নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অন্যদের সেভাবেই দেখি, নিজেকে যেভাবে দেখতে চাই। যারা জীবনকে উপভোগ করতে চান, আমি তাঁদের একজন। সহজ-সরল চিন্তা-ভাবনা করার চেষ্টা করি। আর, খুব ভালো আইডিয়া দিতে পারি।

সত্যপথিক শাইয়্যান

আমি লেখালিখি করি, মনের মাধুরী মিশিয়ে

সত্যপথিক শাইয়্যান › বিস্তারিত পোস্টঃ

মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের কাছ থেকে বেশি নেয়ার কারণ কি?

২৪ শে জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৯



মোবাইলফোনে প্রত্যেক ১ গিগাবাইট (GB) ইন্টারনেট ব্যবহার করার জন্যে বাংলাদেশের ব্যবহারকারীরা অনেক বেশি দিচ্ছেন!!!
.
ইন্টারনেটের বিভিন্ন ওয়েবসাইট ঘেঁটে যা পেলাম, বাংলাদেশিরা ১ জিবি ব্যবহার করতে খরচ করেন যেখানে ২৭৫-৩৪৫ টাকা, সেখানে ভারতীয়রা দিচ্ছেন ১৬৫ টাকা, পাকিস্তানীরা দিচ্ছেন ১২০-১৯৭ টাকা আর শ্রীলঙ্কানরা দিচ্ছেন মাত্র ১১০ থেকে ১৮০ টাকা! এটার কারণ কি?
.
এখানে মনে রাখতে হবে- যিনি সব গুপ্ত বিষয় জানেন, তিনি আমাদের দেহের প্রধান রগ থেকেও কাছে আছেন।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আমরা ওদের থেকে অনেক ধনী!
আমাদের দেবার ক্ষমতা আছে
ওদের নাই!

২| ২৪ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১০:২৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

পৃথিবীর কোন জিনিসের মূল্যই নির্দিষ্ট নয়।
মূল্য নির্ধারিত হয় দেশের আর্থ সামাজিক অবস্থা এবং ক্রেতার সক্ষমতা ইত্যাদি অনুযায়ী।
ক্রেতা চাইবে সর্বনিম্ন দাম এবং ভালো প্রোডাক্ট। বিক্রেতা চাইবে সর্বোচ্চ দাম, দাম একটা হাঁকলেই তো হবে না, যে সর্বোচ্চ দামে তার ঝুড়ির সব জিনিস বিক্রি হয়ে যাবে কম সময়ে সেটাই হল প্রকৃত মূল্য।

আদিকালে যখন কোন কারেন্সি ছিল না, মূল্য নির্ধারণ হতো দ্রব্য বিনিময় করে। কোন গৃহস্থ অপেক্ষা করতো কখন তার পশু হাঁস মুরগি বা গাছ কখন সর্বোচ্চ মূল্য বিক্রি হবে। তার কাছে তার প্রোডাক্ট এর মূল্য নির্দিষ্ট নয়, অসীম।

দরিদ্র বা উন্নত সব দেশেই একচেটিয়া ব্যবসা নিষিদ্ধ। তবে দরিদ্র দেশে সরকার একটা মূল্য নির্ধারণ করে দেয় নাগরিক সুবিধার জন্য।

উন্নত দেশে পেট্রোলের দাম প্রতিদিন পরিবর্তন হয়। সেতু বা রাস্তার টোল ঘন্টায় ঘন্টায় পরিবর্তন হয়। ২ ডলার নির্ধারিত রাস্তায় গাড়ি বেশি থাকলে টোল বেড়ে যায় ৬এ, এক্সট্রিম পিক আওয়ারে পার মাইল ৯ ডলার পর্যন্ত হয়ে যায়। তবে বিকল্প রাস্তা থাকে তবে জ্যামে ধীরগতির।
পার্কিং চার্জও নির্দিষ্ট নয়, ছয় ডলার বিশ ডলার হয়ে যায়, কোন ইভেন্ট থাকলে ৬০ ডলার।
ফুটবল বা বেসবল খেলার টিকিট ৫০ ডলার, কিন্তু কোন খেলা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠলে সেটা ৩০০ ডলার হয়ে যেতে পারে, অনেক সময় ৫০০ বা হাজার ছাড়িয়ে যায়।

বাংলাদেশে জনসংখ্যা বেশি তাই মোবাইল কোম্পানিগুলা সিন্ডিকেট করে অন্যায্য ব্যবসা করছে। সরকার ইচ্ছা করলে বিভিন্ন গ্রাম গঞ্জের বাজারে ফ্রি বা নামমাত্র মূল্যে ওয়াইফাই চালু করলে এদের দৌরাত্ম কিছুটা কমতে পারে।

৩| ২৪ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১১:৪০

নূর আলম হিরণ বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী যা বলেছে সঠিক। শেষের দুই লাইনই বেশি গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছেন।

৪| ২৪ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১১:৫৭

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: উপরে হাসান কালবৈশাখীর মন্তব্যের শেষের দুই লাইন গুরুত্বপূর্ণ।

৫| ২৫ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:১০

বিটপি বলেছেন: হাসান কালবৈশাখীকে ব্লগে রাখা হয়েছে সরকারের গুণগান করা এবং বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে করা সব সমালোচনার জবাব দেবার জন্য। সরকারকে কি করতে হবে, এই পরামর্শ দিয়ে তিনি আসলে নীতি ভঙ্গের মত অপরাধ করেছেন। উনি ভালো করেই জানেন হুজুগে ব্যবসায়ীদের দৌরাত্ম্য কমে - এমন কিছুই সরকার কোনদিন করবেনা।

আর পোস্টদাতাকে বলছি, আপনি ইন্টারনেট বিলের যে হিসাব দিলেন, তা সঠিক নয়। ১ জিবি ডাটা যদি আপনি পে পার ইউজে করেন, তাহলে ঐরকম বিল আসবে। কিন্তু আপনি যদি ডাটা বা কম্বো বান্ডেল হিসেবে নেন, এবং মিনিমাম ৩ জিবি ক্রয় করেন, তবে প্রতি জিবি কোনভাবেই ৭০/৮০ টাকার বেশি আসবেনা - সেটা যে কোন অপারেটরের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। তাহলে কি দেখলেন? বাংলাদেশে প্রতি জিবি ডাটার খরচ প্রতিবেশী দেশগুলোর তুলনায় অনেক কম।

৬| ২৫ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:৩২

জুল ভার্ন বলেছেন: যেখানে রাস্ট্রীয় সেবার নামে চলছে আমজনতার পকেট মারা আর হরিলুট- সেখানে প্রাইভেট সেক্টর বাদ যাবে কেনো! এভাবে লুটপাট না করলে শত শত কোটি টাকা চাঁদা দিবে কিভাবে!!

৭| ২৫ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ১১:১১

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: বান্ডেল প্যাক না নিলে এরকমই হবে।

৮| ২৫ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:২৫

সাহিনুর বলেছেন: জিও তে পার ডে এক জিবি ইন্টারনেট খরচ হয় 149 টাকা 20 দিনের জন্য ।

৯| ২৫ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৮:১৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অত্যাচারী আর জালিমরা সেই ভয় করে না ভায়া!

তাদের ভোগ দুনিয়ায়, তাদের লুটও দুনিয়ার জন্য।
জনগনের প্রতি দায়বদ্ধতা তাদের নেই, সকল দায়বদ্ধতা কেবলই বানিজ্যে আর লাভে!!!


১০| ২৫ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৮:২১

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: বাংলাদেশে ইন্টারনেট সেবার দিক থেকে এখনো মধ্যযুগে রয়েছে বলে আমার ধারনা। প্রতি এলাকাতেই হাজার হাজার ইথারনেট কেবল ঝুলছে প্রতিটি ইলেকট্রিক পোলগুলোতে। অনেক জায়গায় দেখেছি অপটিক্যাল কেবল কিন্তু তাদেরও সেবার মান ভালো নয়। স্পীড না বাড়িয়ে অপটিক্যাল ব্যবহার করলে হয়তো কিছু বিষয়ে সুবিধা পাওয়া যেতে পারে কিন্তু লাভের লাভ তেমন বিশেষ কিছু নয়। এ বিষয়গুলো আরো সুসংগঠিত করা প্রয়োজন। নতুন বাড়ি করার সময় এসব বিষয়ে আগে থেকেই ওয়ারিং করে রাখা জরুরী। বাড়ির জানালা-বারন্দা দিয়ে কেবল টেনে পুরো বাড়িটিকেই কেবলের জঞ্জাল বানিয়ে ফেলা হচ্ছে। মোবাইল ইন্টারনেট কিছু সুবিধা দিচ্ছে কিন্তু তাদের মানও তেমন বিশেষ কিছু নয়। খরচতো আছেই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.