আমাদের বাগানে আমরাও কিছু সবজী লাগাই প্রতিবছর।
০১ লা মে, ২০২০ ভোর ৫:১৯
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: বাহ!
এই শখটা খুব ভাল শখ বলে মনে হয় আমার কাছে--আমারও গাছপালা অনেক পছন্দ।
পাঠে কৃতজ্ঞতা এবং ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৩১
রাসেল বলেছেন: Good advice but how is it possible for a populus country.