নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিরোনামের শব্দসমুহ মানুষের মগজের প্রসেসিং দক্ষতার উপর নির্ভর করে স্থান,কালের পরিবর্তনে।ভূল ব্যাপারটা বাচ্চা জন্মের পর ১০ বছর অবধি আমলে নেওয়া হয় না সম্ভবত,তবুও যদি আপনি অতি ধর্মীয় গন্ডির ভেতরের মানুষের সাথে কথা বলে দেখেন, তাহলে শুনতে পারেন আপনি বাবা-মা হয়ে পাপ করছেন (নামাযের ব্যাপারে),আপনিও ভুগবেন, আপনার বেড়ে উঠা সন্তানও ভুগবে,সঠিক পথে আসুন।এখানে বাবা-মায়ের ভুল পাপে রুপান্তর হলো এক শ্রেনীর কাছে, যা মহাদেশব্যাপী ভ্যারিয়েশন থাকবে।
আইডোলজির নেশায় থাকা মানুষসমূহ ভুল,অন্যায় চোখে পড়বে না, আইডোলজির গুরুর কথা শেষ কথা। লেলিনের,মাওয়ের ভাবনায় ভুল পড়েছিলো কতটুকু। গ্রেট লিপ ইয়ার আপনার চোখে কেমন দেখায়?যদি ভবিষ্যৎ ভালোমত দেখতে না পেয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হয় এবং এর কারণে ভুগতে হয় বড় স্কেলে, তাহলে সেটা ভুল নাকি অন্যায়? জাতীয়তাবাদী নেতার দর্শন বিশৃঙ্খলায় রুপ নিলে, ধর্মীয় গুরুরা অন্যায়কে প্রথমে প্রাধান্য দিবে তারপর পাপের কাতারে এনে বিচার করবে।আমেরিকা জাপানে এটম বোমা মেরে ভূল করেছিলো নাকি অন্যায় করেছিলো, তা মোটাদাগে দুপক্ষের তর্ক-বিতর্কে চালু থাকবে। এখন এটমের মালিকসংখ্যা বেড়েছে, উত্তাপী কথাবার্তা বলছে তবুও সুইচে হাত যাচ্ছে না, ভূল/ অন্যায় উভয় শব্দের মারফতে এবং পূর্বের ইতিহাস সাহায্য করেছে।
উপমহাদেশের ধর্মীয় গুরুরা অনাচারে লিপ্ত হলে পাপ থেকেও ভুলকে বেশি প্রাধান্য দিয়ে শয়তান/অন্য কারও উপরে দোষ ঢেলে দেয়। স্বাস্থ্যগত সমস্যার কারণে গরুর পরিবর্তে হিন্দু টেবিলে বসে খাসি খেলে একদল পাপ বলবে,যেখানে ভুল,পাপ ও অন্যায় কোনো কিছুর অস্তিত্ব নেই।কিন্তু এটাদেশের নেতৃত্বে গুরুত্বপর্ণ পদে থেকেও দেশকে ধর্ষণ করার যে পন্থা ( দুর্নীতি,ঘুষ,চুরি) অবলম্বন করলেও ভুল,অন্যায়,পাপ কোনো শব্দই কাজ করে না, তবুও সব শব্দের ব্যবহার এখানে প্রযোজ্য। সভ্যতার শুরু থেকে মানুষ ধীরে ধীরে বুঝতে/জানতে শেখার পর থেকেই পাপ চালু ছিলো,যা এখনো আছে; এখানে ভুলের কাতারেই ফেলবে যারা পরে শিক্ষিত হয়ে সভ্যতা ববুঝতে চেয়েছে অন্যায় শব্দের আবিষ্কার করেছে। মানুষের বিচার মানুষই করবে, সৃষ্টিকর্তাকে এ দায়িত্ব না দিতে না চাওয়া মানুষগুলোর কাছে অন্যায়ই বড় কথা।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৯
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
ব্যতিক্রমে নজর পড়া ঠিক হয়নি তাহলে।
২| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৭
সোনাগাজী বলেছেন:
ব্যতিক্রমের উদাহরণ দিয়ে লজিক্যাল ব্যাখ্যা করা হয় না; ব্যাখ্যা করতে হয় মুলত: বৃহত্তর গ্রহনযোগ্য ডাটা থেকে।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪০
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
ভালো বলেছেন।তবে ব্যতিক্রম বৃহত্তর ডাটা হলে?
৩| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:৫২
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্ট পড়লাম।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৩২
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
পড়েছেন ধন্যবাদ।
৪| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:১৪
কামাল১৮ বলেছেন: সঠিক জানতে হলে বৈজ্ঞানিক প্রমানের উপর নির্ভর করতে হবে।দুইটা হাইড্রোজেন অনু ও একটা অক্সিজেন অনু মিলে পানি হয়।অন্য যে কোন রেশিওতে মিলান,আর যাই হোক পানি হবে ন।এটা বৈজ্ঞানিক ভাবে প্রমানিত সত্য।বৈজ্ঞানিক ভাবে প্রমানিত সত্য ছাড়া বাকি সব দাবি বা ধারনা।
পাপ পুণ্য বিষয়টা ধর্মীয় দাবি ,বিশ্বাসের বিষয় প্রমানিত সত্য না।
যে কোন বাদ বা ইজম সামাজিক ধ্যান ধারনার উপর নর্ভরশীল।এটার কোন বৈজ্ঞানিক সত্যতা নাই।আজকের সমাজে যেটা সত্যবলে বিবেচিত হবে কালকের সমাজে সেটা নাও হতে পারে।
০১ লা মার্চ, ২০২৩ রাত ১২:১১
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
আপনি কেন পোস্ট লিখেন না?
৫| ০২ রা মার্চ, ২০২৩ রাত ২:২৩
কামাল১৮ বলেছেন: মন্তব্য পড়েই অনেকে গালাগালী করে পোষ্ট লেখলে খবর আছে।
০২ রা মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:১০
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
গালাগালির ওজন বয়ে বেড়ানো ভালো কিছু নয়।
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৬
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনি ভুল ও পাপ'এর ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে যেসব উদাহরণ দিয়েছেন, সেগুলো ব্যতিক্রম ছিলো।