নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
: ধর্ম মানুষকে কি দিয়ে কি নিয়ে যায়?
: ধর্মীয় বিশ্বাস,ধর্মীয় গ্রন্থের প্রেডিকশন সমূহ ভূল প্রমাণিত না হবার জন্য মানুষ নিজের অজান্তেই চেষ্টা করে কেন?
: বিলিয়ন বছরের পৃথিবীর শেষ জেনারেশনের মানুষগুলোর বক্তব্য কি থাকবে ধর্ম নিয়ে?
: চলুন গল্পে ফিরে যাই, শিশু থেকে বৃদ্ধ সবার মগজে গল্প থাকে, যার কোনো বাস্তব এনটিটি নেই ; আপনার কোনটা?
: গোলটেবিলে নবী মুসা, নবী ইসা, নবী মুহাম্মদ ( সঃ) ও গৌতম বুদ্ধকে তাদের জীবনের অভিজ্ঞতা বলতে দেয়া হলে, কি ঘটতে পারে বলে মনে করেন?
২৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৮
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
আপনাকে ধর্ম অজ্ঞতা দিয়নি, তাই আপনার ব্যাখ্যা এমন হয়েছে। যারা অজ্ঞ-বিজ্ঞের মাঝে আছে তারা কি বলে দেখি।
আপনার গল্পটা জানা হয়নি।
২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:১৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
যারা ধর্ম পালন করেন তারা ধর্ম গ্রন্থ পড়েন না।
যারা পড়েন তারা নিজেদের মতো করে অর্থ করে নেন।
২৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৬
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
যারা সৃষ্টার দেয়া গ্রন্থগুলো লিখে গেছেন, তাদের কি হাল হাকিকত?
৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:০২
সোনাগাজী বলেছেন:
ধর্ম হচ্ছে, কমবুদ্ধিমান লোকদের সামজবিজ্ঞান।
২৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:৪৫
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
৮ বিলিয়ন মানুষের মাঝে কমবুদ্ধিমানদের শতকরা ভাগ কত?
৪| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:১৩
শেরজা তপন বলেছেন: আমার কাছে যে দুটো প্রশ্নের সম্ভাব্য উত্তর আছে;
: ধর্ম মানুষকে কি দিয়ে কি নিয়ে যায়?
~ এটা সম্ভবত নির্ভর করে আপনি কিভাবে কতটুকু গভীরভাবে ধর্ম বিশ্বাস করেন তার উপরে। যারা সর্বোত্তম গভীরভাবে ধর্ম বিশ্বাস করে আমার ধারনা তারা মনে করে সব কিছুই এচিভ করে কোন কিছুই হারায় না।
: ধর্মীয় বিশ্বাস,ধর্মীয় গ্রন্থের প্রেডিকশন সমূহ ভূল প্রমাণিত না হবার জন্য মানুষ নিজের অজান্তেই চেষ্টা করে কেন?
~ প্রতিটি মানুষ নিজের বিশ্বাস ও আস্থার প্রতি একটা অহঙ্কার থাকে এছাড়া সে যাকে অনুকরন বা অনুসরন ( সুদীর্ঘ সময় ধরে তার পুর্বপুরুষগন যাকে অনুসরন করেছে সর্বোচ্চ পবিত্রজ্ঞান মনে করেছে) করে তার প্রতি সর্বোচ্চ আস্থা থেকে একটা সুদৃঢ় বিশ্বাসের জন্ম নেয় সেই বিশ্বাস থেকে যে কোন তত্ত্ব তথ্যকে তুচ্ছজ্ঞান করার সাহস দেখায়।
শেষের তিনটে প্রশ্নের উত্তর আপনি দিবেন।
২৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৫:২৮
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
প্রশ্ন ৩ :
ওরা জানবেওনা যে ধর্ম বলে কিছু ছিলো।
প্রশ্ন ৪:
আমার গল্পটা হলো যা জেনে এসেছি সব গল্প।
প্রশ্ন ৫:
কয়েকঘন্টা আলোচনার পর উনারা একমত হবেন যে, অনুসারীরা সময়ের ব্যবধানে এমন করবে জানলে এমন কাজ করতেন না,সুযোগ থাকলে পৃথিবীতে গিয়ে ক্যাচাল প্রশমনের চেষ্টা করবেন। তখন বুদ্ধকে বাকিরা বলবেন,আপনি তো গাছের নিচে বসেই বিশ্ব জয় করেছেন,এত ঝামেলা পোহাতে হয়নি আমাদের মত।
৫| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৭
রাজীব নুর বলেছেন: সোনাগাজী বলেছেন: ধর্ম হচ্ছে, কমবুদ্ধিমান লোকদের সামজবিজ্ঞান।
রাইট।
২৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৫:২৯
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ।
৬| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৯:৫৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বয়সের ওজন অনেক মানুষকে আরও বেশী বিভ্রান্ত করতে থাকে। বয়স বেশী হওয়া মানেই প্রজ্ঞাবান হওয়া নয়। শয়তানের বয়স সবার চেয়ে বেশী এটা আমরা ভুলে যাই।
সব ধর্মকে আপনি এক পাল্লায় তুলেছেন। কারণ আপনি ধর্ম নিয়ে সংশয়ে আছেন বলে মনে হচ্ছে। এই কারণে এতো প্রশ্ন আপনার মনে ধর্ম নিয়ে। সঠিক ধর্ম চিনতে পারলে ধর্ম আপনার কাছে থেকে কিছুই নেবে না।
নবী মুসা, ঈসা এবং মুহাম্মাদ (সা) একই বাণী নিয়ে এসেছেন এটা অনেকে বুঝতে পারে না। গৌতম বুদ্ধও হয়তো একই বাণী নিয়ে এসেছিলেন কিন্তু সেটা তার অনুসারীরা বুঝতে পারে নাই এবং সেটাকে বিকৃত করেছে। স্রস্টা নিয়ে যাদের সংশয় আছে তারা সব ধর্মকে এক পাল্লায় মাপতে চায়। আস্তিকরা যার যার ধর্ম পালন করে। সেটাকেই শ্রেষ্ঠ মনে করে। আস্তিক বলেন আর নাস্তিক বলেন সঠিক ধর্ম চেনার সৌভাগ্য সবার হয় না। শেষ জমানায় পৃথিবী ধ্বংসের পূর্বমুহূর্তে বিপথগামী লোক ছাড়া আর কেউ থাকবে না। তারা ধর্মকে গল্প কথা হিসাবে গণ্য করবে।
৩০ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ২:২৫
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
শয়তাানকে এই ব্যাখ্যা করতে দিলে, আপনার চেয়ে ভালো করবে নাকি খারাপ করবে?
৭| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: বিজ্ঞান ধর্মকে কোনঠাসা করে ফেলেছে।
৩০ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ২:২৫
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
যারা এই বাক্যটা বিশ্বাস করে,তাদের সংখ্যা পৃথীবীতে কম।
৮| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৭:৫৯
কামাল১৮ বলেছেন: সাচু ঠিক বলেছে।আল্লার বয়স সব থেকে বেশী।
৩০ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:৫০
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
আপনার কি ব্যাখ্যা?
৯| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:০৩
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমি ধর্মের পক্ষে বলেছি। শয়তান কখনও ধর্মের পক্ষে বলবে না। সে মানুষকে ধর্ম থেকে দূরে নিয়ে যেতে চায় সব সময়। কাজেই ধর্মের পক্ষে বলার ক্ষেত্রে শয়তান আমার চেয়ে ভালো বলতে পারবে না। ধর্মহীনতার পক্ষে বলতে দিলে শয়তান খুব ভালো করবে। শয়তানের তাড়নাতেই মানুষ ধর্মের ব্যাপারে সংশয়বাদি হয় এবং বলতে চায় যে এই যুগে ধর্মের দরকার নাই। শয়তানের ধোঁকা থেকেই ব্লগে অনেকে নাস্তিকতা কিংবা ধর্মহীনতার পক্ষে লেখে।
৩০ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:৫১
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
ধর্মের পক্ষে থাকাটাই অরিজিনাল ব্যাপার।
১০| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:২২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: @ কামাল১৮ - আপনি তো ধার্মিকদের চেয়ে হাদিস, কোরআন ভালো জানেন। আল্লাহর অস্তিত্বতেই বিশ্বাস করেন না কিন্তু আল্লাহ নিয়ে পড়াশুনা করে যাচ্ছেন অযথাই।
৩০ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:৫১
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
উনি কমেন্টে সব বলবেন, আশা করি।
১১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:০৭
নিমো বলেছেন: আমার এই মন্তব্যটি একান্তই আমার ব্যক্তিগত মতামত, তাই যাদের যে কোন ধরণের (ধর্ম, বিজ্ঞান সহ আরও যা যা ধরণের অনুভূতি আছে) সহজেই আহত-নিহত হবার সম্ভাবনা, তাদের এটা পড়ার বা নিদেন পক্ষে চোখ বুলানোরও দরকার নাই।
ধর্ম মানুষকে কী দিয়ে কী নিয়ে যায় বুঝতে হলে আপনি ধর্ম বলতে কী বোঝেন সেটা জানা জরুরি। আমি ধর্মকে তিন রূপে দেখি যথা আধ্যাত্মিক (স্রস্টার সাথে ব্যক্তি'র সম্পর্ক, এটা ব্যক্তি ভেদে পরিবর্তনশীল), দার্শনিক (ধর্মের নামে সেসব বাণী আছে সেগুলোর গূঢ়ার্থ), আচরিক (এটা ব্যাখ্যার দরকার নাই, কারণ সমাজের বেশির ভাগ ধার্মিক আদতে এটাই।) দুঃখজনক হলে সত্য আমি ব্লগ সহ আশেপাশে আচরিক ধর্মের হাউকাউ দেখলেও আধ্যাত্মিক ও দার্শনিক ধর্মের অস্তিত্ব কমই দেখতে পাই। আশা করি ধর্ম কী দিয়ে কী নেয় খানিকটা হলেও বুঝাতে পেরেছি। আপনার বাকী প্রশ্নের উত্তরগুলো পরে দিব।
৩০ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:৩২
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
আপনার ব্যাখ্যা ভালো লেগেছে; বাকি প্রশ্নোত্তরের অপেক্ষায়।
১২| ১২ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:২৩
ফারহানা শারমিন বলেছেন: আস্তিক বলেই এখনো বেঁচে আছি। না হলে অনেক আগেই গলায় ফাঁস দিয়ে মরে যেতাম।
১২ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৫০
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
বেঁচে থাকুন, গলায় ফাস বাঙালীদের সর্বজন বিদিত আত্নহত্যার ধরণ।ঐ পথ মাড়ানোর প্রয়োজন নেই।
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:০৯
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ১: ধর্ম মানুষকে অজ্ঞতা দিয়ে বিজ্ঞতা নিয়ে যায়।
২: ধর্মগ্রন্থের প্রতি মানুষ পুরোপুরি আচ্ছন্ন থাকে যে কারণে এমনটি হয়ে থাকে - যা কিছু ঘটবে, যা কিছু দেখবে, যা কিছু শুনবে মনে হবে হায় হায় সবই তো বাইবেলে বলা আছে।
৩: ধর্মগুলো বিবর্তিত হতে হতে সম্পূর্ণ ভিন্ন কোন আইডিওলজীতে পরিণত হতে হতে এবং এক সময় ডাইনোসারের পরিণতি হবে।
৪: হ্যা ছোট সময় তো অনেক গল্পই পড়েছি, ওগুলো তো গল্প হিসবেই পড়েছি।
৫: তাহলে শ্বান্তি বর্ষীত হবে।