নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তানভির জুমার

সব সময় সব জায়গায় সত্য এবং ন্যায়ের পক্ষে।

তানভির জুমার › বিস্তারিত পোস্টঃ

জীবন দেয় ইসলামী জনতা- আর ফল খায় বাম- নাস্তিক- সেক্যুলার -লালনবাদী-মাজারপন্ত্রীরা।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৪২

জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড নতুন সংস্কার কমিটি করেছে। পোস্টে ছবি দেওয়া আছে। এই কমিটিতে একজনও ইসলামপন্থী নেই। সেকুলার আর বামরা মিলে ঠিক করবে আপনার সন্তান কী পড়বে! এখানে কিছু ইসলামপন্থী শিক্ষাবিদ এবং দু'একজন আলেম থাকা জরুরি ছিলো না?। রক্ত দেয় ইসলামপছন্দ জনতা, ফল খায় রাম বাম ও মহফুজ-মজহাররা।


সংবিধান সংশোধন কমিটির প্রধান হচ্ছে বদিউল আলম মজুমদার। এই মালটা একখান মূল্যবান কথা কইছেন! ঘরোয়া আলোচনায় কইছেন নতুন সংবিধান রচনা করে গণভোটে দিলে তাদের ধর্ম নিরপেক্ষতা রাখা সম্ভব হবে না। সুতরাং জনগণের অভিমতের ভয়ে গণভোট দেওয়া থেকে বিরত থাকার পক্ষে তিনি। এবার বুঝে নিন কোন তরিকার লোক বসানো হয়েছে নির্বাচন কমিশন সংস্কারের সুপারিশের জন্য।
সর্বদাই দেশের সংখ্যা গরীষ্ঠ মানুষের বিরুদ্ধে এদের অবস্থা।




এই ছবিটি শহীদ আনাসকে নিয়ে। যেই ক্লাস টেনের ছেলেটা বাবা মাকে চিঠি লিখে বিদায় নিয়ে গিয়ে চানখারপুলে পাচ আগষ্ট শহীদ হয়। আনাসের বাবা মায়ের সাথে কথা বলেছি। আনাসের কাছে এই মোবাইলটা ছিলো, খুব ছোট আঙ্গুলের সাইজের একটা চাইনিজ মোবাইল। কোন সিম ছিলোনা। সিম কেনার পয়সা ছিলোনা। মোবাইলে সে কিছু গুরুত্বপূর্ণ নাম্বার সেইভ করে রাখতো। এই মোবাইল থেকে আনাসের বাবার নাম্বার পেয়ে ফোন করে কেউ। নয়তো বেওয়ারিশ হিসেবে কোথাও দাফন হতো আনাসের। বুক পকেটে ছিলো আল্লাহর নাম লেখা এই বোর্ডটা। আনাসের অমিত সাহস এসেছিলো ওই কার্ডটা থেকেই। আনাসের এই মহাকাব্যিক জীবন নিয়ে আমি লিখবো আমার ২৪ এর ইতিহাস। আনাস হবে প্রোটাগনিস্ট। অনেক কাজ করতে হবে এই বিপ্লবের কালচারাল বয়ান তৈরিতে।

মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:২৮

আদিবাসী শামুক বলেছেন: মাদ্রাসায় প্রচুর ইসলাম পাবেন। সন্তান্দের ঐখানে পড়ান।

২| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:২৯

আদিবাসী শামুক বলেছেন: ফল পায় মাজারপন্থিরা, তাই না? মাজার ভাংছে কারা? আপনি কয়টা মাজার ভাংতে গেছিলেন?

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৪৩

তানভির জুমার বলেছেন: ৯০% মুসলমানদের দেশে ৫০-৬০ জন নাস্তিক-বাম- আর লালনবাদীরা আমাদের সন্তানদের পাঠ্য বই কেমন হবে সেটা ঠিক করে। মুসলমানদের জন্য এর চেয়ে কষ্টের আর কি আছে।

৩| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:০৫

নতুন বলেছেন: আনাস ধর্ম যুদ্ধ করতে গিয়েছিলো?

সে দেশের জন্যই গিয়েছিলো।

বাংলাদেশে মাদ্রাসা শিক্ষা আছে, সেখানে পুরা ইসলামী শিক্ষা ব্যবস্থা আছে, পুরা শিক্ষা ব্যবস্থাকে মুসলমানী করাতে হবে কেন?

আধুনিক শিক্ষা বাদ দিয়ে ১৪০০ বছর আগের দিকে নিয়ে যেতে হবে দেশকে?

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৩৯

তানভির জুমার বলেছেন: অন্যায়ের বিরোদ্ধে প্রতিবাদ করা এটাও একটা ধর্ম যুদ্ধ। সে দেশের জন্য গিয়েছিল টিকই তবে ইসলামের স্পৃহা নিয়ে। বুইড়া ধামরা নাস্তিক আর বামদের মত ঘরে বসে থাকেনি। পুরা শিক্ষা ইসলামী করতে কেউ বলে নাই। পাঠ্য বইয়ে ইসলামের সাথে সাংঘর্ষিক কিছু থাকতে পার বে না। ৯০% মুসলমানদের দেশে ৫০-৬০ জন নাস্তিক-বাম- আর লালনবাদীরা আমাদের সন্তানদের পাঠ্য বই কেমন হবে সেটা ঠিক করে। মুসলমানদের জন্য এর চেয়ে কষ্টের আর কি আছে।

৪| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৮

আরইউ বলেছেন:



সাধারণ মাইনষের ইসলামের কথা কইতেসেন নাকি ইসলামী খেলাফতের স্বপ্ন দেখা ইসলামের কথা কইতেসেন? তাইলে আলোচনা করতে সুবিধা হইতো। সাধারণ মাইনষের ইসলাম আর, ধরেন, হেফাযতের ধর্ষক মমিনুলের ইসলাম বা হিজুদের ইসলাম বা পাকী বির্যজাত জাশির ইসলামে পার্থক্য আছে। তো, দেশটারে "স্বাধীন" করার আন্দোলনটা স্বৈরাচারমুক্ত হওয়ার জইন্যে ছিল নাকি ইসলামী খেলাফত কায়েমের জইন্যে একটু যদি পরিষ্কার করতেন, বাহে!

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৪২

তানভির জুমার বলেছেন: হাসিনা তো ইন্ডিয়া আর পশ্চিমা খুশি করতে সকাল- বিকাল ইসলাম কুপাই তো। সারা পৃথিবীতে ইসলাম একটাই। আলাদা ইসলাম বলে কিছু নাই। কেউ কেউ নিজের লাভের জন্য ইসলাম কে ব্যবহার করে।

৫| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৯

নদীকান্ত বলেছেন: স্বাধীনতার সুফল বেশি ভোগ করেছে ইসলামিক দলগুলো।

৬| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:৩২

কিরকুট বলেছেন: বিএনপি থেকে পদত্যাগ করে কি শিবিরের জঙ্গী ক্যাডারে ভর্তি হলেন নাকি ।

বিএনপি তে থাকলে সম্মান পেতেন । জামাত গং আপনাকে রাজাকারের ট্যাগ লাগাতে সাহায্য করবে ।

৭| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৪

সোনাগাজী বলেছেন:



ইসলামিক জনতাকে লেবানন পাঠান, লেবানন রক্ষা করুক।

৮| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৯

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: অন্যায়ের বিরোদ্ধে প্রতিবাদ করা এটাও একটা ধর্ম যুদ্ধ। সে দেশের জন্য গিয়েছিল টিকই তবে ইসলামের স্পৃহা নিয়ে। বুইড়া ধামরা নাস্তিক আর বামদের মত ঘরে বসে থাকেনি। পুরা শিক্ষা ইসলামী করতে কেউ বলে নাই। পাঠ্য বইয়ে ইসলামের সাথে সাংঘর্ষিক কিছু থাকতে পার বে না। ৯০% মুসলমানদের দেশে ৫০-৬০ জন নাস্তিক-বাম- আর লালনবাদীরা আমাদের সন্তানদের পাঠ্য বই কেমন হবে সেটা ঠিক করে। মুসলমানদের জন্য এর চেয়ে কষ্টের আর কি আছে।

শেখ হাসিনার সরকারের সৈরতন্ত্রের বিরুদ্ধে যাইতে হইলে ইসলামী চিন্তা লাগে না।

মাদাসা শিক্ষায় পাঠাতে বলুন যাদের এই শিক্ষাব্যাবস্থায় সমস্যা আছে।

আপনাদের মাদ্রাসা শিক্ষায় শিক্ষিতারা দুইদিন আগে মসজিদে যে ধর্মউদ্ধার করলো তাতে বোঝা যায় কত ধামিক দেশে আছে্

৯| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৯

সোনাগাজী বলেছেন:




ড: ইউনুস গেছেন ভিক্ষা করতে ও ঋণ নিতে; এগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে, জাতিকে মাদ্রাসা বন্ধ করতে হবে।

১০| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:০৬

নতুন বলেছেন: ড: ইউনুস গেছেন ভিক্ষা করতে ও ঋণ নিতে; এগুলো থেকে মুক্তি পেতে হলে, জাতিকে মাদ্রাসা বন্ধ করতে হবে।


মাদ্রাসায় বর্তমানে ৯৫% দরিদ্র এবং এতিম পড়াশুনা করে। বাকী ৫% ধমান্ধ যারা তাদের পোলাপাইন হাফেজ বানাইয়া বেহেস্তের চাবী সিকিউর করতে চায় তারা পাঠায়।

সরকার এতিম এবং দরিদ্রদের ছেলে মেয়েদের পড়াশুনার দায়িত্ব নিলে মাদ্রসা পোলাপাইন পাবেনা ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.