নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিশ্বের করোনা পরিস্থিতি ক্রমেই খারাপের দিকে যাচ্ছে।আর দেশের অবস্থা নাই বা উল্লেখ করলাম।
আমাদের অনেক অনেক ভুল হয়ে গেল--জাতি হিসাবে এর মাশুল তো আমাদের দিতেই হবে।
সাধারণ ছুটি ঘোষনা হওয়ার পর মানুষ যেভাবে বাসায় ছুটেছে যে মনে হচ্ছিল দেশে ঈদ লেগেছে।
এই সুযোগে ভাইরাস আরো আরো বিস্তার লাভ করছে--
যারা 'ট্রেন টু বুসান' নামক মুভি দেখেছেন তারা ঠিকই বুঝবেন নিচের ছবিটা-
বিশ্বে মহামারী লাগলে কি হবে জ্ঞানী লোকজন আগেই অনুমান করতে পেরেছিলেন--
খবরের সত্যতা জানিনা তবে এত সমস্যার মাঝেও এধরণের খবর হাসির খোরাক জাগায়-
মহামারীতে জীবাণুই কিন্ত একমাত্র বিপদ নয়।এইসময় এমন এমন কিছু সমস্যা দেখা দেয় যা অমানবিক। এসময় মানুষ আর মানুষ থাকে না।এদেশে এত দায়িত্বহীন কাজকর্ম আর মানুষের অসচেতনতা দেখে দেখে যখন হতাশ হয়ে যাচ্ছি তখন কিছু মানুষের শুভবোধ আর সময়োপযোগী কাজ দেখে মনে আশা জাগে।
কেউ কেউ শুধু মজুত করছে কিন্ত এমন কিছু মানুষ ও আছে যারা এসময়ে দরিদ্র লোকের দ্বারে খাবার পৌঁছে দিচ্ছে।
কেউ কেউ সচেতনতাকে চুড়ান্ত ফাজলামি হিসাবে নিয়েছে--
আবার কেউ সত্যিই জানে সচেতনতা কি?
নামীদামি ঔষধ কোম্পানিগুলো কি করছে তা জানিনা তবে হ্যান্ড স্যানিটাইজার নিয়ে এগিয়ে এসেছে কেরু এন্ড কোং
সচেতন হতে চাইলে যেটুকু আছে তাই দিয়ে সম্ভব--
কিছু মানুষ আছে যারা নাম কামানোর ধান্দা করছে কিন্ত কোনো উপকারে লাগছে না।কিন্ত কিছু লোক নিরবে কাজ করে যাচ্ছে মানুষের জন্য-
এই ছবিটা আমার দারুণ লেগেছে।আসলেই বাসায় আটক থাকা মানুষের অনেক সাহায্যে লাগতে পারে হোম ডেলিভারি সিস্টেম-
অপত্যস্নেহ-
বড় বড় খারাপ জিনিসেরও কিছু ভাল দিক থাকে।মানুষের ভীড় থেকে মুক্ত হয়ে প্রকৃতি একটু শ্বাস নিতে পারছে--
এই কথাটা মনেহয় সত্য!
আসুন সবাই সবাইকে সাহায্য করি।নিয়মগুলো মেনে চলি।নিজেদের সুস্থ রাখার চেষ্টা করি আপাতত।ইনফেকশন ছড়ানোর সময়টা কেটে গেলে ইনশাল্লাহ সবাই মিলে সব ধরনের ক্ষয়ক্ষতি সামলে নেয়া যাবে।এদেশে যেমন জঘন্য লোকগুলো আছে তেমনি অসংখ্য এমন মানুষ আছে যাদের হৃদয় হীরা মানিক দিয়ে জড়ানো।যাদের প্রকৃত দায়িত্ব তাদের পাশে না পেলেও এইসব মানুষদের নিশ্চয় পাশে পাওয়া যাবে।তাই বুকে আশা বেঁধে রাখি।
ছবিগুলো ইন্টারনেট থেকে নেয়া।
২৫ শে মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৭
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: হ্যাঁ--মনেহয় আরো বাড়বে কিন্ত প্রকৃত তথ্য জানতে পারা যাবেনা--
২| ২৫ শে মার্চ, ২০২০ বিকাল ৫:১২
নেওয়াজ আলি বলেছেন: নিজে সচেতন হই। অন্যকে সচেতন করি।
২৫ শে মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৮
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: আপনার সাথে সম্পূর্ণ একমত।
৩| ২৫ শে মার্চ, ২০২০ বিকাল ৫:১৯
রিফাত হোসেন বলেছেন: ঢাকাতে যারা কাজ করে থাকে, তাদের অনেকেই অস্থায়ী। আল্লাহ না করুক, যদি দীর্ঘ সময় এই ছুটি চলে তাহলে কি হবে? আমার অফিস না হয় আপদকালীন কর্মহীন বেতন দিল।(০ ঘন্টা/কর্মহীন বেতন) কিন্তু সবাই এই সুবিধা পাবে না। আমিও পাচ্ছি স্বল্প সময়ের জন্য । দীর্ঘ সময় হলে কোম্পানি বহন করবে না। এটা বুঝার বাকি থাকে না। বাংলাদেশে সবার জন্য সরকারীভাবে বেকারভাতা চালু নেই, আপদকালীন ভাতার প্রশ্নই আসে না।
যারা অস্থায়ী, যাদের বাড়ি ভাড়ার, বিভিন্ন বিলের, খাবারের চিন্তা করতে হয়; তাদের কি হবে? এই ছুটি দীর্ঘকাল হলে অবস্থা খারাপ হবে। সেই ভয়ে মানুষ অবস্থান পরিবর্তন করছে। হতে পারে কেউ ভাইরাস বহন করছে, এটা নিজ বাসায়, এলাকায় ছড়িয়ে দিবে। নৈরাজ্যে ভরপুর। এটাই যেন সংস্কৃতি। শিক্ষিত বা অশিক্ষিত সবাই শুধু নিজেরটাই বুঝে, সাধারণ মানুষের মূল্য দিতে চায় না। ভাইরাসটি এই জাতির জন্য গজব না আশীর্বাদ বুঝে উঠতে পারি না। হয়ত মারা যাবে কম, হয়ত অনেকে সুস্থ হবে। তবুও ভুল থেকে শিক্ষা গ্রহন করবে না।
২৫ শে মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৯
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: আসলে আমাদের শীর্ষ পর্যায়ের মানুষগুলোর আচরন অনেকটা বলদের মতন।সবাই নিজেকে পন্ডিত মনে করছে।এই অদৃশ্য জীবানুর সাথে যে ভণ্ডামো চলবে না সেটা বুঝতে পারছে না-
মানুষকে যারযার জায়গায় রাখতে হলে যে বল প্রয়োগ করতে হবে সেটা তাদের মাথায় নেই। কোনো প্লানিং নেই।সেনাবাহিনী নামিয়ে তারপর ছুটি ঘোষনা করলে তবে মানুষ জায়গায় থাকত।কয়জন এই গুরুত্ব বুঝতে পারছে?সবাই আছে আপন ধান্দায়।
আর মহামারীর বিপদের সাথে যে আপদ আসছে তার কথা ভাবলেই ভয় লাগে।আপনি যথার্থ বলেছেন।আসলেই জানের ক্ষতি মালের ক্ষতি সবই আমাদের নিজের।দেশ দায়িত্ব নেবেনা।
মহামারী কখনো আশীর্বাদ হয় না।কি আর করা সুস্থ থাকার চেষ্টা করি সবাই।
সুদীর্ঘ মন্তব্য ভাল লেগেছে।
৪| ২৫ শে মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: সন্ধ্যা প্রদীপ,
সন্ধ্যা প্রদীপের মতোই আলোর বার্তা নিয়ে আসা পোস্ট।
নিজেদের ক্ষমতার উপরে বিশ্বাস নেই বলে হতাশায় ডুবে যাই, আশা নামের কিছু আছে বলেই আশায় বুক বাঁধে মানুষ।
এই মূহুর্তে নিজেদের ক্ষমতার সবটুকু ঢেলে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার মতো মহৌষধ আর কিছু নেই যা আমাদের আশাকে বাঁচিয়ে রাখতে পারে।
২৫ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১১:৪১
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: হ্যাঁ এখন সামাজিক দূরত্ব রাখাটাই বেশি প্রয়োজন।
আর বিপদে আপদে সবাই মিলেই ধাক্কাটা সামলে নেয়া যাবে বলে আশা রাখি।
চমৎকার মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা ও প্রাণঢালা অভিনন্দন
৫| ২৫ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৮:৫৩
ঢাবিয়ান বলেছেন: করোনার ঝুকি এড়াতে মেকাপ !!! বাঙ্গালীীর পক্ষেই সম্ভব এসব বাদরামি
২৫ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১১:৩৮
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: আসলেই! আমিও অবাক হয়েছি দেখে
৬| ২৫ শে মার্চ, ২০২০ রাত ৮:৫৮
নায়লা যোহরা বলেছেন: দেশে যে এখন কি চলছে !!!!
২৫ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১১:৩৭
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: চরম সার্কাস!
আমার দেশের বাড়িতে গুজব রটেছে ম্যাজিস্ট্রেট এবং পুলিশ রা বাড়ি বাড়ি গিয়ে ফ্রিজ চেক করছে এবং বাড়তি খাবার রাস্তায় ফেলে দিচ্ছে সেই সাথে জরিমানা করছে।
গুজব এমনি স্ট্রং যে শিক্ষিত মানুষ পর্যন্ত বিশ্বাস করছে ( যেমন আমার মা)। শেষে আজ জেলে পরিষদ থেকে নোটিশ বের করেছে যাতে এই গুজবে বিশ্বাস করে এই দুঃসময়ে সঞ্চিত খাবারটুকু ফেলে না দেয়।
৭| ২৫ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১০:০৯
রাজীব নুর বলেছেন: আমেৱিকা নাকি বাংলাদেশেৱ কিছু মন্ত্ৰীও চেয়েছে। ওৱা পেৱে উঠছে না!
২৫ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১১:৩১
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: তেমনি তো শুনছি
ডিজিটাল দেশ বলে কথা!
৮| ২৫ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১০:৪৮
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: দলমত, ধর্ম, গোত্র নির্বিশেষে বাঙালিরা চরম অসচেতন |
২৫ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১১:২৯
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: সেই সাথে সবাই কত ফানি!
কি মজা নিচ্ছে মানুষ বিষয়টি নিয়ে!
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে মার্চ, ২০২০ বিকাল ৫:০১
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: ভয়ের মাত্র দিনদিন বাড়তেই আছে