নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আন্তঃনগর লাশঘরে লালসার শিকার ধরে
সমাজের কীট হয়ে বেঁচে থাকে কিছু মানুষ,
শকুনের চোখ মৃতদেহের শেষাংশ মিলিয়ে
ঢেকুর তোলে মানুষরুপী কিছু পিশাচ।
প্রতারণার হাসিতে ভালোবাসা জড়িয়ে
ছুড়ে ফেলে দিতে কার্পন্য করেনা কেউ কেউ।
সময়ের ব্যবধানে রক্তপ্রবাহে টান লেগে
অক্সিজেন ক্রয় করতে বাধ্য হয়; হতাশায়
ফেলে আশা জীবনের পরিণতি ধুলোর মত ভাসতে থাকে।
অপার্থিব চেতনা মগজে বিস্ফোরক হিসেবে কাজ করে,
পঁচে যাওয়া দেহ সবাই দেখে,
মগজের ও হৃদয়ের পঁচনের গন্ধ হয় না,
কেউ পায় না।
দূরে নক্ষত্রের সাথে পরকীয়া,
তীব্র দহনের ব্যাথা অনেক দূর অবধি পৌছাতে পারে না।
বোবার চিৎকার শুনতে না পেয়ে,
বেদনার নীল দংশন রঙধনুর মত মাঝেমাঝে আবিষ্কৃত হয়।
আমার অনুভুতিতে পাপ ছিলো না,পূণ্যও ছিলো না ;
অন্যায় আবদার মেনে নিয়ে,
তিলে তিলে নিঃশেষ হয়েছি,
আমার স্মৃতিতে তুমি অবচেতনের পতন ঘটাচ্ছো সবসময়;
আমি বেঁচে আছি মৃত ছায়ার মত,মৃত্যুর দূতের অপেক্ষায়,
অলৌকিকতার পরশ পাথরের দীর্ঘশ্বাসে।
ছাই থেকে মিথের জন্ম,
আমার বিশ্বাসের পূর্ণজন্মের ব্যর্থতা
কুড়ে কুড়ে আসক্তির চূড়ান্ত পর্যায়ে হত্যা করেই ছাড়বে।
আমি হারিয়ে যাবো মহাশূণ্যের কালো গহ্বরে,
যেখানে হাতছানি দিয়ে ডাকছে পরিত্যক্ত আন্তঃনগর লাশঘর।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৬
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
জ্বী না, আমার আাঁকা নয়। লেখার কি খবর, পছন্দ হয়নি?
২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:২৬
নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: লিখেছেন তো ভালোই...
কিন্তু মন কেড়েছে ছবিটাতেই...
০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:১৮
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
আচ্ছা ঠিক আছে।
৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:১৫
প্রামানিক বলেছেন: লেখা ভালো হয়েছে
০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:১৯
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
ধন্যবাদ, ভালো লাগা জানানোর জন্য।
৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৮
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সুন্দর হয়েছে।
সবাইকেই হারাতে হবে একদিন
০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৭
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
ধন্যবাদ 'আপনাকে ;আপনিও তো কবিতা লিখেছেন।
৫| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:০৫
বিজন রয় বলেছেন: আপনার লেখাগুলো অন্য রকম।
আপনার লেখা পড়লে ব্লগার প্লিয়সিন ও গ্লোসিয়ার এর কথা মনে পড়ে যায়,
উনি এরকম লিখতেন।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:২০
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
উনারা কবেকার ব্লগার,কোনো ধারণা নেই আমার।
৬| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৯
বিজন রয় বলেছেন: উনারা কবেকার ব্লগার,কোনো ধারণা নেই আমার।
এই নিন............. প্লিওসিন অথবা গ্লসিয়ার
ওরা সব আমার আমলের ব্লগার।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:০২
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
দেখেছি। তখন ব্লগে সবাই ভীড় করতো দলবেধে।
৭| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: কি লিখলেন?
মানে আপনি কি বলতে চাচ্ছেন?
০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৮
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
তেমন কিছু নয়,হাবিযাবি !
৮| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৩
গেঁয়ো ভূত বলেছেন: আন্তঃনগর লাশঘরে লালসার শিকার ধরে
সমাজের কীট হয়ে বেঁচে থাকে কিছু মানুষ,
শকুনের চোখ মৃতদেহের শেষাংশ মিলিয়ে
ঢেকুর তোলে মানুষরুপী কিছু পিশাচ।
প্রতারণার হাসিতে ভালোবাসা জড়িয়ে
ছুড়ে ফেলে দিতে কার্পন্য করেনা কেউ কেউ।
সময়ের ব্যবধানে রক্তপ্রবাহে টান লেগে
অক্সিজেন ক্রয় করতে বাধ্য হয়; হতাশায়
ফেলে আশা জীবনের পরিণতি ধুলোর মত ভাসতে থাকে।
অপার্থিব চেতনা মগজে বিস্ফোরক হিসেবে কাজ করে,
পঁচে যাওয়া দেহ সবাই দেখে,
মগজের ও হৃদয়ের পঁচনের গন্ধ হয় না,
কেউ পায় না।
দূরে নক্ষত্রের সাথে পরকীয়া,
তীব্র দহনের ব্যাথা অনেক দূর অবধি পৌছাতে পারে না।
বোবার চিৎকার শুনতে না পেয়ে,
বেদনার নীল দংশন রঙধনুর মত মাঝেমাঝে আবিষ্কৃত হয়।
আমার অনুভুতিতে পাপ ছিলো না,পূণ্যও ছিলো না ;
অন্যায় আবদার মেনে নিয়ে,
তিলে তিলে নিঃশেষ হয়েছি,
আমার স্মৃতিতে তুমি অবচেতনের পতন ঘটাচ্ছো সবসময়;
আমি বেঁচে আছি মৃত ছায়ার মত,মৃত্যুর দূতের অপেক্ষায়,
অলৌকিকতার পরশ পাথরের দীর্ঘশ্বাসে।
ছাই থেকে মিথের জন্ম,
আমার বিশ্বাসের পূর্ণজন্মের ব্যর্থতা
কুড়ে কুড়ে আসক্তির চূড়ান্ত পর্যায়ে হত্যা করেই ছাড়বে।
আমি হারিয়ে যাবো মহাশূণ্যের কালো গহ্বরে,
যেখানে হাতছানি দিয়ে ডাকছে পরিত্যক্ত আন্তঃনগর লাশঘর।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:২৩
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
ধন্যবাদ, এভাবেই পোস্ট দিচ্ছি।
৯| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ২:৩৯
রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ) বলেছেন: পড়তে ভালো লেগেছে, কিন্তু মনে হচ্ছে আবার পড়তে হবে মূল ভাব বুঝতে হলে।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২২
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
ধন্যবাদ,পঠনের জন্য।
১০| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৩:৪৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
লেখাটির প্রথম দুটি স্তবকের কথামালা যথা -
আন্তঃনগর লাশঘরে লালসার শিকার ধরে সমাজের কীট হয়ে বেঁচে থাকা
কিছু কিছু মানুষ কিংবা শকুনের চোখ মৃতদেহের শেষাংশ মিলিয়ে
ঢেকুর তোলা মানুষরুপী কিছু পিশাচ যাদের কেও কেও
প্রতারণার হাসিতে ভালোবাসা জড়িয়ে ছুড়ে ফেলে দিতে
কার্পন্য করেনা । তারপর অপার্থিব চেতনার বিস্ফোরণে
ঘটে যাওয়া মগজ ও হৃদয় পচনের দুর্গন্ধ নিয়ে সাথে
পরকীয়া তীব্র দহনের ব্যাথার চিৎকার শুনতে না পেয়ে
বেদনার নীল দংশে রঙধনুর মত মাঝে মাঝে আবিষ্কৃত হয়।
শেষ স্তবকের কথা মালা যথা-
অনুভুতিতে পাপ ছিলো না,পূণ্যও ছিলো না ,
অন্যায় আবদার মেনে নিয়ে তিলে তিলে নিঃশেষ হয়ে
অবচেতনের পতন হওয়ার পরেও মৃত ছায়ার মত,মৃত্যুর দূতের
অপেক্ষায় ...তারতার .. তারপর..। তারপর মহাশূণ্যের কালো গহ্বরে
হারিয়ে যাওয়ার পর হাতছানি দিয়ে ডাকবে পরিত্যক্ত আন্তঃনগর
লাশঘর।
এবার আসাযাক পাঠক হিসাবে কিছু বিশ্লেষনাত্বক কথামালায় ।
যতদুর জানি ফিনিক্স হচ্ছে এমনই একটি পবিত্র আগুনের পাখি
যার জীবনচক্র আবর্তিত হতে থাকে হাজার হাজার বছর ধরে।
যমদূত আসার ঠিক আগেই ফিনিক্স পাখি নিজেদের বাসা নিজেরাই
আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দেয়। আর নির্মমভাবে দগ্ধীভূত এই পাখি
এবং তার বাসার ভস্ম থেকেই জন্ম নেয় নতুন জীবন। ফিনিক্স
পাখীর এই বৈশিষ্টের সাথে কবিতাটির শেষ স্তবকের কথামালার
যথেষ্ট প্রাসঙ্গগিতা রয়েছে দেখা যায় যেখানে চরিত্রটিকে ফিনিক্স
পাখীর মতই পবিত্র বলে দেখা যায় ।
কিন্ত প্রথম দুটি স্তবকের কথামালার সাথে প্রাসঙ্গিগতা বজায়ের
বিষযে পাঠক হিসাবে নিরব হয়ে গেলাম কেননা সেখানে আগাগোড়ায়
সে্ই মুষ্য চরিত্রগুলি পবিত্রতার বিপরিতেই বেশী পরিস্ফুট । এখানে কবির
ভাবনায় কি কাজ করেছে, কিভাবেই বা একে অবচেতনের ক্ষয়ে পুরোনো
ফিনিক্স পাখির জন্মের সাথে রিলেট করা হয়েছে কবিতায় তা জানতে বড়
ইচ্ছে করছে ।
উল্লেখ্য কবি ও পাঠকের ভাবনা ও বোধদয় যে একই রূপ হবে তাতো নয় ।
কবি কবিতা লিখেন অনেক ভেবে চিন্তে আর পাঠক তা বুঝতে চান চকিতে,
দুয়ের ফারাক থাকাই স্বাভাবিক ।
যাহোক সুন্দর কথামালা সমৃদ্ধ কবিতাটি ভাল লেগেছে ।
নব বর্ষের শুভেচ্ছা রইল
০৬ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৭
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
আপনার কমেন্ট পড়ে মনে হলো, আমি এই হাবিযাবি লিখে কি ভুল করে ফেললাম।ধন্যবাদ আপনাকে আপনি বিশ্লেষণ করে ভালো লাগা জানিয়েছেন।
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:৪০
নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: ছবিটা পছন্দ হয়েছে...
আপনার আঁকা?