নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি কখনো নিজের নাম লুকোই না। আকাইমা শব্দ দিয়ে বানানো ছন্ম নাম আমার পছন্দ নয়। মা-বাবা\'র দেয়া নাম দিয়েই প্রোফাইল খুলেছি।

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন

আমি কেউ না।একদা পথ শিশু ছিলাম। বড় হয়ে এখন পথ মানব হয়েছি। বাবা এক দিন স্বপ্ন দেখানোর সুরে বলেছিলেনঃ দেখিস, এক দিন আমাদেরও....! আমার দেখা হয়নি কিছুই । এখনো অপেক্ষায় আছি কিছু একটা হবো, কিছু একটা দেখবো।

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন › বিস্তারিত পোস্টঃ

মালয়েশিয়াতে আজকের Covid 19 স্ট্যাটাস (২৯-০৫-২০২০) বিগত ৭ দিনে কেউ মারা যায়নি।

২৯ শে মে, ২০২০ বিকাল ৪:১৫

মালয়েশিয়ার কভিড১৯ এর বিগত ২৪ ঘন্টার সারসংক্ষেপঃ

মালয়েশিয়ার জন্য একটি ভালো খবর হচ্ছে, ২২শে মে থেকে আজ পর্যন্ত করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে কোন রোগী মারা যায়নি।

* আজকে ও মালয়েশিয়াতে করোনা ভাইরাস আক্রান্ত হয়ে কোন রোগী মারা যাননি। ২২ মে ২০২০ এরপর আর কোনো রোগী করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা যায়নি। এটা এই দেশের জন্য অবশ্যই একটি ভালো খবর।

* এ পর্যন্ত মোট মারা গেছেন ১১৫ জন করোনা ভাইরাস আক্রান্ত ব্যক্তি।

* আজ নতুন রোগী রেকর্ডভুক্ত হয়েছেন ১০৩ জন । এদের মধ্যে ২৪ জন প্রবাসী বাংলাদেশী রয়েছেন। তারা সবাই একটি ক্লিনিং সার্ভিস কোম্পানীতে কাজ করেন।

* আজকের নতুন আক্রান্ত ১০৩ জনকে ধরে মালয়েশিয়াতে ভাইরাস আসার পর থেকে এ পর্যন্ত সর্বমোট রোগী রেকর্ডভুক্ত হয়েছেন ৭,৭৩২ জন।

* আজ সুস্থ হয়ে বাড়িতে ফিরে গেছেন ৬৬ জন রোগী ।

* আজকের ৬৬ জন সহ এ পর্যন্ত সুস্থ হযে বাড়িতে ফিরে গেছেনঃ ৬,২৩৫ জন।

* বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালগুলোতে সক্রিয় রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন ১,৩৮২ জন ।

* ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিট বা আইসিইউতে চিকিৎসাধীন রয়েছেনঃ ৮ জন ।
* intensive care units (ICU) তে ভেন্টিলেশন লাগছে ২ জনের।

মোট পজিটিভ কেসকে বিবেচনায় নিলে আজকের হিসাবে মালয়েশিয়াতে রিকভারি রেট হচ্ছে ৮০.৬০%।

বিগত কয়েক দিনের নতুন রোগী সনাক্ত হবার প্রবণতা নিম্নরূপঃ
২৮ শে মে নতুন রোগী ১০ জন।
২৭ মে নতুন রোগী ১৫ জন।
২৬ মে নতুন রোগী ১৮৮ জন।
২৫ মে নতুন রোগী ১৭২ জন।
২৪ মে নতুন রোগী ৬০ জন।
২৩ মে নতুন রোগী ৪৮ জন।
২২ মে নতুন রোগী ৭৮ জন।
২১ মে নতুন রোগী ৫০ জন।
২০ মে নতুন রোগী ৩১ জন।

বাংলাদেশে করোনা ভাইরাসের আপডেটঃ

বাংদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় মহামারি করোনা ভাইরাসে (কোভিড-১৯) আক্রান্ত হয়ে আরো ২৩ জন মৃত্যুবরণ করেছেন। তাদের মধ্যে ১৯ জন পুরুষ এবং ৪ জন মহিলা। এ নিয়ে করোনা ভাইরাসে মৃতের সংখ্যা দাঁড়ালো ৫৮২ জনে। এছাড়াও একই সময়ে আরো ২ হাজার ৫২৩ জনের শরীরে করোনা ভাইরাসের উপস্থিতি শনাক্ত করা হয়েছে, যা এখন পর্যন্ত একদিনের হিসেবে সর্বোচ্চ।

ক্রবার (২৯ মে) দুপুরে রাজধানীর মহাখালিস্থ স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে দেশে করোনা পরিস্থিতি নিয়ে অনলাইন স্বাস্থ্য বুলেটিনে এ তথ্য জানান অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা।

বুলেটিনে আরো বলা হয়, করোনা ভাইরাস শনাক্তে মোট ৪৯টি ল্যাবে গত ২৪ ঘণ্টায় ১২ হাজার ৯৮২টি নমুনা সংগ্রহ করা হয় এবং ১১ হাজার ৩০১টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এতে আরো ২ হাজার ৫২৩ জনের শরীরে করোনা ভাইরাসের উপস্থিতি শনাক্ত করা হয়েছে। এ নিয়ে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪২ হাজার ৮৪৪ জনে।

পাশাপাশি গত ২৪ ঘণ্টায় আরো ৫৯০ জন সুস্থ হয়েছেন। ফলে মোট সুস্থ রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৯ হাজার ১৫ জনে।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে মে, ২০২০ বিকাল ৪:৫৯

রাজীব নুর বলেছেন: ঘরে বসে নিয়মিত মালোশিয়ার করোনা আপডেট পাচ্ছি!!!

২৯ শে মে, ২০২০ বিকাল ৫:০৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
এখানকার জীবন যাত্রা ক্রমেই স্বাভাবিক হয়ে উঠছে।
অফিস আর স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া বেশীর ভাগ জিনিস চলছে।

আমার খুব পার্কে যেতে মন চায়। কিন্তু পার্কগুলো সব বন্ধ।

২| ২৯ শে মে, ২০২০ বিকাল ৫:২১

সুপারডুপার বলেছেন:

বর্তমান পরিস্থিতিতে মনে হয়, ২০শে জুনের কাছাকাছি সময়ে বাংলাদেশে আনুমানিক মোট ১০০,০০০ বা ১ লক্ষ (প্রায়) করোনায় আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হওয়ার সম্ভবনা।

মালয়েশিয়াতে তো জীবন যাত্রা ক্রমেই স্বাভাবিক হয়ে উঠছে। আপনার মালয়েশিয়ান অভিজ্ঞতা থেকে, এখন বাংলাদেশে জীবন যাত্রা স্বাভাবিক আনতে কি করা যায়, তা নিয়ে নিয়মত পোস্ট দিতে পারেন।

২৯ শে মে, ২০২০ বিকাল ৫:২৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: বাংলাদেশের মানুষ নিয়ম মানে না। তাদেরকে কিছু বলে লাভ নেই। চলতে দিন যেমন চলছে।

৩| ২৯ শে মে, ২০২০ বিকাল ৫:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


ডাক্তার ও নার্সদের ঘটনা শুনে, বাংলাদেশের মানুষ করোনা নিয়ে হাসপাতালে যাচ্ছে না বললেই চলে

২৯ শে মে, ২০২০ রাত ৯:৩১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমরা শুরু থেকেই আসলে কোন সিস্টেমের মধ্যে নাই । মূল কারণ অতিরিক্ত জনসংখ্যা । কেউ হয়তো বিশ্বাস করবে না । তবে এটাই কিন্তু সত্যি । কোটি কোটি জনসংখ্যাকে সীমিত সম্পদ ব্যবস্থাপনা দিয়ে নিয়ন্ত্রণ করা যায় না।

৪| ২৯ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন ভাই,
মালয়েশিয়াতে করোনা আক্রমণের প্রকোপ কম হওয়ার কারণ কি? অতিবৃষ্টি? আপনি যথাসম্ভব খোঁজ নিতে পারলে ব্যপারটি জানার চেষ্টা করুন। আমিও জানার চেষ্টা করছি। এটি জরুরী।

আপনি নিয়মিত মালয়েশিয়ার করোনা সংক্রান্ত নিউজ আপডেট দিয়ে আমাদের সকলকে ঋণী করছেন। আপনার কাছে আমরা ব্লগারগণ ঋণী। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।



২৯ শে মে, ২০২০ রাত ৯:৩৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: চীনে যখন করোনা ভাইরাসের প্রকোপ তুঙ্গে তখন থেকেই মালয়েশিয়া সাবধান হয়ে গিয়েছিল। এয়ারপোর্টে ব্যাপক চেক করা হতো। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা তখনই চালু হয়েছে । এরপর 18 মার্চ যখন লকডাউন করা হলো তখন কেউই ঘরের বাইরে বেরোতে পারেনি নিতান্ত প্রয়োজন ছাড়া। এমনকি এখনো বিভিন্ন প্রদেশের মধ্যে বাস চলাচল বন্ধ । ব্যক্তিগত গাড়ি যেতে চাইলেও পুলিশের অনুমতি যোগাড় করে তারপরে যাওয়া যায় ।

বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খুলে দিয়েছে সত্য । কিন্তু সেখানেও সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হয় কঠিনভাবে। কোন দোকানে ঢুকতে চাইলে নাম রেজিস্ট্রি করে ঢুকতে হয় । তাপমাত্রা চেক করা হয় । হাতে স্যানিটাইজার মাখিয়ে দেয় । তারপরে অল্প অল্প করে লোক ঢুকতে পারে । কোন কোন দোকানপাট আছে ঢুকাই যায় না । বাইরে দাঁড়িয়ে থেকে জিনিসপত্র সংগ্রহ করতে হয়।

আমার নিজের কাছে কখনো মনে হয়নি যে বৃষ্টি একটা ফ্যাক্টর । এখানকার পত্র-পত্রিকা এবং গণমাধ্যমেও এ ব্যাপারে কখনো কোন কিছু চোখে পড়েনি। আমার মনে হয় মালয়েশিয়াতে জুন মাসের মাঝামাঝিতে করোনা পুরোপুরি মুক্ত হয়ে যাবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.