নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি লেখালিখি করি, মনের মাধুরী মিশিয়ে
মহানবী হযরত মুহাম্মদ মুস্তফা (সা)-এর মেরাজের ঘটনার কথা মনে আছে? হযরতের আল্লাহর সাথে দেখা হওয়ার বিষয়টি অনেকের কাছে অবিশ্বাস্য মনে হয়েছিলো। তখন, কিছু মানুষ ইসলাম ছেড়ে দূরে সরে গিয়েছিলো। এসবের বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা কি আপনি দিতে পারবেন?
মহানবী(সা)-এর আঙ্গুলের নির্দেশে চাঁদ দ্বিখণ্ডিত হয়ে গিয়েছিলো। এটা আমি বিশ্বাস করি। আপনি করেন কি? আপনাদের বিজ্ঞান করে কি?
হযরত উমর (রা)-এর চিঠি শুকিয়ে যাওয়া নীল নদীতে পানি নিয়ে এসেছিলো। এটা আপনি বিশ্বাস করতে নাও পারেন। কিন্তু, আমি পারি।
হযরত বড় পীর (রাঃ )-এর মৃতকে জীবিত করার কাহিনী আপনার বিজ্ঞান বিশ্বাস করতে নাও পারে।
হযরত ঈসা (আঃ )-এর কুষ্ঠ রোগীকে ভালো করে দেওয়ার বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা আপনার কাছে আছে কি? আপনার এবং আপনার বিজ্ঞানের কাছে হযরত শাহ পরানের জালালী কবুতরকে জীবিত করে দেওয়ার ঘটনা, শাহ জালালের পানিতে জায়নামাজ বিছিয়ে নদী পার হওয়ার ঘটনাগুলোর কোন ব্যাখ্যা বা মূল্য নেই।
অথচ, এগুলো আমি শুনেই বিশ্বাস করে ফেলেছি। আর, আপনি এখনও বিশ্বাস আর অবিশ্বাসের দোলাচলে রয়ে গিয়েছেন। কারণ, আপনার কাছের এবং পরিবারের মানুষকে আপনি বিশ্বাস করেন না। কিন্তু, আমি করি। এখানেই আমার-আপনার মাঝে পার্থক্য।
২১ শে মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪৪
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
হা হয় না। কেন? বিবি মরিয়মের ঘটনা আপনার কাছে বিশ্বাস হয় না?
২| ২১ শে মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
জাতির মাঝে যারা পড়ালেখার সুযোগ পাননি, তারা আপনাদেরমতো শিক্ষিতদের সাহায্য সমাজে ভালো করার কথা, আপনি তাদের জন্য সাহায্য না হয়ে বোঝা হয়ে গেছেন।
২১ শে মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৭
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
চিন্তার ভিত্তিটা সবার আগে। সেটার উপর বেইজ করেই শিক্ষা/অশিক্ষা।
গুড়ি কতটা শক্ত সেটার উপর ভিত্তি করেই একটি বটগাছ তার ডালা-পালা মেলে।
আমি আমার ভিত্তিটাকে একভাবে মজবুত করেছি। আপনি হয়তো অন্য রকম ভাবে করেছেন।
আমার চিন্তার ধারটা তাই আপনার কাছে অচেনা মনে হতেই পারে।
ধন্যবাদ।
৩| ২১ শে মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪৬
মোহাম্মদ রিদওয়ান আল হাসান বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন,ভাইয়া।
২১ শে মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৭
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
অনেক অনেক ধন্যবাদ।
শুভেচ্ছা নিরন্তর।
৪| ২১ শে মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
নবী (স: ) জীবিত থাকাকালে কোন বেদুইন মেয়ের বিনা-স্বামীতে বাচ্চা হলে, নবী(স: ) কি উহাকে আল্লাহের কাজ মনে করতেন, নাকি মেয়েকে শাস্তি দিতেন?
২১ শে মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৯
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
আপনি 'ধারণা'-র উপর ভিত্তি করে আমার উত্তর চাইছেন?
আমি বলি, ধারণা অমূলকও হতে পারে।
ধন্যবাদ।
৫| ২১ শে মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫২
চাঁদগাজী বলেছেন:
মুসলিম দেশের মাঝে, আপনার মতো বিশ্বাসীদের সংখ্যা ইয়েমেনে সবচেয়ে বেশী; আমি ইয়েমেনী কম্যুনিটির কিছু লোকের সাথে পরিচিত।
২১ শে মার্চ, ২০২১ রাত ৮:০১
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
ধন্যবাদ। আপনাকে একদিন বলেছিলাম, আপনি ইকোনমিক থিওরীতে কাঁচা।
আজকে আবার প্রমাণ করছেন!?
বলবো কোথায় ভুল করেছেন?
শুভেচ্ছা।
৬| ২১ শে মার্চ, ২০২১ রাত ৮:২৯
নতুন বলেছেন: আপনি বিশ্বাস করেন কোন সমস্যা নাই।
কিন্তু যখন সত্য বলে দাবি করবেন তখন সেটা যে সত্য তার প্রমান দেওয়ার কাজ আপনার।
যখন কোন কিছুর প্রমান দিতে পারবেন না সেটা সত্য দাবি করতে পারবেন না। শুধুই বিশ্বাস করতে পারবেন।
এখন আধুনিক যুগে হাতের সামনে প্রমান আছে , তাও যদি অন্ধের মতন বিশ্বাসই করতে চান তবে তো কিছুই বলার নাই।
২১ শে মার্চ, ২০২১ রাত ৮:৩৪
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
আপনি কি সব সময়ই হাস্যকর কথা বলেন?
ধন্যবাদ।
৭| ২১ শে মার্চ, ২০২১ রাত ৮:৩৭
মেঘশুভ্রনীল বলেছেন: মহানবী (সাঃ) এর মিরাজের ঘটনাটি ইসলামের অন্যতম একটি মূল ঘটনা। কোরআন শরিফ বা হাদিসে অনেকবার মিরাজের উল্লেখ রয়েছে। প্রচলিত জ্ঞানে এর বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা দেয়াটা দুষ্কর, আমার মনে হয় যে কারো জন্যেই। মিরাজের বিষয়টি আমি বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা ছাড়াই বিশ্বাস করি, বাকিগুলো কখনো শুনিনি। তবে আমার ক্ষুদ্রজ্ঞানে মনে হয়, নবী রাসুলদেরকে আল্লাহ বিশেষ আসাইনমেন্ট দিয়ে পাঠিয়েছেন, সাথে করে বিশেষ কিছু মোজেজা বা মিরাকল দিয়ে থাকতেই পারেন। এখন আর কোন নবী রাসুল আসার সম্ভাবনা নাই, বা তখনকার নির্ভরযোগ্য তেমন কোন সূত্র নাই, তাই এটার ক্রস-চেক করার আর উপায় নাই, বিশ্বাস বা অবিশ্বাসের মধ্যেই থাকতে হবে মনে হয়।
তবে আপনার সর্বশেষ মন্তব্যের সাথে আমি একমত না, শিক্ষার অন্যতম উদ্দেশ্য হওয়া উচিত ভ্যালিডিটি বা যৌক্তিকতা যাচাই করার মত জ্ঞান তৈরি হওয়াটা। অন্ধ বিশ্বাস সবসময়-ই গোঁড়ামি ও বিপদ ডেকে আনে। দুঃখের বিষয় আমাদের সংস্কৃতিতে প্রশ্ন করার বিষয়টিকে নেতিবাচকভাবে দেখা হয়, অথচ প্রশ্ন করা জ্ঞানের একটা মূল ভিত্তি। আপনি বড় পীর/ শাহ জালাল/ শাহ পরান (রা) এর মৃতকে প্রাণ দেবার ক্ষমতার কথা বলেছেন, আমার মাথায় প্রথমেই প্রশ্ন আসলো উনাদের অবস্থান নবী রাসুলদের কাতারে না, মৃতকে প্রাণ দেবার মতো ঐশ্বরিক একটা ক্ষমতা যেটা কোন নবী রাসুল পেয়েছেন বলে আমার জানা নেই, সেটা উনাদের থাকাটা যৌক্তিক হতে পারে কিনা। আপনার কি মনে হয়?
২১ শে মার্চ, ২০২১ রাত ৯:০৭
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
প্রথমেই, আপনার সুন্দর গঠনমূলক মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ। আমার উত্তরগুলো ধাপে ধাপে বলছি-
১) আপনি নবী-রাসূলের ঘটনাগুলো বিশ্বাস করেছেন কোনরুপ 'ক্রস-চেক' না করেই। কেন? এই বিশ্বাসটা কিভাবে জন্মালো?
২) নবী-রাসূলের অলৌকিক ঘটনাকে মুজেজা বলে। আর, তাঁদের পরবর্তী ওলী-আউলিয়াদের অলৌকিক ঘটনাকে কারামত বলে। এই পার্থক্য কেন?
৩) নবী-রাসূলের ঘটনাকে ক্রস-চেক না করে বিশ্বাস করতে পারলে, ওলীদের কারামতকে কেন ক্রস-চেক করতে হবে?
৪) কুরাআনে বর্ণিত এক নবী'র মৃত পাখীকে জীবিত করার ঘটনাটা আপনার কাছে কি মনে হয়?
শুভেচ্ছা নিরন্তর।
৮| ২১ শে মার্চ, ২০২১ রাত ৮:৪৪
অধীতি বলেছেন: নতুনের সাথে আমি একমত।
আমি নিজেও এগুলো বিশ্বাস করি কিন্তু এটা নিয়ে তর্কে যাইনা। কারন ইসলামিক দলগুলোর ভেতরেও সুফিবাদ নিয়ে বিরোধ আছে।
২৫ শে মার্চ, ২০২১ বিকাল ৪:৪৯
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
আমি তো ইসলামী ডলের মাঝে তাসাউফ নিয়ে কোন বিভেদ দেখি নাই!!!
আপনার জানার থাকলে উদাহরণ দিতে পারেন।
ধন্যবাদ।
৯| ২১ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১০:১২
মেঘশুভ্রনীল বলেছেন: প্রতিউত্তরের জন্যে ধন্যবাদ, শাইয়্যান। আপনার নামটি খুব সুন্দর।
১) আপনি নবী-রাসূলের ঘটনাগুলো বিশ্বাস করেছেন কোনরুপ 'ক্রস-চেক' না করেই। কেন? এই বিশ্বাসটা কিভাবে জন্মালো?
আমি শুধুমাত্র মিরাজের ঘটনার কথা বলেছি, এবং সেটা কোনরূপ 'ক্রস-চেক' না করে নয়। কোরআন শরিফের ও দলিল ভিত্তিক হাদিসের বিভিন্ন জায়গায় এর উল্লেখ এসেছে। তবে প্রচলিত জ্ঞানে এর বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা দেয়াটা মনে হয় না সম্ভব।
২) নবী-রাসূলের অলৌকিক ঘটনাকে মুজেজা বলে। আর, তাঁদের পরবর্তী ওলী-আউলিয়াদের অলৌকিক ঘটনাকে কারামত বলে। এই পার্থক্য কেন?
৩) নবী-রাসূলের ঘটনাকে ক্রস-চেক না করে বিশ্বাস করতে পারলে, ওলীদের কারামতকে কেন ক্রস-চেক করতে হবে?
২ ও ৩ এর বিষয়ে আমার বিশেষ কিছু বলার নেই বা জানা নেই। ঘটনা সত্য বা মিথ্যা কিনা আমি জানিনা, তাই বিশ্বাস অবিশ্বাসের প্রশ্ন আসছে না। ওলীদের কারামত ইসলামের কোন ফান্ডামেন্টাল বিষয় না, তাই এখানে অতটা সময় দিতে আমি রাজি না। ৩ নং এর বিষয়ে আমার দ্বিমত আছে, প্রথমত নবী-রাসূল ও ওলী-আউলিয়া দুটি ভিন্ন চলক বা ভ্যারিয়েবল (একই জিনিষ না বা কখনই সমান না)। সুতরাং যে যুক্তি নবী-রাসূলের ক্ষেত্রে ধর্তব্য, সেটি ওলী-আউলিয়াদের ক্ষেত্রে একইভাবে ধর্তব্য
হতে হবে সেটা যৌক্তিক না। নবী-রাসূল= X এবং ওলী-আউলিয়া=Y হলে, X ≠ Y, তাই X এর জন্যে আপনি যে যুক্তি তা স্বাভাবিকভাবেই Y এর জন্যে প্রযোজ্য হবার বাধ্যবাধকতা থাকবে না।
৪) কুরাআনে বর্ণিত এক নবী'র মৃত পাখীকে জীবিত করার ঘটনাটা আপনার কাছে কি মনে হয়?
এ বিষয়ে আমার জানা নেই। আপনার জানা থাকলে আমাকে বলতে পারেন, আমি পড়ে দেখতে পারি।
২৫ শে মার্চ, ২০২১ বিকাল ৪:৫৮
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
আবারো ধন্যবাদ আপনাকে। আমার নামের অর্থ 'উপহারসমূহ'।
১) মেরাজের ঘটনা শুধু নয়, অন্যান্য অলৌকিক ঘটনা-ও বিজ্ঞান দিয়ে দেওয়া সম্ভব কি? সম্ভব নয় বলেই মিনে করি। বিজ্ঞানের কাজ হয়তো সেটা নয়।
২/৩) নবী-রাসূল-ওলী-আউলিয়ারা সবাই-ই ইসলামের প্রচারক। তাই, 'এক্স' ধরতে হবে তাঁদের সবাইকে। যদিও, সম্মানের দিক দিয়ে তাঁরা ভিন্ন শ্রেণীর ভিন্ন।
৪) সুরা বাকারাহ'র ২৬০ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে-
"যখন ইবরাহীম বলল, হে আমার প্রতিপালক আপনি কিভাবে মৃতদের জীবিত করবেন তা আমাকে দেখিয়ে দিন। এর উত্তরে শুনল, তুমি কি বিশ্বাস কর না? উত্তরে তিনি বললেন নিশ্চয়ই (বিশ্বাস করি) কিন্তু আমি আমার মনকে প্রশান্ত করার জন্য তা দেখতে চাই। এরপর আল্লাহ বললেন, চারটি পাখি নাও এবং তাদের গোশত কেটে টুকরো টুকরো করে মিশিয়ে ফেল এরপর প্রত্যেক পাহাড়ের ওপর ওদের এক এক খণ্ড রেখে তাদের নাম ধরে ডাক, তারা তোমার কাছে দৌড়ে আসবে। জেনে রাখ যে, আল্লাহ অতুলনীয় শক্তির অধিকারী ও বিজ্ঞানময়।" (২:২৬০)
আশা করি, আমার উত্তর আপনি বুঝতে পেরেছেন।
শুভেচ্ছা নিরন্তর।
১০| ২১ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১০:১২
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: জ্ঞানের কথা মুমিনদের কাছে হাস্যকর মনে হয়।আজগুবি কথা তাদের কাছে জ্ঞানের কথা মনে হয়।তারা জ্ঞানের কথা আর আজগুবি কথার পার্থ্যকই বোঝে না।সাঈদীকে চাঁদে দেখা গেছে এটি হল তাদের কাছে শ্রেষ্ট জ্ঞানের কথা।
১১| ২১ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১০:৫৬
নেওয়াজ আলি বলেছেন: ইসলাম নিয়ে লিখলে লেখার পক্ষে জোরালো ও সত্য যুক্তি দিয়ে লিখবেন। ঘটনাগুলি কিভাবে সত্য তুলে ধরেননি আপনি
১২| ২১ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১১:৫৯
রাজীব নুর বলেছেন: অলৌকিক নয়। এগুলোকে রুপকথা বলে। আলিফ লায়লা টাইপ।
১৩| ২২ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১২:১৬
সোনালি কাবিন বলেছেন: কোনরূপ যুক্তি না দিয়ে এভাবে লেখা ছেড়ে দেবার মধ্য দিয়ে আপনার মত লোকেরাই কিছু লোকের অবিশ্বাসী হবার চারণভূমি তৈরি করছেন।
১৪| ২২ শে মার্চ, ২০২১ সকাল ৮:৫১
নয়া পাঠক বলেছেন: আমরা এখনও এমন কোন বিশেষ জ্ঞান আহরণ করতে পারিনি যা দিয়ে এত্ত এত্ত অলৌকিক বিষয়গুলিকে ব্যাখ্যা করতে পারি বা বিশ্লেষণ করে সঠিক বা সত্য বলে প্রমাণ করতে পারি। আমরা অনেকেই বড়াই করি, যে আমিই পৃথিবীর সবচেয়ে বড় পন্ডিত, আমার বিজ্ঞান যা প্রমাণ করতে পারে না, তা মিথ্যা বা বানোয়াট বলে মনে করে।
আপনার সাথে আমি পুরোপুরি সহমত পোষণ করছি। তাতে অনেক আঁতেল আমাকে যাই বলুক না কেন। যে নিজে অজ্ঞ সে পৃথিবীর সবাইকেই নিজের মতই মনে করবে এটাই তো স্বাভাবিক।
১৫| ২২ শে মার্চ, ২০২১ সকাল ৯:৪৩
সোনালি কাবিন বলেছেন: হিন্দু ঘরে জন্মাইলে হিন্দু ধর্মের রূপকথা বিনা সন্দেহে বিশ্বাস করতেন নিশ্চয়ই (যার জন্য প্রযোজ্য)
১৬| ২২ শে মার্চ, ২০২১ সকাল ১১:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: মাছের পেট থেকে উদ্ধার। সোলায়মানের জাদুর লাঠি এইসব আমার পক্ষে বিশ্বাস করা সম্ভব না।
১৭| ২২ শে মার্চ, ২০২১ দুপুর ১২:৩৮
আহলান বলেছেন: ঈমানে মুফাসসাল :
امنت بالله وملئكته وكتبه ورسله واليوم الاخر والقدر خيره وشره من الله تعالى والبعث بعد الموت
উচ্চারণঃ- আমানতু বিল্লাহি ওয়ামালাইকাতিহী ও কুতুবিহী ওয়াল ইয়াওমিল আখিরী ওয়াল ক্বাদরী খইরিহী ওয়া শাররিহী মিনাল্লাহি তা'আলা ওয়াল বা'ছি বা'দাল মাউত।
অর্থঃ- প্রথমত-আমি ঈমান আনলাম আল্লাহ তা'আলার উপর
দ্বিতীয়ত- ঈমান আনলাম তাঁর ফেরেশতারগণের উপর
তৃতীয়ত- ঈমান আনলাম তাঁর কিতাব সমূহের উপর
চতুর্থত- ঈমান আনলাম তাঁর রাসূলগণের উপর
পঞ্চমত- ঈমান আনলাম আখিরাতের উপর
ষষ্ঠত- ঈমান আনলাম তাক্বদীরের উপর
সপ্তমত- ঈমান আনলাম মৃত্যুর পর পুনরায় জীবিত হওয়ার উপর।
উপরোক্ত কলেমা অনুযায়ী উক্ত ৭ বিষয়ে বিশ্বাস স্থাপন করতে যদি কারোর বিজ্ঞানের উপর ভরসা করতে হয়, তবে তার জন্যে আফসোস ছাড়া আর কিছু করার নাই।
১৮| ২২ শে মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:০৭
এমেরিকা বলেছেন: নিজের কল্লা নিজে কেটে বেগানা নারীর শরীর হতে দৃষ্টি অন্যদিকে সরানো। কল্লা ছাড়াই যুদ্ধ করতে করতে শহীদ হয়ে যাওয়া - এ ধরণের বুজরুকি ঘটনার মধ্যে যত অলৌকিকত্বই থাকুক না কেন - আমি বিশ্বাস করিনা। পদ্মাবতী সিনেমায় এরকম দৃশ্য দেশে আমি পাঁচ মিনিট হেসেছিলাম।
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার শহহরে/গ্রামে পুরুষের সহিত ভালোবাসা ব্যতিত, রাত কাটানো ব্যতিত মেয়েরা মা হয়?