নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তানভির জুমার

সব সময় সব জায়গায় সত্য এবং ন্যায়ের পক্ষে।

তানভির জুমার › বিস্তারিত পোস্টঃ

পুলিশের প্রতি মানুষের এত ক্ষোভ কেন?

২৫ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:০৩

২০০৯ সালে হাসিনা ক্ষমতায় আসার পর পুলিশে ৩২ হাজার নিয়োগ দেয়া হয় যার মধ্যে ৮ হাজারই গোপালগঞ্জ জেলা থেকে!
অর্থাৎ মোট পুলিশের ২৫% ই চাকুরী পায় এক গোপালগঞ্জ থেকে আর বাকি চাকুরী ৬৩ জেলা থেকে দেয়া হয় !
হাসিনার অবৈধ ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার অশ্লিল নেশায় গোপালীদের অবৈধ অনুপ্রবেশ আর দাপটে কলঙ্কিত হয় পুলিশ।

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:৫৩

শাহ আজিজ বলেছেন: আমিও জানতাম কিন্তু কোথাও উল্লেখ করিনি অপদস্ত হওয়ার ভয়ে । গোপালিদের মিলিয়নিয়ার কত এখন ?

২| ২৬ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ১:০৪

গোবিন্দলগোবেচারা বলেছেন: পুলিশে নিয়োগের ক্ষেত্রে হাসিনা সরকার যা করেছে তা গল্প উপন্যাস কে হার মানায়।
গোপালগঞ্জের পাশাপাশি প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ সাহেবের কিশোরগঞ্জ জেলা থেকে ও বিপুল পরিমাণ গুন্ডাকে পুলিশে চাকরি দেওয়া হয়। তবে এটিই শেষ কথা না। র-য়ের নির্দেশে র-য়ের দেওয়া তালিকা অনুসারে হিন্দু সম্প্রদায়ের আড়াই হাজার লোককে পুলিশে চাকরি দেওয়া হয়েছে। এদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা এমনকি বাংলাদেশের নাগরিকও না। কি করে এটা সম্ভব? সম্ভব কেননা এনআইডি সার্ভার এখন পর্যন্ত র-য়ের লোকেরাই নিয়ন্ত্রণ করছে । থলের বিড়াল ধীরে ধীরে বের হবে। সাভারে ইপিজেড এলাকায় আন্দোলন , আনসারদের আন্দোলন, হিন্দুদের উপর আক্রমণ , মন্দির ভাঙ্গা -সবই র এবং আওয়ামী লীগের টাকায় হচ্ছে। এই গুন্ডা বাহিনী আরো অনেক কিছুর চক্রান্ত করে চলেছে । বর্তমান সরকারকে সামনের দিনগুলোতে আরো অনেক সংকট এবং ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করতে হবে ।

৩| ২৬ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ২:২০

এম ডি মুসা বলেছেন: আমার বয়স ১২ বছর আমাকে ষড়যন্ত্র মামলা দায়ের করেন এক ঘুষখোর পুলিশ। কিন্তু এর পৃষ্ঠপোষকতা ছিল বিএনপির একজন লোক। তার পালা পোষা লোক। তখন আওয়ামীলীগ সরকার ক্ষমতায় ছিল। তার সিস্টেম ব্যবহার করে এই কাজ করে। তাই আমি বুঝিনি পুলিশ মানুষের সাথে এত জঘন্য আচরণ করতে পারে। আমি কোনো অপরাধ করিনি। এটা ছিল সাজানো নাটক। এতটা জুলুম নির্যাতন স্বীকার হয়েছি। সেদিন শপথ করেছি। কোনদিন পুলিশের চাকরি করার আবেদন করব না।

৪| ২৬ শে আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:৩৩

নতুন নকিব বলেছেন:



গোবিন্দলগোবেচারা বলেছেন: পুলিশে নিয়োগের ক্ষেত্রে হাসিনা সরকার যা করেছে তা গল্প উপন্যাস কে হার মানায়। গোপালগঞ্জের পাশাপাশি প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ সাহেবের কিশোরগঞ্জ জেলা থেকে ও বিপুল পরিমাণ গুন্ডাকে পুলিশে চাকরি দেওয়া হয়। তবে এটিই শেষ কথা না। র-য়ের নির্দেশে র-য়ের দেওয়া তালিকা অনুসারে হিন্দু সম্প্রদায়ের আড়াই হাজার লোককে পুলিশে চাকরি দেওয়া হয়েছে। এদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা এমনকি বাংলাদেশের নাগরিকও না। কি করে এটা সম্ভব? সম্ভব কেননা এনআইডি সার্ভার এখন পর্যন্ত র-য়ের লোকেরাই নিয়ন্ত্রণ করছে । থলের বিড়াল ধীরে ধীরে বের হবে। সাভারে ইপিজেড এলাকায় আন্দোলন , আনসারদের আন্দোলন, হিন্দুদের উপর আক্রমণ , মন্দির ভাঙ্গা -সবই র এবং আওয়ামী লীগের টাকায় হচ্ছে। এই গুন্ডা বাহিনী আরো অনেক কিছুর চক্রান্ত করে চলেছে । বর্তমান সরকারকে সামনের দিনগুলোতে আরো অনেক সংকট এবং ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করতে হবে ।

-রীতিমত ভয়াবহ। একটি স্বাধীন দেশে এমন ঘটনা ঘটতে পারে- কল্পনা করা যায় না। একটিমাত্র জেলা থেকে যে ২৫% পুলিশ নিয়োগ করা হয়েছে তাদের সকলের নিয়োগ বাতিল করা হোক। অবৈধ উপায়ে নিয়ম নীতি উপেক্ষা করে যে নিয়োগ দেয়া হয়েছে তা অবশ্যই বাতিল করা উচিত।

৫| ২৬ শে আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:১৫

জুল ভার্ন বলেছেন: গত পনেরো বছরে পুলিশ হয়ে গিয়েছে- গোপালিশ, পুলিশ লীগ। পুলিশ জনগনের বন্ধু না হয়ে জনগনের শত্রু হয়েছে- স্বৈরশাসকের ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.