নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি কেউ না।একদা পথ শিশু ছিলাম। বড় হয়ে এখন পথ মানব হয়েছি। বাবা এক দিন স্বপ্ন দেখানোর সুরে বলেছিলেনঃ দেখিস, এক দিন আমাদেরও....! আমার দেখা হয়নি কিছুই । এখনো অপেক্ষায় আছি কিছু একটা হবো, কিছু একটা দেখবো।
নামাজের জন্য অপেক্ষা।
১৮ মার্চ ২০২০ তারিখে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধের জন্য পুরো মালয়েশিয়াতে লকডাউন তথা movement control order ( MCO) ঘোষণা করার পর থেকে সবগুলো মসজিদ বন্ধ ছিল।
১২ ই জুন থেকে মালয়েশিয়াতে শুরু হয়েছে এমসিও এর রিকভারি স্টেজ। এরই মধ্যে সব ধরনের ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান খোলার সাথে সাথে এই প্রথম সেলুন এবং বিউটি পার্লার সমূহ খোলার অনুমতি দেওয়া হয়েছে ।
দেশে এই প্রথম বেশির ভাগ মসজিদে জুম্মার নামাজ পড়ার অনুমতি দেওয়া হয়েছে ।
*প্রধান ইমাম সাহেব
তবে এক্ষেত্রেও শর্ত ছিল । কোন বিদেশী মসজিদে প্রবেশ করতে পারবেন না। প্রতিটি মসজিদে ধারণক্ষমতার চেয়ে অনেক কম সংখ্যক মুসল্লিকে নামাজের জন্য প্রবেশ করতে অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
অনুমতি দেওয়ার জন্য টিকিট ইস্যু করা হয়। যারা আগে আসবেন তারাই সাধারণত টিকিট পেয়েছেন।
এই পোস্টের ছবিগুলো হচ্ছে কুয়ালালামপুর ফেডারেল টেরিটরি তামান তুন ডক্টর ইসমাইল নামক স্থানের তাকওয়া মসজিদ এর ( Taqwa Mosque in Taman Tun Dr Ismail)। এই মসজিদে জামাত শুরু হয় বেলা দেড়টার ও পরে । তারপরেও আজকে আগেই প্রবেশের টিকিট পাওয়ার জন্য মুসল্লীরা অনেকেই ১১ টায় চলে আসেন।
* জামাত শুরু হয়ে গেছে।
এই মসজিদটিতে সাধারণত তিন হাজারের মতো মুসল্লী জুম্মার নামাজ পড়তে আসেন। কিন্তু আজকে বিশেষ পরিচালনা বিধান বা (special operating procedures- SPO ) অনুসরণ করে ১৭৩ জন মুসল্লিকে ভেতরে প্রবেশ করার টিকিট ইস্যু করা হয়েছে।
মসজিদের প্রধান ইমাম জানিয়েছেন, আগে আসলে আগে পাবেন ভিত্তিতে ১৭৩ জনের জন্য টিকিট ইস্যু করা হচ্ছে। অনেকেই ভিতরে প্রবেশ করার টিকিট না পেয়ে মন খারাপ করে চলে গেছেন বলে জানা গেছে।
১২ ই জুন, ২০২০ রাত ১১:৩৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমি বিদেশী। আমাকে প্রবেশ করতে দিবে না। তাদের চলমান বিধানে এটা এলাউ করবে না।
২| ১২ ই জুন, ২০২০ রাত ১০:৪৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
প্রবাসীদের পরিবারও নেই, নামাজ পড়ার অধিকারও নেই; ভালো
১২ ই জুন, ২০২০ রাত ১১:৩৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: তাদের দেেশের স্বার্থ তারা বড় করে দেখবে।
৩| ১২ ই জুন, ২০২০ রাত ১১:৫৩
রাজীব নুর বলেছেন: ভালো খবর।
১৩ ই জুন, ২০২০ ভোর ৫:৫০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ভালো তো অবশ্যই।
৪| ১৩ ই জুন, ২০২০ রাত ১২:০৫
নতুন নকিব বলেছেন:
মসজিদগুলোতে প্রবাসীদের প্রবেশে বাধা দেয়াটা আপনার কাছে কেমন মনে হল?
আমার তো এটাকে স্রেফ নিচু মানসিকতার বহিঃপ্রকাশ বলেই মনে হলো। বৈষম্য তাহলে সবখানেই সমভাবে বিদ্যমান!
মালয়েশিয়ায় দীর্ঘকাল পরে পুনরায় মসজিদে জুমুআর নামাজ শুরুর খবরটা জানানোয় ধন্যবাদ।
১৩ ই জুন, ২০২০ ভোর ৫:৫২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমার কাছে খারাপ লাগেনি।
কেননা, মালয়েশিয়ানদের মাঝে করোনার সংক্রমন এখন প্রায় শুণ্যের কোঠায়।
এখন যে সব নতুন সংক্রমন হচ্ছে তার প্রায় সবটাই প্রবাসী শ্রমিকদের মধ্যে থেকে।
তাই তাদের সিদ্ধান্ত সঠিক।
তারা তাদের নিজের দেশের স্বার্থ অবশ্যই বড় করে দেখবে।
৫| ১৩ ই জুন, ২০২০ রাত ১:১৭
আলআমিন১২৩ বলেছেন: ট্রাম্প থেকে শুরু করে বিশ্বের অধিকাংশ দেশই নিজের স্বার্থটা আগে বুঝে।আমরা বুঝি ব্যাক্তিস্বারথ।কোন কোন ক্ষেত্রে ১ টাকার বিনিময়ে পারলে বন্ধুকে দেশটাও দিয়ে দেই।
১৩ ই জুন, ২০২০ ভোর ৫:৫৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: নিজ দেশের স্বার্থ অবশ্যই সবার আগে দেখা উচিত। দিন শেষে দেশই আমার সব । আমার আশ্রয়। আমার ভরসা। আমার পরিচয়।
৬| ১৩ ই জুন, ২০২০ সকাল ৮:৪১
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: ব্যাপারটা জানলাম।
তবে কি মালেশিয়ার এই একটি মসজিদই খুলে দেয়া হয়েছিলো নাকি আপনি এই মসজিদ সংলগ্ন এলাকায় থাকেন বিধায় বিষয়টা তুলে ধরেছেন?
১৩ ই জুন, ২০২০ সকাল ৮:৪৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সব মসজিদই খুলে দেওয়া হয়েছে। তবে কঠিন নিয়ম কানুন এর মধ্য দিয়ে নামাজ আদায় করতে হবে।
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই জুন, ২০২০ রাত ১০:৪০
নেওয়াজ আলি বলেছেন: নামাজ পড়ে আমাদের জন্য দোয়া করবেন । আমরা করবো