নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি কেউ না।একদা পথ শিশু ছিলাম। বড় হয়ে এখন পথ মানব হয়েছি। বাবা এক দিন স্বপ্ন দেখানোর সুরে বলেছিলেনঃ দেখিস, এক দিন আমাদেরও....! আমার দেখা হয়নি কিছুই । এখনো অপেক্ষায় আছি কিছু একটা হবো, কিছু একটা দেখবো।
আমার কয়েক জন বন্ধু আছে যারা সরকারি অফিসে চাকরি করে । তাদের কাছে মজার একটি তথ্য জানতে পারলাম।
তথ্যটি হচ্ছে
সরকারি অফিসে চাকরি করলে তার বেতনের একটি নির্দিষ্ট অংশ সরকারী হিসাবে জমা রাখতে হয় এই টাকাটা জমা রাখতে হয় মূলত ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে । সরকার মনে করে যে , এক জন সরকারি কর্মচারী যে টাকা বেতন পায় সেই টাকা বেতন পায় সে যদি পুরোটাই খরচ করে ফেলে অথবা কিছুটা সে নিজের সঞ্চয় করে সে যাই হোক সে যেটাই করুক না কেন তার ভবিষ্যৎ নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে সরকার বেতনের একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অংশ কেটে নিয়ে তাদের হিসাবে জমা করে রাখে। যখন উক্ত কর্মচারী অবসরে যাবেন তখন সেই টাকাটা তুলে নেন এবং বড় একটা অংক তার হাতে আসে। এই টাকাটা শেষ জীবনের নিরাপত্তা হিসেবে কাজ করে।
সরকার যে অংশ বেতন থেকে কেটে নেয় সেই অংশের উপর সরকার বাৎসরিক একটা চক্রবৃদ্ধি আকারে সুদ প্রদান করে । এই সুদের পরিমাণ খুবই আকর্ষণীয় । বর্তমানে কোন ব্যাংকে ৬-৭ শতাংশের বেশি সুদ দেয়া হয় না। কিন্তু সরকার এখানে ১২ শতাংশেরও বেশি সুদ দিয়ে থাকে।
সাম্প্রতিক কালে বাংলাদেশে ধার্মিক মানুষের সংখ্যা আগের চেয়ে অনেক বেড়ে গেছে ।তাই দেখা গেছে অনেক সরকারি কর্মচারী সুদ খেতে আর রাজি না। আবার লোভে পরে আকর্ষণীয় বড় অঙ্কের টাকা ছেড়েও দেওয়া যায় না ।
কিন্তু সাধারণ কিন্তু কর্মকর্তা-কর্মচারীরা যে টাকাটা সরকারের হিসাবে জমা করে রাখে সেই হিসাবে চক্রবৃদ্ধিহারে বছরে যে সুদ দেওয়া হয় সেটা তারা না নিয়েও পারছেন না।
তাই বেশ কয়েক দিন আগে বিভিন্ন জ্ঞানী লোক জন মিলে এই সুদের নাম পরিবর্তন করে মুনাফা রেখেছেন।
কেননা সুদ খাওয়া হারাম। মুনাফা খাওয়া হারাম নয়।
পানিকে আপনি/ আপনারা যেই নামেই খান/পান করুন না কেন উহা পানিই থাকবে। উহার গুণগত কোন তারতম্য হবে না।
মানুষের তৃষ্ণা মেটাবে।
সরকার নাকি এক ঘোষণায় বলেছে, এখন থেকে আর সুদ দেওয়া হবে না । দেওয়া হবে মুনাফা।
১৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৮:৩০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ধন্যবাদ প্রিয় খলিল ভাই।
আমি যাদের কাছে জানতে পেরেছি তারা খুবই ছোট চাকরি করে কোন কপি, ছবি, বা অনলাইন লিংক ও দিতে পারল না । তবে ঘটনা সত্য। তারা নিজেরা দেখেছে এবং পড়েছে।
আমি নিজেও ওয়েবসাইটে খুঁজেছি। কিন্তু কোথাও লিংক পাইনি । তবে আপনার মন্তব্যের সব তথ্য ঠিক আছে।
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
২| ১৭ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: নতুন বোতলে পুরাতন মদ। আরবে যখন তেল পাওয়া গেল তারা টাকা রাখার জায়গা পায় না। আবার সুদ খাবে না। তখন আলেমদের চেপে ধরে ইসলামি ব্যাংকিং ধারনা চালু করা হোল। আল্লাহর সাথে চালাকি করার কোনও দরকার নাই। ইসলামি ব্যাংকের অনেক ব্যাংকাররাও এই কথা বোঝে। কিন্তু চাকরী করে কিছু বলতে পারে না। ইসলামি ব্যাংক দেখায় তারা কেনা বেচা করে, ভাড়া দেয় ইত্যাদি। কিন্তু এইসব সাজানো নাটক আল্লাহ বোঝেন। হেন কোনও জিনিস নাই যেটা এরা কেনা বেচা আর ভাড়া না দেয়। বাজার মূল্যের চেয়ে বেশী মূল্য কৃত্রিমভাবে রাখা সমর্থন যোগ্য নয়। আমি খুব কম আলেম পেয়েছি যারা ইসলামি ব্যাংকিং এর সমালোচনা করে।
১৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৯:৫৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপনি খুবই সুন্দর মন্তব্য করেছেন। খুবই শিক্ষনীয় বিষয়।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
৩| ১৭ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৮
ঢুকিচেপা বলেছেন: টাকা রাখার ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ৫%, সর্বোচ্চ ২৫% এবং সুদের হার ১৩%।
আমার জানামতে ১জন আছেন যিনি সুদের টাকা না নেয়ার জন্য ট্রেজারীকে জানিয়েছেন।
১৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:০৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমারও তাই কথা। সুদ না নিলেই তো ল্যাঠা চুকে যায়। অন্য নাম দিয়ে তা জায়েজ করার চেষ্টা না করাই তো মনে হয় ভালো।
৪| ১৭ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪১
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমরা ধর্মকে এখন যেভাবে দেখছি, শুরুতে ইহা এই রকম ছিলো না; আগামী উহা আজকের মতো থাকবে না, ধর্ম সমাজের সাথে বদলাচ্ছে।
১৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:০২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: প্রতিটি ধর্মের জন্যই আলাদা আলাদা ধর্ম গ্রন্থ আছে। উহার কোন নতুন সংস্করণ হয় না।
৫| ১৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৮:২০
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আমার জানামতে কোন সরকারি কর্মচারী বা কর্মকর্তা জেনারেল প্রভিডেন্ট ফান্ড এ্যাকাউন্ট খোলার সময় যদি ডিক্লারেশন দেন যে তিনি সুদ/ মুনাফা নিবেন না, তাহলে সরকার তাকে তা' নিতে বাধ্য করতে পারেন না। কন্ট্রিবিউটরি প্রভিডেন্ট ফান্ডের ক্ষেত্রেও একই ব্যবস্থা প্রযোজ্য। তবে এ ক্ষেত্রে যেহেতু সরকার কর্মচারী/কর্মকর্তার বেতন থেকে কর্তনকৃত টাকার সমপরিমান টাকা সরকারি তহবিল থেকে কর্মচারী/ কর্মকর্তার ভবিস্য তহবিলে জমা করেন, সেহেতু ওই টাকাকে সুদ বলা যাবে কি না তা' নিয়ে বিতর্ক আছে।
১৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৮:৩৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমার মনে হয় বিতর্ক থাকার কথা না ।
কেননা, বেতন তো নির্দিষ্ট করে দেওয়া ওই বেতনের টাকা জমা করা হয় ।
কেউ যদি বছরে 100 টাকা জমা রাখেন ২০ বছরে চাকরি করার পরে অবসর গেলে সে পাবে সে 2000 টাকা । যদি সে সুদ বা মুনাফা না নেয়।
এর উপরে সরকার অতিরিক্ত টাকা দিতে যাবে কোন কারনে । এত বেশি টাকা দেওয়ার কথা না। বেতনের বাইরে কোন টাকা দিতে গেলে তারও তো একটা নাম দিতে হবে । সেটা সুদ, মুনাফা বা পারিতোষিক ইত্যাদি কোন নাম দিয়ে দিতে হবে।
সর্বোপরি কোন কাজ না করে সরকার থেকে কোন টাকা নিলে সেই টাকাটা জায়েজ হবে কিনা সেটাও কিন্তু চিন্তার বিষয়। সরকারের টাকা। কিন্তু জনগণের জন্য কাজ না করে জনগণের টাকা অতিরিক্ত কেন গ্রহণ করবেন?
৬| ১৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৮:২৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আমরা সুন্নী মুসলমান। কোন হাদিস কোরআন বিষারদ নই।
হক্কানী আলেমরা যা বলেন তাই বিশ্বাস করি। ইসলামী ব্যাংকে
এবং অনেক বিজ্ঞ আলেম ওলামরা বলেন ইসলামী ব্যাংকে মুদরাবা
হিসেবে টাকায় নাকি সুদ হয়না। হজ্জ ফান্ড নামেও একটা হিসাব
খোলা যায় যেখানে টাকা জমা করে হজ্বব্রত পালন করা যায়। ছবি
তোলা হারাম। হারাম তো হারামই তাইনা! তা হলে হজ্ব করতে গেলে
ছবি তোলা হালাল কি করে হয়। যদি হয়ই তা হলে সুদ আর মুনফা
নিয়ে বিতর্ক কেন?
ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার বাংলাদেশ, বসুন্ধরা, ঢাকা এর ফতোয়াঃ
অভিজ্ঞ মুফতিদের সমন্বয়ে গঠিত শরিয়াহ বোর্ড কর্তৃক পরিচালিত সুদবিহীন ও শরিয়াহ নীতিমালায় বিনিয়োগে ওয়াদাবদ্ধ ইসলামী ব্যাংকে মুদারাবাভিত্তিক টাকা রেখে বৈধ মুনাফা গ্রহণ করতে পারেন। (সুরা : বাকারা, আয়াত : ২৭৫, আদ্দুররুল মুখতার : ৫/৬৪৫, জাদিদ ফিকহি মাকালাত : ৩/৪০, হিন্দিয়া : ৫/৩০৮, ফাতাওয়া ফকীহুল মিল্লাত : ১০/১৭৯-১৮৫)
অনেকে বলেনঃ
রাস্ট্র যাহা নিষিদ্ধ করেনি। রাস্ট্র যাহা বৈধতা দিয়েছে তাই হালাল।রাস্ট্রের আইন মানাও ফরজ কাজ।
১৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৮:৩৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: পবিত্র কুরআনুল করীম ও সহীহ হাদীস দ্বারা প্রমাণিত সত্য ব্যতীত বাকি গুলি গ্রহণ করা আমার মনে হয় না যে জায়েজ হবে।
৭| ১৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৮:৫২
রাজীব নুর বলেছেন: আমার কাজিন সরকারী প্রাইমারী স্কুলের শিক্ষিকা। উনি বলেন, চাকরি থেকে অবসর নিলেই কমপক্ষে ৪০ লাখ টাকা পাবো।
১৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:০০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: খুবই ভালো। অনেক আগে আপনার সাথে আমার পরিচয় হলে আজ আপনি আমার আত্নীয় থাকতেন।
৮| ১৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৮:৫৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হা হা হা
এই সুবিধাবাদী কূপমন্ডুক ধাির্মকদের হাতেই ইসলামের যত সর্বনাশ!
তারা না ঘরকা না ঘাটকা!
ছবি তোলা হারাম, সিনেমা দেখা হারাম, টিভি দেখা হারাম
আর সারা দুনিয়া এই সব মাধ্যম দিয়া সব দখলে নিয়া বসে আছে!
আর তিনারা কাকের মতো চোখ বন্ধ করে সাবান লুকিয়ে ভাবছে- কেউ দেখে নাই।
বিল্ডিং থেকে পরে বাঁশে গেথে মরে যাওয়া ব্যাক্তির চোখটা অক্ষত থাকার তৃপ্তিতে তাদের ঈমান রিক্ষত হয়!!!
দু:খজনক।
পৃথিবী যেখানে আলোর গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে, তারা গরুর গাড়ীতে বসে জাবর কাটছে!!!
১৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:০৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপনি খুবই সুন্দর বলেছেন। বিদগ্ধ মানুষের বক্তব্য। খুবই ভালো লাগলো।
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৯| ১৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৯:০৩
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: এই হিসাব কি কারো কাছে আছে বর্তমানে বছরে কত লোক ধর্ম কর্ম ছেড় ধর্মহীন হয়ে যায়।
১৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:০৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: এই হিসাব এক মাত্র মহান আল্লাহ সোবাহানা তায়ালার কাছেই আছে।
১০| ১৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৯:৫৪
নেওয়াজ আলি বলেছেন:
কথা সত্য সুদ খায় না । মুনাফা খায়। ইসলাম মানতে হলে পুরাপুরি মানতে হবে। এরাবিয়ান চায়না যায় পণ্য নকল করতে আর খেতে চায় হালাল ফুড।
১৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:০৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সঠিক।
আপনি সঠিক বলেছেন।
১১| ১৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:২৩
হাবিব ইমরান বলেছেন:
সুদ আর মুনাফা যাই বলেন এতে দাতা-গ্রহীতা উভয়ই সমান পাপী। শুধু চাকরিজীবিরা কেন, প্রত্যক্ষ হোক বা পরোক্ষ বাংলাদেশের প্রতিটা নাগরিকই সুদের সাথে জড়িত। সে হুজুর হোক বা মজুর হোক। আমাদের দেশের অর্থনীতি হলো সুদভিত্তিক অর্থনীতি। আপনি যত চেষ্টা করেন না কেন, কোনভাবেই সুদ থেকে আলাদা হতে পারবেন না। সরকার আমার-আপনার ট্যাক্সের টাকাকেই ঘুরিয়ে-প্যাঁচিয়ে সুদের কাজে লাগায়। সে টাকা প্রতিটি সেক্টরে ভাগ হয়ে লেনদেন হয়। সরকার যে মসজিদের ইমামদের বেতন দেয় সেটাও কিন্তু সুদের টাকা থেকেই দেয়। কোনভাবেই আমাদের দায় এড়ানো সম্ভব না। তাই পুরো দেশের মূল অর্থনীতি যদি সুদমুক্ত অর্থনীতি না হয় তাহলে এসব ওয়াজে কোন লাভ আছে? আগে সুদমুক্ত অর্থব্যবস্থা প্রণয়ন করা উচিত তারপর ওয়াজ।
এখন সরকারের নামে আল্লাহর কাছে বিচার দিবেন? তখন দেখবেন সরকার তো আপনার আমার দ্বারাই নির্বাচিত। তাহলে দেখা গেল যাকে তাকে ভোট দেয়াও হারাম, যে সুদভিত্তিক অর্থব্যবস্থা বহাল রাখবে। দেখলেন একটা একটার সাথে কিভাবে গিট্টু লেগে গেছে!!
১৯ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১১:০৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: কিন্তু কেউ সাহস করে তো বলছে না যে, ,সুদের টাকা আমি নিব না।
ইমানের পরীক্ষা হয় সংকটকালে।
১২| ১৭ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:৩১
সাইন বোর্ড বলেছেন: সুদকে সুদ না বলে মোনাফা বলা নিয়ে ইসলামী ব্যাংকের কয়েকজন কর্মকর্তার সাথে একবার আমার তুমুল তর্ক হয়েছিল ।
১৯ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১১:০৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ইসলাম কায়েম করতে চাইলে সরাসরি কোরআন আর হাদিস কে অনুসরণ করতে হবে। এর কোন বিকল্প নেই।
১৩| ১৮ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১২:০৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আসলে বেশি টাকা জমা রাখলে ট্যাক্সও কম দিতে হয় ।
১৯ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১১:০৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: নাম বদলালে কি আর জিনিস বদলায়। তাই যারা সাহসী তারা বলুন কেন যে সুদ হোক আর মুনাফাই হোক আমরা নিব না।
আমরা মূল টাকাটাই চাই।
১৪| ১৮ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১২:১৩
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আমাদের দেশর সব ইসলামিক ব্যাংকের বিষয়ও এইটাই।
১৯ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১১:০৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: এ ছাড়া আর করবেই বা কি?
ব্যবসায় তো কেবল লাভই হয় না।
লোকসানও হয়।
এমন কোন ব্যবসায় কি আছে যার লাভ সব সময়ই ১২% ।
১৫| ১৮ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৩:১১
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
হারাম হালাল, পাপ পুন্য এসব কালের সভ্যতার প্রয়োজনে সময়ে পরিবর্তিত হয়ে যায়।
কৃতদাশ মানুষ, একসময় দাশ পন্য হিসেবে ছিল। দাশ ব্যাবসা দাশপ্রথা এক সময় হালাল ও সেকালের অর্থনীতির অংশ ছিল।
কোরান হাদিসে কৃতদাশ বৈধতা ও দাশ লেনদেন ঘটনার বহু উদাহরন থাকলেও বর্তমানে ক্রীতদাশ প্রথা অবৈধ।
সব ইসলামি দেশেই অবৈধ।
সুদও একসময় হারাম ছিল এখন হালাল
১৯ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১১:০৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপনি সঠিক বলেছেন। সঠিক।
১৬| ১৮ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৮
রাশিয়া বলেছেন: মুনাফা হল কেবল কম দামে কিনে বেশি দামে বিক্রি করা। সেটা নগদ টাকা ব্যতীত যে কোন ধরণের পণ্য বা সেবা/শ্রম হতে পারে। এর বাইরে কোন কিছুই মুনাফা হবেনা, সেটাকে যে নামেই ডাকা হোক না কেন। প্রভিডেন্ড ফান্ডের টাকা যদি চাকরিজীবীর জ্ঞাতসারে কোন ব্যবসায়ে বিনিয়োগ করা হয়, তাহলে কেবল তা হালাল হবে। টাকা ব্যাংকে রেখে দিয়ে ১২% মুনাফা দিলে ভবিষ্যতে হয়তো বেনিফিসিয়ারির ছেলেমেয়ে লাভবান হবে - কিন্তু ক্ষতিগ্রস্তের সংখ্যা কয়েক হাজারে দাঁড়াবে।
১৯ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১১:০৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: কিন্তু সহজ কথা যদি ব্যবসা করেও তাহলে তো সব সময় ১২% লাভ হবে না।
ব্যবসায়েও ঝুকি আছে। মাঝে মাঝে ২০% লোকসানও তো হতে পারে।
তখন কি হবে?
১৭| ১৮ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৮:০১
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ইসলামের অকাট্য বিধান কখনো পরিবর্তণ হয়না। তা যে যাই বলুক। সুদ হারাম। এটা যত নাম আর ধরণ পাল্টাক হারাই থাকবে।
সরকারী চাকুরেদের ৫% থেকে ২৫ % পর্যন্ত বেসিক সেলারীর অংশ জিপি ফান্ডে (সধিলেভবিষ্যৎ তহবিলে ) রাখতে হয়। েএ জন্য সরকার সুদ দেয় । কেউ যদি ইচছা করে তবে সুদ নেওয়া বন্ধ রাখতে পারে কিন্তু ফান্ডে টাকা জমা বাধ্যতামূলক। কেউ যদি সুদ অবশন বনধ না রাখে তবে সুদ খেতে না চাইলে তাকে হিসেব করে বের করতে হবে সে বছরে মোট কত টাকা জমা করতো। এভাবে মোট টাকা বের করে অতিরিক্ত যে টাকা থাকবে তাই সুদ। সেই সুদের টাকা সে সোয়াবের নিয়ত ছাড়া গরীব দু:খী মানুষকে দান করে দিতে পারে।(কোন উপায় না থাকলে এটা সুদ না খাওয়ার একটা পন্থা)।
১৯ শে জুলাই, ২০২০ রাত ১১:১০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপনার কথা আমি কঠোরভাবে সমর্থন করি। এটা আমারও মনের কথা।
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন সব সময়।
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: প্রিয় সাজ্জাদ ভাই, পোস্টে অনেক তথ্য ঘাটতি আছে বলে মনে হচ্ছে। এ জিনিসটার একটা নাম আছে- জেনারেল পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড, বা ভবিষ্য তহবিল, যা ১৯৭৯ সালে শুরু হয় বলে জানা যায়। তখন সর্বনিম্ন ১% জমা রাখার বিধান ছিল। কয়েক বছর আগে এটা সর্বনিম্ন মূল বেতনের ৫% এবং সর্বোচ্চ ২৫% করা হয়েছে বলে জানা যায়। এটার নাম এখনো 'সুদ'ই আছে বলে আমি জানি। এটা জমা দেয়া বাধ্যতামূলক। তবে, সুদ নেয়া বাধ্যতামূলক না। কেউ যদি বিনাসুদে জমা রাখতে চায়, তাকে শুধু এটা জানাতে হবে, কিন্তু এই জমা করা থেকে তিনি নিষ্কৃতি পাবেন না। এটাকে মুনাফা হিসাবে ঘোষণা দেয়ার কোনো সরকারি আদেশের কপি/লিংক আপনার কাছে থাকলে প্লিজ লিংক দিন।
তবে, সুদ সুদই, ওটা আমি-আপনি যেভাবেই সংজ্ঞায়িত করি না কেন, তার প্রায়োগিক কোন পরিবর্তন হবে না।