নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেশে চালু আছে নানা পদের শিক্ষা ব্যবস্থা( বাংলা, ইংলীশ,আরবি,ফার্সি), সবচেয়ে বড় জায়গা নিয়ে পড়াশোনা করে মিলিটারীর ছাদের নিচের মানুষজন, কিছু থাকে বাহিরের, আপনার যদি মন খারাপ থাকে মিলিটারীর শিক্ষার এরিয়ায় গেলে আপনার মন ভালো হয়ে যাবে,তবে ঐখান থেকে বের হয়ে কতভাগ দেশের মন ভালো করে?, মাদ্রাসার বিভিন্ন ভার্সনে হুজুর কেমন নির্যাতিত হয় জানার উপায় নেই, পড়ুয়া শিক্ষার্থীর কিছু লিক হয়ে যায় মাঝেমধ্যে, তবে কওমীতে সবাই শফী হজুর হতে চায় ; ইংলীশে পড়ুয়া বাচ্চারা A তে Anaconda “ পড়ে, বিগ স্ক্রীনে মুভি দেখে,অন্যদিকে স্কুল ম্যানেজমেন্ট বিভিন্ন জায়গায় গর্ত করে বলে ঐখানে টাকা দিন,আপনার সন্তানের জন্য মঙ্গল হবে। স্কুলে নাকি শিশু লীগ কমিটি আছে, বাঙালির মেধা আছে বলতে হয়, নাহয় এত ছোট থাকতে রাজনীতি শিখাতে চায়,গণভবন দখলের জন্য। এখন স্কুল, কলেজের আশেপাশে ভীড় করা ছেলেদের বেশিরভাগ দেখলে মনে হয় কিশোর গ্যাং'এর বীজ,এখনি বেড়ে উঠবে, ফল দিবে।
বাচ্চাদের মাঠ নেই,মোবাইল আছে, গরীব বাচ্চাদের ২/৩ জন মিলে একটা ফোন আছে,সবসময় জড়ো হয়ে এটা সেটা দেখে ;কিছুদিন আগে মাঠ নিয়ে আন্দোলন করে সবার বাহবা পেয়েছিলো ঢাকার এক মা-ছেলে। আপনি স্কুল জীবনে দিনে কতঘন্টা মাঠে ব্যয় করেছেন?
ইউনিভার্সিটি দেশে একটাই, ঢাকা ইউনিভার্সিটি। উহার লাল বাসে উঠলেই গ্রাজুয়েশন শেষ হয়ে যায়, পা মাটি থেকে হাফ উপরে থাকে, রাস্তার ভুল দিকে চলে। ভিসি স্বাস্থ্যবান নয় শুধু সিঙারা,ছমুচা খায় বোধহয় ; ঐখানের মোড়লরা বসে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, সিট কমাবো,হার্ভাড হবো! ঐদিন ছাত্রদল আকাশ থেকে পড়লে লীগ তা সহ্য করতে পারেনি,ফলাফল কিছু রক্তারক্তি। সত্যেন বোসের আত্নাও কি ক্যাম্পাসের আশে পাশে ঘুরে না, তাহলে একটু বাতাস লাগলেই তো হতো; বুয়েটের ছেলে কনডেম সেলে থাকে দেশেরর মানুষের জন্য রাজনীতি করতে গিয়েই,প্রায়ই শুনি ভার্সিটির ছেলেমেয়ে নিজের প্রাণবায়ু নিজেই বের করে ফলে, আজরাঈলের জন্য অপেক্ষা করে না।
দেশে কিছু নেই, ইউনিভার্সিটির সবাই এম্বাসী ফেইস করে, হাত নিশপিস করে কত জলদি হাতে ভিসা পাবে, দেশ ছাড়বে। ১২/১৪ বছরের ছেলে অন্য ছেলেকে যদি বলে “পড়াশোনায় দাম নেই,লাভ নেই; আপনি কোথায় যাবেন? কলেজ পড়ুয়া ছেলে যদি বলে লাভ কি পড়াশোনা করে ‘সেই তো ঘুষ দিয়ে চাকুরী করতে হবে, আপনি কোথায় খুজে উত্তর বের করে ঐ ছেলেকে দিবেন।পড়াশোনার মূল্য বাঙালিরা কেন বুঝেনি? অন্যদিকে রোহিঙাও বুঝে না।
০৩ রা জুন, ২০২২ দুপুর ১২:৩০
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
ব্যাচেলর্স /মার্স্টার্স যারা বাহিরে করে, তাদের কি অবন্থা মানের? কাজে লাগে?
২| ০৩ রা জুন, ২০২২ দুপুর ১২:৩৫
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: পড়াশুনার মূল্য সম্পর্কে কিছু বলতে চাই না। তবে পড়াশোনার মান সম্পর্কে আমার দেশের শিক্ষাব্যবস্থার নিতীনির্ধারকরা জানেন কচু।
শ*** দের ধারনা সিলেবাস যত কঠিন করা যাবে পড়াশুনার মান তবো বাড়েছে বলে ধরা হবে।
০৩ রা জুন, ২০২২ দুপুর ১২:৫০
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
নীতিনির্ধারকরা মূল্য ও মানের পার্থক্য বুঝে?
৩| ০৩ রা জুন, ২০২২ দুপুর ১২:৫৮
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: আমি বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন গেষ্ট টিচার পেয়েছিলাম। তিনিই তখন বলেছিলেন যে সামনে সৃজনশীল পদ্ধতির পড়ালেখা আসছে। উনি আমাদের সামনে বিষদ বর্ণনা করেছিলেন। উনি ঐ সময় এই শিক্ষানীতির সাথে কাজ করছিলেন।
উনাকে প্রশ্নকরেছিলাম এই সৃজনশীল পদ্ধতির কি অর্থ। তিনি ভেংগে বললেন যে এখন থেকে আর কোন নির্দিষ্ট প্রশ্ন থাকবে না বইতে, মানুষ পড়ে যা শিখবে, তার মধ্যে থেকে পরীক্ষায় প্রশ্ন আসবে। নির্দিষ্ট কিছু প্রশ্নের উত্তর মুখস্ত করে আর চলবে না। এমনকি মুখস্ত করার সিষ্টেমই উঠে যাবে।
আমি উনাকে বলেছিলাম যে তাহলে তো গাইড বই ওয়ালা এবং কোচিং এর রমরমা ব্যবসা হবে। গাইড বইতে আগের ৪/৫টা প্রশ্ন উত্তরের বদলে অনেক অনেক প্রশ্ন তৈরী করে তার উত্তর দিবে। গার্জিয়ান সেটা কিনবে, বাচ্চাকে মুখস্ত করাবে, তাদের ধারণা হবে যত বেশী প্রশ্নোত্তর মুখস্ত করবে, পরীক্ষায় তত বেশী মার্ক পাবে।
স্যার আমাকে ক্লাস থেকে বের করে দিয়েছিলেন। কয়েক বছর পর উনার সাথে ৮-১০টা গাইড বই নিয়ে দেখা করেছিলাম। দেখিয়েছিলাম আমার কথা খেটেছে। উনি আমাকে আবারও বের করে দিয়েছিলেন।
যারা আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা তৈরী করছে, তাদেরই তো ভাই মাথা ঠিক নাই। উন্নয়ন হবে কি করে?
বিজ্ঞানের বই গুলি দেখেছি, আগে যেখানে একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণীতে ভেক্টর সম্পর্কে ধারণা দেওয়া হত, এখন সেটা ক্লাস ৮এ নেমেছে। ইংলিশ মিডিয়ামে ক্লাস ৫/৬ এর বইতে এটি আছে। বইয়ের কলেবর বাড়ছে, মান বাড়ার কথা। তবে আমরা সেই পুরাতন সিষ্টেমেই এগিয়ে যাচ্ছি। ফলে মান বাড়ছে না।
০৩ রা জুন, ২০২২ দুপুর ১:১২
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
ঢাবির সেই টিচার ক্লাস থেকে স্টুডেন্ট বের করে দেবার ট্রেনিং পেয়েছিলো সম্ভবত। মান বৃদ্ধির জন্য বাইরের পড়াশোনার সিস্টেম ফলো করা দরকার বলে মনে করেন?
৪| ০৩ রা জুন, ২০২২ দুপুর ১:০৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এশিয়ায় টপ ফিফটিতে কয়টি বাংলাদেশী ইউনিভার্সিটি আছে? এই লিংকে বলছে একটাও নাকি নাই। আমাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর মান উন্নত করা গেলে বাঙালিরা শিক্ষার মর্ম বুঝতো, ভাইস-ভার্সা- শিক্ষার মর্ম বুঝলেই আমরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো ভালো পেতাম। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এখন রাজনীতির দখলে। ২০০৩-৪ বা ২০০৮/৯-এ ঢাবিতে ভর্তি হইয়া আপনি এখনো ছাত্র। তো, আমরা শিক্ষার মর্ম বুঝি বলেই তো এত বছর ধরে ছাত্রগিরি করি।
০৩ রা জুন, ২০২২ দুপুর ১:১৫
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
দেশের প্রতিটি ইউনিভার্সিটিতে টার্গেট সেট করে দেয়া হোক যেন "প্রতি বছর একজন গ্রেট ছাত্র-রাজনীতিবিদ প্রসব করে, না হলে শাস্তি পেতে হবে।
৫| ০৩ রা জুন, ২০২২ দুপুর ১:২১
রাজীব নুর বলেছেন: একদম সঠিক কথা বলেছেন।
এজন্যই লোকজন পরিবার নিয়ে উন্নত দেশে চলে যাত।
০৩ রা জুন, ২০২২ দুপুর ২:১৬
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
উন্নত দেশে কত কোটিই বা যাবে?
৬| ০৩ রা জুন, ২০২২ দুপুর ২:২০
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: পোস্ট ভালো লাগলো।
০৩ রা জুন, ২০২২ দুপুর ২:৩৭
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
ধন্যবাদ ' ফিডব্যাকের জন্য।
৭| ০৩ রা জুন, ২০২২ রাত ৮:৪৬
রানার ব্লগ বলেছেন: শুধু শিশু লীগ না শিশুদল ছাত্র শিবির সবি আছে। আজকাল স্কুল গুলো বহুতল ভবন হয়ে গেছে আর ইউনিভার্সিটি তো দুইটা রুমে সীমাবদ্ধ। আময়াদের অনেক টাকা ওয়ালা হতে হবে তাই শর্টকাট দরকার আর তাই ইঞ্জিনিয়ার কনডেম সেলে ছাত্র রাস্তায় মাথা ফাটিয়ে পরে থাকে আর্কিটেক্ট দেয়ালে ছবি আকে বিশাল বিশাল ইমারতের।
০৩ রা জুন, ২০২২ রাত ১০:২৭
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
প্রাইভেট ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কি বের হচ্ছে বলা কঠিন, ওদের পড়াশোনাই কতটুকু কাজে লাগে? শর্টকাট টাকার মালিক হতে হলে কি করতে হবে যদি বলতেন।
৮| ০৪ ঠা জুন, ২০২২ রাত ৮:০৩
খাঁজা বাবা বলেছেন: এদেশে এখন বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট মেম্বার (ছাত্র প্রতিনিধি) নাকি লাঠি নিয়ে রাস্তায় মারামারি করে।
পি এইচ ডি থিসিস নীল ক্ষেতে কপি পেষ্ট করে ছাত্ররা।
এদের কপি পেষ্ট চেক করার দায়িত্ব অপু তানভির ভাই কে দেয়া যায়।
০৪ ঠা জুন, ২০২২ রাত ১০:২৪
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
আলাদা মন্ত্রনালয় খুলত হবে কপিপেস্ট নিয়ন্ত্রণের জন্য; আমাদের আশেপাশে আরেকটা পুটিন দরকার ছিলো, তাহলে দেখা যেত কেমন লাঠি যু্দ্ধের দক্ষতা।
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা জুন, ২০২২ দুপুর ১২:২৭
সোনাগাজী বলেছেন:
বাংলার পড়ালেখার কোন মান নেই এখন: ১০ শ্রেণীর বাচ্ছা ও মাষ্টার ডিগ্রীর তরুণ, সবার জ্ঞান সমান লেভেলের।