নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি লেখালিখি করি, মনের মাধুরী মিশিয়ে
পশ্চিমা দেশের মানুষগুলো একটু কেমন যেন! তারা সারা পৃথিবীর মানুষকে অশান্তিতে রাখে। এই দেশ দখল করে তো ঐ দেশে বোম মারে, অথচ, নিজ দেশের মানুষকে তারা মাথায় তুলে রাখে। এটা কেন! অশান্তিতে রাখলে সবাইকেই রাখার কথা। নিজের দেশের মানুষের প্রতি তাদের এতো টান কেন!
আমার সাড়ে চার বছরের পশ্চিমা জীবনে কোন ইউরোপীয়কে রাস্তায় থুথু ফেলতে দেখিনি! এটা কেন! আমাদের দেশের মানুষের মতো কি তাদের মুখে থুথু জমে না? অবশ্যই জমে! থুথু জমলে 'থুঃ' করে রাস্তায় ফেললে কি এমনটা হোয়! অথচ, পানের পিক আর পেচ্ছাব করা তো দূরে থাক, তাদেরকে কখনো থুথু রাস্তায় ফেলতে দেখি নাই। বড়ই আজিব! তাই না!
পশ্চিমা দেশের প্রধানমন্ত্রী বা বড় কোন মন্ত্রীদের প্রায়ই পাতাল রেলে চড়তে দেখা যায়। এজন্যে, সাধারণ মানুষদের কখনো দূর্ভোগ পোহাতে হোয় না! এটা তাঁরা কেন করেন! টাকা-পয়সার কোন অভাব আছে বলে তো মনে হোয় না! আমাদের দেশের কোন মন্ত্রীকে সাধারণ জন-পরিবহনে চড়তে দেখি নাই! শুনেছিলাম, এক সময়ের শিক্ষামন্ত্রী নাহিদ সাহেব সি,এন,জি চড়তেন। তবে, বাসে চড়ে জনমানুষের সাথে মিশে যেতে পেরেছিলেন কি না জানি না।
পশ্চিমা দেশের সরু রাস্তাতেও দোতলা বাস নিমিষে ঢুকে পরে, রাস্তার পথচারীদের কোন কিছু হোয় না, জ্যাম লাগা তো দূরে থাক! এই ড্রাইভাররা কি ধাতুতে গড়া আমার এখনও জানা হোয় নাই!
জীবনটাই না জেনে পার করে দিলাম রে!
০৫ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১:৩৮
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
হু্ম! চিন্তার বিষয়!
ধন্যবাদ নিরন্তর।
২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ২:০৭
সোবুজ বলেছেন: এই যে অতবড় দালানটা নাই হয়ে গেল,এটা কারা করেছিল বলে আপনার ধারনা।যেখান থেকে সমস্যার শুরু।
০৫ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ২:১১
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
পশ্চিমা দেশের কেউ কি করেছিলো? মনে হয় না!
ধন্যবাদ।
৩| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২২ ভোর ৫:০৫
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
পশ্চিমে জীবনযাত্রার মান ও ভাবনা অনেক উপরে চলে গেছে।
৪| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৯:৩৪
বিটপি বলেছেন: পশ্চিমের কোন দেশ মানুষের ভারে ভারাক্রান্ত নয়। আমাদের দেশে পশ্চিমের মত আদব কায়দা আশা করা ঠিক না।
৫| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৯:৩৮
গফুর মিয়া১৯১ বলেছেন: বাংলার রাজনীতিবিদরা আমাদের মনে করে খোয়ারে রাখা জানোয়ায়ার। বাংলার রাজনীতিবিদেরা এখন কাজ হলো হাল্কা খেয়ে মল ত্যাগ করাই।
৬| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:১১
শার্দূল ২২ বলেছেন: আমাদের একটা সমস্যা কিছু হলেই পশ্চিমের উদাহারণ। পশ্চিমের মত আমরা এত ঢং করিনা, পশ্চিমে শুধু আছে রেড সিগন্যালে দাড়ানো আর গ্রিন সিগন্যালে চলতে থাকা, ময়লার যায়গায় ময়লা ফেলা শৌচাগার মেনটেইন করা। তাদের ডাষ্টবিন আছে হাজার হাজারে শৌচাগার আছে কাতারে কাতারে। এই দেশেও প্রশাসনিক গাড়ি উলটো পথে চলে এবং আমরা সাইড দেই তাদের হুইসাল শুনে। পিছে প্রশাসনের গাড়ির অথবা এম্বুলেন্সের সাউন্ড শুনলে আমরা প্রয়োজনে আস্ত গাড়ি রাস্তা থেকে নামিয়ে দেই নিচে। প্রশস্ত রাস্তা এবং ৩০০ বছরে ধরে গুছিয়ে আসা দেশ। সবকিছু দেখটে চোখ জুড়ালেও অন্য দেশ জাতি নিয়ে তাদের পরিকল্পনা পৃথিবী ডাষ্টবিন আর শৌচাগার বানিয়ে ফেলছে।
আমাদের সীমাবদ্ধতায় আমরা যতটা ধর্য্যশীল সেখান থেকে পশ্চিমাদের শেখার অনেক কিছুই আছে। আত্নসমালোচনা ভালো কিন্তু আত্ন পচন অতিরিক্ত।
(বানান ভুলে গেছি অনেক)
৭| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: পশ্চিমাদের সাথে মেশার সুযোগ পাইনি। তবে বই পড়ে তাদের সম্পর্কে জেনেছি।
আমি জেনেছি বাংলাদেশের মানুষদের। যতই জানছি ততই চমকাচ্ছি।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১:২২
সোনাগাজী বলেছেন:
পশ্চিমে যা করা হয়, তা মানুষের কথা ভেবেই করা হয়।
পুর্বে মানুষকে গণনায় নেয়া হয় না, তাই সমস্যা অনেক কম।