নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

কমলা যদি পরাজিত হয়, "দ্রব্যমুল্য"ই হবে ১ নম্বর কারণ

১২ ই অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৭



দ্রব্যমুল্য হচ্ছে অর্থনৈতিক সুচকগুলোর ১ টি বড় প্যারামিটার; ইহা দেশের অর্থনীতি ও চলমান ফাইন্যান্সের সাথে সামন্জস্য রেখে চলে; টাস্কফোর্স, মাস্কফোর্স ইহার মুল সমাধান নয়; ইহার মুল সমাধন হলো অর্থনৈতিক: মানুষের আয়ের সাথে সামন্জস্য রেখে, ডিমান্ড অনুসারে সাপ্লাই ঠিক রাখার জন্য পরিমাণ মতো উদপাদন ও নিখুঁত সাপ্লাই চেইন।

আমাদের "সাময়িক সরকার" ইহা কিভাবে সমাধান করবে? শেখ সাহেব থেকে শুরু করে আজ অবধি ৫৩ বছর ইহার সমাধান হয়নি। কোমলমতিদের দ্বারা টাস্কফোর্স গঠন করে ইহার সমাধান হবে? আসলে হবে না, ইহা দেশের অর্থনীতি ও ফাইন্যান্সের সাথে যুক্ত, টাকার মানের সাথে যুক্ত, উৎপাদনের সাথে যুক্ত, মানুষের সততার সাথে যুক্ত, কিছুটা "সিন্ডিকেটের" সথে যুক্ত, বড় বড় কর্পোরেট সাল্পায়ারের সাথে যুক্ত।

এবার যদি আমেরিকান ভোটে কমলা পরাজিত হয়, তার ১ নং কারণ হবে দ্রব্যমুল্য ও অন্যন্য অর্থনৈতিক সমস্যা ( ইনফ্লেশান, বেকারত্বের হার, ইউক্রেনের যুদ্ধ ); কমলা এগুলো নিয়ে বিবিধ প্রশ্নের জবাব দিতে পারছে না।

আমাদের মানুষের ক্রয়ক্ষমতা সুসম নয়: যারা ব্যবসা করে, সরকারী চাকুরী করে, যাদের রিয়েলষ্টাইট আছে, জালিয়াতি করে, কালো টাকার মালিক, যাদের পরিবারের সদস্য প্রবাসে চাকুরী করে, তাদের ক্রমক্ষমতা অনেক বেশী; দেশের বিরাট অংশ মানুষ দিনমুজুর ( কৃষিকাজে কাজ ,করে, কনষ্ট্রাকশনে, হেলপার, হ্যান্ডিম্যান ) ও নিম্নবেতনের প্রাইভেট চাকুরে, এদের ক্রয়ক্ষমতা অপ্রতুল; ইহা দ্রব্যমুল্যকে অস্হিতিশীল করছে।

দ্রব্যামুল্য যদি অর্থনৈতিক ও ফাইন্যান্সিয়াল সমস্যা হয়ে থাকে, ইহাকে সেদিক থেকে সমাধান করতে হবে; টাস্কফোর্স দ্বারা ইহাকে থামানো যাবে না।


মন্তব্য ৪৭ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৪৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৮:০৫

আহা রুবন বলেছেন: একটি ভিডিওতে দেখলাম একই দোকানি মুরগি নিজের কাছে নিজেই বিক্রি করে হাত বদলের নামে দাম বাড়িয়ে দিচ্ছে। সবাই যদি চোর হয় কীভাবে কী হবে? চারিদিকে ছ্যাড়াব্যাড়া অবস্থা!

১২ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৮:৪০

সোনাগাজী বলেছেন:



সমস্যা হচ্ছে, আন্দোলনের সময় কোমলমতিরা পরিচয় গোপন রেখেছিলো, এখন তাদের পরিচয় পেয়ে মানুষ ওদেরকে খরচের খাতায় লিখে ফেলেছে ও এনার্খীর সুযোগ নিচ্ছে; মানুষ আশার বাণী পাচ্ছে না ও পদক্ষেপ দেখছে না।

২| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৮:৪০

কামাল১৮ বলেছেন: গনতন্ত্র থাকলে, মানুষের কথা বলার স্বাধীনতা থাকলে সমস্যার কিছুটা সমাধান হবে।নয়তো সমস্যা আরো প্রকট হবে।

১২ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৮:৪২

সোনাগাজী বলেছেন:



মিলিটারী ক্ষমতায়, সরকারী অফিস, আদালত ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কোমলমতিরা, এবার আপনি বাকস্বাধীনতার সুযোগ নেন!

৩| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৯:২১

কামাল১৮ বলেছেন: এখন বাঁক স্বাধীনতার সুযোগ নিতে গেলে জানটা হারাবো।আমি বলছি যদি দেয়া হয়।সম্পুর্ণ দেয়া সম্ভব না।মুসলিম প্রধান দেশে বাকস্বাধীনতা পুরাপুরি দেয়া সম্ভবনা।তাহলে খুন খারাপি বেড়ে যাবে।কিছু প্রশ্ন কখনই করা যাবে না।অতবেব সত্যিকার গনতন্ত্র সম্ভব না।আমেরিকার দেখানো মডারেট গনতন্ত্র দিতে হবে।মোটামুটি গ্রহনযোগ্য একটা নির্বাচন।যাতে জনগন শান্ত থাকে।পুলিশী নির্বাচন না।

১৩ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ২:৫৮

সোনাগাজী বলেছেন:



এমপি, প্রাইম, স্পীকার ও প্রেসিডেন্ট হওয়ার মতো যোগ্য লোকজন জাতিতে নেই।

৪| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৯:৫৪

বিষাদ সময় বলেছেন: মেজর জেনারেল সাখাওয়াত হোসেনের একটা মন্তব্যের কারণে যখন তাকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয় থেকে সরিয়ে দেয়া হলো...তখনই অনেক কিছু বুঝা হয়ে গেছে।

১৩ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৩:০০

সোনাগাজী বলেছেন:



"সাধারণ ছাত্র"রা যেদিন পুলিশের সামনে যেতে ক্যাম্পাস ছাড়ছিলো, সেদিনই আমি বুঝেছি যে, এগুলো ট্রেনিংপ্রাপ্ত কমান্ডো।

৫| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১১:০৬

ইলি বলেছেন: দ্রবমুল্যের এই বাজারে মানুষের নাভিস্বাস, জনতা আর কিছুদিন পড়ে সমন্নয়কদের প্যদানি দেয়া শুরু করবে মনে হইতেছে।

১৩ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৩:০২

সোনাগাজী বলেছেন:



সমন্বয়ক, ড: ইউনুস, সেনাবাহিনী সবাই জাতির বিপক্ষে কাজ করছে।

৬| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ২:১৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:





আমি মনে প্রাণে চাই মিজ হ্যারিস জয়লাভ করুন।
আমি আগেরবার ও চেয়েছিলাম- মিজ হিলারী রডহ্যাম ক্লিনটন জিতুন।
আমার চাওয়া কখনোই পূরণ হয় না।


স্যাার, আমি দেশ ছেড়ে চলে এসেছি। আর পারছিলাম না।


১৩ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৩:০৩

সোনাগাজী বলেছেন:



ভালো করেছেন; আপনার শরীরের অবস্হা কি?

৭| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ২:৪১

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:

কত ভাগ আমেরিকান আপনার মত ভাবছে?

১৩ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৩:০৩

সোনাগাজী বলেছেন:



আনুমানিক ৫৫ ভাগ।

৮| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২৪ ভোর ৪:২৫

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: শেখ হাসিনার সরকার থেকে আলাদা কিছু মুহাম্মদ ইউনূসের সরকারের ধরা পড়ছে না। সেই গড়পড়তা স্টাইলে দেশ চালাচ্ছে। দ্রব্যমূল্য দাম নিয়ন্ত্রণ এবং কর্মসংস্থান এর বিষয় টি জোর দিলে মানুষের আস্থা ফেরত আসতো৷অনেকে চাকুরি হারিয়েছেন বিনা অপরাধে।

১৩ ই অক্টোবর, ২০২৪ ভোর ৫:০৪

সোনাগাজী বলেছেন:



৫৩ বছর একটি সাতির সরকার জানতো না যে, "চাকুরী সৃষ্টি" হলো আধুৈক অর্থনীটির সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ণ বিষয়।

"নতুন স্বাধীনতা" আসায় শিক্ষকেরা বেশী চকুরী হারিয়েছে।

"নতুন বাংলাদেশে" ছাত্ররা সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে, তারা পরীক্ষা দেবে না; এবার ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হবে ৮০ ভাগ শিবির ও মাদ্রাসার ছাত্র।

৯| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২৪ ভোর ৪:৫১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: লেখক বলেছেন:
ভালো করেছেন; আপনার শরীরের অবস্হা কি?



আমার শরীর এখন আগের চেয়ে অনেক ভালো।
ওজন ও ৪৫ কেজি থেকে বেড়ে এখন ৬৫ কেজি হয়েছে।
তবে জীবন সংগ্রামের চাপ বেড়েছে।

১৩ ই অক্টোবর, ২০২৪ ভোর ৫:০৫

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনি স্বাস্হ্যনিয়ম মেনে চলেন; আশাকরি, আপনি অবশ্যই সফল হবেন।

১০| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২৪ ভোর ৫:৫০

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: মনে হচ্ছে দেশেরো যৌবন শেষ অন্য দিকে সামুরো যৌবন শেষ। মাত্র ৩জন ৪জন । :|

১৩ ই অক্টোবর, ২০২৪ ভোর ৬:০৬

সোনাগাজী বলেছেন:




দেশ ভাটিতে আছে; ২য় স্বাধীনতা আশ্রয় নিয়েছে ক্যান্টনমেন্টে।

১১| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৯:৪৩

ক্লোন রাফা বলেছেন: আমেরিকার নির্বাচনে অযোগ্য প্রার্থীর সংখা দিন দিন মাল্টিপ্লাই হোচ্ছে! ১৮ কোটি মানুষের দেশে সত্যিকারের একজন দেশপ্রেমিক নেতা নেই যে জাতিকে সামনে এগিয়ে নিতে পারে‼️
আমি প্রতিদিন একটু একটু করে হতাশ হয়ে পড়ছি , আমার মনে হোচ্ছে আবারো ব্যার্থ হবে ......

১৩ ই অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৭

সোনাগাজী বলেছেন:



আমেরিকার এবারের নির্বানে কমলা অদক্ষ, ট্রাম্প ক্রিমিনাল।

নোবেল বিজয়ীর অবস্হা ভয়ংকর, অপ্রয়োজনীয় কথা বলছেন ও অপ্রয়োজনীয় কিছু নিয়ে ব্যস্ত আছেন। উনার উপর মানউষের আস্হা থাকবে না।

১২| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:২৪

নতুন বলেছেন: শেখ হাসিনার সকল কার্ড খেলার পরে বাকি থাকবে " আগেই ভালো ছিলাম"

সকল আফসোসলীগ চাইবে দেশের দ্রব্যমুল্যের দাম বাড়ানোর মাধ্যমে "আগেই ভালো ছিলাম" জনগনের মাঝে প্রতিস্ঠা করা।

যেমন কৃত্তিম বিদ্যুত সমস্যা সৃস্টি করে আধানীর কেন্দ্র থেকে বিদ্যুত আমদানীর ঘোষনা জনগনকে গেলানো।

দেশের জনগনের নতুন প্রজন্ম পরিবর্তন চায় কিন্তু তাদের বাবা, চাচারাই দূনিতির সাথে জড়িত।

পরিবর্তন সহজ না। কিন্তু চেস্টা না করলে আপা ফিরে আসবে, নতুন রুপে। জনগনের কিছুই হবেনা।

১৩ ই অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৯

সোনাগাজী বলেছেন:




পরিবর্তন সহজ হয় না; তবে, ড: ইউনুস ১টি ভালো সুযোগ পেয়েছিলেন; কিন্তু তিনি ক্রিমিনাল কোমলমতিদের হাতে আটকানো আছেন, নাকি বেকুবী করে বেড়াচ্ছেন, উহা আমার কাছে পরিস্কার নয়।

১৩| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:২৮

নতুন বলেছেন: " আগেই ভালো ছিলাম"

যদি দেশে দূনিতি কমাতে পারে অথবা দূনিতি বন্ধ করতে পারে তবে পেটে লাথি পড়বে এতো দিন যারা দূনিতির মাধ্যমে চলতো।

তাই সবারই কম বেশি টাকার চাপে পড়বে, তাই " আগেই ভালো ছিলাম" কথাটা বাজারে বেশি শুনতে পাবেন।

কিন্তু সেটা কি ঘুষের টাকা পকেটে আসছে না বলে, নাকি সত্যি সকল দাম নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে তার জন্য সেটা বুঝতে হবে।

১৩ ই অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১১

সোনাগাজী বলেছেন:




আপনি কারণ গুলো নিয়ে আলোচনা করছেন; কিন্তু সেগুলোর রিমেডি আপানার হাতে নেই; উহা ড: ইউনুসের হাতে; উনি কি সেদিকে যাচ্ছেন?

১৪| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১:৫৮

প্রামানিক বলেছেন: বাংলাদেশের কৃষক মরে আর যারা ভোক্তা তারা মরে মাঝখানে ফরিয়া দালালেরা কোটিপতি হয়।

১৩ ই অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১২

সোনাগাজী বলেছেন:



এই বৃত্তের শেষ দেখছেন?

১৫| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:৩৪

নতুন বলেছেন: no publicity is bad publicity

ট্রাম্প কামেলার চেয়ে বেশি সমালোচিত। উনার কট্টর সমর্থক আছে যেটা কামেলার নাই।

চলমান সমস্যার কারনে যারা বায়ডেন সরকারকে দোষী মনে করে তারা কামেলার আমলেও এমনটাই থাকবে ভেবে নেবে।

আপনি কাকে সমর্থন করেন? ট্রাম্প না কামেলা?

ট্রাম্প আসলে কি চায়না সম্রাজ্যবাদের দৌড়ে আমেরিকার চেয়ে এগিয়ে যাবার সম্ভবনা আছে?

১৩ ই অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৪

সোনাগাজী বলেছেন:





আমি ট্রাম্প বিরোধী, সেই কারণে কমলার সমর্থক।

আমেরিকা ও চীনরা একই লেভেলে ( একই সমতলে ) দৌঁড়ছে না; ফলে, আমেরিকায় যেই আসুক, আমেরিকা চীনাদের চেয়ে সব সময় বেশী পপুলার থাকবে।

১৬| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৫

নতুন বলেছেন: পরিবর্তন সহজ হয় না; তবে, ড: ইউনুস ১টি ভালো সুযোগ পেয়েছিলেন; কিন্তু তিনি ক্রিমিনাল কোমলমতিদের হাতে আটকানো আছেন, নাকি বেকুবী করে বেড়াচ্ছেন, উহা আমার কাছে পরিস্কার নয়।


আমার কাজের অভিঙ্গতায় আমি দেখেছি CEO এর ভালো উদ্দোগ গুলি যখন কর্মী লেভেলে পৌছায় তখন মুল উদ্দেশ্যের ১০% ও মাঝে মাঝে থাকেনা।

আমাদের দেশের সচিব, ডিসি, এসপিরা দূনিতিবাজ, এরা নিজের উ্দ্দোগে দেশকে দূনিতিমুক্ত করবেনা।

এদের বাধ্য করতে হবে। মাইনকা চিপায় ফেলে এদের দিয়েই কাজগুলি হাসিল করা সহজ কাজ না।

কাটা দিয়ে কাটা তোলা কখনোই সহজ না।

১৪ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ২:০৫

সোনাগাজী বলেছেন:



উনি বুদ্ধিমান মানুষ, বুদ্ধি প্রয়োগ করুক।

কিন্তু শুরুটা ভালো মনে হচ্ছে না।

১৭| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:২০

নতুন বলেছেন: উনি বুদ্ধিমান মানুষ, বুদ্ধি প্রয়োগ করুক।

কিন্তু শুরুটা ভালো মনে হচ্ছে না।


উনি বুদ্ধিমান কিন্তু সম্ভবত চতুর না। তার আরো একটু বল প্রয়োগ করা উচিত। কারন বাঙ্গালী শক্তের ভক্ত নরমের জম।

গত সরকারের অনুগন আমলারা সাহাজ্য করবেনা। দূনিতিবাজ আমলা,কামলারা সাহাজ্য করবেনা।
রাজনিতিক ভাবে প্রতিদিন ঝামেলা করা হচ্ছে।

সবাই মিলে একটা সাহাজ্যের হাত বাড়ালে অসম্ভবকেও সম্ভব করা যায়।

কিন্তু এখন মনে হচ্ছে দেশের জনগনের বিরাট অংশ্যই চায় না পরিবর্তন আসুক।

যারা বিভিন্ন দায়ীত্বে থেকে সমস্যা সৃস্টি করছে তাদের সরিয়ে। সহী পথে দেশ পরিচালনা করা কঠিন। সেই সময়টাই লাগছে।

এখন দেশে দূনিতি কমেছে, চাদাবাজী কমাতে পারলে দেশের জনগনের সুরে পরিবর্তন দেখতে পারবেন।

১৮| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:৪২

নতুন বলেছেন: সরকার মেট্রোরেল কম টাকায় চালু করলো।
পুজা মোটামুটি ঝামেলা ছাড়াই শেষ হলো।
রাস্তায় বিভিন্ন আন্দোলন বন্ধ হয়েছে।
পিটিয়ে মানুষ মারা বন্ধ হয়েছে।
পুলিশ আসামী গ্রেপ্তার করছে।
ঘুষ কম দিতে হচ্ছে।

এখন দ্রব্যমুল্য না বাড়লেই জনগন সস্তি পাবে।

১৫ ই অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৫:৫২

সোনাগাজী বলেছেন:



মানুষ নিজের মতো করে চলছে, সরকার থেকে চাওয়ার মতো কিছু আপাতত নেই; এখন সেকারের কাজ হবে, ইহাকে পাকিস্তান বানানো।

১৯| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:৩৪

নতুন বলেছেন: সব মিলিয়ে সরকার ভালোই করছে।

তাসলিমা নাছরিন, রিপাবলিক বাংলা, আপনি, হাসান কালবৈশাখী ভাই, নিঝুম মজুমদার, এমনকি জয়ও সরকারের তেমন বড় কোন ঘাপলা সামনে আনতে পারছেনা।

১৮ কোটি মানুষের দেশে অনেক অতিউতসাহি মানুষ থাকবেই যারা মূখের মতন কিছু কাজ করে ঝামেলা বাধাবে।

১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৮

সোনাগাজী বলেছেন:




সরকারের ঘাপলা সামনে আনার জন্য আমি ব্লগে লিখছি না; আমি দেশের অবস্হা বুঝার জন্য লিখছি।

২০| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:৫৫

নতুন বলেছেন: https://x.com/sajeebwazed

জয়ের টুইটারের একাউন্টেও ১২ তারিখের পরে তিনি ১৭ তারিখে নতুন টুইট করেছেন তিনিও সরকারের সমালোচনার জন্য কোন ন্যায় কাজের খবর পাচ্ছেন না।

১৮ কোটি মানুষের দেশে অনেক অতিউতসাহি মানুষ থাকবেই, অন্যায় করতে চাইবে অনেকে। কিন্তু সেটা যেন রাস্টের মদদে না হয়। অন্যায় করলে আইনে তার সাজা হয়।

১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২০

সোনাগাজী বলেছেন:





১৯৭৫ সালে ও ১৯৮২ সালে মিলিটারী অন্যায় করার পর সাজা হয়নি বলেই শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসেছিলো; এখন আমাদের জাতির প্রতি অন্যায় করছে সেনাবাহিনী, আমেরিকা ও পাকিস্তান।

২১| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৬

নতুন বলেছেন: শেখ হাসিনার অন্যায়, দূনিতির পতন কিভাবে হলে আপনার মতে সেটা সহী হতো?

* শেখ হাসিনা স্বপ্নে দেখে পরের নিবার্চনে সবাইকে সহী ভাবে ভোট দিতে দিয়ে নতুন সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তা্ন্তর করতেন !

যেটা হয়েছে সেটাই ঐ সময়ের সেরা সিদ্ধান্ত ছিলো।

এখনকার যে সিদ্ধান্ত হবে সেটাই ভবিষ্যতের পথ তৈরি করবে।

তাই কি হয়েছে সেটা না ভেবে কি করলে ভালো হবে সেটা নিয়ে ভাবা উচিত।

১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৫

সোনাগাজী বলেছেন:



জনতা পথে নামাতে শেখ হাসিনার পরাজয় হয়েছে, এটুকু ঠিক আছে; কিন্তু দেশে এখন বাংলাদেশীদের হাতে নেই; দেশ হচ্ছে সেনাবাহিনী, আমেরিকা ও পাকিস্তানীদের কন্ট্রোলে।

২২| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩১

নতুন বলেছেন: জনতা পথে নামাতে শেখ হাসিনার পরাজয় হয়েছে, এটুকু ঠিক আছে; কিন্তু দেশে এখন বাংলাদেশীদের হাতে নেই; দেশ হচ্ছে সেনাবাহিনী, আমেরিকা ও পাকিস্তানীদের কন্ট্রোলে।

শেখ হাসিনা যেই ভাবে ক্ষমতা দখল করে রেখেছিলো। তাতে আমৃত্যু তিনি প্রধানমন্ত্রী থাকতেন।

কি ভাবে জনগন আন্দোলন করলে শেখ হাসিনা সরকারের পতন হতো বলে আপনি মনে করেন?

১৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৮:৩৬

সোনাগাজী বলেছেন:



ব্যুরোক্রেটরা ও মিলিটারী শেখ হাসিনাকে সরাতো এক সময়; এখন যারা ক্ষমতায় এসেছে, এরা জাতিকে ধ্ংস করে দিবে।

২৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:১১

নতুন বলেছেন: ব্যুরোক্রেটরা ও মিলিটারী শেখ হাসিনাকে সরাতো এক সময়; এখন যারা ক্ষমতায় এসেছে, এরা জাতিকে ধ্ংস করে দিবে।


এখনো আর্মি শেখ হাসিনাকে সরাতে সাহাজ্য করেছে।

এখন জাতী ধংষ হয়ে যাবে আর ব্যুরোক্রেটরা ও মিলিটারী রা যখন সরাতো তখন জাতি ধংস হতো না?

সেই ব্যুরোক্রেটরা ও মিলিটারী কি আয়ামীপন্হি ব্যুরোক্রেটরা ও মিলিটারী হতো? যেই জনগন আন্দোলন করতো তারা কি আয়ামীপন্হি বলতেন?

১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৫

সোনাগাজী বলেছেন:




ব্যুরোক্রেট ও মিলিটারীরা দেশের সরকারকে সরায়েছে ১৯৭৫ সালে, ১৯৮২ সাল, ২০০৭ সালে।

এবারও মুলত: সরায়েছে ব্যউরোক্রেট ও মিলিটারী; কিন্তু কোমলমতিদের যোগ করেছে পাকিস্তানী গোয়েন্দারা।

২৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৮

নতুন বলেছেন: ব্যুরোক্রেট ও মিলিটারীরা দেশের সরকারকে সরায়েছে ১৯৭৫ সালে, ১৯৮২ সাল, ২০০৭ সালে।


১৯৭৫ এ সিআইএ, ১৯৮২ এ মোসাড, ২০০৭ এ এমআই৬ যুক্তি ছিলো, সেই তথ্য আপনার কাছে নাই।

১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১০

সোনাগাজী বলেছেন:




১৯৭৫ সালের হত্যাকান্ড যে সিআইএ করায়েছে, সেটা আমিই ব্লগে ১ম বার লিখেছিলাম, আমাদের এমপি'ও ইহাকে মেনে নেয়নি প্রথমদিকে।

মোসাদের কোন নিজস্ব দরকার ছিলো না বাংলাদেশে, সিআইএ অনেক কাজ সারে মোসাদের সাহায্য নিয়ে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.