নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি লেখালিখি করি, মনের মাধুরী মিশিয়ে
স্বীকার করছি, ইসলাম নিয়ে আমি নতুন করে আবার পড়ালেখা শুরু করেছি। ১২ বছর আগে, আমি যখন হিযবুত তাহরীর নামক এক খেলাফতপন্থী দলের সাথে সম্পর্ক শেষ করি, তখন থেকে ইসলামের তাসাউফপন্থী দলগুলোর অনুরক্ত হয়ে পরি। তবে, চরমোনাইর পীর সাহেবের বক্তব্য আমাকে আবারো ইসলামী রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত করেছে। যদিও, তাঁর দলের সাথে এখনো সরাসরি কোন সংসর্গ নেই।
গতকাল হযরত আলী (আঃ)-এর বক্তব্য ও চিঠিযুক্ত 'নাহজ-আল-বালাঘাহ' বইটি কিনে এনেছি। বইটিতে উল্লেখিত হযরত আলী (আঃ)-এর একটি বক্তব্য পড়ে আমি এখন চিন্তা করছি- খলিফা আবুবকর, উমর আর উসমান-এর খেলাফতের বিরোধিতা করে আমি আগে যে পোষ্টটি দিয়েছিলাম, এই বইয়ে পাওয়া হযরত আলী (আ)-এর সেই বক্তব্য আমার লেখাকে সমর্থন জানাচ্ছে!
হযরত আলী (আঃ) তাঁর অসমাপ্ত এই বক্তব্যে সরাসরি তাঁর পূর্ববর্তী খলিফাদের খেলাফতকে অস্বীকার করেছেন!
এখন, আপনি কাকে বিশ্বাস করবেন? কার খেলাফতকে স্বীকার করে নিবেন- আবুবকর-ওমর-ওসমানের যারা জোর করে আর চালাকি করে খেলাফত দখল করেছিলেন, নাকি মওলা আলী'র? কাদের রেফারেন্স মেনে নিবেন- চুপিসারে ক্ষমতা দখলকারীদের নাকি যার উপর জুলুম করা হয়েছে তাঁর? আপনাকে যে কোন এক পক্ষে যেতে হবে। এটা কি খুব দূরহু কোন কাজ? হবে হয়তো!
কিন্তু, আমি, হযরত আলী (আঃ)-কেই 'মওলা' হিসেবে মেনে নিলাম। এতে আপনি আমাকে শিয়া বলবেন? বলুন। তাতে আমার কিছু আসে যায় না। কারণ, আমি একজন 'শিয়ানে আলী'।
আপনার স্ট্যান্ড-পয়েন্ট আশা করি জানাবেন।
১৬ ই মে, ২০২২ রাত ১১:২৮
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ। ভুল যত কম হোয়, তত ভালো।
শুভেচ্ছা নিরন্তর।
২| ১৬ ই মে, ২০২২ রাত ১১:৫০
নূর আলম হিরণ বলেছেন: ইসলামের ইতিহাস নিরপেক্ষ ভাবে এনালাইসিস করলে বুঝা যায় আলী রা: প্রতি কিছুটা অবিচার করা হয়েছিল।
১৭ ই মে, ২০২২ রাত ১২:২৭
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
হযরত আলী (আঃ)-এর প্রতি এই অবিচারের কারণ কি? ক্ষমতা লোভ?
এতো বড় বড় 'সাহাবী'-রা কীভাবে ক্ষমতালোভী হলেন?!!!
ধন্যবাদ নিরন্তর।
৩| ১৬ ই মে, ২০২২ রাত ১১:৫৮
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আমি আপনাকে কয়েকটি বইয়ের কথা বলি সেগুলি পড়তে পারেন। মন খোলসা করে পড়তে পারলে আনন্দ পাবেন। তা না করতে পারলে মেজাজ খারাপ হবে। আর যদি অলরেডি পড়া হয়ে থাকে তাহলে এই মন্তব্য ইগনোর করেন।
আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।
১। আরজআলী মাতুব্বর রচনা সমগ্র। (এই ব্যাক্তি নাস্তিক, তার লেখাগুলিও নাস্তিকতার প্রকাশ)
২। কালান্দার বাবা জাহাজ্ঞীর বা -ঈমান আল সুরেশ্বরী এর রাখা বই গুলি। (ইনি পীর-মুরশিদীর লোক। ইনার লেখাগুলি পড়ার মূল সমস্যা হচ্ছে ইনি তার লেখায় বারবার ঘুরিয়ে ফিরিয়ে কিছু কিছু কথা লিখতে থাকেন। এটি বেশ বিরক্তিকর।)
৩। সদর উদ্দিন আহমদ চিশতীর লেখা বই। (উপরের জন ইনারই সাগরেদ বলা চলে)
১৭ ই মে, ২০২২ রাত ১২:৩০
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
১ এবং ৩ আমার সংগ্রহে আছে।
সদর উদ্দিন আহমদ চিশতী'র 'কোরান দর্শন' বইয়ের ৩ খণ্ডই সংগ্রহ করেছি।
আর, ২য় জনের বক্তব্য শুনেছি। খুব ইন্টারেস্টিং লেগেছে!
ধন্যবাদ নিরন্তর।
৪| ১৭ ই মে, ২০২২ রাত ১২:০৪
আরইউ বলেছেন:
বিষয়টা ভুল তথ্যের না, সত্যপথিক। বাংলাদেশে সুন্নি মুসলিম বেশি; বাংলাদেশের বেশিরভাগ মুসলিম চার খলিফাকে সমানভাবে সন্মান করে এসেছেন। মুহাম্মদের মৃত্যুর পর মুসলিম বিশ্বের পলিটিকস নিয়ে বাংলাদেশের অধিকাংশ মুসলিমদের (সম্ভবত ওভারঅল পৃথিবীর বেশিরভাগ মুসলিমদের) ভালো ধারণা নেই। যদি কোন (বাংলাদেশে) বহুল প্রচলিত তথ্যের সাথে আপনার দেয়া তথ্য কনফ্লিক্ট করে সবচেয়ে ভালো হয় তা পোস্টে উল্লেখ করা।
১৭ ই মে, ২০২২ রাত ১২:৩৫
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
পৃথিবীতে স্বৈরাচার মুসলিম সরকার কি এমনি এমনি তৈরি হোয়?
প্রথম তিন খলিফা যদি স্বৈরাচারী না হতেন, তাহলে কি আজ আমাদের দেশে দেশে স্বৈরাচারদের মুখোমুখি হতে হতো?
এগুলো পূর্ববর্তী শিক্ষার কারণে হচ্ছে।
আর, আমাদেরকে মহানবী (সা)-এর পদাঙ্ক সঠিক ভাবে অনুসরণ করতে হলে, আমাদের পূর্ববর্তীদের ভুলকে ভুল বলতে হবে।
ধন্যবাদ।
৫| ১৭ ই মে, ২০২২ রাত ১২:১২
রসায়ন বলেছেন: মুয়াবিয়া নিয়ে জানলে মনে প্রশ্ন আসে এরপরও মানুষ এরে রাদিয়াল্লাহ. কেমনে বলে !
১৭ ই মে, ২০২২ রাত ১২:৩৬
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
আমি তাকে রাদিয়াল্লাহ বলি না।
শুভেচ্ছা নিরন্তর।
৬| ১৭ ই মে, ২০২২ রাত ১২:১৯
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আমি এ বিষয়ে খুব কম জানি।
আল্লাহ সবাইকে সহি বুঝ দান
করুন। আমিন
১৭ ই মে, ২০২২ রাত ১২:৩৭
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
ইসলাম পালন করতে হলে জানা ছাড়া গত্যন্তর নেই, নূরু ভাই।
শুভেচ্ছা।
৭| ১৭ ই মে, ২০২২ রাত ১২:২০
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
মনে হয়, ইসলাম নিয়ে কেয়ামতের আগের রাত পর্যন্ত বিতর্ক হবে।
১৭ ই মে, ২০২২ রাত ১২:৩৯
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
হবে। তবে, বিতর্ক থেকে ভালো কিছু বের হয়ে আসাটা জরুরী।
ধন্যবাদ।
৮| ১৭ ই মে, ২০২২ রাত ১২:৪৯
গরল বলেছেন: ১. মোহাম্মাদ কি খলিফা নির্বাচনের কোন প্রক্রিয়া বলে গিয়েছিলেন?
২. বলে গিয়ে থাকলে সেই প্রক্রিয়াটা কি যা অপর তিনজন মানেন নি?
৩. মোহাম্মাদ কি নিজেকে কখনও নিজেকে খলিফা হিসাবে ঘোষণা করেছিলেন? না করে থাকলে উনার সময় খলিফা কে ছিলেন বা কিভাবে খলিফা হয়েছিলেন?
প্রশ্নগুলোর উত্তর সংক্ষিপ্ত আকারে দিলে খুশি হব, শুধুমাত্র জানার আগ্রহ থেকেই প্রশ্নগুলো করা।
১৭ ই মে, ২০২২ দুপুর ১২:২৯
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
১) জী, বলে গিয়েছেন।
২) মহানবী (সা) হযরত আলী (আ)-কে তাঁর প্রতিনিধি নিযুক্ত করেছিলেন। মহানবী (সা) এটা বলেছিলেন যে, তাঁর পরে ১২-জন ইমাম হবেন। সেই ইমামদের নামও তিনি বলে গিয়েছিলেন। মওলা আলীর আগে যারা খলিফা হয়েছেন, তারা তা মানেননি।
৩) খলিফা অর্থ 'মহানবী'র প্রতিনিধি'। তাই, নিজেকে নিজে প্রতিনিধি বলেন নাই। বলেছেন যে- আমার ওয়াসী বা প্রতিনিধি হবে আলী। [সূত্রঃ দাওয়াতে জুল আশিরা এবং গাদিরে খুমের ঘটনার হাদিস]
জানতে চাওয়ার জন্যে ধন্যবাদ নিরন্তর।
৯| ১৭ ই মে, ২০২২ রাত ১২:৫০
মোস্তাফিজুর রহমান জাকির বলেছেন: আপনার জানায় প্রচুর ভুল আছে জনাব । কোন খলিফা ই রাতের আধারে বা চুপিসারে খেলাফত নেন নি বা পান নি । আর চার খলিফা জীবিত থাকতে একে অন্যকে সমধিক স্রধা ও সম্মান দেখাতেন , এমনকি বোঝাপড়া , সম্পর্ক ও ছিল চমৎকার । কিছু কিছু এডিটেড বই পত্র পরে আপনি শিয়া হয়ে গেলে সে দায়ভার আপনার নিজের । খেলাফতের সময় প্রথম ঝামেলা বাধে ওসমান রাঃ এর হত্যার বিচার চাইতে গিয়ে যেটা করেছিলেন মুয়াবিয়া রাঃ । মুয়াবিয়া রাঃ দ্রুত ওসমান হত্যার বিচার চান আরা এ বিষয়ে ইন্ধন যোগান #আব্দুল্লাহ ইবনে সাবা নামক একজন মুনাফিক । এর আগে অবশ্য আরেকটি ঘটনা আছে সেটা হচ্ছে আততায়ি করতিক ওমর রাঃ হত্যা ( ছুরিকাহত অবস্থায় ৩ দিন বেঁচে ছিলেন ওমর রাঃ ) এবং সেই আততায়িকে আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর ( ওমর রাঃ এর ছেলে ) হত্যা করেন । কিন্তু ওমর এর মত ন্যায়পরায়ন শাসক এর বিচারের হাত থেকে তার পুত্র ও রক্ষা পাননি ; যদিও সে পিতার হত্যাকারিকে হত্যা করেছিলেন । ওমর রাঃ বিচারের ভার দিয়ে যান ৬ সসদস্য বিশিষ্ট সিনিয়র সাহাবীদের হাতে এবং পরবর্তী খলিফা নির্বাচনের দায়িত্ব ও তাদের কে দেন , সেই বিশিষ্ট সাহাবীগণ ও স মান রাঃ কে নির্বাচিত করেন । ঐ #আব্দুল্লাহ ইবনে সাবা নামক মুনাফিক উস্ত্রের জুধ্বে ও ২ পক্ষের হয়ে ভিন্ন ভিন্ন গ্রুপ দিয়ে সুভে সাদিকের সময় জুধ্ব লাগিয়ে দেন । পরবর্তীতে আবার তিনি মুয়াবিয়ার ছত্র ছায়া থেকে একটু সরে আলী রাঃ এর অসীম বন্দনা করতে থাকেন এমনকি মোহাম্মদ সঃ ও আল্লাহর সাথে আলী রাঃ কে তুলনা করেন । পরবর্তীতে আলী রাঃ এই ইনবে সাবা কে আগুনে পুরিয়ে মারার নির্দেশ দিয়েছিলেন । বিষদ কথা ভাই , বিষদ ইতিহাস । আলোচনা করতে গেলে ঘণ্টা দুয়েক লাগবে মিনিমাম । আমি নিজে ভাই একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইতিহাসে অনার্স মাস্টার্স , যদিও বিশ্ববিদ্যালয় ইসলামের ইতিহাস বলতে কিছু পরায় নাই । তবে আপনাদের দোয়ায় আমি নিজে ইসলামের ইতিহাস , খলাফায়ে রাসেদিন থেকে শুরু করে উমাইয়া ( মুয়াবিয়া রাঃ এর গোত্র) থকে আব্বাসিয় সকল ইতিহাস পড়েছি , ঘেঁটেছি । পাশাপাশি মিশকাত শরীফ ( একটি হাদিস গ্রন্থ যেখানে সিহা সিত্তার হাদিস আচে ) পুরোটা পড়েছি অনুবাদ ব্যখা সহ । কোরআনের অলমোস্ট এক তৃতীয়াংশ তাফসীর সানে নুজুল ব্যাখা সহ পড়েছি প্রখ্যাত আলেমে দিন দের সাহচর্যে থেকে । আপনি চাইলে আমি বিভিন বিষয়ে তথ্য দিয়ে আপনাকে সহযোগিতা করতে পারি । (অনাকাঙ্ক্ষিত বানান ভুল আছে শুধরে পরবেন প্লিস )
১০| ১৭ ই মে, ২০২২ রাত ১:২০
ঘুম ঘুম চোখে বলেছেন: দেখুন, আপনি মূলত শিয়া পয়েন্ট অফ ভিউ থেকে সব কিছু বলছেন, পড়ছেন। যেখানে শিয়ারা স্পষ্টতই ভুলের মধ্যে আছে, সেই ভুলের মধ্যে থেকে আপনি কতটুকু সঠিক পথ পাবেন? শিয়ারা জান্নাতের সুসংবাদ প্রাপ্ত সাহাবীদের প্রায় সকলকে কাফের ঘোষণা করেছে। আয়শা (রাঃ) আনহুকে পর্যন্ত তারা ছাড় দেয় নি।
শিয়ারা প্রায় সকল সাহাবী সহ ইসলামের বড় বড় ইমামদের বাতিল ঘোষণা করেছে। কিন্তু তাদের আয়াতুল্লাহ খমিনির কোন ভুল যদি ধরেন, তাহলে সর্বনাশ। রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যেখানে পাক পাঞ্জাতন নামক কোন কিছুর কথা বলেই যান নাই, সেখানে শিয়ারা সেটা নিয়ে বসে আছে।
এমনকি শিয়াদের বড় একটা অংশ রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে শেষ নবীও মনে করে না। তারা তাদের ১২ ইমামের দিকে তাকিয়ে বসে আছে, যাদের শেষ ইমাম নাকি কুরআনের আরও কতগুলি সুরা রিভিল করবে!
সঠিকটা যদি জানতেই চান, তাহল আপনার ইসলামের ইতিহাস জানার দরকার নাই। রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের রেখে যাওয়া কুরআন (এর অর্থ ও ব্যাখ্যা) ও হাদিস পড়ুন। পরে কে কি করেছে সেটা আপনি আমি বিচার না করলেও চলবে। কিন্তু রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের দেখানো পথ থেকে বিচ্যুৎ হলেই সব সমস্যার শুরু।
১১| ১৭ ই মে, ২০২২ রাত ১:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি ইসলাম বাদ দিয়ে আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান, আধুনিক টেকনোলিজি, এসব নিয়ে পোষ্ট দিলে আমার ভালো লাগবে।
১২| ১৭ ই মে, ২০২২ রাত ৩:১৫
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ইসলামের ইতিহাস পড়লে বার বার হোচট খেতে হয়। একপক্ষ অপর পক্ষকে কাফের ঘোষনা। হত্যা আর রক্তপাত।
চার খলিফার ৩ খলিফাই অভ্যন্তরীণ ক্ষমতার কোন্দলে খুব কাছের মানুষ দ্বারা খুন হয়েছিলেন।
নবীর স্ত্রী আয়শাকেও একই কারনে হত্যা করা হয়েছিল।
নবীজির নাতি নাতি-নাতনি দেরকেও পরিবার সহ মরুভুমির মধ্যে ঘেরাও করে নৃসংস ভাবে খাদ্য পানি বন্ধ করে খুধা তৃষনায় মেরে ফেলা হয়েছিল।
নবী নিজেও কাছের মানুষ দ্বারা খাবারে বিষ প্রয়গে দুর্বল হয়ে অকাল মৃত্যু হয়েছিল। কোন্দলে দখল বহাল রাখতে মৃত্যুসংবাদ বিরোধী পক্ষকে জানতে দেয়া হয়নি কবরস্থ করার আগ পর্যন্ত।
বিরোধী পক্ষকে জানাজায় অংশ নিতে বাধা ও লাশ ছিনতাইয়ের ভয়ে রুম থেকে লাশ বের করাই সম্ভব হয় নি, জানাজা দেয়াও সম্ভব হয় নি। অল্প কিছু উপস্থিত লোকজনকে পালা ক্রমে ৬-৭ জন লোক ভেতরে ঢুকিয়ে সংক্ষিপ্ত নামমাত্র জানাজা্র মত কিছু একটা হয়েছিল।
বিতন্ডার ভেতর ৩ দিন পর লাশ পচে ফুলে উঠা শুরু হলে নিজ ঘরের বিছানা সরিয়ে গর্থ করে কবর দিতে হয়েছিল হয়েছিল।
সব কাহিনী বিভিন্ন হাদিসেই পাবেন।
১৩| ১৭ ই মে, ২০২২ ভোর ৪:১৭
এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: আপনার বক্তব্যের গ্রহণযোগ্যতা নাই, কারণ ধর্মীয় বিষয়ের নিগূঢ় আলোচনায় সুস্পষ্ট রেফারেন্স দিতে হয়। নীলক্ষেতের ফুটপাত থেকে গ্রন্থ কিনে গ্রন্থের কোনার দু লাইন পড়ে ব্যাপক উপসংহারে উপনীত হয়েছি, এরকম একগুঁয়েমি করলে হবে না। প্রথমেই আপনার প্রসঙ্গ কী আর গ্রন্থের প্রকাশনী সংস্থা, প্রকাশকাল, অনুবাদক, কত নম্বর পৃষ্ঠায় ঠিক কী পড়লেন, এসব উল্লেখ করতে হবে এবং আপনার উপসংহার যৌক্তিকভাবে ব্যাখ্যা করতে হবে।
১৪| ১৭ ই মে, ২০২২ সকাল ৮:৫৬
তানভির জুমার বলেছেন: ১। আপনি শিয়া পয়েন্ট অফ ভিউ থেকে সব কিছু বলছে এবং অন্য খ্যাতিমান সাহাবীদের যেভাবে হেয় করতেছেন এই জন্য আল্লাহর কাছে আপনাকে জবাব দিতে হবে।
২। হযরত আবু যর গিফারী (রা) নিয়ে আপনি মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে আংশিক সত্য পোষ্ট দিয়েছেন কারণ শিয়ারা বিশ্বাস করে হযরত আবু যর গিফারী (রা) হযরত আলী (রা) এর চার অনুসারীদের মধ্যে অন্যতম অনুসারী।
৩) নাহজ আল বালাঘা বইয়ে কেউ যদি নিজেদের বানানো বক্তব্য/চিঠি হযরত আলী (রা) এর নামে চালিয় দেয় তাহল এর সত্যতা যাচাই করার কোন মেথটোলজী আপনার জানা আছে?
৪। ইতিহাসের কাঠগড়ার হযরত মুয়াবিয়া (রা) এই বইটি পড়তে পারেন। মুয়াবিয়া (রা) কে নিয়ে আপনার ভুল ধারনা দূর হতে পারে।
৫। আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের অনুসারীরা (সুন্নীরা) কখনোই কোন সাহাবী হেয় করে কথা বলে না। ৪ খলিফা তো তাদের মাথার তাজ।
১৫| ১৭ ই মে, ২০২২ সকাল ৯:৪১
সাসুম বলেছেন: আপনাদের আলোচনা যুদ্ধ আর কাইজ্জা কেলেংকারি চালিয়ে যাবেন। এতে করে আমরা যারা নাস্তেক নাসারা দের এজেন্সি নিয়ে পেট চালাই তারা বেশ আনন্দ পাব। জাজাকাল্লাহ খাইরান
১৬| ১৭ ই মে, ২০২২ সকাল ১১:৫৪
নতুন বলেছেন: রাসুল সা: এর ইন্তেকালের পরে ক্ষমতার লড়াই শুরু হয়। সেটাই সাভাবিক।
সেখানে আলী রা: প্রথমে খলিফা না হতে পেরে আবু বকর রা: এর বায়াত নিতে অস্বীকার করেন।
কিন্তু আলী রা: কে মওলা আলী বলা, বাড়াবাড়ীর প্রমান। সেই পয়েন্ট অব ভিউ থেকে আপনি যখন ইতিহাস দেখতে যাবেন তখন আপনি সঠিক চিন্তা করতে পারবেনা ন।
১৭| ১৭ ই মে, ২০২২ দুপুর ১২:১৬
বিটপি বলেছেন: আমি চারজনের খেলাফতকেই স্বীকার করে নিলাম। এই চারজনই হচ্ছের আশারায়ে মুবাশ্বারা - এই যোগ্যতা তারা এমনি এমনি পাননি - যোগ্যতার সর্বোচ্চ মাপকাঠিতে উত্তীর্ণ হয়েই পেয়েছেন। এই চারজন আমার কাছে সর্বাপেক্ষা সম্মানিত মানুষ। ওনাদের কারো একজন সম্পর্কে আজেবাজে অভিযোগ করলে আমি অন্তরে খুব আঘাত পাই। তাই আঘাতের প্রতিউত্তর দিতে দেরি করিনা।
আপনি আপনার মওলা আলী সম্পর্কে যত খুশী লিখুন, কোন অসুবিধা নেই। কিন্তু তা করতে যেয়ে ভুলেও অন্য কোন সাহাবীর চরিত্র নিয়ে খেলবেন না। তাহলে পরিণতি ভালো হবেনা। আমি আপনাকে ফিজিক্যাল এ্যাসল্টের হুমকি দিচ্ছিনা, কিন্তু ব্লগে ব্লগে এরকম কিছু দেখতে পেলে আমি কিন্তু ছেড়ে কথা বলবনা।
১৮| ১৭ ই মে, ২০২২ দুপুর ১:৩৩
রানার ব্লগ বলেছেন: আমি ধর্ম সম্পরকে কম বুঝি বা জানি । তবে কিছু পড়াশুনা করে এটা বুঝেছি যে ৪ খলিফার কেউই তেমন জনপ্রীয় ছিলেন না। তাদের সম্পর্কে বিভিন্ন ইতিহাসে বিভিন্ন ভাবে লেখা আছে । সবার তথ্য এক করলে আমার এমনি মনে হয় । তবে শীয়া পন্থীরা আলী কে প্রাধান্য দিতে গিয়ে অন্যদের বেশ হেয় প্রতিপন্ন করেছে। যেমন ধরুন হজরত মুহাম্মাদের মোট ৪ কন্যা যায়নাব রুকাইয়া উম্মে কুলসুম ফাতেমা। এরা সবাই নবীর সন্তান অথচ শীয়া পন্থীরা কেবল মাত্র ফাতেমাকে গুরুত্ব দিতে গিয়ে আজগুবী কিছু গল্প প্রচলন করেছে । অধিকাংশ ঐতিহাসিকদের বর্ণনা মোতাবেক হযরত আলী ( রাঃ) এর ৭ জন স্ত্রী ছিলেন। তাদের নামগুলো হিলোঃ- ফাতিমা বিনতে মুহাম্মদ, উমামা বিনতে জয়নব, উম্মুল বনিন, লায়লা বিনতে মাসঊদ, আসমা বিনতে উমাইস, খাওলা বিনতে জাফর, আস-সাহবা বিনতে রাবিয়া ৷ফাতেমাকে অতিরিক্ত ফোকাস করার জন্য শীয়া পন্থীরা অন্য স্ত্রীদের কোন রকম স্বকৃতি দিইয়েছে কি না জানা না তার এক্মাত্র কারন ফাতেমা মুহাম্মাদের সন্তান । তো ইতিহাস গোত্র অনুজায়ী পরিবর্তন ও পরিমার্জন হয়েছে এবং হচ্ছে ।
১৯| ১৭ ই মে, ২০২২ দুপুর ১:৩৩
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন:
হবে। তবে, বিতর্ক থেকে ভালো কিছু বের হয়ে আসাটা জরুরী।
ধন্যবাদ।
এই ক্যাচালে ভালো কিছুই হবেনা। সময় নস্ট হবে মাত্র।
আপনার মানবিক উদ্দোগ গুলি ভালো, সেই গুলি নিয়ে কাজ করুন মানুষের ভালো হবে, সেটাই সত্য, সেটাই মঙ্গল।
২০| ১৭ ই মে, ২০২২ দুপুর ২:২১
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
কোন একটা বা দুইটা বই পড়ে অত্যন্ত সাহবীদের নিয়ে আপনি নিজের মত করে সিদ্ধান্ত নিলে অবশ্যই ভুল হবে।
২১| ১৭ ই মে, ২০২২ বিকাল ৩:২০
জ্যাকেল বলেছেন: মুরতাদ শব্দ কি কোরআনে কোথাও আছে? ফিকাহ/আইন শাস্ত্রে অবশ্যই থাকতে পারে। রাজনৈতিক ম্যানিউপুলেশন করতে গিয়ে ইতিহাস মুছে দেওয়া মানুষের পুরনো রোগ। দেখেন না বাংলাদেশে কত শহর, রাস্তার নাম পাল্টে দেওয়া হইয়াছে? ভারতেও হইতেছে। এইগুলা নতুন না, অনেক পুরান রোগ।
ইসলামের প্রথম শতাব্দীতে বিশেষত আলী রাঃ এর ওফাত পরবর্তী ঘটনা আমাদের জন্য ওয়ার্নিং। আমরা আজ যে ইসলামের সাথে পরিচিত, রাসুল সাঃ এর সময়ের যে ইসলাম এটা কি সেই ইসলাম?
এত রাজনৈতিক উত্থান পতনে ইসলামী আদর্শকে ইচ্ছাকৃত বিকৃত করা হইয়াছে এ নিয়ে কোন সন্দেহ নেই। এ কারণেই আল্লাহর রাসুল সাঃ আমাদের এক পরশ পাথর দিয়ে গেছেন। সেটা হল আল কোরআন।
আপনি এই গ্রন্থ ফলো করলে মনের অশান্তি থেকে, সর্ব প্রকার সন্দেহ থেকে মুক্তি পাবেন। কারণ এখানে পরিস্কার গাইড লাইন আছে কি গ্রহণ করা উচিত, কি বর্জন করা উচিত। কোনটা হারাম সেটা পরিস্কার আছে।
আর আমার ইসলামি জ্ঞান অনুসারে বলতে পারি, পুরানা ইসলামের বিভক্তি নিয়ে নিজে এক পক্ষের ফ্যান হইয়া হিস্টরি ঘাটতে থাকলে অশান্তির আগুন জ্বলে ওঠা ছাড়া আর কিছু হবে না।
সত্যিই যদি আপনি হেদায়াত চান তবে একমাত্র কোরআন পড়েন। এর প্রেক্ষাপট(নাজিলকৃত আয়াতের প্রয়োগ কিভাবে হয়েছিল) জেনে বাস্তব জীবনের সাথে মেলান। দেখবেন আল্লাহ সরাসরি আপনার গুরু/পীর। আর কোন সমস্যা নাই।
২২| ১৭ ই মে, ২০২২ রাত ১০:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আনার এলাম । কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।
২৩| ১৭ ই মে, ২০২২ রাত ১১:২৯
শার্দূল ২২ বলেছেন: সত্যি বলতে আমার নবীর পরে আর কারো বিষয় কোনো আগ্রহ নেই। আবু বকর ওসমান ওমর আলি (রাঃ) এরা কি করেছে আর কি করেনি এসব নিয়েতো আল্লাহ আমাকে ধরবেনা, আমি ধরবে কোরআন নিয়ে, ১৪০০ বছর আগের কোরাণ আমার কাছে আছে এটা কেউ বদলাতে পারেনি আমি সেটাকে দেখবো মানবো, আমার কি দরকার পরেছে কে খেজুর খেয়েছে আর কে খায়নি, কে কি করেছে এসব নিয়ে আমাকে আললাহ প্রশ্ন করবেনা, করলে লাভ নাই এসব আমাকে জানতে হবে এমন কোনো নিয়ম কোরানে নেই। কার মাথায় এসব এসেছে যে কোথাকার কে বোখারি তিরমিজ দাউদ সাহেবরা খেজুর গাছের নিচে বসে বসে কোন কিতাব লেখেছে কি বাদ দিয়েছে কি দেয়নি এসব আমাকে সারা আরব জাহান ঘুরে বের করে বাংলা অনুবাদ করে আমাকে পড়ে বিশ্বাস করে আমল কোরতে হবে? আল্লাহ কি এমন কোন দায়িত্ব কাউকে দিসে? কেন কোরান কি আমার জন্য যথেষ্ঠ নয়? কেউ কি আছেন বলেন কোরাণ অসুম্পুর্ন একটা বই বা গাইড ফর হিউম্যন? কেউ থাকলে বলেন তারপর তার সাথে সেই অসুম্পুর্ন বই নিয়ে কোথা বলবো।
২৪| ১৮ ই মে, ২০২২ সকাল ৯:৪০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন:
সূরাঃ ৪৮ ফাতহ, ২৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৯। মোহাম্মাদ আল্লাহর রাসুল; তাঁর সহচরগণ কাফিরদের প্রতি কঠোর এবং নিজেদের মধ্যে পরস্পরের প্রতি সহানুভূতিশীল; আল্লাহর অনুগ্রহ ও সন্তুষ্টি কামনায় তুমি তাদেরকে রুকু ও সিজদায় অবনত দেখবে।তাদের লক্ষণ তাদের মুখমন্ডলে সিজদার প্রভাব পরিস্ফুট থাকবে: তওরাতে তাদের বর্ণনা এরূপ এবং ইঞ্জিলেও তাদের বর্ণনা এরূপই। তাদের দৃষ্টান্ত একটি চারা গাছ, যা থেকে নির্গত হয় নতুন পাতা, অতঃপর ইহা শক্ত ও পুষ্ট হয় এবং পরে কান্ডের উপর দাঁড়ায় দৃঢ়ভাবে যা চাষীদের জন্য আনন্দ দায়ক। এভাবে মুমিনদের সমৃদ্ধি দ্বারা আল্লাহ কাফিরদের অন্তর্জালা সৃষ্টি করেন। যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে আল্লাহ তাদেরকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন ক্ষমা ও মহাপুরস্কারের।
সূরাঃ ২ বাকারা, ২৮৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৮৬। আল্লাহ কারোউপর এমন কোন কষ্ট দায়ক দায়িত্ব অর্পণ করেন না যা তার সাধ্যাতীত।সে ভাল যা উপার্জন করে তার প্রতিফল তার। সে মন্দ যা উপার্জন করে তার প্রতিফল তার। হে আমাদের প্রতিপালক যদি আমরা ভুলে যাই অথবা আমাদের ত্রুটি হয় তবে আমাদেরকে পাকড়াও করো না। হে আমাদের প্রতিপালক আমাদের পূর্ববর্তিগণের উপর যেমন গুরু দায়িত্ব অর্পণ করেছিলে আমাদের উপর তেমন দায়িত্ব অর্পণ করো না।হে আমাদের প্রতিপালক এভন ভার আমাদের উপর অর্পণ করো না যা বহন করার শক্তি আমাদের নেই।আমাদের পাপ মোছন কর, আমাদেরকে ক্ষমা কর, আমাদের প্রতি দয়া কর, তুমিই আমাদের অভিভাবক। সুতরাং কাফির সম্প্রদায়ের উপর আমাদেরকে জয়যুক্ত কর।
* আল্লাহ যাদের সুনাম করেছেন, আমি তাঁদের বদনাম করব না। তারা ভুল করে থাকলে এবং আল্লাহ তাঁদেরকে ক্ষমা করে দিলে তাঁদের ভুল ধরার আমি কে? তাঁরা পরস্পরের ভুল ধরে থাকলে, তাঁরা পরস্পর বিবাদে জড়িয়ে থাকলে, তাঁরা পরস্পর যুদ্ধ করে থাকলে সেই কৈফিয়ত আল্লাহর দরবারে তাঁরা দিবেন। তাঁদের কাজের কৈফিয়ত নিশ্চয়ই আমাকে দিতে হবে না। আমি রাসূলের (সা) উম্মত হয়েছি এটাকেই আমি যথেষ্ট মনে করছি, আমি শিয়ায়ে আলী (রা) হওয়া দরকার মনে করি না। রাসূলের (সা) সহচর হিসাবে অন্য সবার মত তাঁকেও আমি সম্মান করি।
আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি ১। আমি আল্লাহর সমালোচনা করব না ২। আমি রাসূলের (সা) সমালোচনা করব না ৩। আমি সাহাবায়ে কেরামের (রা) সমালোচনা করব না ৪। আমি আহলে বাইতের সমালোচনা করব না। আমার সিদ্ধান্তের সাথে যাদের সিদ্ধান্ত মিলবে আমি তাঁদের দলের লোক। আমার সিদ্ধান্তের সাথে যাদের সিদ্ধান্ত মিলবে না আমি তাদের দলের লোক নই।
২৫| ১৮ ই মে, ২০২২ সকাল ১০:২৪
অগ্নিবেশ বলেছেন: মাফিয়াদলে একবার ঢুকলে বাইর হওয়া যায় না, এক্কেরে কল্লা নামায়ে দেয়। এইহানে খুন খারাপী ছুরি কাচি, রক্ত মক্ত তো থাকবেই! অবাক হওয়ার কি? হিংসাই যাগো পুঁজি তারা কি চুম্মা দিবো?
২৬| ১৮ ই মে, ২০২২ দুপুর ১২:৫৭
তানভীরএফওয়ান বলেছেন:
মহাজাগতিক চিন্তা আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনি বলেছেন "আল্লাহ যাদের সুনাম করেছেন, আমি তাঁদের বদনাম করব না।"
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই মে, ২০২২ রাত ১১:০০
ভার্চুয়াল তাসনিম বলেছেন: আপনার বিশ্বাস নিয়ে আপনি ভালো থাকলে হলো। ব্লগে ভুল তথ্য দিলে কেউ না কেউ তা সংশোধন করে দিবেন। ব্লগ একটা পাঠশালাও বটে। প্রান খুলে লিখে যান। আমরা পড়ি।