নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তানভির জুমার

সব সময় সব জায়গায় সত্য এবং ন্যায়ের পক্ষে।

তানভির জুমার › বিস্তারিত পোস্টঃ

পুলিশ প্রধান বেনজীর পালাইছে, সেনাবাহিনী প্রধান আজিজ পালাইছে। এক সময় দেশ প্রধানও পালাবে।

২৩ শে জুন, ২০২৪ রাত ১০:২৩



সময় ১৯৯৯ সাল, আওয়ামী লীগ ভারতকে ট্রানজিট দিতে প্রস্তুত। একটি জনসভায় তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া বজ্রকণ্ঠে ঘোষণা করেছিলেন, সার্বভৌমত্ব বিরোধী ট্রানজিট দিলে বুকের রক্ত দিয়ে হলেও প্রতিরোধ করা হবে। খালেদার হুংকারে হয়েছিলো সেবার বন্ধ হয়েছিলো ট্রানজিটের আলোচনা।
২০০৯ সালে ক্ষমতায় এসে দেশের দুটি সমুদ্রবন্দর তুলে দেওয়া হল ভারতের হাতে। এবার রেললাইন।
বেগম খালেদা জিয়া নিশ্চল হয়েছেন। বাংলাদেশের মানচিত্র নিয়ে এখন কেউ বক্তব্য দেয় না।
এর পর বলবে খালেদা গ্যাস বিক্রি করছে। অথচ
আজ দেশ বিক্রি করছে তবু জাতি নিরব।

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে জুন, ২০২৪ রাত ১০:৩৮

এস.এম.সাগর বলেছেন: দেশ প্রধান পালাবে ঠিকই কিন্তু দেশটাকে সম্পূর্ন ধ্বংষ করে !

২৪ শে জুন, ২০২৪ সকাল ৮:৪৯

তানভির জুমার বলেছেন: আফসোস আমরা দেশের জন্য কিছুই করতে পারলাম না। একজন মানুষ ক্ষমতায় থাকার জন্য একটা দেশ ধ্বংস করে দিয়েছে।

২| ২৪ শে জুন, ২০২৪ সকাল ১০:১৩

নাহল তরকারি বলেছেন: ভারত আমাদের বন্ধু। আওয়ামীলীগ স্বাধীনতার সপক্ষে শক্তি।

২৪ শে জুন, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৯

তানভির জুমার বলেছেন: স্বাধীনতা-মুক্তিযোদ্ধ এই শব্দগুলো হচ্ছে আওয়ামীগিলের লুটপাট চালানোর প্রধান অস্র। প্রকৃত পক্ষে আওয়ামীলিগের আমলে দেশের স্বাধীনতা আর সার্বভৌমত্ব সবচেয়ে বেশী ক্ষতি হয়েছে। স্বাধীনতার চেতনা আওয়ামীগিলের দ্বারা সবচেয়ে বেশী লুন্ঠিত হয়েছে। এইসব কারণেই আজ মানুষ আওয়ামীলিগ কে তীব্রভাবে ঘৃণা করে।

৩| ২৪ শে জুন, ২০২৪ সকাল ১১:০৬

নতুন বলেছেন: এই চুক্তি নিয়ে বিস্তারিত লিখুন।

কি চুক্তি হইলো? ভারত কি নেবে? কি দেবে?

আপনাদের নেতা এই নিয়ে কথা বলে না কেন?


কিন্তু এ সফরে কোনো সফলতা দেখছেন না বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, সফরে নিজেদের অধিকার, আন্তর্জাতিক আইনের অধিকারের কথাগুলো সরকার বলতে ব্যর্থ হয়েছে।আজ রোববার রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার আশু আরোগ্য কামনায় দোয়া মাহফিলের অনুষ্ঠানে তিনি কথাগুলো বলেন।প্রসঙ্গত, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতে দুই দিনের রাষ্ট্রীয় সফর শেষে গতকাল শনিবার রাতে দেশে ফিরেছেন। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমন্ত্রণে তিনি শুক্রবার নয়াদিল্লিতে যান। সফরে দুই দেশের মধ্যে ৭টি নতুন, ৩টি নবায়নকৃতসহ ১০টি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই হয়।প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফর প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, এ সফরে ১০টি চুক্তি হয়েছে। বলা হচ্ছে, চুক্তিগুলোর বেশির ভাগ সমঝোতা স্মারক। অনেকগুলো তারা চুক্তি করবে, কারিগরি দল পাঠাবে। কিন্তু তিস্তা নদীর পানির ন্যায্য হিস্যার ব্যাপারে কোনো চুক্তি হয়নি। বরং তিস্তা প্রকল্পের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। সেই প্রকল্পে অংশগ্রহণ করার জন্য, বিনিয়োগ করার জন্য ভারত প্রস্তাব করেছে। প্রধানমন্ত্রীর এ ভারত সফরে কোনো সফলতা দেখছেন না তিনি।

২৪ শে জুন, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৫

তানভির জুমার বলেছেন: সাম্প্রতিক সমঝোতা স্মারক অনুযায়ী বাংলাদেশের ভিতর দিয়ে ভারতের ট্রেন চলবে (সামনের মাসেই পরীক্ষামূলকভাবে শুরু করবে) বিনিময়ে শেখ হাসিনাকে আরো অবৈধভাবে ক্ষমতায় থাকতে সাহায্য করবে।

৪| ২৪ শে জুন, ২০২৪ সকাল ১১:২০

কৃষ্ণচূড়া লাল রঙ বলেছেন: এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ যে আমরা ঐতিহাসিক এবং রাজনৈতিক ঘটনাগুলোকে সূক্ষ্মভাবে বিবেচনা করি। বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ট্রানজিট এবং সম্পদ ভাগাভাগির বিষয়গুলো জটিল এবং সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তিত হয়েছে।

১. **প্রেক্ষাপটের পরিবর্তন:** ১৯৯৯ সালে, ভূ-রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট আজকের থেকে অনেক ভিন্ন ছিল। সেই সময়ে খালেদা জিয়া বিরোধী দলীয় নেত্রী হিসেবে যে অবস্থান নিয়েছিলেন, তা সেই সময়ের পরিস্থিতির আলোকে ছিল। কিন্তু সময়ের সাথে সাথে, আঞ্চলিক এবং বৈশ্বিক প্রেক্ষাপট পরিবর্তিত হয়েছে, যা সিদ্ধান্ত গ্রহণে প্রভাব ফেলেছে।

২. **সার্বভৌমত্ব এবং উন্নয়ন:** দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করা অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ। তবে, উন্নয়নের জন্য আন্তর্জাতিক সহযোগিতাও প্রয়োজন। ভারতকে ট্রানজিট সুবিধা দেওয়া হলে তা দেশের অর্থনীতিতে কী প্রভাব ফেলতে পারে, তা গভীরভাবে বিশ্লেষণ করা জরুরি। এক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক এবং অর্থনৈতিক সুযোগগুলো বিবেচনা করা হয়েছে।

৩. **রাজনৈতিক অভিজ্ঞান:** রাজনৈতিক নেতারা প্রায়শই সময়ের সাথে সাথে তাদের অবস্থান পরিবর্তন করেন। খালেদা জিয়া বা শেখ হাসিনা উভয়ের ক্ষেত্রেই তাদের নীতিমালা এবং অবস্থান সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তিত হয়েছে। এটা বুঝতে হবে যে, রাজনীতি একটি গতিশীল প্রক্রিয়া এবং তা দেশের প্রয়োজন এবং জনগণের চাহিদার সাথে পরিবর্তিত হয়।

৪. **জাতীয় স্বার্থ:** গ্যাস বিক্রি বা সমুদ্রবন্দর ব্যবহারের বিষয়গুলো নিয়ে বিতর্ক থাকতে পারে, কিন্তু সবকিছুই জাতীয় স্বার্থের ভিত্তিতে হওয়া উচিত। দেশের উন্নয়ন এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সরকারের প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি।

শেষ কথা, রাজনৈতিক আলোচনা এবং বিতর্ক থাকা স্বাভাবিক। তবে, আমাদের উচিত তথ্য ও প্রেক্ষাপট বিবেচনা করে একটি সংবেদনশীল এবং যুক্তিসঙ্গত দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণ করা।

৫| ২৪ শে জুন, ২০২৪ সকাল ১১:৪৮

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: সবই কি এক সূত্রে বাঁধা?

৬| ২৪ শে জুন, ২০২৪ বিকাল ৪:২০

আদিবাসী শামুক বলেছেন: বিএনপি বেস্ট।

২৪ শে জুন, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৪

তানভির জুমার বলেছেন: হোক বিএনপি পোস্ট । আওয়ামীলিগ শুধুমাত্র অবৈধভাবে ক্ষমতায় থাকা আর লুটপাট করার জন্য ভারতের কৃতদাস পরিনীত হয়েছে।

৭| ২৪ শে জুন, ২০২৪ বিকাল ৫:১৫

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: সাম্প্রতিক সমঝোতা স্মারক অনুযায়ী বাংলাদেশের ভিতর দিয়ে ভারতের ট্রেন চলবে (সামনের মাসেই পরীক্ষামূলকভাবে শুরু করবে) বিনিময়ে শেখ হাসিনাকে আরো অবৈধভাবে ক্ষমতায় থাকতে সাহায্য করবে।

চুক্তির শর্তগুলি সবার সামনে আনুন। বিরোধী দল গুলি পয়েন্ট বাই পয়েন্ট ধরে জনগনের সামনে আলোচনা করুক যে কি কি ক্ষতিকর দিক আছে।

বিএনপির গড়পড়তা কথা বলছে, জনগনকে বোঝানোর জন্য যৌক্তিক আলোচনা দরকার, সেই চেস্টা কই?

"কিন্তু এ সফরে কোনো সফলতা দেখছেন না বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, সফরে নিজেদের অধিকার, আন্তর্জাতিক আইনের অধিকারের কথাগুলো সরকার বলতে ব্যর্থ হয়েছে।আজ রোববার রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার আশু আরোগ্য কামনায় দোয়া মাহফিলের অনুষ্ঠানে তিনি কথাগুলো বলেন।প্রসঙ্গত, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতে দুই দিনের রাষ্ট্রীয় সফর শেষে গতকাল শনিবার রাতে দেশে ফিরেছেন। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমন্ত্রণে তিনি শুক্রবার নয়াদিল্লিতে যান। সফরে দুই দেশের মধ্যে ৭টি নতুন, ৩টি নবায়নকৃতসহ ১০টি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই হয়।প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফর প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, এ সফরে ১০টি চুক্তি হয়েছে। বলা হচ্ছে, চুক্তিগুলোর বেশির ভাগ সমঝোতা স্মারক। অনেকগুলো তারা চুক্তি করবে, কারিগরি দল পাঠাবে। কিন্তু তিস্তা নদীর পানির ন্যায্য হিস্যার ব্যাপারে কোনো চুক্তি হয়নি। বরং তিস্তা প্রকল্পের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। সেই প্রকল্পে অংশগ্রহণ করার জন্য, বিনিয়োগ করার জন্য ভারত প্রস্তাব করেছে। প্রধানমন্ত্রীর এ ভারত সফরে কোনো সফলতা দেখছেন না তিনি।"

৮| ২৪ শে জুন, ২০২৪ রাত ৯:৩৫

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: রেল যোগাযোগ তো অনেক আগে থেকেই আছে। ঢাকা-কলকাতা-ঢাকা-আগরতলা। মাতামাতিটা তাহলে কী নিয়ে?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.