নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।
শেখ সাহেবের উচিত ছিলো, ১৯৭২ সালেই ছাত্র রাজনীতি থামিয়ে দেয়া, ছাত্রলীগের লাগাম টেনে ধরা; তা'হলে শিক্ষায় আমরা কমপক্ষে ভারতের কাছাকাছি থাকতে পারতাম। এখন আমাদের পড়ালেখা পাকী ও ইয়েমেনীদের মতো।
আমি স্কুলে থাকার সময়, খেয়াল করলাম যে, পাশের কলেজের যেসব ছাত্ররা ছাত্রলীগ ও ছাত্র ইউনিয়ন করে, তারা পড়ালেখা করে না, তারা আড্দা দিয়ে বেড়ায়, তারা উহাকে নাম দিয়েছে "রাজনীতি করা"; তারা পড়ালেখা-করা ছাত্রদের থেকে অনেক কম বুঝে। সেই কলেজে-অধ্যয়নরত ছাত্রদের মাঝে থাকা আমাদের স্কুলের প্রক্তন ছাত্ররা মাঝে মাঝে আমাদের নিয়ে বসতো, রাজনীতি নিয়ে কথা বলতো; কিন্তু ওরা কোন কিছুই সঠিকভাবে বলতে পারতো না। তখন থেকেই আমার ধারণা হয়েছিলো যে, রাজনীতি হচ্ছে জ্ঞানীদের বিষয়, ছাত্রদের দরকার পড়ালেখা করা, কিংবা প্রশ্নফাঁস করা।
আমি শহরের কলেজে পড়েছি; সেখানে অনেক পড়ুয়া ছেলেমেয়েরা আসতো; সেখানে ছাত্রলীগ ও ছাত্র ইউনিয়ন বেশ ভাব নিয়ে রাজনীতি করতো ও আমাদের জাতীয়তাবাদ নিয়ে বক্তব্য রাখতো; দু:খের বিষয়, ওদের রাজনৈতিক জ্ঞান তাদের পড়ালেখার মতই অপ্রতুল ছিলো।
যাক, মুক্তিযুদ্ধে ছাত্রলীগের অনেক সমর্থক অংশ নিয়ে ছিলো; দু:খের বিষয়, সেখানে ছিলো সবই দরিদ্র পরিবারের ছেলেরা। আমাদের এলাকার ছাত্র ইউনিয়নও ট্রেনিং'এর জন্য ভারত গেলো; কিন্তু তারা ১ নং সেক্টরে যোগদান না করে, আগরতলা ( ২ নং সেক্টর ) গিয়ে ন্যাপের সাথে কিসব ট্রেনিং ট্রুনিং দিলো, যুদ্ধের তাদের দেখলাম না।
যুদ্ধের মাঝখানে হঠাৎ সংবাদ এলো, ছাত্রলীগের নেতারা ( মনি, তোফায়েল, রব, মাখন, সিরাজুল আলম খান ) মিলে নতুন ১ বাহিনী গঠন করেছে, নাম "বিএলএফ" ( বাংলাদেশ লিবারেশন ফোর্স ); তারা যুদ্ধর্ত ছাত্রলীগের ছেলেদের এফএফ ( ফ্রিডোম ফাইটার্স ) থেকে তাদের বাহিনীতে নিয়ে গেলো। তারা সরাসরি যুদ্ধে এলো না; ইতিমধ্যে দেশ স্বাধীন হলো, তারা ভারত থেকে দেশে ফিরে শেখের পেছনে পেছেন ঘুরতে লাগলো; আর সব যায়গায় মাফিয়ার মতো দেশ নিয়ে মাথা ঘামাতে লাগলো; যেমন করছে আজকের কোমলমতিরা।
তখন শেখের দরকার ছিলো ছাত্রলীগকে ব্যান করা; ও সাথে নিয়ম করার দরকার ছিলো যে, ছাত্র অবস্হায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কেহ রাজনীতি করতে পারবে না; সবাইকে লেখাপড়া করতে হবে। শেখ সাহেব তা না'করাতে, উনার মৃত্যুর পর, উনার দলের ছাত্ররা মিলিটারীর ট্যাংকের উপর উঠে নেচেছে।
২৫ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ২:৩৩
সোনাগাজী বলেছেন:
দেশে ১ জনও জ্ঞানী রাজনীতিবিদ নেই, লিলিপুটিয়ানরা একই বৃত্তে ঘুরতে থাকবে।
২| ২৫ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ২:১৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: রাষ্ট্রপতি নিজে কোন ফোরামে কথাটি বলেনননি। তাকে উদ্ধৃত করেছেন করে সাংবাদিক মতিউর রহমান এই কথা তার সংবাদপত্রে প্রকাশ করেছেন। এটা তাঁকে বিপদে ফেলার একটা ষড়যন্ত্র মাত্র।
এখানে সাংবাদিক মতিউর রহমান সাহেব অনেক চালাকী করেছেন। তিনি কোন প্রমাণ দেখাতে পারবেন যে রাষ্ট্রপতি তাকে এই কথা বলেছেন?
সাংবাদিকতায় একটা নিয়ম প্রচলিত আছে য কোন ব্যক্তি বক্তব্য তার অনুমতি ব্যতিত প্রকাশ করা যায় না।
কোন বিশিষ্ট ব্যক্তি যদি কোন একান্ত ব্যক্তিগত আলাপ-আলোচনাককালে কোন কথা বললে সেই কথা পত্রিকায় ছাপিয়ে দিতে হবে এটা কোন নিয়ম হতে পারে না। এটা কেউই করে না। করলে সেটা কোন সাংবাদিকের কাজ হতে পারে না। এটা অবশ্যই নিন্দনীয়।
অথচ রাষ্ট্রপতিকে বলির পাঠা বানানো হলো। রাষ্ট্রপতিকে পদত্যাগ করার জন্য বঙ্গভবন ঘেরাও্র একটা খারাপ দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।
২৫ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ২:৩৫
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনি প্রবাসে আছেন, বাংলাদেশের মিডিয়ায় পিগমী ব্যতিত অন্য কিছু আছে? ক্সমতা মিলিটারীর হাতে, মিলিটারী আমেরিকার হাতে, চুপ্পুমিয়া ওখানে বসে প্রতিদিন ভয়ে ভয়ে প্যান্টে হিসু করে কি লাভ?
৩| ২৫ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ২:২৪
আজব লিংকন বলেছেন: ছাত্রলীগ রাখেন আগে বলেন এই একদিন আপনি ব্লগ ছাড়া কিভাবে ছিলেন?
ব্লগে প্রবেশ কইরাই প্রথম পোস্ট আপনার দেখলাম।
২৫ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ২:৩৭
সোনাগাজী বলেছেন:
আমি ব্লগিং ভালোবাসি, নিজের জন্য লিখি; সেজন্য নিয়মিত থাকি। ব্লগ বন্ধ থাকলে, আমি দরকারী কাজকর্ম করি।
৪| ২৫ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ২:৩৭
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
ছাত্র রাজনীতি ক্যাম্পাসের মধ্যে না হলে ভালো হয়।
কেউ কেউ থাকবে যারা ছাত্রাবস্থায় রাজনীতি করতে চাইবে। তাদেরকে ক্যাম্পাসের মধ্যে কি কি ধরনের বিষয়ে রাজনীতি করতে পারবে সেটার একটি নিয়ম করে দিলেই হবে। সাথে থাকবে আচরণবিধি।
২৫ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ২:৪০
সোনাগাজী বলেছেন:
ছাত্র রাজনীতিবিদ, ছাত্র ডাক্তার, ছাত্রর আইনবিদ, ইত্যাদি ভুল শব্দ; আমাদের দেশের মাফিয়া ছাত্ররা পড়ালেখা না করে আয় করার পথ বের করেছে, তারা ইহাকে নাম দিয়েছে "রাজনীতি"।
৫| ২৫ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৩:০৩
দক্ষিণ মেরু বলেছেন: শুধু ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ হয়েছে। কিন্তু দরকার সব ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ করার। ছাত্ররা করবে একাডেমি সংশ্লিষ্ট ক্লাব, সাইন্স আর রিসার্স সংগঠন; রাজনীতি না।
২৫ শে অক্টোবর, ২০২৪ ভোর ৫:২৬
সোনাগাজী বলেছেন:
বাকীগুলো থাক, আন্দোলনের জন্য ছাত্র দরকার আছে, আন্দোলনে শহীদের দরকার হয়।
৬| ২৫ শে অক্টোবর, ২০২৪ ভোর ৫:১৮
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: বাংলাদেশে ছাত্ররা রাজনীতি না করলে কারা করবে? আমাদের অধিকাংশ রাজনীতিবিদ আসেন ছাত্র রাজনীতি থেকে এবং বাকিরা ব্যবসায়ী, এক্স মিলিটারী! কোমল মতিরা দিন দিন অসহ্য হয়ে উঠছে।
২৫ শে অক্টোবর, ২০২৪ ভোর ৫:২৫
সোনাগাজী বলেছেন:
ছাত্র রাজনীতির ফলে দেশটা পুর্নাংগ দেশ হয়নি, ইহা ছাত্র-দেশ; পুর্ণাংগ দেশ হলো ভারত।
৭| ২৫ শে অক্টোবর, ২০২৪ ভোর ৫:২৯
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এই সমস্যার সমাধান কি? ভালো মানুষ কে বাংলাদেশের মানুষ নির্বাচিত করতে চায় না। যারা টাকা খরচ করে তাদের কে মানুষ সাপোর্ট করে। ২০০৮ সালের ঢাকা ১৬ আসনের এমপি প্রতিটি বস্তির ভোট কিনেছেন টাকার বিনিময়ে। তার প্রতিপক্ষ একজন ভালো মানুষ হওয়ার পরও জিতে না।
২৫ শে অক্টোবর, ২০২৪ ভোর ৫:৪৮
সোনাগাজী বলেছেন:
ইহা শেখ সাহেব ও তাজউদ্দিন সাহবের ভুলের ফসল, মানুষকে শিক্ষিত করেননি; মানুষকে শিক্ষিত করলে মানুষ বস্তিবাসী হতো না।
২৫ শে অক্টোবর, ২০২৪ ভোর ৬:৫৬
সোনাগাজী বলেছেন:
দেখি, নোবেল বিজয়ী শিক্ষক মানুষের শিক্ষার ব্যবস্হা করে, নাকি ছাত্দেরকে দেশে সীমাহীন এনার্খী করতে দেয়?
৮| ২৫ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৭:০৫
চারাগাছ বলেছেন: জেনারেল এরশাদ ছাত্র রাজনীতি পছন্দ করতেন না।
ছাত্রলীগ শেখ হাসিনা কে ডুবিয়েছে প্রথম থেকেই। যার মূলে ছিলো কাদের সাহেব।
আচ্ছা কাদের সাহেব কোথায়?
উনি একবার পালিয়ে ফকরুল সাহেবের বাসায় উঠতে চেয়েছিলেন। ফকরুল সাহেব থাকতে দেননি তো ?
২৫ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৮:৫৯
সোনাগাজী বলেছেন:
ছাত্র দলগুলো যেজন্য প্রসিদ্ধ:
ইসলামী ছাত্র সংঘ ( শিবির ) আমাদের জাতির বিপক্ষে যুদ্ধ করেছিলো; ছাত্রলীগ আমাদের ইউনিভার্সিটিগুলোতে পড়ালেখার পরিবেশ নষ্ট করেছে; কোমলমতিরা দেশেকে লিলিপুটে পরিণত করেছে।
৯| ২৫ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১০:০৪
আহরণ বলেছেন: আপনার বিশ্লেষণ ফেলে দেয়া যায় না। তবে শিবির দমনে ছাত্রলীগের বিকল্প নেই, @ দাদা?
২৬ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ২:৩৮
সোনাগাজী বলেছেন:
শেখ যদি ১৯৭২ সালে ছাত্রলীগ ব্যান করতো, কোন বাংগালী মা শিবিরের জন্মই দিতো না।
১০| ২৫ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
বাংলাদেশের ইতিহাসে সব চেয়ে ক্ষমতাধর রাষ্ট্রপতি ছিলেন ইয়াজউদ্দিন আহমেদ।
এর পর এবার ঘটনাচক্রে বিরাট ক্ষমতা পেয়েছেন রাষ্ট্রপতি চুপ্পু সাহেব। কিন্তু তিনি প্রথমেই সংবিধান অমান্য করে ইউনূস সাহেবকে তার উপদেষ্টা নিয়োগ করেছেন। সংসদ নেতা অনুরোধ না করা সত্ত্বেও তিনি সংসদ বাতিলের ঘোষণা দিয়েছেন। এগুলো ভবিষ্যতে প্রশ্ন আকারে আসতে পারে।
এক মাঘে তো শীত যায় না। মাঘের পর আরেক মাঘও তো আসতে পারে।
২৬ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ২:৩৯
সোনাগাজী বলেছেন:
চুপ্পুমিয়ার মাথায় যদিও লিলিপুটিয়ান মগজ, কিন্তু এই কাজগুলো করায়েছে মিলিটারী।
১১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ২:২৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
কোমলমতিদের কপালে খারাপী আছে।
আমজনতা খেপে আছে।
সামনে পেলে ধোলাই দেবে।
এই সব কিশোরগ্যাং জাতির টাকা মেরে খাচ্ছে।
চাকরির কোটা চাইতে এসে মন্ত্রী হয়ে বসেছে।
এরা অনেক খারাপ।
২৬ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ২:৪০
সোনাগাজী বলেছেন:
এই ধরণের কোমলমতিরাই অনেক জাতিকে ফেইল জাতিতে পরিণত করেছে।
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ২:১৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
এখন সমাধানটা হবে এইভাবে-সুপ্রিম কোর্ট নভেম্বর মাসের মধ্যেই পঞ্চদশ সংশোধনী বাতিল করে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনবে।
সর্বশেষ প্রধান বিচারপতি অথবা অন্য কেউ প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ গ্রহণ করবেন। প্রফেসর ইউনূসের উপদেষ্টা পরিষদ সব বিদায় নেবে এবং নতুন তত্ত্বাবধায়ক সরকার এসে নির্বাচনের আয়োজন করবে।এটাই হচ্ছে এই মুহূর্তের পরিকল্পনা এবং বাস্তবতা ।