নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শীতের রাত,ঘন কুয়াশায় কিছুই প্রায় দেখা যায় না।রেলস্টেশনের ল্যাম্পপোস্টের নীচে দাঁড়িয়ে রফিক মনে মনে একটা গাল দেয়।কি কুক্ষনেই না এই অলুক্ষনে চাকরীটা নিয়েছিল!এই যে বেলা অবেলায়,অজানা অচেনা জায়গায় ঘুরে বেড়াতে হয় এর চেয়ে খারাপ আর কি হতে পারে?কিন্ত জমিজমা কেনা বেচার মামলা,সহকারী হিসাবে তাকেই দেশজুড়ে দৌড়ে বেড়াতে হয় আর বস আরামে বসে থাকেন ঢাকার অফিসে।এই যে আজ এই অচেনা স্টেশনে এসে নেমেছে তার পর থেকে এক ঘন্টা ঠাঁই দাঁড়িয়ে থেকেও কোনো বাহনের দেখা মেলেনি।এদিকে রাত বেড়ে চলেছে,কুয়াশা ঘন হয়ে চেপে আসছে।মোটা সোয়েটার,জ্যাকেট আর মাফলারে আপাদমস্তক মোড়া বলে শীত তাকে তেমন কাবু করতে পারছে না বটে কিন্ত এভাবে আর কতক্ষন থাকা যায়?
স্টেশন শুধু নামেই স্টেশন।কোনো বেঞ্চ নেই যাতে একটু বসা যায়।শুধু একটা পুরোনো লাল ইঁটের দালান তবে সেটাও বাইরে থেকে তালা মারা।বোঝাই যায় যাত্রী তেমন নামেনা বলেই স্টেশনমাস্টার অফিস তালা মেরে বাড়ি চলে গেছে।সেখানে লোকটা নিশ্চয় বউয়ের হাতের গরম চা আর মুড়িমাখা খাচ্ছে আয়েশ করে।চায়ের কথা মনে আসতেই রফিকের জিভে জল এসে গেল।ভাগ্যিস লঞ্চ থেকে নেমেই সে একটা হোটেলে খাসির রেজালা আর চিতল মাছ দিয়ে ভরপেট ভাত খেয়ে নিয়েছিল নয়ত তার এখন ক্ষুধায় কাহিল অবস্থা হতো।মনে মনে সে নিজের বুদ্ধির তারিফ করে।আর চিতল মাছের পেটিটাও আজ ছিল দেখার মত প্রায় তার হাতের তালুর সমান আর এই এত্ত পুরু।রান্নাটাও হয়েছিল খাসা।সে কথা ভাবতেই তার মনে একটা তৃপ্তির শিহরন জাগে।তার বস মানুষটা এমনিতে ভাল।বাইরে কাজ থাকলে ভাল টাকাপয়সা দেয়।সে জন্যেই তো এই দেড় বছরে তার অবস্থা ফিরে গেছে।বিশাল পরিবারের মাঝে কয়দিনে তার অবস্থার উন্নতি দেখে আর পাঁচ ভাই-ভাবি হিংসায় বাঁচে না।রফিক মনে মনে হাসে আর ভাবে হিংসা হওয়ার আরো বাকি আছে।আর কিছুদিন পর যখন সে বিয়ে করে ঘরে পরীর মন বউ আনবে তখন সবাই আরো জ্বলবে।
এসব হাবজাবি ভাবতে ভাবতেই শেয়ালের সম্মিলিত ডাকে রফিক চমকে উঠে।এতক্ষনে একটাও লোক চোখে পড়েনি যে জিগাসা করে জানবে কোনদিকে যেতে হবে।আসার আগে জেনে এসেছে ফুলপুর নাকি একটা শহর কিন্ত এখানে এসে মনেই হচ্ছে না এটা শহর হতে পারে।রাস্তা ধরে যে সামনে এগিয়ে যাবে তারও সাহস সে পাচ্ছে না,এমনিতেই যা কুয়াশা সামনে কি আছে তা না জেনে গিয়ে যদি কোন খানাখন্দে পড়তে হয় তাহলে?সাতপাঁচ ভেবে সে সামনের দিকে এগুবে বলে ঠিক করে আর ঠিক তখনি টুংটাং করে বেল বাজাতে বাজাতে একটা রিক্সা এগিয়ে আসে কুয়াশা ফুঁড়ে।তাকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে রিক্সাওয়ালা থেমে জিগাসা করে সে কোথায় যেতে চায়।রফিক ঠিকানা জানালে সে একগাল হেসে জানায় সে জায়গা দূর আছে হেঁটে যাওয়া যাবে না।রফিক বেশ কাচুমাচু হয়ে রিক্সাওয়ালাকে জিগাসা করে সে পৌঁছে দিতে পারবে কিনা।রিক্সাওয়ালা সানন্দে রাজি হয়ে যায়।
রিক্সাওয়ালা মানুষটা মনে হয় বেশ হাসিখুশি।বয়েসে সে রফিকের কাছাকাছিই হবে।স্বাস্থ্যও বেশ ভাল,ঘাড়টা মনেহয় কুঁজো।গা মাথা কালো মোটা চাদরে ঢেকে সে মনের সুখে পান চিবিয়ে যাচ্ছে।্সে মনেহয় বেশ সৌখিন কারন তার গায়ে মাখা আতরের তীব্র গন্ধ রফিকের নাকে লাগছে।লোকটি পিচিক করে পানের পিক ফেলে রফিককে বলল,জলদি উইঠ্যা পড়েন সাব।কুনো চিন্তা কইরেন না।হাওয়ার মত উড়াইয়া নিয়া যামু।রফিক সাবধানে রিক্সায় উঠে বসলে রিক্সা চলতে শুরু করে আর রিক্সাওয়ালা গান ধরে--- বন্ধু যখন বউ লইয়া আমার বাড়ির সামনে দিয়া রঙ্গ কইরা হাঁইট্যা যায় ফাইট্যা যায় আমার বুকটা ফাইট্যা যায়।রিক্সা তখন শহরের পিচঢালা রাস্তা দিয়ে তুমুল গতিতে ছুটে যাচ্ছে।চারিদিকে কুয়াশা থাকায় সবই ধোঁযাটে কিন্ত এটা বোঝা যায় এটা আসলেই একটা শহর।তবে শীতের রাত বলেই ছোট শহরটা এরই মধ্যে কেমন নিশ্চুপ হয়ে ঘুমিয়ে পড়েছে,রাস্তায় মানুষ নেই বললেই চলে।রিক্সা যখন বাজারের মাঝে দিয়ে ছুটে চলেছে তখন কেবল কিছু মানুষ দেখা গেল তবে তারাও পসরা গুটিয়ে দোকান বন্ধ করার তোড়জোড় করছে।রফিক বেশ উতফুল্ল বোধ করে।আর একটু পরেই গেস্টহাউসের গরম লেপের মাঝে পা ঢুকিয়ে চায়ের কাপে চুমুক দেয়া যাবে।রিক্সাওয়ালা তখন জোরগলায় গেয়ে চলেছে,ও সখিনা গেছস কিনা ভুইলা আমারে---
কিছুক্ষন পর রিক্সা একটা আবাসিক এলাকা পাড়ি দেয় তারপর আরো কিছুক্ষন চলার পর রিক্সা এসে থামে একটা জংলা মত জায়গায়।রফিক তখন ব্যস্ত এই চিন্তায় যে এবারের বেতন আর ট্যুরের বেঁচে যাওয়া টাকা যোগ করে অনেক শখের রঙ্গিন টিভিটা এবার কিনেই ফেলবে।এই কারনেই সে খেয়াল করেনি রিক্সাটা যেন শহর ছাড়িয়ে আরো দূরে এসে পড়েছে।রিক্সা থামতেই সে বাস্তবে ফিরে আসে।রিক্সাওয়ালা কাচুমাচু হয়ে বলে রিক্সার চেইন পড়ে গেছে।রফিক তাকিয়ে দেখে কাছেই একটা ল্যাম্পপোস্ট তার পেছনে বেশ উচুপ্রাচীর আর লোহার গেট।রফিকের পা ধরে গেছে এতক্ষন বসে থেকে তাই সে রিক্সা থেকে নেমে দাঁড়ায়, এদিক সেদিক ঘুরে দেখে।রিক্সাওয়ালা তখন লুঙ্গির গিট থেকে আর একটা পান বের করে মুখে দিয়ে রাস্তার পাশের জঙ্গলে বসে যায় প্রস্রাব করতে।রফিক তখন ল্যাম্পপোস্টের দিকে এগিয়ে গিয়ে বোঝার চেষ্টা করে গেটের ওপাশে কি আছে।জীর্ন সাইনবোর্ড দেখে বুঝতে পারে এটা আসলে একটা চার্চ।পাশের একটা নতুন সাইনবোর্ড জানিয়ে দেয় চার্চের অবস্থান সরিয়ে ফেলা হয়েছে এখন আসলে এটা পরিত্যাক্ত।রিক্সাওয়ালা তখন গুনগুন করতে করতে রিক্সার চেইন ধরে টানাটানি করছে।
গান থামিয়ে হঠাত সে জিগাসা করে ভাইসাব কি ঢাহা শহর থেইকা আইছেন? রফিক জবাব দেয় হ্যাঁ।রিক্সাওয়ালা খুব উতফুল্ল গলায় বলে আমিও ঢাহায় বড় হইছি,ওইহানেই আগে রিক্সা চালাইতাম।রফিক রিক্সাওয়ালার ঢিলাঢালা ভাব দেখে বেশ বিরক্ত হয়,সে কি এখানেই রাত পার করবে নাকি?তাকে তাড়া দিয়ে কিছু বলতে যাবে এমন সময়,হ্যাঁ এমন সময়ই রফিকের চোখ পড়ে রিক্সাওয়ালার হাতের দিকে।চাদর সরে গিয়ে তার রংচংগা হাফ শার্ট বের হয়ে পড়েছে কিন্ত একি তার হাত কৈ?শার্টের হাতা কাঁধের পাশ থেকে লটপট করে ঝুলছে কিন্ত একটু আগেই রফিক তাকে ট্যাঁক থেকে পান বের করে মুখে দিতে দেখেছে।কিন্ত এও তো ভুল নয়!!!ল্যাম্পপোস্টের আলোয় স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে রিক্সাওয়ালার দুইহাত কাঁধ থেকে কাটা।তাহলে সে এতদূর রিক্সা টেনে আনল কি করে?রফিকের মাথা বোঁ করে ঘুরে উঠে, তার জ্ঞানবুদ্ধি সব গুলিয়ে যায়।সে কোনো মতে বলে,তো তো তোমার হা হা হাত---
রিক্সাওয়ালা তার দিকে তাকিয়ে একগাল হেসে বলে আমাকে ভয় পাবেন না সাব,আমি মানুষ খারাপ না।বাপে ছিল রিক্সাওয়ালা আমিও রিক্সাওয়ালা।ঢাহা শহরে রিক্সা চালাইতাম আর সারাদিন গান গাইতাম।ঘরে ছিল টুনটুনি পাখির মত বউ,তিন সন্তান।সুখেই ছিলাম ভাইসাব।একদিন এক্সিডেন হইল,ট্রাকের নিচে পরলাম কিন্ত জানে মরলাম না কিন্ত দুই হাতই গুড়া হইয়া গেল।ডাকতার দুইডা হাতই কাইটা ফেলল।জরিমানার টাকায় আর কয়দিন চলে?ঘরে উপার্জনের মত কেউ নাই,ছোট পোলাডা নিমুনিয়ায় মরল কিন্ত ওসুধ যোগাইতে পারলাম না।বড় মাইয়াডা ক্ষুধার জ্বালায় দালালের খপ্পরে পইরা খারাপ পাড়ায় চইলা গেল।শেষে টুনটুনি পাখিডাও ক্ষুধা সইতে না পাইরা ছোট মাইয়াডারে নিয়া এক চটপটিওয়ালার হাত ধইরা ভাইগা গেল।চাইয়া চাইয়া দেখা ছাড়া আর কিছু করবার পারলাম না।
আমি তখন অচল।মানুষ ছাড়া চলে না।লোকে ভিক্ষা দেয় ঠিকই কিন্ত মুখে তুইলা খাওয়াইব কেডা?আর কেডাই বা আশ্রয় দিব?পিসাব-পায়খানা কইরা পাক হইতেও পারিনা মানুষের সাহায্য ছাড়া।যেখানে বসি লোকে তাড়ায়া দেয় ময়লা হওয়ার ভয়ে।শেষে এক গোরস্থানে গিয়া আশ্রয় নিলাম।সাত দিনের না খাওয়া শরীরে শুকায়া মরার মত পইরা রইছি তখন আল্লার তরফ থেইকা এক বন্ধু পাইলাম।সেই বন্ধুই আমার সব কাজ কইরা দেয়।সেই আমারে মৃত্যুর হাত থেইকা বাচাইলো।
রফিক অভিভুত হয়ে রিক্সাওয়ালার গল্প শুনছিল।সে কোনমতে বলতে পারল কোন বন্ধু?রিক্সাওয়ালা তখন কাকে যেন মোলায়েম স্বরে ডাক দিল।আর ঠিক তখন রিক্সাওয়ালার পিঠের চাদরের নীচ থেকে একটা মাথা উঁকি দিল।সেটা দেখতে অনেকটা বানরের মত আবার কিছুটা অপুষ্ট মানুষের মত।সেই অদ্ভুত প্রানী রিক্সাওয়ালার ঘাড় থেকে লাফ দিয়ে চার্চের প্রাচীরের উপরে গিয়ে বসল।সেই সাথে একটা পচা মাংসের গন্ধে রফিকের বমি টেলে উঠল।রফিক বুঝল আসলে রিক্সাওয়ালা কুঁজো নয়,চাদরের নীচে এই প্রানীর উপস্থিতির জন্যই তাকে এমন কুঁজো মনে হচ্ছিল।আর পিশাচের গায়ের ভয়ানক গন্ধ ঢাকতেই বুঝি সে এত তীব্র আতর মাখে? রিক্সাওয়ালা বলল আমার বন্ধু আসলে গোরস্থানের পিচাশ,তার অনেক ক্ষমতা।আমার জন্য ভালমন্দ খাওয়াদাওয়া আর অন্য সবকিছুই সে আইনা দেয়।আমার হাত নাই তো কি হইছে তার হাত দিয়েই সে আমার সব কিছু করে।আমার আর কুনো কষ্ট নাই আমি এহন সুখি মানুষ।আমি আর আমার বন্ধু সারাদিন ঘুরি আর গান গাই।
এসব শুনে রফিকের দেহ দিয়ে ভয়ের শীতল স্রোত নেমে গেল।এই লোক বলে কি!!সত্যিই কি সে একটা পিশাচ নিয়ে ঘুরছে?এও কি সম্ভব?রফিক দেয়ালে বসা প্রানীটির দিকে ভালকরে তাকায়।সেটি আকারে চার বছরের বাচ্চার সমান কিন্ত সে তুলনায় নখসহ হাতগুলো বেশ বড় আর শক্তিশালী,লাল চোখগুলো জোনাকির মত জ্বলছে।এই হাত দিয়েই তাহলে এতক্ষন রিক্সা চলেছে!!প্রানীটির খরগোসের মত লম্বা কান আর কুচিকুচি তীক্ষ্ম দাঁতে মুখ ভরা।প্রানীটি ক্রুর চোখে রফিককে দেখছে আবার মাঝে মাঝে ছুঁচালো লম্বা জিব বের করে মুখ চাটছে।ভীষন ভয় পেলেও রফিক দৃঢ় গলায় জিগাসা করে তুমি কি চাও?রিক্সাওয়ালা অমায়িক হেসে বলে সে কিছু চায় না কিন্ত তার বন্ধু অর্থাৎ ঐ পিশাচটি রক্ত চায়।সে জানায় প্রথম রাতে নাকি তাদের মধ্যে চুক্তি হয় যে পিশাচ রিক্সাওয়ালাকে বাঁচিয়ে রাখবে তার বদলে সে পিশাচের জন্য শিকার এনে দেবে।রিক্সাওয়ালা রফিক কে বলে,সাব আমি মানুষ খারাপ না কিন্ত যে বন্ধু আমারে বাচাইছে তার কথা না রাইখা কেমনে পারি?আমার ভাইসাব আর রিক্সা চালানের দরকার নাই,খালি মাসে দুইবার বাইর হই বন্ধুর লাইগা খাবার জোগার করতে।এক শহরে বেশি থাকিনা,বন্ধুরে নিয়া শহরে শহরে ঘুরি।বেশির ভাগ সময় গোরস্থানেই থাকি। আইজ বিশদিন হইল কোনো শিকার পাইনি তাই বন্ধু বহুত রাইগা ছিল।আইজ আপনারে পাইয়া তার রাগ ভাঙ্গছে।
এইসব ভয়ানক কথা শুনে রফিক এক মুহুর্তও দেরী না করে রাস্তা ধরে সামনের দিকে দৌড় দেয়।লোমে ঢাকা ভয়ানক জন্তুটি একলাফে দেয়াল থেকে নেমে তার পিছু নেয়।পেছনে রিক্সাওয়ালা তখন হেঁড়ে গলায় গান ধরেছে—আমার ঘুম ভাঙ্গাইয়া গেল গো মরার কোকিলে—প্রানপনে দৌড়ানোর সময় রফিকের খুব বাড়িতে রেখে আসা বুড়ি মায়ের মুখ মনে পড়ে।সে সময় চোখের পানিতে তার চোখ ঝাপসা না হয়ে গেলে সে দেখতে পেত রাস্তার পাশের সাইনবোর্ডে সাদা রঙ দিয়ে বড় বড় করে লেখা আছে—‘সামনে গোরস্থান’!!!!!
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১৬
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
নতুন বছরের শুভেচ্ছা রইল---হ্যাপি নিউ ইয়ার
২| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৪৫
হু বলেছেন: মনে হয় এটাই বছরের শেষ ভুতের গল্প। ভাল লাগল,,,,,,,, পারফেক্ট ছোট গল্প। +++++++++++++ শুভ কামনায় বিদায় 2014 এবং স্বাগতম 2015।
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৭
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: ধন্যবাদ এবং থ্যাংক ইউ এন্ড হ্যাপি নিউ ইয়ার???
৩| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:১৪
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: আতঙ্কজনক গল্প :-& :-&
++++++++++++
হ্যাপি নিউ ইয়ার ভ্রাতা ।
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩১
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: হ্যাপি নিউ ইয়ার
৪| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:২৭
জলমেঘ বলেছেন: কনসেপ্টটা ভিন্ন ছিলো। ভৌতিক গল্পের জন্য দারুন। ভালো লেগেছে।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:২৭
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: গল্পপাঠে কৃতজ্ঞতা।
ভালথাকুন। শুভ হোক ২০১৫
৫| ১৮ ই জুন, ২০১৫ দুপুর ১:১৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: মজায় মজায় কেমন ভৌতিক হয়ে গেল গল্পটা। ভয় পাইছি, আবার ভয় পাই নাই এমন একটা মিশ্র অনুভূতি হবে গল্পটা পড়ার পর।
ভালো থাকুন সবসময়, শুভকামনা রইল।
©somewhere in net ltd.
১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:০৭
ডি মুন বলেছেন:
বাহ, বেশ ভয়ংকর গল্প।
পিশাচ আর রিকশাওয়ালা মিলে বেশ ভয়াবহ আবহ তৈরি করেছে।
++++
শুভকামনা রইলো