নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।
শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর ২ মাস চলে গেছে; অন্তর্বতীকালীন সরকারের লোকেরা কিন্তু সরকারকে পুরোদমে চালু করার জন্য খুব একটা চেষ্টা করছে না, এদেরকে এই ব্যাপারে তেমন আগ্রহী বলে মনে হচ্ছে না। ড: ইউনুস মানুষের সাথে কম্যুনিকেশন না'করে, মানুষের সাথে পরিচিত না'হয়ে, মানুষকে উনার সরকারের রোডম্যাপ জানতে না'দিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে বসছে; এখন কিসের রাজনৈতিক আলোচনা, যেখানে দেশের সরকারই অচল হয়ে পড়ে আছে? সন্দেহজনক!
জাতিসংঘের অধিবেশনের নাম দিয়ে ড: ইউনুস আমেরিকায় গেলেও, জাতিসংঘে উনার কোন কাজ ছিলো না; উনি সেখানে সামান্য শ্রোতা ব্যতি্ত অন্য কিছু নন। উনার মুল কাজ ছিলো এ্যাসিটেন্ট ফরেইন সেক্রেটারীর সাথে; উনি ওদের সাথে উনার কর্মকান্ড ও ভবিষ্যত প্ল্যান নিয়ে আলাপ করেছেন, হয়তো; ও ঋণের ব্যবস্হা করেছেন; কিন্তু দেশবাসীকে এই ব্যাপারে কিছু না'জানিয়ে, জামাত ও বিএনপি'র সর্বোচ্চ নেতাদের জানাচ্ছেন। কর্মকান্ডগুলো সন্দেহজনক!
বুঝা যাচ্ছে যে, উনি লম্বা সময় থাকতে চান ও সেটার ব্যাপারে উনি নিশ্চিত হতে চান। এই মহুর্তে মনে হয়, তিনি দীর্ঘ সময় থাকার জন্য দরকারী ব্যবস্হা নিতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন; গত সরকারের পলায়নের পর, দেশের মানুষের সাথে নতুন সরকারের সমন্বয়ের কোন লক্ষণই নেই; সন্দেহজনক!
০৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৯:২৫
সোনাগাজী বলেছেন:
ড: ইুনুস সাহেবের কাজকর্ম কিন্তু সন্দেহের জন্ম দিচ্ছে; উনি আমেরিকা থেকে ফিরে এসে, মানুষকে কিছু না বলে, জামাত ও বিএনপি'র সর্বোচ্চ নেতাদের সাথে কি নিয়ে আলোচনা করছেন?
২| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১০:১১
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এই চুলের উপদেষ্টা গুলো কিভাবে মনোনীত হলেন এটা বিস্ময়কর! এরা এত ভিতু যে কেউ অন্যায় দাবী নিয়ে রাস্তায় মিছিল করলে তারা চিন্তায় পড়ে যায়। সরকারকে হতে হবে শক্ত কিন্তু এদের ক্ষেত্রে বিপরীত চরিত্র দেখা যাচ্ছে। দেশে নাকি ২৬ লাখ বেকার তার সাথে সরকার চেঞ্জ হওয়ার পর আরো বেড়েছে! এদের জন্য কোনো কর্ম পরিকল্পনা নাই। অথচ আন্দোলন হয়েছে কোটার বিরুদ্ধে সুষ্ঠু ভাবে চাকুরিতে নিয়োগ পাওয়ার আশায়। ব্লগে বেশির ভাগ মানুষ সরকার পতনের আন্দোলন হিসাবে এই বিপ্লব কে দেখেন। কিন্তু সাধারণ ছাত্র এবং বেকাররা ভেবেছিলো এইবার বুঝি ভালো কিছু হবে। এইবার ও হলো না। বাংলাদেশে রাজনীতি এত নিম্ন মানের যে দেশের শিল্প কারখানা গুলোও এর রোষের স্বীকার হয়। ৬ই আগস্ট থেকে সমানে আওয়ামী ব্যবসায়ী দের কারখানা লুট হয়েছে। প্রতিটি কারখানা তে ২/৩ হাজার লোক কাজ করতো।এরা বেকার হয়ে পড়েছে। নারায়ণগঞ্জ এর গোলাম দস্তগীর গাজীর কারখানা লুটের ঘটনা আমি নিজের চোখে দেখেছি। আশেপাশের মানুষ সেনাবাহিনীর সামনে লুট করেছে। ৪ বার আগুন লাগাইসে কারখানায় দস্তগীর এর প্রতিপক্ষ রা। গোলাম দস্তগীর অন্যায় করতে পারেন, আইনে তার সাজা হউক কিন্তু দেশের প্রাণ শিল্প কারখানায় কেনো এইভাবে লুটপাট এবং আগুন লাগাবে।তাহলে দেশ কিভাবে অগ্রসর হবে?
০৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৪:০০
সোনাগাজী বলেছেন:
এরা তাদের ভিত শক্ত করার জন্য বিএনপি, জামাত-শিবির-হেফাজতকে ঐক্যবদ্ধ-করণ নিয়ে ব্যস্ত।
কলকারখানা লুট করায়েছে ত্রাস সৃষ্টির জন্য, যাতে স্বাধীনতাকামীরা দাঁড়াতে না পারে।
৩| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:৫৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ক্ষমতার গদি বড়ই আচানক আরামদায়ক।
কেউ ছাড়তে চায় না।
মোনায়েম খানের আমলা দিয়ে শেখ মুজিবের শাসন চালানো সঠিক সিদ্ধান্ত ছিল না
একইভাবে- শেখ হাসিনার আমলাতন্ত্র দিয়ে ডক্টর ইউনুসের প্রশাসন চালানো কি সঠিক হচ্ছে!?
০৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৪:০২
সোনাগাজী বলেছেন:
ড: ইউনুসের পেছনে জামাত-শিবির, হেফাজত, পাকিস্তান ও আমেরিকা আছে; তারা বিএনপি ও ছোটখাট ছোট-ডকাতদ্বেরও কিনে নিচ্ছে।
৪| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯
আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:শেখ হাসিনার আমলাতন্ত্র দিয়ে ডক্টর ইউনুসের প্রশাসন চালানো কি সঠিক হচ্ছে!?
০৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৪:০৪
সোনাগাজী বলেছেন:
এবার জাতির কক্ষপথ আবারো বদলাবে।
৫| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১১:১০
আদিত্য ০১ বলেছেন: বাজারে প্রতিটা দ্রব্যের দাম এতটা উর্দ্ধ গতি যে ব্রয়লার মুরগি দাম ১৬০ থেকে বেড়ে ২২০ টাকা, কাচা মরিচ ৫০০ টাকা কেজি। এমন অনেক কিছু
ভারত থেকে ডিম এনেছে ৪/৫ টাকায় সেই ডিম এখন ১৫ টাকা প্রতি পিস। ডিম আর মুরগির দামের কারশাজি করে ২৮০ কোটি টাকা লোপাট।
৫ আগস্টের পর গত ২ মাসে শেয়ার বাজার থেকে ১৬ হাজার কোটি টাকা লোপাট,
কিন্তু একটা অংক করলে কেমন হয়
বর্তমান সরকার ২ মাসে ১৬ হাজার কোটি টাকা খেলে
বর্তমান সরকার ১২ মাসে কত হাজার কোটি টাকা খাবে
বর্তমান সরকার ১৬x12 মাসে কত ট্রিলিয়ন কোটি টাকা খাবে
০৭ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১০:৪৪
সোনাগাজী বলেছেন:
শেয়ার বাজার লোপাট হয়নি; সুচক পড়ছে, মানে শেয়ারের দাম কমছে, বিনিয়োগকারীরা লস দিচ্ছেন।
৬| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৩:৩৯
রিফাত হোসেন বলেছেন: আমি সাধারণত আপনার পোস্টে মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকি কিন্তু আপনি বাংলাদেশ নিয়ে ভাবেন। আর কেউ দেখুক না দেখুক, সেগুলো ইতিবাচক হিসেবে দেখি। সেই প্রেক্ষিতেই বলা। অনেকই দেশ নিয়ে চেষ্টা করল, যদু বলেন আর মধু বলেন। ওয়ামী টু মিলিটারীর বিড়াল-বাঘ-ভাল্লুক। আরেকটা সুযোগ ড.ইউনুস পেলে ক্ষতি দেখছিনা। এমনিতেও ক্ষতি ওমনিতেও একই কদু। চলতে হলে পাক-ভারতের সহযোগীদের ভুংভাং বুঝিয়ে সাথে থাকা বা রাখা ছাড়া পথ দেখি না।
আমার দৃষ্টিতে সমন্বয়টা সরকার করছে না বর্তমানের সরকারের সাথে জড়িত ছাত্র জনতার সহযোগী দলগুলোই করছে। তবে আপনি দৃষ্টি দিয়েছেন। ভদ্রলোকের বয়সকেও খেয়ালে রাখতে হবে। তার থেকে ভাল কেউ সেখানে পৌছতে পারবে না, যতই অন্য কেউ দেশকে নিয়ে আরো বেশী ইতিবাচক ভাবনায় থাকুক না কেন। আপনাকে বা ইতিবাচক দেশকেন্দ্রীক কাউকে সুযোগ দেওয়ার মত ভিত নেই। ভিতটা জামাত, উগ্রপন্থী, ওয়ামী, বিম্পিদের। এখন যদি ড.ইউনুস দিয়ে যদি নতুন একটা সুযোগ আসলেও আসতে পারে। আসুক না, ক্ষতি নেই। কারণ এমনিতেই ক্ষতির সমুদ্রে আছে। লোল।
আর ১ দিনে কেন, কয়েক বছর লেগে যাবে প্রশাসনে ওয়ামীদের প্রতিস্থাপন করতে, এখনে এখন বিএনপি/জামাত হাজির হতে চাইবে। বলা সহজ করা কঠিন। বিএনপি জাতীয়তাবাদী দল কিন্তু বাঙালি হয়ে কেন বাঙালি ওয়ামীদের মারম সেই চিন্তা হয় না। বাংলাদেশী হয়ে আরেক বাংলাদেশীকে মারতে চায় ওয়ামীদের এদেরও নাই, নাই জামাতেরও। ১৯৭১ ভুলা যাবে না যেমন ২০২৪।
শেষ কথা, যেমন জাতি তেমনি শাসক। এবার কলাগাছটা যে দাবী করবে তারই!
০৭ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১০:৫০
সোনাগাজী বলেছেন:
জাতিকে ধ্বংস করেছে জিয়া ও এরশাদ এবং তাদের দলেরা; ওদের কারণে শেখ হাসিনা ক্ষমতা পেয়েছিলো; কিন্তু তিনি জাতির আরো বেশী ক্ষতি করেছেন; এখন জাতির সবচেয়ে ভালো ফাইন্যান্স-বিজ্ঞ সুযোগ পেয়েছেন; কিন্তু উনার শুরুটা হতাশাজনক।
}
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৯:১৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: বেশি দিন থাকতে চাইলেও থাকতে পারবেনা তবে আমার মতে ২ বছর সময় দেওয়া দরকার। তবে এটা ঠিক আইন শৃঙ্খলার ভালো উন্নতির লক্ষণ দেখা যাচ্ছেনা। লুটেরার দল আবারও কোন না কোন ভাবে জায়গা মতো ঠিকই বসে আছে যাহা সমূহ বিপদের কারণ হতে পারে।