নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সন্ধ্যা প্রদীপ

আমার সমস্ত চেতনা যদি শব্দে তুলে ধরতে পারতাম

সন্ধ্যা প্রদীপ › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্পঃ রক্তচোষার প্রেম

৩১ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৯:২৬



এক
পুরান ঢাকার চিপা গলির এক চায়ের দোকানে বসে বাকরখানি দিয়ে চা খেতে খেতে মজনু লোকটিকে লক্ষ্য করতে থাকে।মজনুকে দেখলে বোঝা যায় না কিন্ত মজনু একজন রক্তচোষা।যাকে বলে আরকি ভ্যাম্পায়ার! সে সত্যিকারের ভ্যাম্পায়ার এবং বংশগতভাবেই ভ্যাম্পায়ার।


যাকে আজকে শিকার হিসাবে বেছে নিয়েছে সেই লোকটার বয়স পঞ্চাশের উপরে।মার্চের গরমের মধ্যেও সে গলায় একটি মাফলার জড়িয়ে রেখেছে।চা পরোটা খেতে খেতে সে খকখক করে কাশছে।লিয়াকত আলীকে বেছে নেয়ার অন্যতম কারন তাকে দেখে বেশ নিরীহ মনে হচ্ছে।বোঝাই যাচ্ছে অশিক্ষিত গ্রামের লোক।এধরণের লোকের রক্ত খাওয়া বেশ সহজ কারন এদের বশে আনা সহজ। মজনু বয়স্ক লোকের রক্ত তেমন পছন্দ করেনা।একদমই স্বাদ নেই।তরুন ছেলে ছোকড়াদের রক্ত অনেক মজা তবে কিনা আজকাল ইয়ং জেনারেশনের রক্ত খাওয়া বিপদজনক। এরা ফেনসিডিল, ইয়াবা খায়,হেরোইন টানে।যারা এসব করেনা তারা ফাস্টফুড খায়।তাদের রক্তে কোলেস্টেরল বেশি।নেশাখোর একজনের রক্ত খেয়েই না তার চাচাতো ভাইয়ের সর্বনাশ হয়েছে।সারাদিন ঝিমায়।ভ্যাম্পায়ারগিরি তাকে চিরদিনের জন্য বাদ দিতে হয়েছে।এখন সে গাঁজার ডিলার!তখন থেকেই মজনু সাবধান হয়ে গিয়েছে--

এইসব ভাবতে ভাবতে চোখের কোনা দিয়ে মজনু লোকটার উপর নজর রাখে।লোকটা খাওয়া শেষ করে উঠে বিল মিটিয়ে বাইরে বেরিয়ে যেতেই মজনুও বিল মিটিয়ে তার পিছু নেয়।লোকটা এক জায়গা থেকে বড়সড় দুইটা বস্তা রিকশায় তুলে নিজেও রিকশায় উঠে পড়ে।মজনুও একটা রিকশা নিয়ে তার পিছু পিছু যায়।রিকশা ছেড়ে লোকটি একটা মুড়ির টিন মার্কা বাসে উঠে পড়ে।মজনুও বাসে উঠে পেছনের সিটে বসে। প্রায় দুই ঘন্টা জার্নি শেষ করে লোকটি শহরের বাইরে একটা গ্রাম মত জায়গায় নেমে পড়ে।মজনুও নেমে পড়ে।এভাবে কাওকে বুঝতে না দিয়ে সে লোকটির পিছুপিছু যেতে থাকে।

এভাবে পিছু নেয়া বিপদজনক। একেতো কটকটে দুপুর তারপর রাস্তা ঘাটে মানুষ কম।এইসময় একটা কালো বিড়াল বা কুকুর হয়ে পিছু নিতে পারলে ভাল হতো।কিন্ত মজনুর এখন পাওয়ার কম।বহুদিন পেটে মানুষের রক্ত পরেনি।এখন সে মশা মাছির মত ছোট জিনিসের রূপ ধরতে পারবে,বড়জোর একটা চামচিকা।তার বেশি না।কিন্ত চামচিকা দিনে বের হয়না।আর মশা মাছির দৃষ্টি শক্তি খুবই কম।তাই সে নিজের আসল রূপেই সন্তর্পণে অনেক দূরত্ব বজায় রেখে পিছু নিতে থাকে।এভাবে পিছু পিছু গিয়ে সে লোকটির বাড়ি দেখে আসে।

ইঁটের দেয়ালে টিনের চালা দেয়া বাড়ি।চারিদিকে গাছগাছালি। মজনু ভাবে যাক ভালই হলো।গাছপালার আড়ালে লুকিয়ে থেকে রাতের বেলা সুযোগ বুঝে রক্ত খাওয়া যাবে।

অনেকে মনে করে ভ্যাম্পায়ার দিনে বের হতে পারেনা।এটা শীতের দেশের ভ্যাম্পায়ারের জন্য সত্যি কিন্ত গরমের দেশের ভ্যাম্পায়ার অনেক কিছুই পারে।এসব দেশে এত আলো,এত গরম যে বেজমেন্টে ঠান্ডা কফিনে শুয়ে থাকার বিলাসিতা তাদের মানায় না।উদাহরণ দিতে গেলে এদেশের কথাই ধরা যাক এখানে বাড়িতে বেজমেন্ট নাই সবখানে মানুষ গিজগিজ করছে।বনেজঙ্গলে চোরা কারবারিদের আঁখড়া।পোড়োবাড়িতে থাকা অতৃপ্ত আত্মাগুলোকে যাওবা ম্যানেজ করা যেত গাঁজাখোরদের অত্যাচারে সেসব জায়গায় আর ঘেঁষা যায় না।বাকি থাকে গোরস্থান। তবে সেখানেও খবিশ জ্বীনের উতপাৎ!তাই এদেশে ভ্যাম্পায়ারদের মানুষের ভীড়ে মিশে থাকতে হয়।

বাড়ি চিনে মজনু গ্রামের বাজারে এসে বসে।চায়ের দোকানে নোনতা বিস্কুট দিয়ে চা খেতে খেতে সে অপেক্ষা করে।মানুষের খাবার তাকে মাঝে মাঝেই খেতে হয় কিন্ত কোনো খাবারই তার তেমন ভাল লাগেনা।একমাত্র দুধ চা আর বিস্কুট তার ভাল লাগে।তবে সবচেয়ে ভাল লাগে চা আর বাকরখানি।পুরান ঢাকায় সে যায়ই এই বাকরখানি খেতে।তার সবচেয়ে খারাপ লাগে করলা ভাজি আর ডাঁটা চচ্চরি।মানুষের খাবার খেয়ে সে বেঁচে থাকতে পারে কিন্তু গায়ে পুষ্টি হয়না,কোনো ক্ষমতাও থাকে না।হাজার হোক বংশগত ভাবে সে ভ্যাম্পায়ার। মানুষের রক্ত না খেলে কি তার চলে?

দুই
কয়দিন থেকেই মজনুর শরীরটা খারাপ। খুশখুশে কাশি ঘুষঘুষে জ্বর।সেইসাথে শ্বাসকষ্ট!মজনু তো রীতিমতো অবাক। জ্বর কাশি তো তাদের মত ভ্যাম্পায়ার এর হওয়ার কথা নয়।তাছাড়া সেই লোকটির রক্তও সে পর্যাপ্ত পরিমানে খেতে পারেনি।


সেই রাতে লিয়াকত মিয়া নামক লোকটির বাড়িতে ঢুকে চামচিকার বেশ ধরে আয়েশ করেই রক্ত খেয়েছিল সে।লোকটি কি কারনে যেন বেশ দূর্বল,বেহুশের মত ঘুমায়।আরাম করে রক্ত খাওয়া যায়। এমন তিন দিন খাওয়ার পর মনের আনন্দ আর থাকল না মজনুর।লিয়াকত আলীর মেয়ে জামাইসহ কক্সবাজারে ভ্রমন শেষে বাড়িতে এসে উঠল।জামাই গত সপ্তাহেই ইটালি থেকে এসেছে।এসে শ্বশুরবাড়িতে একরাত কাটিয়েই স্ত্রীকে নিয়ে ঘুরতে বেড়িয়েছে।আরো কিছুদিন থাকার ইচ্ছা ছিল কিন্ত কি যেন একটা সমস্যার জন্য ফিরে আসতে হয়েছে।তারা ফিরে আসাতে বাড়িতে বেশ উৎসব শুরু হয়ে গেল,গান বাজনা খাওয়া দাওয়াতে রাত প্রায় কাবার হয়ে যায়। মজনু আর রক্ত খাবার সুযোগ পায় না।

তার নীতি হলো শিকারের কাছ থেকে সাতদিন রক্ত খাবে।বেশিও না,কমও না। অবশ্য আরো বেশি খাওয়া যায় কিন্ত মজনুর তা ইচ্ছা করেনা।অনেকে ভাবে ভ্যাম্পায়ার একবার রক্ত খেলেই তার শিকার মানুষটাও ভ্যাম্পায়ার হয়ে যায়।এটা একেবারেই ভুল ধারনা।তাদের বংশের ধারা অনুযায়ী কাওকে ভ্যাম্পায়ার বানাতে হলে পরপর উনিশবার রক্ত খেতে হয়।মজনু অবশ্য এই প্রক্রিয়ার ঘোর বিরোধী।তারা হচ্ছে বংশগত ভ্যাম্পায়ার। মানুষের রক্ত খেয়ে তাকে ছ্যাঁচড়া টাইপের ভ্যাম্পায়ার বানানো মোটেই উচিৎ নয় বলেই সে মনে করে।নতুন রক্তচোষা রক্ত খাওয়ার জন্য ছোঁকছোঁক করে বেড়ায়,এরা কলাকৌশল জানে না।লোকের কাছে ধরা পড়ে যাওয়ার চান্স খুব বেশি থাকে।

এবার মজনু তার স্টাইল বজায় রাখতে পারল না তিনবার রক্ত খেয়ে অপেক্ষায় থাকতে থাকতেই তার শরীর খারাপ লাগতে থাকলো।রাতের আঁধারে চামচিকার রূপ ধরে সে এক রেল স্টেশনের অন্ধকার ছাদের কোনে ঝুলে রইল।তারপর আর তার কিছু মনে নেই।

তিন
শুকনো মরিচ আর শুটকি ভর্তা দিয়ে পান্তাভাত খাওয়া শেষ করে মজনু টিনের থালাটা কলতলায় ধুয়ে ফেলে।তারপর এক চিলতে উঠানের কোনে এসে বসে।

সেই যে সেই জ্বরে অজ্ঞান হয়ে সে স্টেশনে পরে ছিল তারপর থেকেই তার জীবনটা বদলে গেছে।চামচিকা হয়ে ঝুলে থাকতে থাকতে কখন সে নিচে পড়ে গিয়েছিল তা সে জানত না।নিচে পড়েই সে নিজের আসল রূপে চলে আসে।কতক্ষণ সে এমন পড়েছিল তা জানত না।তার আসেপাশে মানুষ ভীড় করে।তারা ভয়ে ভয়ে চায় কিন্ত কেন যেন বেশি কাছে আসে না।কেউ কেউ বলছিল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার কথা কিন্ত কেউ সাহস করে নিতে আসেনি।অনেকে বলছিল কি একটা রোগের কারনে নাকি হাসপাতালে অনেক ভীড়। কাওকে ভর্তি নিচ্ছে না।একটা পুলিশ ও এসেছিল কিন্ত সে কেশে উঠতেই ভুত দেখার মত চমকে উঠে পুলিশটাও পালিয়ে গেল।

সে হয়ত ওখানেই পড়ে থাকত যদিনা জমিলা বিবি তাকে নিয়ে এই বস্তির মধ্যে বাড়িতে তুলত। বত্রিশ বছরের জমিলা তার বুড়ি মা আর ছোট ছোট দুই ছেলে মেয়ে নিয়ে টিনের বেঁড়া দেয়া দুইঘরের বাড়িতে থাকে।সে দিনে লোকের বাড়িতে কাজ করে।বিকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত স্টেশনের ধারে পিঠা বেচে।

জমিলা যদি তাকে তুলে এনে যত্ন না করত তাহলে মজনু এ যাত্রা বাঁচত কিনা সন্দেহ আছে।পলাশীর যুদ্ধের সময় মিরজাফরের রক্ত খেয়ে বিষক্রিয়ায় মারা যাওয়ার আগে মজনুর পরদাদা বংশের সকলকে রক্তের বিষক্রিয়ার ব্যাপারে বারবার সাবধান করে গেছে।এমনিতে রক্তচোষারা সহজে মরে না কিন্ত রক্তে খারাপ কিছু ঢুকলে মৃত্যু ঘটতে পারে।অদৃষ্টের কি পরিহাস!যে মজনু তার কাজের ব্যাপারে এত সতর্ক ছিল তারই নাকি এমন হলো!

তবে একদিকে ভালই হয়েছে।এমন না হলে তো জমিলার সাথে পরিচয় হতো না।শক্তপোক্ত গড়নের শ্যামবর্ণ জমিলা।রাতে উনুনের ধারে যখন সে ভাত রাঁধতে বসে তখন আগুনের লালচে আভা তার মুখে পড়ে,মুখে বিন্দু বিন্দু ঘাম ফুটে ওঠে।জমিলার নাকের মসুর ডালের মত সোনার নাকফুল তখন মাঝেমাঝে ঝিকমিক করে।মজনু তখন মুগ্ধ হয়ে হা করে তাকিয়ে থাকে।জমিলা ভাতের মাড় তুলে ভাজা শুকনা মরিচ আর লবন মিশিয়ে মজনুকে খেতে দেয়।এটাই যে গরিবের কাশির ঔষধ!

রাঁধতে রাঁধতে জমিলা রাজ্যের গল্প করে।কিভাবে স্বামী ছেড়ে যাওয়ার পর ভিটে জমি বন্ধক রেখে সে শহরে পাড়ি জমিয়েছে।কিভাবে টাকা জমিয়ে সে একদিন গ্রামে ফিরবে।বাচ্চাগুলোকে আবার স্কুলে দেবে।বাড়ির ধারে লাউ কুমড়ো চাষ করবে ইত্যাদি। মজনুর বড় ভাল লাগে।জমিলার বুড়ি মা ভিক্ষা করে সন্ধ্যার দিকে বাড়ি ফেরে।ছেলে মেয়ে দুটো টো টো করে ঘুরে তখন বাড়ি ফেরে।সবাই মিলে সারা দিনের অভিজ্ঞতা বর্ননা করে।মজনুর শুনতে বেশ ভালই লাগে।মনের মধ্যে সুখ সুখ লাগে।

মজনু এখন সুস্থ।তার এখান যাওয়া দরকার।ভ্যাম্পায়ারদের এক জায়গায় বেশিদিন থাকা ঠিক না।কিন্ত কেউ কিছু বলে না।মজনুও কোথাও চলে যায় না।ছেলে মেয়ে দুটা তাকে খুবই পছন্দ করে।দুই মাসের কাছাকাছি হলো সে এখানে এসেছে। এর মধ্যে আর রক্ত খায়নি।এত ভোগান্তির পর আর রক্ত খাওয়ার রুচি হবে কিনা কে জানে?

মজনু মাঝে মাঝে পরিকল্পনা করে জমিলার পরিবারের সাথে তার দেশের বাড়িতে ফিরে একটা চায়ের দোকান খুলে বসলে মন্দ হয়না।এদের পরিবারেও একটা সমর্থ পুরুষ থাকা দরকার। এখন সে নিয়মিত ডাঁটা চচ্চড়ি আর করলা ভাজি খায়। জমিলার হাতে যাই রান্না হয় তাই তার অমৃতের মত লাগে।মনে হয় ডাঁটা চচ্চড়ি খেয়ে সে সারা জীবন কাটিয়ে দিতে পারবে। জমিলা রাজি হলে সে বিয়েও করতে রাজি।কিন্ত মানব রমনী বিয়ে করলে তার বংশের মুখে চুনকালি পড়বে।সবাই তাকে ত্যাজ্য করবে। কি আর করা?হয়ত এবার তার ভ্যাম্পায়ারগিরিতে চিরতরে ইস্তফা দিতে হবে।





দ্রষ্টব্যঃঃ ইহা একটি অলস মস্তিষ্কের কল্পনা ব্যাতিত কিছুই নয়।কোনো ঘটনার সাথে মিলে গেলে সে দায় আমার নয়।

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১০:০১

ঊণকৌটী বলেছেন: হা হা হা দারুন একটা গল্প । ভ্যাম্পায়ারদের কোরোনা আর মানব রমণী নিয়ে সংসারের কাহানি সব মিলেয়ে এই করুন সময়ে একটু হাসির সুযোগ করে দিলেন দাদা। এই করুনা সময়ে পাঠক দের জন্য লিখতে থাকুন। সব শেষে পারিবারিক সবাই কে নিয়ে সাবধানে থাকুন।

৩১ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১০:৪৬

সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: হঠাৎ করে মাথায় এলো--কি আর করা--লিখে ফেললাম গল্পটা।

সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ :)

২| ৩১ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১০:২৫

নেওয়াজ আলি বলেছেন: প্রিয় ভালোবাসা I

৩১ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১০:৪৭

সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: শুভেচ্ছা ও ধন্যবাদ--

৩| ৩১ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১০:৩৬

মা.হাসান বলেছেন: খুব চমৎকার গল্প হয়েছে।

৩১ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১০:৪৮

সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: ভাল লেগেছে জেনে খুব ভাল লাগছে---আমিও কিন্ত লিখতে গিয়ে খুব আনন্দ পেয়েছি :)

৪| ০১ লা এপ্রিল, ২০২০ রাত ১২:৩০

রাজীব নুর বলেছেন: লেখাটা ভালো হয়েছে। আমার ভালো লেগেছে।

০১ লা এপ্রিল, ২০২০ রাত ১:১০

সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: রাজীব ভাই ভাল বলেছেন শুনেই ভাল লাগছে!

:) :) :)

৫| ০১ লা এপ্রিল, ২০২০ রাত ১:০৫

হু বলেছেন: করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত ভ্যাম্পায়ার সুম্থ হয়ে মানবীর প্রেমে বংশের মুখে চুনকালি দিল!!! যাই হোক আপনার ভ্যাম্পায়ার অন্যরকম। এবং ভালো লেগেছে।

০১ লা এপ্রিল, ২০২০ রাত ১:১৪

সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: ধন্যবাদ

৬| ০১ লা এপ্রিল, ২০২০ রাত ৩:১৮

ভুয়া মফিজ বলেছেন: হে হে হে...........খুবই আনন্দ পেলাম পড়ে।

করোনা ভাইরাস ভ্যাম্পয়ারদের খুব একটা ক্ষতি করতে পারে না দেখছি। ওদের জন্য তাহলে নেশাখোর আর মীর জাফরদের রক্তই চরম ক্ষতিকর! ভ্যাম্পয়ার সম্পর্কে অনেক অজানা জিনিস জানলাম।

কেন জানি মনে হচ্ছে, এটা আপনার নিজের জীবনের গল্প!!! :P

০১ লা এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১১:২২

সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: বলে কি ভুয়া ভাই!আমি যদি ভ্যাম্পায়ার হতাম তাইলে কি আর ব্লগ লেখার টাইম থাকত?বাদুর হয়ে পুরা দুনিয়া চক্কর দিয়ে বেড়াতাম আর খিদে পেলেই---
কি আনন্দই না লাগত!চাকরিবাকরি করতাম না-- :D

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.