নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি কেউ না।একদা পথ শিশু ছিলাম। বড় হয়ে এখন পথ মানব হয়েছি। বাবা এক দিন স্বপ্ন দেখানোর সুরে বলেছিলেনঃ দেখিস, এক দিন আমাদেরও....! আমার দেখা হয়নি কিছুই । এখনো অপেক্ষায় আছি কিছু একটা হবো, কিছু একটা দেখবো।
এক জন পূণ্যবান মুমিন তার পূন্যের পুরস্কারস্বরূপ বেহেশতে পাবেন ৭২ জন হুর। যারা হবে দুনিয়ার সর্বশ্রেষ্ঠ সুন্দরী নারীর চেয়েও শ্রেষ্ঠতর।
বেহেশতের পবিত্র রমণীদেরকে মহা পবিত্র কিতাব আল কোরআনের ভাষায় বলা হয়েছে- ‘হুর’। এই শব্দটি কোরআন মজিদের চারটি সুরায় উল্লেখ করা হয়েছে।
প্রথমত
সুরা দোখানের ৫৪ নং আয়াতে বলা হয়েছে, ‘আমি তাদের আনতলোচনা স্ত্রী দেব।’
দ্বিতীয়ত
সুরা তুরের ২০ নং আয়াতে বলা হয়েছে, ‘তারা সারিবদ্ধ সিংহাসনে হেলান দিয়ে বসবে। আমি তাদের আনতলোচনা হুরদের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ করে দেব।’
তৃতীয়ত,
সুরা আর রাহমানের ৭২ নং আয়াতে বলা হয়েছে, ‘(জান্নাতিদের জন্য রয়েছে) তাঁবুতে অবস্থানকারিণী হুরগণ।’ চতুর্থত, সুরা ওয়াকেয়ার ২২ থেকে ৩৭ নং আয়াতে বলা হয়েছে, ‘তথায় (বেহেশতে ) আনতনয়না হুরগণ, যারা আবরণে রক্ষিত মোতির মতো। তারা যা কিছু করত তার পুরস্কারস্বরূপ। তারা তথায় (বেহেশতে) অবান্তর ও কোনো পাপবাক্য শুনবে না, শুনবে সালাম আর সালাম (শান্তি, শান্তি)। যারা ডান দিকের দল, কত ভাগ্যবান ডান দিকের দল। তারা থাকবে এমন উদ্যানে, যেখানে আছে কাঁটাবিহীন কুলবৃক্ষ এবং কাঁদি কাঁদি কলা এবং দীর্ঘ ছায়ায় আর সদা প্রবাহিত পানি ও প্রচুর ফলমূল, যা শেষ হওয়ার নয় এবং নিষিদ্ধও নয়। আর থাকবে সমুন্নত শয্যায়। আমি জান্নাতি হুরদের বিশেষরূপে সৃষ্টি করেছি। তাদের করেছি চিরকুমারী, কামিনী, সমবয়স্কা।’
কেমন হবে হুরের দেহ
মহানবী হুজুর পাক (সা.) বলেছেন, বেহেশতের রমণীদেরক চার রঙে সৃষ্টি করা হয়েছে।
যথা—সাদা, হলদে, সবুজ ও লাল।
তাদের দেহ জাফরান, মৃগনাভি, আম্বর ও কাফুর দ্বারা সৃষ্টি। তাদের চুল লবঙ্গ দ্বারা সৃষ্টি। তাদের পা থেকে হাঁটু পর্যন্ত সুগন্ধি জাফরানের দ্বারা সৃষ্টি। হাঁটু থেকে নাভি পর্যন্ত মৃগনাভির দ্বারা তৈরি, নাভি থেকে ঘাড় পর্যন্ত আম্বরের তৈরি, ঘাড় থেকে মাথা পর্যন্ত কাফুরের তৈরি।
যদি এক জন রমণী পৃথিবীতে সামান্য থুতু নিক্ষেপ করত, তাহলে সমগ্র পৃথিবী সুঘ্রাণে মুখরিত হয়ে যেত।
তাদের বুকে মহান আল্লাহর নাম ও স্বামীর নাম লেখা থাকবে। প্রত্যেকের হাতে ১০টি করে স্বর্ণের কাঁকন থাকবে। প্রত্যেক আঙুলে থাকবে মুক্তার আংটি এবং উভয় চরণে থাকবে জহরতের নূপুর।
সোবহান আল্লাহ। কতই না আকর্ষণীয় রমণীগণ।
০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ বিকাল ৫:৫২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপনি না চাইলেও আপনাকে দেওয়া হবে। কেননা, আপনি যদি পূণ্যবান হন এগুলি আপনাকে দেওয়াই হবে।
বাকি যা আপনি চেয়েছেন সেগুলো দেওয়া হবে বোনাস।
২| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ বিকাল ৫:৪২
বিজন রয় বলেছেন: আমরা অন্য ধর্মের লোকেরা কি হুর পাবো?
০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ বিকাল ৫:৫২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: এ ব্যাপারে আমি সঠিক কিছু বলতে পারছি না । দেখি আরো পড়তে হবে।
৩| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আফ্রিকান কালা কুচকুচা নিগ্রো বেহেস্তে গেলে কোর রঙের হুর পাবেন?
০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: বেহেশতে সব দেশের পুরুষেরই হবে সুদর্শন, তাগড়া জোয়ান। তাদের বয়স হবে 30 বছর এবং তারা লম্বায় হবে 60 হাতের মত। কে আফ্রিকান, কে ভারতীয় আর কে মালয়েশিয়ান সেখানে কোন বিবেচ্য বিষয় হবে না।
৪| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২১
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: বিজন রয়,অন্য ধর্মের লোকেরা পাবে কচু।স্পট বলা আছে,তাদেরকে প্রথমে দীনের পথে ডাক দাও,যদি না আসে গর্দান নামায়া দাও।তার পর তাদের জন্য আছে অনন্ত কাল দোজখের আগুন।এখন পারছিনা কিন্ত তুরস্ক আবার তাদের খেলাফত ফিরে পাক,তখন দেখাবো অন্য ধর্মের লোকেরা কোথায় থাকে।
০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: এই বিষয়ে ফয়সালা দেওয়ার মালিক একমাত্র আল্লাহ সুবাহানাতালা। তিনি যেটা ভালো মনে করেছেন সেটাই করবেন।
৫| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি যেই এলাকায় আছেন, সেখানে রোহিংগা চোখে পড়ে?
০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমি যেখানে থাকি সেখানে অনেক রোহিঙ্গা আছে। এদের বেশিরভাগই জাতিসংঘের কি এক কার্ড নিয়ে চলাফেরা করে।
৬| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪১
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনি না চাইলেও আপনাকে দেওয়া হবে। কেননা, আপনি যদি পূণ্যবান হন এগুলি আপনাকে দেওয়াই হবে।
বাকি যা আপনি চেয়েছেন সেগুলো দেওয়া হবে বোনাস।
হুর আমি চাই না। হুর আমি নেব না। তাদের বর্ণনা শুনে আমার গা ঘিণ ঘিন করে।
আমার স্ত্রী কন্যা আমার পাশে থাকলেই আমি খূশি।
০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ রাত ৮:৫৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: না নিলে সেটা আপনার ইচ্ছা। তখন কি হবে সেটা মহান আল্লাহ সোবাহানা তায়ালাই ভালো জানেন।
৭| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ রাত ৮:৩৩
কল্পদ্রুম বলেছেন: হুর শব্দের অর্থ কি?
০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ রাত ৯:০০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: হুর শব্দের অর্থ জানার ইচ্ছে হয়নি কখনো। এর বর্ণনা শুনেই আমি মুগ্ধ। কি হবে অযথা অর্থ জেনে।
৮| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ রাত ৮:৫৮
কৃষিজীবী বলেছেন: চমৎকার উপস্থাপনা, পড়ে ভালো লাগলো । স্বর্ণের কাঁকন জিনিসটা কি? ঐটা দিয়ে কি করে?
০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ রাত ৯:০৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপনার খুবই ভালো লেগেছে জেনে খুবই বিমোহিত হলাম। আসলে ভালো লাগারই জিনিস।
স্বর্ণের কাঁকন জিনিসটা কি? ঐটা দিয়ে কি করে?
এই বিষয়ে আমার কোন ধারণা নেই। তবে নারী ব্লগাররা এটা ভালো বলতে পারবেন। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে এই জাতীয় পোস্টে নারী ব্লগারগণ কখনোই মন্তব্য করবেন না। কেননা, বেহেস্তে নারীদের জন তেমন কিছু নেই। তারা কেবল ঘুমাবে।
৯| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ রাত ৯:১১
নেওয়াজ আলি বলেছেন: লোভ হলো আপনার লেখা পড়ে।
০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ রাত ৯:১৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: প্রচুর ধর্মকর্ম করুন। নামাজ পড়ুন। রোজা রাখুন। কোরান হাদিস মেনে চলুন। ইনশাল্লাহ আপনিও পাবেন ৭২ টি। শুভ কামনা।
১০| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ রাত ৯:২০
কল্পদ্রুম বলেছেন: আমি দেখলাম খুঁজে।
"In classical Arabic usage, the word ḥūr (Arabic: حُور&lrm is the plural of both ʾaḥwar (Arabic: أحْوَر&lrm (masculine) and ḥawrāʾ (Arabic: حَوْراء&lrm (feminine) which can be translated as "having eyes with an intense contrast of white and black." --wiki
আমি যদ্দুর বুঝলাম,মানুষ বলতে যেমন নারী ও পুরুষ বুঝায়।হুর মানেও তাই।
০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ রাত ৯:২৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: তবে, আমার ব্যক্তিগত মত হচ্ছে, হুর আমার পছন্দ হয়নি।
এই জাতীয় নারী আমার পছন্দ নয়।
১১| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ রাত ৯:২৩
কল্পদ্রুম বলেছেন: মন্তব্য করার পর ইমো এসে মন্তব্যটাই খারাপ লাগছে দেখতে।আমি দুঃখিত।
০৫ ই জুলাই, ২০২০ সকাল ৯:৩৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমার কাছে খারাপ লাগছে না ।
আমার কাছে বরং বৈচিত্র্যপূর্ণ মনে হয়েছে।
ধন্যবাদ।
১২| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ রাত ৯:২৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সাজ্জাদ ভাগ মাথা ঘুরে গেল আপনার পোস্ট পড়ে।ছোটভাই রাজীব নুর প্রথম কমেন্টে যে কথা উল্লেখ করেছে যে আমার ওসব হুরপরীর দরকার নেই; স্ত্রী কন্যা ও ব্লগ হলেই চলবে।কিন্তু তারপরে লক্ষ্য করছে কে কে হুর পেলো।আমি বরং নুরুল ইসলাম ভাইয়ের কথায় না কচু নিয়েই গ্যালারিতে বসে অপেক্ষা করি অন্যরা কে কি পায়।হেহেহে
০৫ ই জুলাই, ২০২০ সকাল ৯:৩৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: যারা ভালো কাজ করবে, আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করবে তারা ইনশাল্লাহ পাবেন।
আল্লাহর ভান্ডার অসীম। সেখানে কোনো অভাব নেই।
১৩| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ রাত ৯:৫৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
@ কল্পদ্রুমঃ জান্নাতি রমণীদের কোরআনের ভাষায় বলা হয় ‘হুর’।
আল্লাহ কোরআনে বলেনঃ আমি জান্নাতি হুরদের বিশেষরূপে সৃষ্টি করেছি।
তাদের করেছি চিরকুমারী, কামিনী, সমবয়স্কা।’
@ কৃষিজীবীঃ কাকন শব্দের অর্থ চুড়ি।আর স্বর্ণের কাকন মানে স্বর্ণের চুড়ি
চুড়ি চিনেন না এমন কেহ ধরাতে আছে বলে আমার বিশ্বাস হয়না।
@ পদাতিক দাদাঃ স্বামী-স্ত্রী উভয় মুমিন হলে স্বামী তার দুনিয়ার স্ত্রী পাবে।
অন্যথায় স্বামী মুমিন হলে তার জন্য অন্য স্ত্রীর ব্যবস্থা করা হবে।
আর শুধু স্ত্রী মুমিন হলে তার জন্য সুখের যাবতীয় সুব্যবস্থা থাকবে। (দুররুন-নাসিহিন : ১/১০৬)
@ সাজ্জাদ সাহেব্ আজ হঠাৎ এমন ধারার পোস্ট !! ভুল করে আসলেন নাতো !!
০৫ ই জুলাই, ২০২০ সকাল ১১:২৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: পুরুষ মানুষ মাত্রই উদ্ভিন্নযৌবনা, কমনীয়, আকর্ষণীয়া নারীর প্রতি আকৃষ্ট হবেই। মহান আল্লাহ সুবাহানাতালা পুরুষদের জন্য বেহেশতে এই সব নিয়ামত রেখেছেন। এটার প্রতি কারোই আকর্ষণ এর মাত্রা কম নয়।
১৪| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ রাত ১১:১০
কল্পদ্রুম বলেছেন: @ কল্পদ্রুমঃ জান্নাতি রমণীদের কোরআনের ভাষায় বলা হয় ‘হুর’।
আল্লাহ কোরআনে বলেনঃ আমি জান্নাতি হুরদের বিশেষরূপে সৃষ্টি করেছি।
তাদের করেছি চিরকুমারী, কামিনী, সমবয়স্কা।’
ধন্যবাদ।
০৫ ই জুলাই, ২০২০ সকাল ৮:২৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সোবহান আল্লাহ।
১৫| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ রাত ১১:৩৭
ঈশ্বরকণা বলেছেন: আগে আপনি এক লাইনের লেখা পড়েও যখন কমেন্ট করতেন 'অসাধারণ লেখা', তখন আপনাকে বোকা লাগতো সিরিয়াস। কিন্তু ইদানিং ইসলাম সম্পর্কে আপনার বৈজ্ঞানিক ভাবনা চিন্তা নির্ভর পোস্টগুলো পড়ে আপনাকে লাগছে জিনিয়াস ! ইসলামিক দর্শন, প্রাকটিস সম্পর্কেতো আপনি মহা পন্ডিত ব্যক্তি দেখছি ! অসাধারণ !
০৫ ই জুলাই, ২০২০ সকাল ৮:২৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: বাস্তবে ও আমি অনেক বোকা সোকা এক জন মানুষ । আমাকে আশেপাশের সবাই বলে সহজ সরল মানুষ। কেউ কেউ বলে সোজা
১৬| ০৫ ই জুলাই, ২০২০ সকাল ৮:৫৫
সত্যপীরবাবা বলেছেন: যারা হুর চান না বলে ঘোষনা দিয়েছেন, তাঁদের ভাগের হুরগুলা আমি চাই। এখনই স্বত্ব ত্যাগ করে ত্যাজ্য হুর মুচলেকা দিয়ে রাখেন। হুর দেখে পরে মত পাল্টাবেন তা হবে না। কোন পোস্টে পড়লাম জান্নাতে আপনারা ৬০ হাত লম্বা হবেন। ৬০ হাত লম্বা আপনাদের সাথে আমি লিকলিকা পীর ফকির মানুষ মারামারি করে হুর রক্ষা করতে পারব না। এই মুচলেকাই তখন ভরসা।
০৫ ই জুলাই, ২০২০ সকাল ৯:৪০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ৬০ হাত লম্বা এবং সেই সাথে 30 বছরের তাগড়া জোয়ান। তাদের সাথে লড়াই করা কঠিন ব্যাপার হবে । তারচেয়ে বরং মুচলেকা নিয়ে রাখাই ভালো।
১৭| ০৫ ই জুলাই, ২০২০ সকাল ১১:৫৯
মোঃ খুরশীদ আলম বলেছেন: মহান আল্লাহপাক রাব্বুল আলামিন জান্নাতিদেরকে যেসকল পুরুস্কারে পুরস্কিত করবেন সেসকল উপহারের মধ্যে সবচেয়ে মজার এবং দামী হবে আল্লাহর দিদার বা আল্লাহর সাথে দেখা করা। আল্লাহর দিদারের কাছে জান্নাতে অন্য সব পুরুস্কার জান্নাতিদের কাছে তুচ্ছ হবে। ঠিক তদ্রুপ আজদে দুনীয়াতেও যারা মহান আল্লাহর গোলামী করে তারা জান্নাতে যাওয়ার বা হুর গেলমান পাওয়ার লোভে করে না, প্রকৃত আল্লাহর গোলাম আল্লাহর গোলামী করে আল্লাহকে ভালবেসে। তার ভালবাসার কাছে যে কোন পুরুস্কার তুচ্ছ। আল্লাহ কি পুরুস্কার দিবেন সেটা আল্লাহর ইচ্ছা তবে আমরা সকলে জাহান্নাম থেকে বেঁচে থাকতে চাই। এটাও কম নয়।
০৫ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৮:৫৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপনি খুবই সুন্দর বলেছেন। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
১৮| ০৫ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ১২:১২
রাজীব নুর বলেছেন: ১৩ এবং ১৭ নং মন্তব্যকারী সম্ভবত বেহেশতে যেতে চান।
০৫ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:৪৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: বেহেশতে যেতে চায় না এ রকম মানুষ তো নাই। অন্ততঃ পুরুষ মানুষ তো নাই ।
১৯| ০৫ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ১২:৫৪
রানার ব্লগ বলেছেন: সব মশলাপাতি দিয়া হুর বানানো এটা কেমন কথা, হুরা না বিরিয়ানি ?
০৫ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৮:৫৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: জানি না। সব তো আমার জানার কথা না।
২০| ০৫ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ১:০০
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আপনি বেশ কিছুদিন ধরে 'রিভার্স গেম' খেলছেন, অনেকেই ধরতে পারছে না...
০৫ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:৪৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: বেহেশতে সব ধরনের ব্যবস্থা থাকবে।
২১| ০৫ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ১:৫৫
কৃষিজীবী বলেছেন: নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: @ কৃষিজীবীঃ কাকন শব্দের অর্থ চুড়ি।আর স্বর্ণের কাকন মানে স্বর্ণের চুড়ি ধন্যবাদ
০৫ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:৪৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সেখানকার স্বর্ণ আর এখানকার স্বর্ণ এক নাও হতে পারে।
২২| ০৫ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:৫২
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আপনি বেশ কিছুদিন ধরে 'রিভার্স গেম' খেলছেন, অনেকেই ধরতে পারছে না...
আমার মন্তব্যটি আর একবার পড়ে দেখবেন।
@রাজীব নূর। আমার প্রত্যাশা বেহশত!! জানিনা বেহেশতে যাবার
মতো কোন নেকী অর্জন করতে পেরেছি কিনা।
০৫ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৮:৫৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমি আসলে জটিল কথা বুঝতে পারি না। কেননা, আমার মাঝে কোন জটিলতা বা কুটিলতা নেই।
২৩| ০৫ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৮:৪৫
মেঘশুভ্রনীল বলেছেন: ৭২ জন হুরের রেফারেন্স তো দিলেন না। এই ৭২ সংখ্যাটা আর হুরের বর্ণনা আমার কাছে খুবই গোলমেলে লাগে। পুণ্যবান, সৎ, ভালো ধরনের মানুষদের স্বাভাবিকভাবেই একাধিক সঙ্গীর দরকার পরার কথা না (ব্যতিক্রম থাকতে পারে)। সঠিক কি সেটা আল্লাহই ভালো জানেন, তবে একজন জান্নাত-প্রত্যাশীর ৭২ হুরের প্রতি আকর্ষণ রেখে জীবন কাটিয়ে দেয়াটা মোটেই শোভনীয় না।
উপরে বিভিন্ন আলোচনায় অন্য ধর্ম বা বর্ণের উল্লেখ এসেছে; আমি ব্যাক্তিগতভাবে একটা কথা বিশ্বাস করি, এতো বিচিত্র ধরন ধারণের, আচার-আচরণের মানুষ আল্লাহ তৈরি করেছেন উদ্দেশ্যহীনভাবে না, জাজমেন্ট ডে-তে একজন মুসলমান হলেই জান্নাত আর অন্য ধর্ম হলেই জাহান্নাম তাতে জাজমেন্ট শব্দটা গুরুত্ব হারায়। পুণ্যকর্মে স্রষ্টা নিশ্চয়ই খুশি হবেন, সেই খুশির পরিমান আপনাতে-আমাতে তফাত হবে না বলেই বোধ করি।
০৫ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৮:৫৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: মহাপবিত্র গ্রন্থ আল কোরআন এর উপরে আর কোন রেফারেন্স নেই। এর পর হাদিস।
২৪| ০৭ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৬
মুজিব রহমান বলেছেন: জঙ্গিরা কি জন্যে এতো পাগল হয়ে যায়। বেহেস্তের যে বর্ণনা তা কোন সভ্যলোকের পক্ষে খুবই বিরক্তকর ও ঝামেলার, খুবই নিম্নরুচির ও বেদনার। শুধু সেক্স ও মদ-খাবার দিয়ে একটা জীবন পার করে দিবে?
০৮ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: এই হুরের জন্য পুরো দুনিয়ার মুসলিম যুবকরা জিন্দেগি বরবাদ করে দিচ্ছে। তাদের একটাই লক্ষ্য যে ভাবেই হোক হুর ও বেহেশত পেতেই হবে যে কোনো মূল্যে।
২৫| ০৮ ই জুলাই, ২০২০ সকাল ১০:৪১
কামরুননাহার কলি বলেছেন: তর্ক করবো না আপনার লেখাটি নিয়ে। কারণ এই লেখার তথ্য নিয়ে অনেক ভুল-ভ্রান্তি আছে। এমনকি হুর শব্দ টি নিয়ে ও মতবিরোধি আছে। কারণ কোরআন সৃষ্টি করেছেন সয়ং আল্লাহ আর বাংলা অনুবাদ করেছেন সয়ং বাঙ্গালিরা। তাই যে বা যারাই অনুবাদ করেছেন তারা প্রত্যেকে বাপের টাকার সম্পতি দিয়ে অনুবাদ করেছে। আমি অনেক গুলো বাংলা অনুবাদ করা কোরআন পরে দেখিছি। প্রত্যেটিতে মানুষ মনগড়া কথা লিখে রেখেছে। সেই জন্যই বললাম তারা অনুবাদ করেছে বাপের টাকায়। আমি এমন এমন কিছু শব্দ পরেছি যা আরবিতে বলা আছে একবাবে আর সেটা বাংলায় অনুবাদ করা হয়েছে অন্যভাবে। তাহলে বাঙ্গালীদের বিশ্বাস করা যায় বলুন।
০৮ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: বোন, আপনি মূল আরবিতে লেখা কোরআন শরীফ পড়ুন । বাংলায়ই যে আপনাকে পড়তে হবে এর কোন ধরাবাধা নিয়ম নেই। আপনি যদি আরবি ভালো বুঝতে পারেন সে ক্ষেত্রে আপনি আরবীতে পড়ে আসুন।
আরবিতে পড়লে আপনার কাছে হুরের বর্ণনা আরো আকর্ষণীয় মনে হতে পারে।
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ বিকাল ৫:৩৯
রাজীব নুর বলেছেন: বড় ভাই আমার হুর চাই না। বিশ্বাস করেন আমার হুর চাই না। হুরের প্রতি আমার কোনো লোভ নাই।
আমার স্ত্রী কন্যা আর সামু থাকলেই চলবে। আর কিচ্ছু লাগবে না।