নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি লেখালিখি করি, মনের মাধুরী মিশিয়ে
চীনের লিংশান পর্বতে শুয়ে আছেন ইসলামের শেষ নবী হযরত মুহাম্মদ মুস্তফা (সাঃ)-এর দুই সাথী--- 'সা-কে-জু' এবং 'উ-কো-শুন' রাদি আল্লাহু আনহু! এই নামেই তাঁদের ডাকতো সেই সময়ের স্থানীয় চীনবাসীরা।
এই সাহাবী দু'জন রাসূলুল্লাহ (সাঃ)-এর মামা সা'দ ইবনে আবি ওয়াক্কাস (রাঃ)-এর সাথে আরবের পূর্ব দিকে গিয়েছিলেন, নবীজী সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নির্দেশে। ....জন্মভূমির মায়ার টান উপেক্ষা করে থেকে গিয়েছিলেন সেই বিদেশ-বিভূইয়ে...ইসলাম প্রচারের গুরুভার বহনের তাগিদে।
তাঁরা জীবনে কখনো চীনা ভাষায় কথা বলেননি!... বরং, তাঁরা ইসলামের দাওয়াত দিয়েছিলেন ভালোবাসা ছড়ানোর মাধ্যমে। তাঁদের দায়িত্ব জ্ঞান আর ঐন্দ্রজালিক চেহারা দেখেই চীনের মানুষ ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন। এমনটাই বলে থাকেন লিংশান দ্বীপের চীনবাসীরা। এই সাহাবীদের কবর দু'টি 'পবিত্র সমাধি' নামে আজও পরিচিত।
২| ১৩ ই মে, ২০২২ বিকাল ৫:৫৪
সোনাগাজী বলেছেন:
ইসলামের শুরুতে ও পরে অনেক আরব পুর্বদিকে ও উত্তর পুর্বদিকে ( উজবেকিস্তান,পশ্চিম চীন ), ইহার কারণ কি কি?
৩| ১৩ ই মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:০০
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: পৃথিবীর প্রাচীনতম মসজিদগুলির মধ্যে অন্যতমন একটি আছে চীনে।
৪| ১৩ ই মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪৮
শাহ আজিজ বলেছেন: বেইজিং শহরের পশ্চিম দক্ষিন কোনে কাউ ষ্ট্রীটের বা নিউ জিয়ে ষ্ট্রীটের মসজিদ মোহাম্মাদ সাঃ এর সময়েই সংগঠিত করেছিলেন তার দূর সম্পর্কের চাচা । ওখানে তার কবর আছে । ক্যান্টন শহরে বিশাল গোরস্তানের মাঝে আরেক মসজিদ তৈরি করেছিলেন আবু তালহা , রাসুলের সাহাবি । নিংশিয়া হুই স্বায়ত্তশাসিত এলাকায় মুসলিমদের বাস । এদেরকেই আরব রক্তের ধারা বলে স্বীকার করা হয় । বাকি জায়গাগুলতে যত আরব এসেছে কেই বংশ রক্ষা করেননি । এই বিষয়টা আমার কাছে অদ্ভুত মনে হয় । যাই হোক ডজন ডজন আরবিয় এসেছিলেন চীনে এবং তারা এতই ডেডিকেটেড ছিলেন যে দেশে ফেরেননি বরং চীনের মাটিতে ঘুমিয়ে আছেন ।
৫| ১৩ ই মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২০
জ্যাকেল বলেছেন: তারা ধন্য! ইসলামের প্রকৃত বাণী পৌঁছে দিতে পেরেছিলেন। আল্লাহ তাদের আরো উত্তম অবস্থায় নিয়ে যাক, কামনা করছি।
৬| ১৩ ই মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩৩
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: তাদের আল্লাহ সুবা হানা তালা জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন। আমীন।
৭| ১৩ ই মে, ২০২২ রাত ১০:০১
বিজন রয় বলেছেন: জানতাম না, আজ জানলাম।
৮| ১৩ ই মে, ২০২২ রাত ১০:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: সা কে জু এবং ঊ কো শুন, এই দুজন সম্পর্কে আরো বিস্তারিত কিভাবে জানা যাবে?
৯| ১৪ ই মে, ২০২২ সকাল ৮:২৪
জুল ভার্ন বলেছেন: জেনে ভালো লাগলো।
১০| ১৭ ই মে, ২০২২ রাত ১২:১৯
মোস্তাফিজুর রহমান জাকির বলেছেন: সাহাবীদের অসীম ত্যাগের ফল আজকের ইসলাম । আমরা হাতের কাছে পেয়ে ও তার মর্ম অনুধাবন করতে পারলাম না । সাহাবীদের অসীম ধৈর্য , মানুষের জন্য ত্যাগ , জন্ম ভুমি ত্যাগ , ভালবাসা , তাদের সততা দেখে ও অসংখ্য মানুষ ইসলামে দীক্ষিত হয়েছে । আর আমি অধম ফজরের নামাজে ও যেতে পারি না ঘুম ত্যাগ করে ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই মে, ২০২২ বিকাল ৪:৫৬
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: জানা হলো