নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আওয়ামী লীগের লগি-বৈঠার তাণ্ডবের ১৮ বছর আজ। খোদ দলীয় প্রধান শেখ হাসিনা নেতাকর্মীদের সমাবেশে লগি-বৈঠা নিয়ে আসার নির্দেশ দেন। ২০০৬ সালের এই দিনে রাজধানীর বায়তুল মোকাররম এলাকায় প্রকাশ্য দিবালোকে লগি বৈঠা দিয়ে সাপ মারার মতো পিটিয়ে জামায়াত-শিবিরের ৬ নেতাকর্মীকে নৃশংসভাবে হত্যা করে দলটির নেতাকর্মীরা।
শুধু তাই নয়, মৃত্যু নিশ্চিত হওয়ার পর লাশের ওপর নৃত্য করে তারা- যা সভ্য দুনিয়ায় অকল্পনীয়। খুনি হসিনার নির্দেশে. হাজী সেলিম , অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন, আওয়ামী লীগ নেতা, ডা. এইচবিএম ইকবাল এর, নেতৃত্বে. এই পৈশাচিক হামলা চলে. স্বাভাবিক কারণেই তখন ওই ঘটনায় নিন্দার ঝড় উঠেছিল দেশে-বিদেশে।
ওই ঘটনায় মামলা হলেও ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে মামলা প্রত্যাহার হয়। একদলীয় সন্ত্রাসী শাসন কায়েমের গভীর ষড়যন্ত্র ছিলো সেদিনের লগি-বৈঠা আন্দোলন। ২৮ অক্টোবরের পৈশাচিকতা ছিল নজীরবিহীন। যারা এরসঙ্গে জড়িত তাদের বিচার অবশ্যই হওয়া উচিত। এর বিচার না হওয়া পর্যন্ত জাতি কলংক মুক্ত হবে না।
লাশ নিয়ে রাজনীতি:
সেদিন আওয়ামী হায়েনারা জামায়াত কর্মী হাবিবুর রহমানকে পৈশাচিক কায়দায় হত্যা করেই ক্ষান্ত হয়নি লাশটি টেনে হিঁচড়ে নিয়ে যেতে চেয়েছিল গুম করার জন্য। কিন্তু পুলিশের সহায়তায় যখন লাশটি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হলো সেখানেও চলতে থাকে আওয়ামীলীগ নেতা হাজী সেলিম বাহিনীর লাশ দখলের খেলা। তারা নকল বাবা মা সাজিয়ে নিয়ে যেতে চেয়েছিল লাশটি। পরবর্তীতে এ কারসাজি ধরা পড়ায় নকল বাবা মা সটকে পড়ে। এখানেই শেষ নয়। আওয়ামী লীগ হাবিবুর রহমানকে নিজেদের কর্মী দাবী করে তার লাশের ছবি ব্যবহার করে পোস্টারও ছেপেছিল। লাশ নিয়ে রাজনীতি এর চেয়ে জঘন্য নমুনা আর কী হতে পারে?
আওয়ামী সন্ত্রাসীরা সেদিন পরিকল্পিতভাবে এই হত্যাকান্ড চালায়।
6dcf77a_xlarge.jpg]
আওয়ামী হায়েনার দল একজন জামাত কর্মীকে ঘিরে ধরে পিটিয়ে হত্যা করতেছে। মৃত্যু নিশ্চিত হওয়ার পর লগি-বৈঠা দিয়ে খুচিয়ে দেখে তারা।
২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৫:০১
নতুন বলেছেন: আ. লীগের লগি-বৈঠা সন্ত্রাসী তাণ্ডবের ১৮ বছর আজ। কতিপয় হিন্দু ব্যক্তি সেদিন আওয়ামীদের সাথে লাশের উপর নৃত্য করেছিল ।
হত্যাকারী যেই দলেরই হোক তারা হত্যা কারী।
কিন্তু সেখানে হিন্দু ব্যক্তি লাশের উপরে নৃত্য করেছিলো সেটা কিভাবে বুঝতে পারলেন?
জামাতীরা কবে থেকে মানুষের ুুুুন ু চেক করা শুরু করলো?
ধর্ম বিদ্বেষ ছড়ানো বন্ধ করুন। যারা হত্যা করেছিলো তাদের মাঝে মুসলমান নাম ধারীও ছিলো, তাদের ব্যাপারে কিছু বলুন।
২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৮
তানভির জুমার বলেছেন: মামলার এজহার থেকেই তথ্য পাওয়া যায়। নৃত্য করাদের মধ্যে একজন ছিল হিন্দু।
৩| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৯
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: মামলার এজহার থেকেই তথ্য পাওয়া যায়। নৃত্য করাদের মধ্যে একজন ছিল হিন্দু।
কেউ নৃত্য করে থাকলে তার নাম আসার কথা। ধর্ম পরিচয় প্রধান বিষয় না। ধর্ম পরিচয় যারা প্রচার করে তারা ধর্মের নামে ঝামেলা করতে চায়।
এখন যারা হত্যা করেছে তাদের মাঝে মুসলমান আছে কি না? তাহলে আপনি কেন বললেন না, ১০ জন মুসলমান ১ জামাতের কর্মী হত্যা করেছে ১ জন হিন্দু লাসের উপরে নৃত্য করেছে।
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৪:০৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: কয়েকটা ছাগল এই ব্লগটাকে নষ্ট করছে এরাও আম্লিগ ফেসিবাদের দোসর।