নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি লেখালিখি করি, মনের মাধুরী মিশিয়ে
অনেক নির্বোধ ব্যক্তি মনে করে যে, প্রাচীন ভারতবর্ষে কোন নবী-রাসূল আসেননি। যদি আসতেন, তাহলে প্রাচীন ভারতীয় গ্রন্থসমূহে এই সম্পর্কে তথ্য থাকতো। প্রথমেই বলে নেওয়া উচিৎ, যেহেতু আল্লাহ পবিত্র কোরআন শরীফে বলেছেন যে- পৃথিবীতে এমন কোন জাতি নেই, যাদের কাছে নবী-রাসূল পাঠাননি, এবং, এও বলেছেন যে - কিছু রাসূলের কথা আল্লাহ কোরআনে উল্লেখ করেছেন, আর কিছু রাসূলের কথা উল্লেখ করেননি, সেহেতু, এই নিয়ে তর্ক করা আমাদের উচিৎ নয়।
তারপরও,এ নিয়ে যারা আরও তর্ক করতে চান, তাদের বোঝা উচিৎ, নবী-রাসূল-পয়গাম্বর আরবি/ফারসি শব্দ। যেহেতু, এই শব্দগুলো ভারতীয় উপমহাদেশের ভাষাগুলোতে নেই, সেজন্যে ভারতীয় পয়গাম্বর (আ)-দেরকে নবী-রাসূল-পয়গাম্বর নামে ডাকা যায় না। যদি তাদেরকে কোন 'বিশেষণ' দ্বারা ডাকতে হয়, তা এই ভূমির প্রচলিত শব্দ দিয়েই ডাকতে হবে।
অনেকের মনে একটি ভুল ধারণা হচ্ছে, পুরো একটি ভূমির জনগণের উদ্দেশ্যে একজন মাত্র নবী-রাসূল-পয়গাম্বর আসতেন বা এসেছিলেন। আসলে, তা নয়। পয়গাম্বর (আ)-দেরকে কোন কোন সম্প্রদায়, বা গ্রামবাসী অথবা নগরবাসীদের উদ্দেশেয় প্রেরণ করা হতো। কোন সম্প্রদায়ের বা গ্রামবাসীদের মাঝে থেকে কোন একজনকে এই দায়িত্ব অর্পণ করে আল্লাহর একত্ববাদের দাওয়াত ওবং অন্য কারো উপসানা করতে মানা করতে বলা হতো।
তবে, বিখ্যাত মনীষী মোজাদ্দেদ আলফেসানী (রহ) থেকে তথ্য মতে, কোন ভারতীয় পয়গাম্বর (আ)-এরই তিন এর অধিক অনুসারী ছিলেন না।
০৫ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:৫১
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
যারা অমান্য করে, তাদের জন্যে খুব আফসোস হয়!
ধন্যবাদ নিরন্তর।
২| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:৫৪
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: শুধু জাতি নয় বরং প্রত্যেক ভাষার লোকদের কাছেই তাদের নিজেদের ভাষায় কলা বলতে পারা নবী বা রাসুল পাঠানো হয়েছে। কোরআন সেটাই বলে।
০৬ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১২:৩২
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
সহমত। আমাদের পূর্ববর্তী মনীষীদের অভিমত যে - ভারতবর্ষেও নবী-রাসূলদের পাঠানো হয়েছিলো। এবং, তাঁরা ছিলেন আমাদের ভূমির ভাষা-ভাষী।
শুভেচ্ছা নিরন্তর।
৩| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:০৬
তানভির জুমার বলেছেন: আপনি হুদাই কিছু আজাইরা পোস্ট করেন আলোচনায় থাকার জন্য। আপনি কোরআনের যে আয়াত নিয়ে কথা বলতেছেন এটার কমপক্ষে ৫টা ভিন্ন ভিন্ন তাফসির পড়বেন শানে নুজুল সহ তাহলে অনেক কিছু ক্লিয়ার হবে। হিন্দু ধর্মের উৎপত্তির ইতিহাস, শিক্ষা, তাদের আল্টিমেট উদেশ্য কি ইত্যাদি ভালোভাবে পড়বেন।
আব্রাহামিক ধর্মের একটাই সবচেয়ে বড় শিক্ষা ছিল সেটা হল, মনোথিউজম (একেশ্বরবাদ)। আল্লাহ যত নবী-রাসূল পাঠিয়েছেন সবারই প্রায় সেইম ম্যাসেজ ছিল, এটাও কোরআনের আয়াত, পৃথিবীর বয়স অনুযায়ী যতগুলো আসমানী ধর্ম পাওয়া যায় তার কোনটাই ১০০% করাপটেড থাকে না। নুন্যতম কিছু হলেও এক আসমানী ধর্মের সাথে অন্য আসমানী ধর্মের মিল পাওয়া যায়। বর্তমান হিন্দু ধর্ম যে কোন আসমানী ধর্মের সম্পূর্ণ উল্টা। এইগুলো বিশ্লেসন করলে এটা স্পষ্ট বুঝা যায়, বর্তমান হিন্দু ধর্মের সাথে কোন আসমানী, ধর্মের দূরতম কোন সম্পর্ক নেই।
তবে এটা ১০০% সিউর দিয়ে বলা যাবে না, যে আল্লাহ ভারতবর্ষে কোন নবী-রাসূল পাঠায়নি এটা একমাত্র আল্লাহ তায়ালাই ভালো জানে।
০৫ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:৫৮
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
ভারতীয় নবী-রাসূল (আ)-রা নিজেরা একেশ্বরবাদী ছিলেন, এক ঈশ্বরের উপাসনা করেছেন। তাঁদের গোত্রের মানুষদের সেই একই শিক্ষা দিয়েছেন।
আল্লাহ ভারতবর্ষে নবী-রাসূল পাঠাননি - যে মানুষ এই কথা বলে, সে ইসলামকে ভালো ভাবে বুঝতে পারেনি। আপনি নিশ্চয় সেই নির্বোধদের একজন নন।
ধন্যবাদ।
৪| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:১২
রাজীব নুর বলেছেন: ধর্ম থেকেই দূরে থাকাই মঙ্গল।
০৫ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:৫৯
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করা উচিৎ নয়।
শুভেচ্ছা নিরন্তর।
৫| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:৩৪
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
ভারতবর্ষে নবী-রাসুল আসলেও কেউ কোথাও লিখে রাখেনি; আসল সত্যি জানবে না কেউ।
০৬ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১২:০৩
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
আপনার ধারণা ভুল।
নবী ও রাসূল শব্দ দুটো আরবি।
যে সময়ে ভারতবর্ষে নবী-রাসূলরা এসেছিলেন, সেই সময়ে কি আরবি ভাষার প্রচলন ছিলো ভারতে?
তাই, ভারতীয় নবী-রাসূলদেরকে 'নবী' ও 'রাসূল' শব্দে অভিহিত করতে হবে, তা নাও হতে পারে।
তাহলে কি নামে তাঁদেরকে ডাকা যেতে পারে?
ধন্যবাদ।
৬| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১২:০৭
কামাল৮০ বলেছেন: নবীর ধারনাটা মধ্য প্রাচ্যের।পৃথিবীর আর কোথাও নবী আসে নাই।দার্শনিক আসছে অনেক।ভারতে আসছে বুদ্ধ,মহাবীর ,চীনে আসছে কনফুসিয়াস,পারস্যে আসছে জরাথ্রুষ্ট এমন আরো অনেকে।তাদের কারো উপরের কারো সাথে যোগাযোগ ছিলো না।উপরে প্রথম যোগাযোগ করেন মুসা।সেই যে যোগা যোগ শুরু হলো আমাদের নবীর সাথেই শেষ যোগাযোগ।
০৬ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১২:২৪
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
আপনি আমার কথা বুঝেননি।
'নবী' শব্দটাই মধ্য প্রাচ্যের। অর্থাৎ, আরবি ভাষা-ভাষীদের।
তাহলে, অন্যান্য জায়গায় নবী-রূপ পয়গাম্বররা এসে থাকলে, তাঁদের কথা কোরআনে উল্লেখ করা হলো না কেন?
আপনাকে তাহলে বুঝতে হবে, কোরআন কোন ভাষায় পাঠানো হয়েছে। কোরআন পাঠানো হয়েছে আরবি ভাষায়। এখন কোরআনে যদি অন্য কোন ভাষার নবীদের কথা আনতে হয়, তাহলে সেই বিশেষ গোত্রের ভাষাও কোরআনে ঢুকাতে হবে। যেমন-, কথার খাতিরে, ভারতীয়দের প্রাচীন ভাষা যদি 'হিন্দি' হয়, তাহলে, কোরআনেও হিন্দি ভাষায় 'নবী' শব্দটি ঢুকাতে হবে। তা যদি হতো, তাহলে, কোরআনের বিশেষত্ব কি থাকতো?
ধন্যবাদ।
৭| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১২:১৩
মুনাওয়ার সিফাত বলেছেন: আসলেই ভাবার বিষয়।
০৬ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১২:২৭
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
নিজের ভূমির নবী-রাসূলদের আমরা চিনি না, লজ্জার বিষয়!
ধন্যবাদ।
৮| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১২:৩১
তানভির জুমার বলেছেন: লেখক বলেছেন: ভারতীয় নবী-রাসূল (আ)-রা নিজেরা একেশ্বরবাদী ছিলেন, এক ঈশ্বরের উপাসনা করেছেন। তাঁদের গোত্রের মানুষদের সেই একই শিক্ষা দিয়েছেন।
আল্লাহ ভারতবর্ষে নবী-রাসূল পাঠাননি - যে মানুষ এই কথা বলে, সে ইসলামকে ভালো ভাবে বুঝতে পারেনি। আপনি নিশ্চয় সেই নির্বোধদের একজন নন।
হিন্দু ধর্মের উৎপত্তি কোথা থেকে হল? কেন হল? হিন্দু ধর্মের সাথে অন্য কোন ধর্মের কোন মিল পাওয়া যায় কি?
০৬ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১২:৩৬
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
হিন্দু ধর্মের একেশ্বরবাদী শ্লোকগুলো ইসলাম অস্বীকার করে না। আমাদের পূর্ববর্তী মনীষীরাও অস্বীকার করেননি।
ধন্যবাদ।
৯| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১২:৫৬
সাসুম বলেছেন: আমার প্রশ্নঃ আমাজান জংগলের গহীনে কিংবা সেন্টিনেল দ্বীপে কেন নবী রাসুল পাঠানো হইলোনা? তাদের কি দোষ ছিল? তাদের কি মুমিন হইতে ইচ্ছা করেনা? নাকি তাদের জন্য জান্নাতের কোন দরকার নাই? নাকি তাদের কে মোসলমান বানাতে হবেনা?
আগে এই অন্যায় এর তীব্র প্রতিবাদ জানাইতে হবে
বিঃদ্রঃ বাংগু মোমিন হাজার লাখ মাইল দূরের কোন এক মরুভূমির নবীর জন্য যেরকম পাগল, ঘরের কাছের নবীর জন্য সেরকম পাগল হবার প্রশ্নই উঠেনা ফলে পাঠাইলেও সেই নবী রাসুল কে অন্তত আমরা ভুলেও যায়গা দিব না আমাদের অন্তরে কিংবা ধর্মে , হিসাব সিম্পল। ঘরের ঘরু বাড়ির উঠানের ঘাস খায়না, অন্তত এই প্রবাদ সাব কন্টিনেন্ট এর জন্য সত্য
১০| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১:২২
কামাল৮০ বলেছেন: কোরানে ২০/২৫ জন নবীর নাম উল্লেখ আছে।নবী আছে লাখে লাখে।গন্য মান্য লোকদেরকেই নবী বা রাশুল বলা হতো।
ভারতের প্রাচীন ভাষার নমুনা পাওয়া যায় মহেঞ্জোদারো ও হরপ্পায়।যেটা এখনো পর্যন্ত পড়া সম্ভব হয়।তার পরের ভাষা দ্রাবিড়দের ভাষা।আর্যরা নিয়ে আসে সাংস্কৃত ভাষা,যে ভাষায় বেধ উপনিষধ ও রামায়ন রচিত।
কোরান নাজিল হয় সাত উপ আঞ্চলিক আরবি ভাষায়।যার জের জবর ছিল না।জের জবর যুক্ত করা হয় কয়েকশ বছর আগে।
হিন্দি উর্দু সেদিনের ভাষা।
১১| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২২ ভোর ৫:০৭
রানার ব্লগ বলেছেন: এক পক্ষ জোর প্রচেষ্টা চালাচ্ছে ভারতবর্ষে কোন নবী আসে নাই অন্য পক্ষ প্রমাণ করার চেষ্টা করছে এসেছে ব্যাপারটা মজার। হযরত শীষ আঃ এর কবর কিন্তু ভারতে। এটা নিয়েও মৌ-লোভীদের চুলকানি। ভারতে কোন নবীর কবর যেন হতেই পারে না। ফাকিস্তান হলে ঝামেলা ছিলো না। কিন্তু হায় ওখানে কিছু মানুষ রুপি হায়নাদের কবর আছে। ধর্ম কে এরা ব্যক্তিগত থালা বাসন বানিয়ে ফেলেছে।
১২| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১০:৩৮
নতুন বলেছেন: যেখানে ধর্মের পুরটাই বিশ্বাসের উপরে ভিক্তি করে দাড়িয়ে আছে তাই যে যেই রকমের ইচ্ছা বিশ্বাস করতেই পারে।
এই পযন্ত ১৪৭ বিলিওন মানুষ নাকি দুনিয়াতে এসেছে এর মাঝে দুনিয়াতে সৃস্টিকতা মাত্র দুই জনের সাথে সরাসারি কথা বলেছেন।
বাকিরা স্বপ্নে ওহী পেতেন। দুজনের কেউই সরাসরি নিজের চোখে সৃস্টিকতাকে দেখেন নাই।
আর বর্তমানে সৃস্টিকতা আর কোন যোগাযোগ করবেন না বলে জানিয়ে দিয়েছেন।
তাই এই দুজনের কথাও হেলুসিনেসন হওয়ার সম্ভবনা খুবই বেশি।
১৩| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১:২০
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: কিছু অসংলগ্ন কমেন্টের প্রসঙ্গে কিছু বলার নেই। তবে মূল যে বিষয়টি নিয়ে আমার বলার আছে সেটি হলো ভারতবর্ষে নবী রাসুল! আমি অবাক হচ্ছি ভারতবর্ষে নবী রাসুল আসেনি বলে যারা মন্তব্য করছে তাদের মন্তব্যের আমি আপত্তি করছি। কারন আল্লাহ ভারতবর্ষে নবী-রাসূল পাঠাননি এই কথা যারা বলছেন তারা আসলে ইসলাম বিদ্মেষী মানুষ।
হিন্দু বলে কোন ধর্ম নেই। ওটাকে বলে সনাতন ধর্ম। সেটা এযুগের হিন্দুরাও জানে। হিন্দু শব্দটি সিন্ধু শব্দ থেকে বুৎপত্তি। সিন্ধু নদীর অববাহিকায় যে সকল সাধুরা ধ্যনে মগ্ন থাকতেন তাদের আফগানরা হিন্দু বলতেন। সেই থেকে হিন্দু শব্দটির উৎপত্তি।
আপনারা যারা বেদ পড়েছেন তারা জানেন বেদ এক ঈশ্বর এর কথা বলা হচ্ছে। ঈশ্বর এর বহুত্ব কোথাও নেই। তবে ইন্দ্রদেব বা অমুক দেব তমুক দেব আমাদের যেমন জীবরাঈল ফেরেস্তা, মীকাঈল ফেরেস্তা ঈসরাফীল ফেরেস্তা এমনটি। বিষয়বস্তু সবত্রই এক অন্তত আমি ৪ টি বেদ খুজে কোথাও পার্থক্য পাই নাই। সবর্ত্রই ঈশ্বর এক দাবী করা হয়েছে। ঈশ্বরের বহু নাম বহু গুনাবলীর প্রকাশ থাকলেও সকল নাম গুনাবলীর সম্মিলনে ঈশ্বর এক।
যেমন আল কোরআনের যুলকিপল নবীকে গৌতম বুদ্ধ বলেই ধারনা করা হয়। যুল শব্দের অর্থ বাসী এবং কিপল শব্দটি কপিলা থেকে আরবীতে পরিবর্তনশীল। যার অর্থ কপিলাবাসী। আল কোরআনের যুলকিপল গৌতমবুদ্ধের মতো একজন নবী হতেই পারেন। আমি তো সমস্যা দেখি না। সিন্দু সভ্যতাকালীন সময়ে ভারতীয় জ্ঞানের যে ব্যপক প্রসার এবং জ্ঞানের যে ব্যপক গভীরতা তা সত্যিই অবাক হবার মতো বিষয়।
আসলে ভারতীয় ধর্মের মূর্তীপুজা বিষয়টি অনেক পূর্বের। আর্যরা ভারত দখল করার সময় বেদ ধর্মগ্রন্থ সহ আনয়ন করে। আর্যদের আসবার পূর্বে যারা ছিলো তারা দ্রাবীড় জাতি। তারা মূর্তী পূজা করতো। (আল কোরআন তো স্পষ্টত্ব বলছে শয়তান জ্বীনেরা উহাদের মূতী পূজা শিখিয়েছে।) আর্যরা পরে ভারত দখল করে রাখলেও কিছুদিন পর স্থায়ী বসবাস করার স্বার্থে দ্রাবীরদের সাথে এক হয়। ঠিক তখনই দ্রাবীর দের মূর্তীপূজা সনাতন ধর্মে প্রবেশ করে। যে ভূল গুলো এখনও হিন্দু বহন করে চলছে।
১৪| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১০:৪০
সোনাগাজী বলেছেন:
রাম ও কৃষ্ণ একদিক থেকে 'অবতার' ( নবীদের সমপর্যায়ের ),অন্যদিক থেকে এরা ভগবান; এরাতো স্বীকৃত, আপনি কেন বলছেন যে, এদেরকে 'চিহ্নিত করা হলো না কেন?' শুধু দরকার অনুসরণ করার।
১৫| ০৭ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১১:০৮
নতুন বলেছেন: যেমন আল কোরআনের যুলকিপল নবীকে গৌতম বুদ্ধ বলেই ধারনা করা হয়। যুল শব্দের অর্থ বাসী এবং কিপল শব্দটি কপিলা থেকে আরবীতে পরিবর্তনশীল। যার অর্থ কপিলাবাসী। আল কোরআনের যুলকিপল গৌতমবুদ্ধের মতো একজন নবী হতেই পারেন। আমি তো সমস্যা দেখি না।
গৌতম বুদ্ধ সৃস্টিকতা বা পরকাল, বেহেস্ত দোজখ সম্পকে কিছুই বলেন নাই। তিনি এই বিষয়গুলিতে নিরব থেকেছেন। তাকেই আজ সৃস্টিকতার নবী বলে দাবি করছে মানুষ!!!!!
১৬| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:০৪
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: @নতুন ভাই , আপনাকে আমি বারেবারে নতুন চিন্তার অধিকারী বলে মনে করি কিন্তু বারেবার আপনি পুরানো মাপের চিন্তারই পরিচয় দেন কেনো বুঝিনা! গৌতম বুদ্ধ সৃস্টিকতা বা পরকাল, বেহেস্ত দোজখ সম্পকে কিছুই বলেন নাই। তিনি এই বিষয়গুলিতে নিরব থেকেছেন। ভাই তাকে তো এসব ব্যাপার নিয়ে কোন জ্ঞান দেওয়া হয় না।
তিনি একটি প্রশ্ন নিয়ে জীবন অতিবাহিত করেছেন। প্রশ্নটি হলো জগতে দুঃখ কেনো আসে বা কি কারনে মানুষের জীবনে দুঃখ কান্না বিপদ আসে। তার জ্ঞানপ্রাপ্তির পর তিনে বুঝতে পারেন র্পূর্বের জনমের পাপের কারনে মানুষের জীবনে দুঃখ আসে। ধর্মপদ বৌদ্ধদের কাছে পবিত্র একটি গ্রন্থ। বুদ্ধের পুনর্জন্মের কথারূপে প্রায় ৫৫০টি গাঁথা বর্ণিত হয়েছে। তা বৌদ্ধধর্ম অনুসারে নির্বাণপ্রাপ্তির জন্য অত্যন্ত আবশ্যক মনে করা হয়। অভিধম্ম পিটক, দর্শন, মনস্তত্ত্ব, অধিবিদ্যা ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা রয়েছে। বৌদ্ধ দর্শনই একমাত্র গ্রন্থ যেখানে দুঃখ আসে পূর্বজন্মের পাপের কারনে বলে উল্লেখিত। হিন্দু ধর্মের পূর্নজন্ম তত্ত্ব বোদ্ধ দর্শন থেকে ধার করা অনেক গবেষকের মতামত হলেও। পরবর্তীতে শ্রীকৃষ্ণ পূর্নজন্মের কথাও বলেছে।
@নতুন ভাই , গৌতম বুদ্ধকে স্রষ্টা নির্বান তত্ত্ব সম্পর্কেই জ্ঞান দিয়েছে। এর বেশি কিছু জানাইন নাই। সৃস্টিকতা বা পরকাল, বেহেস্ত দোজখ সম্পকে কিছুই বলেন নাই। কারন স্রষ্টা এসকল বিষয় গুলো সম্পর্কে কিছু জানানোর প্রয়োজন মনে করেন নাই। আল কোরআন তো পড়েন না। যতটুকু পড়েন নাস্তিকদের শোনা কথা ভূল ধরার জন্য যতটুকু দরকার ততটুকু পড়েন। আল কোরআনে বলছে। আমি অমুক নবীকে জ্ঞোনের ১০ভাগ দিয়েছি, কাউকে ২০ ভাগ দিয়েছে। এভাবেই স্রষ্টা জ্ঞানকে বিভিন্ন বিষয়বস্তুরুপে বিভিন্নজনকে ভাগ করে দিয়েছেন।
অতএব ভালো থাকেন। ধর্মের পক্ষে যত জ্ঞান আছে পড়ে স্রষ্টার কথা ভাবেন। আপনাকে কেউ কাঠ মোল্রা হতে বলছে না। প্রকৃত সত্যটা বোঝার চেষ্টা করুন। ভালো থাকুন।
১৭| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:০২
নতুন বলেছেন: @লাবলু ভাই। আপনি তো দেখি অংকের উত্তর দেশে অংকের প্রশ্নটা মিলাচ্ছেন।
এখন গৌতম বুদ্ধকেও ইসলামের নবী বানিয়ে দেবার চেস্টা করবে অনেকে।
পূর্নজনম অবশ্যই ইসলামী আইডিয়া না। বৈরাগ্য গ্রহন না বরং সংসার ইসলামের শিক্ষা।
সৃস্টিকর্তার কথা বুদ্ধা বলেন নাই। উনি যদি গায়েবী কোন কিছু পাইতেন তবে অবশ্যই সৃস্টিকতার কথা কইতেন।
১৮| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:২৩
অনল চৌধুরী বলেছেন: ]ভারতীয় পয়গাম্বর (আ)-এরই তিন এর অধিক অনুসারী ছিলেন না - বাতিক্রম ছাড় পৃথিবীতে সব দেশে সব যুগে সৎ-নীতিবানদের অনুসারীর সংখ্যা খুবই কম ছিলো।
গরু-ছাগলদের সংখ্যা সবসময়ই বেশী যারা হিটলার-মুসোলিনী-ইয়াহিয়া-খালেদা-তারেক এবং এই মার্কাদের সমর্থন করেছিলো এবং এখনো করছে।
যিশুর মোট অনুসারী ছিরেন ১২ জন, তার মধ্যে জুডাস আবার বিশ্বাসঘাতকতা করে তাকে ধরিয়ে দিয়ে ক্রুশবিদ্ধ করায়।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই অক্টোবর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৬
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: নির্বোধরা কোরানকে নিজের সুবিধা মতো ইউজ করে। যেখানে আল্লাহ নিজে বলেছেন, 'প্রত্যেক জাতি বা সম্প্রদায়ের প্রতি নবী রাসুল প্রেরিত হয়েছে' সেখানে তারা তা অমান্য করবেন।