নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
*** সদ্য প্রয়াত ভালোবাসা দিবসের উম্নাদনা আজও পত্রিকার হেডলাইন জুড়ে। বিভিন্ন ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান এমনকি খোদ পুলিশ বাহিনীও ভালোবাসা দিবসকে উদযাপন করেছে চট্টগ্রামে। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, ভ্যালেন্টেইনস ডে (বিজাতীয় সংস্কৃতি) যেভাবে আমাদের সমাজে সার্বজনীন রুপ নিচ্ছে তাতে অদুর ভবিষ্যতে এটি আমাদের দেশের সংস্কৃতির অংশ হয়ে দাড়াবে, যা সত্যিই আশংকাজনক।
*** অনেকে ভালোবাসা দিবসকে নোংরামীর দৃষ্টিতে না দেখে সার্বজনীন ভালোবাসার দিন ভাবতে চান। স্ত্রী-সন্তান, বাবা-মা এবং আত্মীয় স্বজন সবাইকে ভালোবাসার জন্য এদিনটিকে আলাদা করে রাখতে চান। এ বিষয়ে আমার ঘোর আপত্তি। মূলতঃ ভালোবাসার জন্য কোন দিন-ক্ষনের প্রয়োজন হয় না। কারন আমার, আপনার প্রিয়জন সর্বদাই থাকেন আমাদের হৃদয়ের মনিকোঠায়, অন্তরের অন্তঃস্থলে।
বিঃদ্রঃ ভালোবাসা দিবস, বন্ধূ দিবস, বাবা,দিবস, মা দিবসসহ আরও হরেক রকম দিবসের আড়ালে এর উদ্যোক্তাদের খুব পজিটিভ মানসিকতা ছিল বলে মনে হয় না। নিন্দুকেরা (জ্ঞানীরা) বলেন পাশ্চাত্যের এসব দিবসকেন্দ্রিক বানিজ্যের পরিমান বিলিয়ন-ট্রিলিয়ন ডলার।
15-02-2016, পাবনা।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০৪
আহেমদ ইউসুফ বলেছেন: সত্যি বলতে কি বাঙ্গালীদের নিজস্ব সংস্কৃতির বড়ই অভাব। সবই তো ধার করা সংস্কৃতি। পাঁচমিশালী ও জগাখিচুড়ি টাইপ আর কি?
২| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২৯
বিজন রয় বলেছেন: এখন অনেক কিছু নিয়েই বাণিজ্য হয়। যেটার ফলাফল ভাল হচ্ছে না।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০৭
আহেমদ ইউসুফ বলেছেন: হুম। বানিজ্যের ধরন পাল্টেছে এখন।
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১২
আব্দুল্লাহ্ আল আসিফ বলেছেন: স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, পহেলা বৈশাখ, ঈদুল ফিতর, ঈদুল আযহা, পুজা, বড় দিন সব বাণিজ্যিক ইভেন্ট। দেশিও সংস্কৃতি? হাহাহা সেটা আবার কী জিনিস "ব্রো"