নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
*** বন্ধুত্ব মানব জীবনের এক গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর । আর কৈশোর সে বন্ধুত্বের গোড়াপত্তনের উৎকৃষ্ট সময়। কৈশোরে যে বন্ধুত্বের স্বাদ পায়নি, ইহজীবনে সে আর এমন নির্মল বন্ধুত্ব পাবে কি না সন্দেহ! কারন যৌবন কিংবা পরিনত বয়সের বন্ধুত্ব নিতান্তই সামাজিক ও স্বার্থকেন্দ্রিক।
*** ধর্মীয় অনুষ্ঠান ছাড়া দিবস কেন্দ্রিক যেকোন আচারের বিরোধী আমি। বন্ধু দিবস, মা দিবস, বাবা দিবস ইত্যাদি হরেক রকম দিবসের ভিরে ক্রমেই হারিয়ে যাচ্ছে অামাদের হৃদয়ের আকুলতা ও আত্মার টান। সম্পর্ক হয়ে গেছে অনেকটাই লোক দেখানো আর আচার স্বর্বস্ব। বাস্তব জীবনে আমি নিজেও এর থেকে খুব বেশি ব্যতিক্রম হতে পেরেছি কি না জানিনা। কারন সময়টা এখন 4G বা 5G'র। ইন্টারনেটের গতির সাথে পাল্লা দিয়ে ছুটে চলাই এখনকার জীবনের বাস্তবতা।
*** আর বিবাহিত জীবনে বন্ধুত্বের চর্চা করা নেহায়েত পাগলামী ছাড়া আর কিছু নয়। অর্ধাঙ্গীর কটাক্ষ, ভ্রুকুটি আর সংসারের গুরুদায়িত্ব পালন করে বন্ধুত্বের স্বাদ উপলব্ধি করা চাট্টিখানি কথা নয়, অন্ততপক্ষে বাঙ্গালী পুরুষকুলের জন্য। আর মেয়েবন্ধুদের সাথে যোগাযোগ তো ভুতের মুখে রাম রাম ব্যাপার। একটা মেয়ের শ খানেক বড় ভাই আর জনা পঞ্চাশেক ছেলেবন্ধু থাকলেও বিয়ের পর স্বামী গোবেচারার সিঙ্গেল মেয়েবন্ধু থাকাটাও রীতিমত সন্দেহজনক। কি আজব ব্যাপার রে বাবা! হুম, এটাই বাস্তবতা।
*** যাই হোক বন্ধুত্ব নিয়া অনেক ত্যানা প্যাঁচাইলাম। কাছের এবং দুরের বন্ধুরা মাইন্ড খাইও না। খাটি বন্ধুত্ব সবসময়ই অম্লান ও হৃদয়ে ভাস্বর।
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:৪৩
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: বন্ধু বিহনে কে বাচিতে চায়
স্বয়ং বিধাতাও বন্ধু হতে চায় ।