নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যখন ছোট ছিলাম তখন ঘরে ঘরে মুরগী পালিত হতো।গ্রামে তো বটেই শহরেও বাগান বা বারান্দার কোণে অনেকেই মুরগী পালতেন।মুরগী তখন ঘরের খাবার খেত,সেইসাথে আসেপাশে ঘুরে ঘুরে খাবার সংগ্রহ করত।তখন গরুর মাংসের দাম কম ছিল তাই ওটাই ছিল রেগুলার মাংশ। মুরগী খাওয়া হতো হঠাৎ হঠাৎ।তখন আমার কাছে মুরগীর মাংশ ছিল গরুর চেয়ে উপাদেয়।তখন আমরা শেয়ালের সাথে মুরগী ভাগাভাগি করে খেতাম।গ্রামের বাড়িতে মাঝে মাঝেই মুরগীর ঘরে শেয়াল হানা দিত।যদি দরজা খুলে আস্ত মুরগী নিতে না পারে তখন খোপের নিচ থেকে মুরগীর ঠাং ছিঁড়ে নেয়ার চেষ্টা করত।আমি নিজ চোখে দেখেছি এমন ঘটনা।তখন বাড়ির গেরস্তের কাছে তখনি মুরগীটা জবাই করা ছাড়া উপায় থাকত না।
এখন দিন বদলেছে।পোল্ট্রি ফার্মের কারনে আমাদের ঘরে এখন মুরগী ও ডিম দুইটিই খুব সহজলভ্য জিনিস হয়ে গিয়েছে।আমাদের ঘরে ডিমের ব্যবহার এখন পেঁয়াজ বা আলুর মত,আর মুরগীর ব্যবহার অনেকটা ডিমের মত।অর্থাৎ খুব সহজেই যেকোনো খাবারে এগুলো ব্যবহার করা হয়।হোটেল রেস্তোরা, হলের ডাইনিং- ক্যান্টিন এগুলো এই ডিম আর মুরগীর উপর খুবই নির্ভরশীল। চাষের মাছ আর মুরগী-ডিম না থাকলে এই বিপুল জনগোষ্ঠীর প্রোটিনের চাহিদা পূরণ করা অসম্ভব হতো কারন গরু এবং দেশি মাছের দাম সবসময় বায়ুমন্ডলের উপরের দিকে থাকে।
এখন আমরা সভ্য হয়েছি।এখন আমরা আর ঘরে মুরগী পালিনা।এসব করার সময়ই বা কোথায় আমাদের?এখন আমরা হিন্দি সিরিয়াল দেখা শিখেছ, ফেসবুক টেপাটেপি করা শিখেছি আর টিকটক ভিডিও বানাতে শিখেছি।তাই মুরগী ও ডিমের জন্য আমাদের নির্ভর করতে হয়
পোল্ট্রি ফার্মের উপর।ফার্মের মুরগী তো ঘরের খাবার খায়না।খাবার আসে ফ্যাক্টরি থেকে।মাঝে মাঝেই সেখানে নাযনা রকমের দূষিত পদার্থ পাওয়া যায়।এই নিয়ে কথাও হয়,লেখালেখিও হয় তার চেয়ে বেশি হয় গুজব।তবে কাজের কাজ যেটা (দূষণমুক্ত পোল্ট্রি ফিড বানানো নিশ্চিত করা) সেটাই হয়না।
আমাদের দেশে যাদের অবস্থা ভাল তাদের অনেকেই আজকাল ব্রয়লার মুরগীর নাম শুনলে কেঁচো দেখার মত আঁতকে ওঠে।তারা দেশি মুরগী দেশি মাছ ছাড়া খেতে চায় না।গাদাগাদা টাকা খরচ করে তারা দেশি মাছ ও মুরগী কেনে।এই সুযোগে ব্যবসায়ীরা দাম বাড়াতে বাড়াতে মহাশূন্যে নিয়ে যায়।এটা অনেকের কাছেই ফ্যান্টাসির মত।অনেকেই নেকু নেকু গলায় বলে ফার্মের জিনিস আমি খেতে পারিনা(অথচ সারা পৃথিবী এখন ফার্ম নির্ভর)। কেউ কিছু বললে এরা বলে ফার্মের মুরগীতে স্বাস্থ্যঝুঁকি।আমি মানি রুচির ব্যাপারটা আলাদা এবং টাকা থাকলে মানুষ খরচ করতেই পারে।তবে যারা স্বাস্থ্যঝুঁকির দোহাই দেন তাদের চুপিচুপি বলে রাখি--গ্রামেও কিন্ত ডিস লাইনসহ টেলিভিশন আছে সেখানেও বউঝিরা হিন্দি সিরিয়াল দেখে এবং কেউই মুরগী তেমন পালেনা। তাই আপনার টেবিলে যে দেশি মুরগী যাচ্ছে তা কিন্ত ওই পোল্ট্রি ফার্মেই পালা মুরগী(বিশ্বাস না হয় খোঁজ নেন) এবং তা ঐ একই ফীড খায়।তাই ভারী ধাতু ও এবং অন্যান্য দূষক দেশি মুরগীতেও আছে।এখন ধান চালের অনেক দাম তাই দু একজন যারা বাড়িতে মুরগী পালে তারাও বাজার থেকে ফীড কিনে আনে।মুদি দোকানে এসব খুচরা বিক্রয় হয়।
এবার আসি অন্য প্রসঙ্গে মুরগীর জাত বলে একটা ব্যাপার আছে।ব্রয়লার গোষ্ঠীভুক্ত জাতগুলো তৈরি মাংসের জন্য, লেয়ার ডিমের জন্য,সোনালী রোস্ট বা এ জাতীয় খাবারের মাংসের জন্য ইত্যাদি। দেশি মুরগী ভিন্ন ভিন্ন জাতের যথেচ্ছা মিশ্রিত ব্যাপারস্যাপার।ফার্মে মুরগীকে এন্টিবায়োটিক বা অন্য হরমোন দিয়ে যতদিন পরে বাজারে ছাড়া উচিৎ অনেক অসাধু খামারি তার আগেই ছেড়ে দেয় বলে প্রমান আছে।এতে মানুষের শরীরে দীর্ঘমেয়াদি বাজে প্রতিক্রিয়া হতে পারে এবং এগুলোর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া দরকার ।তবে সোনালী মুরগীকে হরমোন দিয়ে ব্রয়লার বানানো যাবে না।অনেকেই অবশ্য এটাই মনে করে যে যেকোনো মুরগী হরমোন দিয়ে ব্রয়লারের মত গোলগাল বানানো যায়!
অনেকে মনে করেন ব্রয়লার ক্ষতিকর কিন্ত সোনালী বা লেয়ার নয়।আসলে যেসব ক্ষতি নিয়ে আমরা চিন্তিত সেটা থেকে বাঁচতে হলে দুটো উপায় এক মুরগী খাওয়া একদম ছেড়ে দিতে হবে।নয়ত সেই যে সভ্যতার আগের যুগে ফিরে যেতে হবে অর্থাৎ নিজের বাসায় পালন করে খেতে হবে।
অনেকে ভাবতে পারেন এই দুঃসময়ে মুরগী নিয়ে পড়লাম কেন?লিখলে করোনা নিয়ে লেখা উচিৎ নয়ত ব্রাহ্মণবাড়িয়া নিয়ে!
আসলে কয়েক জেলায় আত্মীয়স্বজনদের কাছে শুনলাম মুরগী ও ডিমে নাকি করোনা ভাইরাস আছে তাই খাওয়া যাবে না। এটা একদমই গুজব এবং এমন কোনো প্রমান পাওয়া যায়নি বলে আইসিডিইয়ার ও ব্রিফিং দিয়েছে।করোনা ভাইরাস শুধু স্তন্যপায়ী প্রানীকেই আক্রমণ করতে পারে বলে জানা গেছে। কিন্ত যে বা যাহারা এই গুজব ছড়িয়েছে তারা নরকের কীট ছাড়া আর কিছুই নয়।যাদের টাকা আছে তারা গরুর মাংশ ও দামী মাছ কিনে চালাতে পারবে কিন্ত নিম্ন ও মধ্যম আয়ের মানুষের জন্য ফার্মের মুরগী ও ডিম এখন জীবন বাঁচানোর রসদ।একটু বেশি করে কিনে জমিয়ে রাখলেও বেশ অনেকদিনের প্রোটিনের অভাব পূরন হয় এবং বারবার বাইরে যাওয়ার প্রয়োজন হয়না।গুজবের জন্য অনেকেই ভয়ে মুরগী ও ডিম কেনেননি।মুরগী নিয়ে নানা গুজব প্রায়ই হয় কিন্ত এই খাদ্যাভাবের সময় এমন গুজবের ফলে নিন্ম আয়ের অনেক মানুষ বিপদে পড়েছেন।
খবর
এমনিতে ক্রেতা কম তার উপর গুজবের কারনে বিভিন্ন স্থানে মুরগী ও ডিমের দাম অত্যাধিক নেমে এসেছে।অনেক খামারি মুরগীর বাচ্চা মাটিচাপা দিয়ে ব্যাবসা গুটিয়ে ফেলছেন।অনেকে নতুন মুরগী তুলছেন না।এতে করোনা কেটে গেলেও বাজারে অনেকদিন এধনের খাবারের ঘাটতি থাকবে।এখন মানুষ কিনছে না কিন্ত কয়দিন পর আর চাইলেও পাবে না। এতে যেমন বাড়তি দাম গুনতে হবে তেমনি সাধারন নিম্ন আয়ের মানুষের নাগালের বাইরে চলে যাবে সাধারণ এ খাবারটি।পথে বসবে অনেক পোল্ট্রি ফার্মের মালিক।যেখানে চারিদিকে খাবারের জন্য হাহাকার চলছে সেখানে এমন গুজব কতোটা ক্ষতিকর ভাবুন একবার। অথচ এখন দেশে সবরকম খাদ্য উৎপাদন চলমান থাকা খুব জরুর। নয়ত অনেক মানুষ না খেয়ে মারা যাবে।সারা বিশ্বের সবদেশের জন্য এটা প্রযোজ্য। আর কিছু থাকুক বা না থাকুক যদি খাদ্য উৎপাদন হয় তবে এই মহামারীর ধকল সামলে নেয়া যাবে। প্রোটিনের অভাব শরীরের জন্য খুবই খারাপ,বিশেষ করে করোনা ভাইরাস এর সাথে যুদ্ধে অবতীর্ণ হতে হলে দরকার সুস্থ দেহ।প্রানীজ প্রোটিন এখানে খুবই দরকারী জিনিস
মাঝেমাঝেই দেখি ফার্মের মুরগী আর চাষের মাছ(বিশেষ করে পাংগাস আর তেলাপিয়া) নিয়ে রগরগে থ্রিলার টাইপ কিছু প্রতিবেদন বের হয়।তাতে বলা হয় এসব একেবারেই খাবেন না কারণ এই -এই -এই। কিন্ত ভাই তাইলে মানুষ খাবেটা কি সেটা একটু বলেন।শুধু সমস্যা দেখালেই তো হবে না তার সমাধানও তো হওয়া চাই। এগুলো তো সিজেনাল ফল না যে এক মৌসুমে না খেলেই পরের মৌসুমে সব ঠিক হয়ে যাবে।নিত্যকার প্রয়োজনীয় জিনিস ক্ষতিকর দূষনমুক্ত যেন হয় সে চেষ্টাই করা উচিৎ। খাওয়া বাদ দেয়া কোনো সমাধান হতে পারেনা এখানে।আমাদের দেশের মাছ বাইরে রপ্তানি হয় কিন্ত দেশের মধ্য আমরা খেতে ভয় পাই।কিন্ত সত্য কথা হচ্ছে নিম্ন ও মধ্যম আয়ের মানুষ এগুলো খেয়েই বেঁচে আছে।দেশের যে জনসংখ্যা যদি এই পোল্ট্রিশীল্পের উন্নতি না হতো তবে আমাদের আজও শেয়ালের সাথে মুরগী ভাগাভাগি করে খাওয়া লাগত। আমাদের মনোযোগ দেয়া উচিৎ নিরাপদ খাদ্য উৎপাদনে এধরণের ফালতু গুজবে নয়।
২০ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৪:২১
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: দারুন বলেছেন!
করোনার লকডাউন যখন কেবল শুরু হচ্ছে তখন আমার দেশের বাড়িতে এক গুজব ছড়ালো যে ম্যাজিস্ট্রেট এবং পুলিশ বাড়ি বাড়ি গিয়ে ফ্রিজ চেক করছে এবং মজুত খাবারের জন্য জেল জরিমানা করছে।
আমার মা উচ্চ শিক্ষিত মানুষ তবে একই দিনে তিনজন যখন খুব কনফিডেন্স এর সাথে এই কথা জানালো উনি তখন কনফিউজড হয়ে বিশাল টেনশনে পড়ে গেলেন।যতই বুঝাই তাও তার টেনশন যায় না।বাস্তবিকই তো! মিনিংলেস উদ্ভট কান্ড তো হর হামেশাই ঘটছে এদেশে।কি আর বলবো শেষে জেলা প্রশাসন থেকে প্রজ্ঞাপন বের হলো যে এটি সসম্পূর্ণ গুজব এবং মানুষ যাতে এই আতঙ্কিত হয়ে দূর্দিনে গচ্ছিত খাদ্য নষ্ট না করে।
আপনার সাথে একমত যে এদের শাস্তির আওতায় আনা জরুর।
২| ২০ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৩:৪৯
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার পোষ্ট টি আমি মন দিয়ে দুইবার পড়লাম।
আপনার সাথে আমি একমত।
বর্তমান সময়ে গরীব মানূষ, তেলাপিয়া সহ সকল চাষের মাছ এবং ফার্মের মূরগী খেয়েই বেচে আছে। এখন গরীব মানুষ যদি এগুলো খাওয়া বাদ দিয়ে দেয়- তাহলে তারা বাচবে কি খেয়ে?
২০ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৪:২৪
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: সেটাই তো কথা।চাষী চাষ বন্ধ করতে নতুন করে এগুলো চালু হতে অনেক সময় লাগবে।
যে অবস্থা দেখছি করোনার চেয়ে না খেয়ে লোকের মরার সম্ভাবনা বেশি।
৩| ২০ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৪:০৫
ওমেরা বলেছেন: যতই গুজব ছড়াক তবু মানুষ এসব খাবেই , এসব ছাড়া আর আছে কি।
ভালো একটা বিষয় নিয়ে লিখেছেন ধন্যবাদ আপনাকে।
২০ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৪:২৩
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: আসলে উপায় নেই।
কিন্ত করোনা ছড়ানোর ভয়ে অনেকেই ডিম মুরগী সম্পূর্ণ বাদ দিয়েছে।
৪| ২০ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৫:১৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: খুবই গুরুত্বপূর্ণ লেখা। বাংলাদেশ হলো হুজুগের দেশ। কেউ একটা কিছু পেলে অগ্রপশ্চাৎ চিন্তা করে না। সাথে সাথেই বিশ্বাস করে ফেলে। এর মধ্যে ফেইসবুক হয়ে গিয়েছে গোদের উপর বিষফোড়া।
২০ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৬
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: হা হা হা! একদম ঠিক।
প্রতিদিনই একটা দুইটা গুজবের পোস্ট পাই।কিছু জিনিস আছে মানুষ সহজেই বিশ্বাস করে ফেলে।
৫| ২০ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ফার্মের মুরগি আর চাষের মাছ আছে বলেই বাংলাদেশের মানুষ সামান্য কিছু প্রোটিন খেতে পারছে । এটা কে কোনোভাবেই বন্ধ করতে দেওয়া উচিত হবে না।।
২০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:০৫
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: আমি আপনার সাথে একমত।প্রোটিনের অভাব পূরন করার জন্য এগুলো এদেশে অনেক উপকারী ভূমিকা রেখেছে।আশা করি এগুলো দূষণমুক্ত হবে এবং আমরাও নিরাপদ খাদ্য পাব
৬| ২০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:২২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সমাধানের পথটা যে কে বাতলাবে তাই ভাবি বসে!!!
সবাই যের আগুণ লাগা ঘরের আগুন না নিভিয়ে আলুপোড়া দিতেই ব্যাস্ত!
হা ইশ্বর! রক্ষে করো।
২০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:০৭
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: আমার জানা একটা সমাধান আছে। ভেজাল খাদ্য বিক্রয়কারী বা গুজব ছড়ানো ব্যাক্তি সবার জন্য সেটা হচ্ছে উড়াধুরা মাইর দেয়া তারপর জেলে দেয়া।
৭| ২০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৩৩
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
কিছু মানুষ এই মহামাড়ির দিনেও গুজব ছড়ায় দু:খজনক।
২০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:০৮
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: হ্যাঁ অনেকপ্রকার গুজব।সব একজায়গায় নিলে মহাকাব্য লেখা যাবে
৮| ২০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৪০
ক্ষুদ্র খাদেম বলেছেন: ভালো একটা লেখা পড়লাম এবং এভাবে আমিও অনেকক্ষেত্রেই চিন্তা করি না
২০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:০৯
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: ধন্যবাদ।
৯| ২০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:০৪
হু বলেছেন: বাঙ্গালীর দেশপ্রেম শুধু দেশি পিয়াজ আর দেশি মুরগীর সাথে। বুঝে না বুঝে অথবা কন্টেট না দেখে/ না পড়ে শুধুমাত্র শিরোনাম দেখে ফেসবুকে শেয়ার দেয়া পাবলিক বেশি আর তাই গুজব ছড়ায় বেশি। হাউকাউ বাঙ্গালি গুজব ছড়াতে আর হুদাই চাপা মারতে বেশি ভালোবাসে।
২০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:১৪
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: হ্যাঁ আপনি ঠিকই বলেছেন।ফেসবুকে মৃত্যু সংবাদের নিচেও অনেক লাইক দেয়া থাকে।
১০| ২০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:৩৯
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: কেবল উচ্চ শিক্ষিত হলেই চলবে না।তাকে হতে হবে কুশংষ্কার
মুক্ত,বিজ্ঞান মনস্ক ,যৌক্তিক চিন্তা চেতনার অধিকারী।তবেই মানুষ সঠিক চিন্তা করতে পারবে।
২০ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:২৪
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: সঠিক বলেছেন ভাই
১১| ২১ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১২:০৫
মা.হাসান বলেছেন: নতুন ভাইএর সাথে একমত । সরকারের বিপক্ষে রাজনৈতিক গুজব ছড়ালে গোয়েন্দারা অপরাধিকে খুঁজে বের করে, শাস্তি দেয়া হয়। দেশের অর্থনীতির জন্য ক্ষতিকর গুজব ছড়ানোর জন্য কোনো অ্যাকশন নেয়া হয় ন.
আর মাস তিনেক পর খাবার জন্য মুরগী পাওয়া কঠিন হবে।
২১ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৩:১৮
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: একশন নিলে মানুষ ফালতু কথা বলার এতটা সাহস পেত না।
মুরগী ও ডিমের অভাব দেখা দেয়ার ভাল সম্ভাবনা রয়েছে।
১২| ২১ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১:০৬
নেওয়াজ আলি বলেছেন: গুজবে ভাসি গুজবে ডুবি । গু জব খারাপ।
২১ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৩:১৯
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: গুজব আসলেই খারা। মিথ্যা তো মিথ্যাই।
১৩| ২১ শে এপ্রিল, ২০২০ ভোর ৪:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: ঢাকা শহরে লোকজন এখন কম।
তাই ফার্মের মূরগীর দাম কমেছে। ডিমের দামও কমেছে।
২৫ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৩:২৯
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: হ্যাঁ সব জায়গাতেই কম।
১৪| ২১ শে এপ্রিল, ২০২০ ভোর ৪:২৬
শের শায়রী বলেছেন: নতুন বলেছেন: দেশের পুলিশের উচিত জেলা ভিক্তিক ফেসবুক বা সোসাল মিডিয়া পেজ খোলা।
যখন এমন গুজব ছড়াবে সেখানে এর সত্যাতা জানতে চেয়ে পোস্ট দাতাকে জিঙ্গাসা করলেই দেখবেন এমন গুজব ছড়ানো বন্ধ হবে।
এই সব গুজবে দেশের এই রকমের ইন্ড্রাস্টির যে বড় ক্ষতি হতে পারে সেই ব্যপারে মূখ` গুলির কোন ধারনাই নেই।
নতুন ভাইর সাথে এক মত।
২৫ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৩:৩১
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: এটা কিন্ত একটা ভাল উদ্যোগ হতে পারে।যারা যেকোনো পোস্ট যাচাই না করেই শেয়ার করে তাদেরও দায়িত্বশীল হওয়া শেখানো দরকার।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১৫| ২১ শে এপ্রিল, ২০২০ ভোর ৬:২৭
বিপ্লব06 বলেছেন: সময়োপযোগী পোস্ট।
লেখককে ধন্যবাদ! পোস্টে প্লাস।
++++++++++++
২৫ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৩:৩২
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
১৬| ২১ শে এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৯:৫২
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। আর একটা না বললেই নয় তা হলো মুরগীর ঘরে শিয়ালের হানার প্রত্যক্ষ স্বাক্ষী আমিও।
২৫ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৩:৩৩
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: কি সব দিন ছিল তাইনা?
১৭| ২১ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার পোষ্ট পড়ে মনে হচ্ছে, এখন বাজারে গিয়ে ১০ কেজি মুরগী আর ১০ ডজন ডিম কিনে আনি।
২৫ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৩:৩৫
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: সত্যি সত্যিই কিনতে পারেন কিন্ত!
রোজার মাসে কাজে দেবে।নিজের প্রয়োজন মিটিয়ে অন্যকেও দিতে পারবেন।
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৩:৪১
নতুন বলেছেন: দেশের পুলিশের উচিত জেলা ভিক্তিক ফেসবুক বা সোসাল মিডিয়া পেজ খোলা।
যখন এমন গুজব ছড়াবে সেখানে এর সত্যাতা জানতে চেয়ে পোস্ট দাতাকে জিঙ্গাসা করলেই দেখবেন এমন গুজব ছড়ানো বন্ধ হবে।
এই সব গুজবে দেশের এই রকমের ইন্ড্রাস্টির যে বড় ক্ষতি হতে পারে সেই ব্যপারে মূখ` গুলির কোন ধারনাই নেই।