নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ফ্রিল্যান্সিং 'এ মার্কেটে বাঙালীদের আয় খুবই কম সম্ভবত পুরো ট্রিলিয়ন ডলারের মাকের্টে ০.১ ভাগ, এটা জেনেছিলাম, সম্মানিত কোনো এক ব্লগারের কাছেই; তবে এর সঠিকতা যাচাই করা হয়নি, এত আয় করে বাঙালীরা? আরও জেনেছিলাম খুবই ক্রিটিক্যাল স্কিল বাঙালীরা খুব কমই পারে।ফ্রিল্যান্স নিয়ে কথা বলতেই আয়ের কথা আগে বলে বন্যা বইয়ে দেয় 'প্রিন্ট মিডিয়া,বিভিন্ন সাইট, ইউটিউবে। প্যাসিভ ইনকাম নিয়ে ব্লগার স্বপ্নবাজ সৌরভ 'পোস্ট দিয়েছিলো, আইডিয়া তেমন পাওয়া যায়নি।
আমার প্রশ্নগুলো হলো '
/ ফ্রিলান্সিং মার্কেট প্লেস গুলো কি হালচাল? বাঙালীদের আধিপত্য কেমন?মার্কেট প্লেসের তুলনায় অন্য দেশের সাথে বাঙালীর পার্থক্য কেমন?
/ পেশা হিসেবে এটাকে আকড়ে ধরছে দেশে কতভাগ? ( আনুমানিক)
/আপনার দেখা এ পেশায় সফলতা দেখেছেন কারও? বা আপনার নিজের অভিজ্ঞতা কেমন ছিলো?
/ ট্রেনিং সেন্টার সমুহে গিয়ে কাজ হয় ভালোমত? অনলাইন ঘেটে বিভিন্ন লার্নিং সাইট থেকে পেইড কোর্স থেকে শিখে, কেমন কাজ হয়?
/ নতুন টেকনোলজি আসায়,নতুন কোর্স বের হচ্ছে ' দীর্ঘমেয়াদী কোনো স্কিল (ব্লক চেইন,ভিআর রিয়েলিটি) শিখছে, এমন কেউ আপনার পরিচিত আছে?
/ব্লগারেরা কোনো আশ্রম খুলে বসেছেন 'এসব শিখানোর জন্য?
/ বিভিন্ন ধরনের স্কিল আয়ত্ত করে পকেটে ডলার ডুকাতে গড় সময় কত লাগে?
২৭ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১:৫৬
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
কীভাবে শিখলে ভালো হবে? ট্রেনিং সেন্টার / অনলাইন রিসোর্স?
**** অনেকে অল্পতে সফলতা পায় 'এ ব্যাপারটা একটু ব্যাখ্যা করেন।
২| ২৭ শে আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:২৫
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: অনেকের হয়তো ভাল গাইডলাইন থাকে এবং কমিউনিকেশন ও নেটওয়ার্কিং স্কিল খুব ভাল তাই দ্রুতই ক্লাইন্ট ধরতে পারে। প্ল্যাটফর্মের বাইরে ক্লায়েন্ট ধরার ভাল জায়গা হচ্ছে লিংকডইন এবং ফেসবুক। এ জগতে যেহেতু সারা জীবনই শিখতে হয়, তাই কেউই কোন বিষয়ে পুরোপুরি স্বয়ং সম্পূর্ণ নয়, তবে মোটামুটি দক্ষতা অর্জন করার পর যদি আর্নিং শুরু করা যায়, তাহলে লেগে থাকার একটা ফুয়েল পাওয়া যায়। শিখার পাশাপাশি আর্ন না করতে পারলে কিছুদিন পর আর মনোযোগ ধরে রাখা যায় না। যে বিষয়টা শিখতে হয়তো ২/৩ দিন লাগতে পারে কিন্তু দেখা যায় ৩/৪ মাসেও ওটা শেষ করা হয় না দীর্ঘসূত্রতার কারণে, এটা একটা বড় সমস্যা।
কাজ শেখার জন্য সবচেয়ে ভাল যায়গা হলো গুগল, ইউটিউব আপনাকে শুধু তা খুজে বের করতে হবে, তাছাড়া উক্ত কাজ রিলেটেড ফেসবুক গ্রুপে যুক্ত হতে হবে ছোট খাটো বিষয়ে হেল্প নেয়ার জন্য। সেই সাথে প্র্যাকটিসের জন্য প্রচুর সময় দিতে হবে, তবে একা একা কাজ শেখার সমস্যা হচ্ছে; ডিসিপ্লিন এবং মনোযোগ ধরে রাখা অনেক টাফ হয়ে যায়। কোন না কোন ভাবে আপনি ট্র্যাক আউট হয়ে যাবেন, কনফিউজ হবেন এবং হতাশা ঘিরে ধরবে, যে কোন কাজে উক্ত বিষয়গুলো নরমাল আপনাকে শুধু লেগে থাকতে হবে এবং হতাশা, কনফিউশন ওভারকাম করতে হবে। ট্কেনিক্যাল বিষয়ের পাশাপাশি সমানতালে ইংরেজীর উপরেও দক্ষতাও বাড়াতে হবে, খুব বেশি দক্ষ হয়ে লাভ নেই যদি না কমিউনিকেশন স্কিল না থাকে।
ট্রেনিং সেন্টারগুলোতে টাকা খরচ করে ব্যসিক কিছু বিষয়ই শিখতে পারবেন কিন্তু বাকিটা পথ নিজে নিজেই হাটতে হবে।
'ফ্রীল্যা্ন্সিক ট্রেনিং" এটা খুব ভাল একটা ব্যবসা অনেকেই দুই/তিনমাস কাজ শিখে ট্রেনিং সেন্টার খুলে ভাল আর্ন করছে এজন্য শুধু একটু গুরু গুরু ভাব ধরা শিখতে হবে, ইনকাম করার এটা সবচেয়ে সহজতর উপায়, বিষয়টা আপনিও ভেবে দেখতে পারেন।
ফ্রীল্যান্সিং বিষয়ে গবেষণার জন্য ইউটিউব, গুগলের হেল্প নিন, এ বিষয়ে ব্লগে খুব একটা ইনফর্মেশন পাবেন না বলে আমার ধারণা। ধন্যবাদ, ভাল থাকবেন।
২৭ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:৫৩
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
ভালো ইনফো ; ধন্যবাদ।
৩| ২৭ শে আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:৫৯
খাঁজা বাবা বলেছেন: বাংলাদেশ এখন ফ্রিল্যান্সিং থেকে আনুমানিক ১ বিলিয়ন ডলার আয় করে।
২০১২ সালের দিকে আমরা ৪/৫ বন্ধু ফ্রিল্যান্সিং শুরু করি। কিছু আয় ও হচ্ছিলো।
তবে শেষ পর্যন্ত আমাদের মধ্যে একজন টিকে আছে। ও এখন মান্সে ২-৪ হাজার ডলায় আয় করে।
আমার সাবেক এক রুমমেট ছোট ভাই, আমার দেখা দেখি আগ্রহী হয়ে ফ্রিল্যান্সিং এ আসে, সে ও এখন মাসে ১-২ হাজার ডলার আয় করে।
ফ্রিল্যান্সিং এ ডাটা এন্ট্রি একেবারে ব্যাসিক কাজ। তবে একটু আপগ্রেড ডাটা এন্ট্রিতে মোটামুটি আয় হয়।
তাছাড়া ভাল কোন স্কিল থাকলে আরো ভাল আয় ততে পারে।
ফ্রিল্যান্সিং এ টপ র্যাংকড দের মধ্যে অনেকেই বাংলাদেশি।
ফ্রিল্যান্সিং এ বাংলাদেশী ও ফিলিপিনোরা কম রেটে কাজ করে, যেগেতু আন স্কিল্ড বেশি।
তবে ইউরোপ আমেরিকানরা এখনো সংখ্যায় অনেক বেশি।
২৭ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:৫৪
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
ডাটা এনট্রিই ব্যাসিক, নাকি আরও কিছু আছে?
২৭ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:৫৬
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
১ বিলিয়ন বেশি হয়ে গেলো না? কোনো তথ্যসূত্র আছে? থাকলে দেন।
৪| ২৭ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১২:০৪
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
আমার যতটুকু মনে হয় ব্লগে এই সব নিয়ে আলোচনা করে খুব একটা লাভ নেই।
কাজ করার ইচ্ছে থাকলে ঝাপিয়ে পরতে হবে কাজ শিখতে। কাজ কিছু শিখে নিতে পারলে পরে নিজে থেকেই আরো শেখা হয়ে যাবে কাজ করতে করতে।
২৭ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:৫৫
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
সঠিক।
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১:৩৮
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: অনেকেই আল্পতে সফলতা পায় আবার অনেকেই লাইফ নষ্ট করে এগুলার পিছনে ঘুরে।
বর্তমানে মার্কেট প্লেসগুলোর অবস্থা ভাল না, খুব স্কিলফুল না হলে নতুন প্রোফাইল দিয়ে কাজ পাওয়া যায় না।
ফ্রীল্যান্সারদের নিয়ে সঠিক জরিপ বাংলাদেশে নেই, তবে যারা সত্যিকারের দক্ষ তাদের দম ফেলানোর সময় নেই কাজের চাপে আর যারা নতুন বা অদক্ষ তারা দ্বারে দ্বারে ঘুরে কাজের জন্য। আমার পরিচিত দুইজন আছে, একজন ওয়েব ডেভোলপার জাপানের একটা কোম্পানীতে কাজ করে দেশে থেকে, আরেক জন আছে খুব ভাল ডিজাইনার দেশে থেকেই ভাল আর্ন করতো, পরে ক্লাইন্ট ওকে আমেরিকা নিয়ে গেছে। আর কিছু পরিচিত আছে তারা আজেবাজে কাজ করে যাকে স্ক্যামিং বলে।
আপনি যদি কোন বিষয়ে ভাল দক্ষতা অর্জন করতে পারেন তাহলে কাজ আপনাকে খুজবে, আপনি কিভাবে কাজ পাবেন সে চিন্তা করতে হবে না, কাজই আপনাকে খুজে নেবে।
ব্লক চেইন, ভিআর রিয়েলিটি এগুলার ফিউচার আছে, তবে যারা ভাল প্রোগ্রামার এগুলা তাদের কাজ, নতুনদের জন্য নয়।
আপনি যদি একদমই নতুন হয়ে থাকেন তাহলে আমি বলবো, ওয়েব ডেভোলপিং, এ্যপ ডেভোলপিং, গ্রাফিক ডিজাইন, ভিডিও এডিটিং অথবা ২/১ টা প্রোগ্রামিং ল্যংগুয়েজ এর যে কোন একটা শিখতে পারেন, দক্ষতা অর্জন করতে ৩/৪ বছর সময় লেগে যেতে পারে। আর টেকনোলজিতে প্রতিনিয়তই নতুন নতুন কিছু শিখতে হয়, শেখার এই ধারা কখনো শেষ হবে না।
ভুলেও ক্রিপটো ট্রেডিং, ফরেক্স এগুলার ধারে কাছে যাবেন না এগুলা খুব রিস্কি বিষয়।
শুভ কামনা।