নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি কেউ না।একদা পথ শিশু ছিলাম। বড় হয়ে এখন পথ মানব হয়েছি। বাবা এক দিন স্বপ্ন দেখানোর সুরে বলেছিলেনঃ দেখিস, এক দিন আমাদেরও....! আমার দেখা হয়নি কিছুই । এখনো অপেক্ষায় আছি কিছু একটা হবো, কিছু একটা দেখবো।
পৃথিবীর আরো অনেক দেশের মতোই মালয়েশিয়াতে গৃহস্থালির রান্নাবান্নার কাজে সাধারণত সিলিন্ডারজাত এলপি গ্যাস ব্যবহৃত হয়। কেউ কেউ রান্নাবান্নার কাজে বিদ্যুৎ ব্যবহার করলেও বেশির ভাগ লোক গ্যাস ব্যবহার করেন।
কোন কোন এলাকায় পাইপ লাইনের মাধ্যমে আবাসিক গ্যাস সংযোগ থাকলেও তা খুবই সীমিত আকারে। সাধারণ মানুষের জন্য
সিলিন্ডারের গ্যাসই ভরসা।
এখানকার গৃহস্থলীর কাজে ব্যবহারের জন্য গ্যাস সিলিন্ডারগুলো সাধারণত ১২ কেজি ও ১৪ কেজি হয়ে থাকে। তবে বড় বড় রেস্টুরেন্ট ও আবাসিক হোটেলের কাজে ব্যবহারের জন্য অনেক বড় আকারের গ্যাস সিলেন্ডার ও পাওয়া যায়।
গৃহস্থলীর কাজে ব্যবহারের জন্য গ্যাসগুলো পর্যাপ্ত সরবরাহ রয়েছে। এখানে প্রধানত পেট্রোনাস, শেল , পেট্রোন ইত্যাদি কোম্পানির বাজারজাতকৃত গ্যাসগুলো পাওয়া যায়।
কোম্পানিগুলোর নাম ভিন্ন হলেও তাদের বাজারজাতকৃত গ্যাসের দাম একই।
বর্তমান বাজার মূল্য ১২ কেজি ও ১৪ কেজি ওজনের গ্যাসের দাম যথাক্রমে ২৩ রিঙ্গিত ও ২৭ রিঙ্গিত ।
আমাদের রান্নার গ্যাস শেষ হয়ে গেলে আমি নিকটবর্তী দোকানে কল দেই । তারা বাসায় গ্যাস পৌঁছে দিয়ে যায় । যে গ্যাস দোকানে কিনলে ২৭ রিংগিত লাগে সেটা বাসায় পৌঁছে দিলে সাধারণত ৩০ থেকে ৩৫ রিঙ্গিত দাম নেয়। এটা তাদের সার্ভিস চার্জ।
গ্যাসের সিলিন্ডার একটা বিপজ্জনক জিনিস। এটা আমার সব সময় ভয় লাগে। কিন্তু কিছুই করার নেই । এই ভয় নিয়ে ই রান্নাবান্না চালিয়ে যেতে হচ্ছে।
১৮ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:২০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপনি না হয় নিয়ম মানলেন।
কিন্তু বোতলে ত্রুটি থাকতে পারে । পরিবেশগত ত্রুটি থাকতে পারে।
২| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:১২
রাজীব নুর বলেছেন: যদি গ্যাস সিলিন্ডার খুব বেশি ভয় পান তাহলে গ্যাস সিলিন্ডার ঘরে ঢুকাবেন না। হোটেল থেকে খাবার কিনে আনবেন।
১৮ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:১৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: দোকান থেকে খাবার আনিয়ে রাজা-বাদশা ও চলতে পারবেন না ।
আমি তো এক জন দরিদ্র কামলা।
৩| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:১২
ইসিয়াক বলেছেন: আমাদের এখানেও গ্যাস শেষ হয়ে গেলে দোকানে ফোন দিলে বাসায় গ্যাস সিলিন্ডার পৌছে দেয়। সার্ভিস চার্জ সহ ৮০০ টাকা নেয়।
১৮ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:১৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: কত কেজি গ্যাসের দাম ৮০০ টাকা? ৮০০ টাকার দাম হলে তো খুবি কম দাম
৪| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:৫০
চাঁদগাজী বলেছেন:
গ্যাস আবিস্কার ছিলো বিশাল গুরুত্বপুর্ণ আবিস্কার, গাছগুলো বেঁছে গেছে।
১৮ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:১৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: এখানে রান্নার জন্য কাঠের ব্যবহার সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ।
৫| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:৫৬
আহা রুবন বলেছেন: সেদিন এক গ্রাম্য বুদ্ধিজীবি বলল--গ্যাসের রান্না খাওয়ার জন্য না কি দেশের মানুষের পেটে গ্যাসের এত সমস্যা এদের জন্য দোয়া করবেন।
১৮ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:১৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: তাদের জন্য প্রাণভরে দোয়া করলাম। মহান আল্লাহ সুবহানাতায়ালা তাদেরকে হেদায়েত দান করুন আমিন।
৬| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:২৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: লেখক বলেছেনঃ সিলিন্ডার একটা বিপজ্জনক জিনিস। এটা আমার সব সময় ভয় লাগে। কিন্তু কিছুই করার নেই । এই ভয় নিয়ে ই রান্নাবান্না চালিয়ে যেতে হচ্ছে।
বাংলাদেশের হাইরাইজ বিল্ডিংগুলোতে এখন নীচে গ্যাস সিলিন্ডার বসিয়ে পাইপ দিয়ে ১০ তলা/১২ তলায় সংযোগ
দেওয়া হচ্ছে। এটা কি নীরাপদ?
২১ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: এটাকে সামরিকভাবে নিরাপদ ভাবতে পারেন কিন্তু দুর্ঘটনা ঘটতে পারে যে কোন সময়। কেননা, লোহার সিলিন্ডারের ভেতর প্রচণ্ড চাপে গ্যাস কে তরল করে রাখা হয় ।
সুতরাং আশেপাশের পরিবেশের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেলে সিলিন্ডারের ভেতরের গ্যাসের আয়তন ও বৃদ্ধি পেতে পারে এবং সিলিন্ডার বিস্ফোরিত হয়ে যেতে পারে।
৭| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: দোকান থেকে খাবার আনিয়ে রাজা-বাদশা ও চলতে পারবেন না ।
আমি তো এক জন দরিদ্র কামলা।
আপনি যে বারবার নিজেকে কামলা বলেন। এটা ভালো লাগে না। দুনিয়ায় সবাই কামলা।
২১ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সদা সত্য কথা বলি ।
নিজে যা তাই বলি।
নিজে যা না তা আমি কেন বলব ?
আমি একজন সাধারণ মানুষ । সাধারণ ভাবতে এবং বলতে আমার ভালই লাগে।
৮| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২০ সকাল ৯:৩৭
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
গ্যাস সিলিন্ডার একটা বিপজ্জনক জিনিস বড় ফ্যামেলি না হলে ব্যাবহার না করাই উচিত।
বাংগালী ও এশীয়ানদের রান্নাবান্নায় আরেকটু স্মার্ট হওয়া উচিত।
দেশের বাইরে এসে বুঝলাম, বাঙ্গালীরা রান্না করতে অনেক তাপ ও সময় ব্যায় করে।
উন্নত দেশে ২-৪ সদস্যের ফ্যামিলির বাসায় গ্যাস চুলা লাগে না। বৈদুতিক চুলা। বাংলাদেশে যাকে হিটার বলে (হোষ্টেলে কখনো থাকলে চিনবেন) বৈদুতিক চুলার সাথে আছে ইন্ডাক্সান ওভেন। সাথে প্রেসার কুকার থাকলে অর্ধেক সময় কমানো যায় রান্নার।
এছাড়া মাইক্রো ওভেন সবচেয়ে কম বিদ্যুৎ খরচে সর্চবচ্চো সুবিধা পাওয়া যায়। সস্তা রাইস কুকারে -অটো স্টপ, ৮ মিনিটে ভাত। মাড় গালাও লাগেনা।
একটু খরচ করলে ইন্সট্যান্ট কুকার/ স্মার্ট প্রেশার কুকার, প্রচুর সময় ও বিদ্যুৎ বাঁচানো যায়
২১ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপনি সঠিক বলেছেন।
বৈদ্যুতিক ব্যবস্থা সব চেয়ে ভালো এবং নিরাপদ। ইদানিং বিদ্যুৎচালিত অনেক আধুনিক কুকার পাওয়া যায় যেগুলো সম্পূর্ণরূপে নিরাপদ।
যেসব দেশে বিদ্যুতের দাম কম সেইৎসব দেশে এটা ব্যবহার করা অধিক শাস্ত্রয়ী।
৯| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১০:১৭
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: হাসান কালবৈশাখীর মন্তব্যের সাথে সম্পূর্ণ একমত। রান্নাবান্নায় বাংলাদেশিদের স্মার্ট হওয়া উচিত।
যেখানে জ্বালানি তেলের ব্যবহার ও অপচয় কমানোর জন্য গাড়ির কোম্পানিগুলো হাইব্রিড ও ইলেক্ট্রিকের মতো ইঞ্জিনের দিকে ঝুঁকছে সেখানে দেশে কেন গ্যাসের ব্যবহার কমিয়ে রান্নার স্মার্ট উপায়গুলো ব্যবহারের জন্য সরকার জনগণকে উৎসাহিত করছে না ?
২১ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমাদের সবারই উচিত সর্বশেষ ও আধুনিক টেকনোলজির গ্রহণ করা। এক মাত্র টেকনোলজিই পারে আধুনিক জীবনকে সুন্দর এবং নিরাপদ করে তুলতে।
১০| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১০:৩০
পদ্মপুকুর বলেছেন: একই সাথে যানবাহনে যে সিলিন্ডার গ্যাস ব্যবহার করা হয়, নিয়ম না মানায় সে গ্যাসও বিভিন্ন যায়গায় বিপদজনক হয়ে দেখা দিচ্ছে।
২১ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: প্রচণ্ড চাপে গ্যাসকে সিলিন্ডারের ভেতর ভরে রাখা এবং সেটা ব্যবহার করা খুব বেশি নিরাপদ নয় আসলেই । এরপর সিলিন্ডার যদি হয় গুণগত মানে খারাপ ।যদি তাদের নড়াচড়া করা হয় তাহলে সেটা আরও বিপদজনক।
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:০৩
রাজীব নুর বলেছেন: নিয়ম মেনে চললে গ্যাস সিলিন্ডার বিপদজনক নয়।