১| ০৬ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:১১

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: বাংলায় শিক্ষিতরাই এক হতে পারেনি আর কৃষকরা কি করে এক হবে?

২| ০৬ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:১৬

জুল ভার্ন বলেছেন: আমাদের সহ্য শক্তি অসীম। আমরা অন্যায়ের বিরুদ্ধেও এক হতে পারিনা।

৩| ০৬ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:১৫

সোনাগাজী বলেছেন:



কৃষকদের কিছু সামান্য পরিমাণ ছেলে কেরানী মেরানীর চাকুরী পেয়েছে, তারা কি পরিবারকে কৃষির ব্যাপারে বুদ্ধি দিতে পারছে?

৪| ০৬ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:২৩

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
কোন আশা নেই।
আমি সব সময়ই বলি- আমাদের চামড়া গন্ডারের চেয়েও মোটা হয়ে গেছে। আমরা কোনো কিছুই অনুভব করতে অক্ষম।
কৃষকতো অনেক বেশী নিরিহ।

৫| ০৬ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:৩২

রাজীব নুর বলেছেন: এর জন্য দায়ী শাসক গোষ্ঠী।

৬| ০৬ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:২৭

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কৃষকরা ধানের দাম না পেয়ে ধান পুড়িয়ে দিয়েছিল, গত বছর বা তার আগের বছর। সে বছর এক মণ ধানের দামে এক কেজি গরুর মাংসও হতো না। তবে, এ বছর ধানের দাম বেড়েছে। এতেও কৃষকরা খুশি হতে পারেন নি, কারণ, অনেকেরই খরচ উঠে আসে নি। আবার, ধানের দাম বেড়ে যাওয়ায় আমাদের মতো চাল কিনে খাওয়া পাবলিকের সমস্যা হচ্ছে। কৃষক ও পাবলিকের মধ্যে বেঁচা ও কেনার ফারাকটা একটা সহনীয় মাত্রায় নিয়ে আসার জন্য সুচিন্তিত পরিকল্পনার দরকার। একটা জিনিস সত্য যে, খাদ্য কোনোদিন ফ্যাক্টরিতে কেমিক্যাল বা কোনো র মেটারিয়েল দ্বারা উৎপাদন করা যাবে না। খাস্য আসবে মাটি থেকে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা, প্রতিটা ইঞ্চিতে চাষবাস করতে হবে। এ মেসেজের বাস্তবায়ন চাইলে সরকারকেই আন্তরিক হয়ে ভালো উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে, যাতে কৃষকের উৎপাদন মূল্য কমে আসে, আবার বাজারে ধান-চালের দামও যেন নাগালের বাইরে না চলে যায়।

এ দেশের প্রতিটা মানুষই কৃষক, কিংবা কৃষকের ছেলে। নইলে জেলে বা জেলের ছেলে। কোনো বিপ্লব বা আন্দোলন করে নয়, আন্তরিকতা দিয়েই কৃষকদের সমস্যার সমাধান করতে হবে, যাতে খাদ্য আমদানির জন্য অধিক ডলার খরচ না হয়ে যায়।

৭| ০৬ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১১:০৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: শেরে বাংলা থাকলে হয়তো সম্ভব হতো।

৮| ০৬ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১১:৩৭

কামাল৮০ বলেছেন: যে কোন আন্দোলনের জন্য নেতৃত্ব দরকার।নেতৃত্বের অভাবে কৃষক বা শ্রমিক কোন আন্দোলনই হয় না।