নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জন্ম নিয়ে মানবশিশু নিজেকে বস্তিতে আবিষ্কার করতে করতে সময় লেগে যায় ৫/১০ বছর, বেসিক অধিকারের অভাবে ততদিনে বুঝতে শিখে কিভাবে জুয়ার গুরু হতে হয়,মাফিয়ার ডানহাত হবার বাসনা লালন করতে হয়।আশপাশের মানুষের ভাবনায় সৃষ্ট হওয়া পরিবেশ সবসময় এক নির্দিষ্ট বলয়ে রাখতে চেষ্টা করে,একটু সাহস নিয়ে চুরি/ছিনতাই করতে শিখতেই বাহবা শুনলে, ধর্মীয় নিষেধাজ্ঞাও কাজে নাও আসতে পারে।সময়ের ব্যবধানে ক্ষমতার " নেশা রক্তের নেশায় রুপান্তর হতে পারে ভ্যামপায়ারের মতন।
শিক্ষিত মানুষরা মানুষ বুঝতে পারার বিভিন্ন ধারণা বের করতে পেরেছে। যেমন: একজন মানুষের বন্ধুদের ব্যাক্তিত্ব যাচাই করে মানুষ চিনতে পারা যায়,দাম্পত্যকলহ এন্যালাইজ করলে মানুষ যাচাইয়ে সুবিধা হয়।কিছুটা বুঝতে পারা যায় যখন দেখা যায়,সেই মানুষটির ভাবনার প্রসারণ ঠিক কতটুকুই বা উঠবে।একটা নির্দিষ্ট পরিবেশের বলয় সাইলেন্ট কিলারের মত কাজ করে এবং নিজেদের "আচরণ/কর্মকান্ড বুঝতে সক্ষম হয় না ৭০/৮০ ভাগ মানুষ।ভূল /সঠিক পার্থক্য বুঝা যায় না,সরকার প্রশাসনের দূনীর্তির প্রাকটিস মোড়ের মরিচ বিক্রেতার মাঝে অটো ইমিপ্লিমেন্টেশন হয়ে যায়,কাজও চলে তেমন ভাবে। এদেশে, বিয়ের বাড়িতে খানায় হাতাহাতিতে মানুষ নিহতের হওয়ার পরিবেশ আছে, পোড়া বাড়িতে খুজে বেড়ানো জিনিস বিক্রির মত লোভের মত পরিবেশ আছে, আছে বিদ্বান শিক্ষিতরা অশিক্ষিত মানুষ ঠকানোর দূগন্ধময় ইতিহাস।
কথা হলো, বিশ্বের সভ্য জাতি থেকে সভ্য মানুষ ঢাকায় জীবনযাপন করতে দিলে, উনারা কি সঠিকভাবে টিকে থাকবে, নাকি পরিবেশের ম্যারপ্যাচে আটকে হতাশ হয়ে বাঙালী থেকেও অধিক ধূর্ত কর্মকান্ড করে, বাঙালীদের পরাজিত করবে।চীনারা বাঙালীদের সহজেই কাবু করতে পারবে,কিন্তু বৃটিশরা? একসময় বৃটিশরা পুরো পৃথিবী নিজের পায়ের নিচে রেখেছিলো,সভ্যতার এ যুগে বৃটিশদের যদি বাংলায় দুনীর্তির প্রাকটিস করতে বলা হয়, তাহলে বাঙালীরা কি বুঝতে পারবে দেশ বিক্রি হয়ে যাচ্ছে।
তাছাড়া এমন মানুষ কি দেখেছেন, যেকোনো পরিবেশেই গিয়েই নিজের মেধা,জ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে সঠিক পদ্ধতিতে পরিবেশ পরিবর্তন করতে সক্ষম হয়েছে। নিজের ভেতরের এনার্জী দিয়ে পরিবেশ বশে এনেছে।ব্যাপার হলো: পরিবেশ এমন মানুষ জন্ম দিবে না, কিন্তু পরিবেশ বদলাতে হলে এমন মানুষের জন্মই এখান থেকেই হতে হবে; কমপ্লেক্স ডিলেমা।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:৫৫
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
শুধু বলতে চেয়েছি যে, আপনি যে পরিবেশে আছেন সেই পরিবেশের বাইরে কতটুকু যেতে পেরেছেন তা দেখতে।
২| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১:০১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: কচু গাছ কাটতে কাটতে মানুষ ডাকাত হয়ে যায়।
ভালো মেনটরের পরামর্শে অনেকে সাধারণ থেকে অসাধারণ হয়ে যায়। সমাজ এবং পরিবেশ দ্বারা আমাদের ব্যক্তিত্ব, আচার, আচরণ নির্ধারিত হয়। তবে অনেক সময় গোবরেও পদ্ম ফোটে। যার ফলে নেলসন মেনডেলার মত নায়কের আবির্ভাব ঘটে সমাজে যে পুরো সমাজকে নাড়িয়ে দেয়।
এই দেশের মানুষ উন্নত দেশে গেলে সব চেয়ে নম্র আর ভদ্র হয়ে যায়। কিন্তু দেশের এই পরিবেশে অসৎ আচরণ করে। পরিবেশ একটা বড় ফ্যাক্টর।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১:৪৮
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
উপমহাদেশের পদ্মফুল ঠিক কারা, বুঝা কঠিন।
৩| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ২:১৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: কাজী নজরুল ইসলাম এই উপমহাদেশের গোবরে পদ্মফুল। দরিদ্র দুখু মিয়া দুনিয়া নাড়িয়ে দিয়েছিলেন সেই সময়।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ২:২৫
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
নজরুলের উপর পরিবেশের বলয় নির্দয়ভাবে ছিলো, কারণ উনি বৃটিশদের পক্ষেও যুদ্ধ করেছেন ও বৃটিশদের বিরুদ্ধে লেখা লেখি করেছেন।
৪| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১০:০৭
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: পরিবেশ মানুষকে প্রভাবিত করে তার চেয়ে প্রভাবিত করে কঠোর আইন। একই লোক ঢাকার রাস্তায় ট্রাফিক আইন না মানলেও দুবাই, সিঙ্গাপুরে গিয়ে ঠিকই মানছে। একই অশিক্ষিত লোক ঢাকার খোলা রাস্তায় ময়লা ফেললেও বিদেশ গিয়ে ঠিকই ডাস্টবিনে ফেলছে। এখানে কী সমাজ, পরিবেশ প্রভাব বিস্তার করেছে, নাকি আইন। সে যদি আফ্রিকার কোন অনুন্নত দেশে যেত বা উপমহাদেশের কোন দেশে যেত একই ভাবে আইন ভঙ্গ করত পরিবেশ ও মানুষের কারণে...
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১১:০৪
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
কঠোর আইনকে আলাদা করার কি প্রয়োজন? কঠোর আইনের প্রয়োগে যে পরিবেশ সৃষ্টি হয় সেটার বলয়ে থেকে মানুষ সভ্য ন্যায় হতে চায়, হয়ে যায়।
৫| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:০১
নতুন বলেছেন: মানুষ তার পরিবেশ থেকেই মোল্ড হয়, তাই প্রতিকুল পরিবেশ থেকে নিজেকে উন্নতকে শিক্ষিত করে তুলতে পারে হাতে গোনা কয়েক জন। বাকিরা শ্রোতে গা ভাষায়।
ক্ষমতাশীল মানুষের উচিত শিক্ষা এবং আইনের প্রয়োগের মাধ্যমে ভালো মানুষ তৌরির পরিবেশ সৃস্টি করতে পারে...
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:১১
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
সবই ঠিক আছে ; দিগন্তরেখায় এমন পরিবেশ সৃষ্টির কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। ক্ষমতাশীলদের যে পরিবেশ ক্ষমতা দিয়েছে,ভালো পরিবেশ সৃষ্টির জন্য নয়।
৬| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:২১
রাজীব নুর বলেছেন: আমি সব পরিবেশের খবর জানি। রাখি। নিজের চোখে দেখেছি। ওদের সাথে মিশেছি।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:৫৬
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
আপনার লেখায় তা উঠে আসে,আমরা পড়ি ও মিলিয়ে দেখি।
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:৫০
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- বিষয়বস্তু বেজায় কঠিন!!