নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি কেউ না।একদা পথ শিশু ছিলাম। বড় হয়ে এখন পথ মানব হয়েছি। বাবা এক দিন স্বপ্ন দেখানোর সুরে বলেছিলেনঃ দেখিস, এক দিন আমাদেরও....! আমার দেখা হয়নি কিছুই । এখনো অপেক্ষায় আছি কিছু একটা হবো, কিছু একটা দেখবো।
ভাষা শিক্ষার জন্য বয়স একটা বিরাট ব্যাপার। সাধারণতঃ শিশুকালে ভাষা শিক্ষাটা অনেক বেশি সহজতর হয়।
এই কারণে বাংলাদেশের প্রাথমিক পর্যায়ে থেকে ইংরেজি শিক্ষার জন্য বেশি করে গুরুত্ব দিতে হবে। অনেকেই আছে যারা প্রাথমিক পর্যায়ে শেষ করে পড়াশোনায় ছেড়ে দেয়। সুতরাং তাদেরকে অন্তত সামান্য কিছু ইংরেজি শিখিয়ে দিতে পারলে উপকৃত হতে পারে পরবর্তী জীবনের জন্য।
পাঁচ বছরের প্রাথমিক শিক্ষায় প্রতি বছর কিছু কিছু করে মোট ১ হাজার শব্দ শিখিয়ে দেওয়ার এবং সেই সাথে বাক্য গঠন ও ন্যূনতম ব্যাকরণ শিখিয়ে দেওয়া যায় তাহলে আমার মনে হয় তারা এগুলো কখনোই ভুলবে না।
প্রাথমিক স্তরের পাঠ্যসূচিটা এমন ভাবে করা উচিত যাতে শিক্ষার্থীরা দৈনিন্দন জীবনের বেশ কিছু শব্দ তাদের শ্রেণিকক্ষে বিভিন্ন বিষয়ের ইংরেজি নাম, মাসের নাম, দিবসের নাম ,বিভিন্ন খাবারের নাম ইত্যাদি ইংরেজিতে জানতে পারে। যদি তারা এটা করতে পারে তাহলে এটা তাদের পরবর্তী জীবনে কাজে লাগবে ।
প্রাথমিক শিক্ষা শেষ করে তারা যখন মাধ্যমিক পর্যায়ে যাবে তখন তারা ১০০০ শব্দের একটি সমবৃদ্ধ ভান্ডার সাথে করে নিয়ে যাবে। সুতরাং পরবর্তীতে তারা তা শিখবে তা তাদের কাছে খুবই সহজ হয়ে আসবে।
বাংলাদেশের বিপুল পরিমাণ জনগোষ্ঠী মাধ্যমিক পড়াশোনা শেষ করতে পারে না। তাদেরকে কাজের সন্ধানে বের হতে হয় । বেশীর ভাগ ক্ষেত্রে তাদের দেশে কাজ জোগাড় করা হয়ে উঠে না। ফলশ্রুতিতে তাদেরকে বিদেশে যেতে হয় কাজের জন্য।
দেশের বাইরে গিয়ে প্রধান সমস্যা যোগাযোগ করা। এটা কঠিন ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায় ভাষা না জানাতে। সে ক্ষেত্রে প্রাথমিক পর্যায়ে যদি ইংরেজি ভাষায় সামান্য দক্ষ করে দেয়া যায় তাহলে প্রবাসে গিয়ে ইংরেজি তে কথা বলা এবং গঠন করতে পারে তাহলে সেটা তাদের বাস্তব জীবনে প্রয়োগ করতে পারবে তাদেরকে খুবই কাজ দিবে। সম্ভব হলে গণিত ও বিজ্ঞান প্রাথমিক পর্যায় থেকে ইংরেজিতে পড়ানো উচিত ।এটা তার ভবিষ্যৎ শিক্ষা জীবনকে সমৃদ্ধ করবে। নীতিনির্ধারকরা বিষয়টি একটু সদয় বিবেচনার সাথে ভেবে দেখতে পারেন।
কেননা বর্তমান যুগ হচ্ছে গ্লোবালাইজেশনের যুগ । এখানে একা থাকার কোনো সুযোগ নেই। সারা পৃথিবীকে সাথে নিয়ে চলতে হবে এবং সেটার জন্য আন্তর্জাতিক ভাষা হিসেবে ইংরেজিতে সামান্য হলেও দক্ষ হতে হবে।
০২ রা মে, ২০২০ দুপুর ১২:৩৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপনার এলাকার সরকারি স্কুলের খোঁজ-খবর রাখা এবং এর গুণগত যমান উন্নয়নে অবদান রাখা আপনার নাগরিক দায়িত্বের মধ্যে পড়ে । কোন একটি গ্রাম বা এলাকায় একটি সরকারি স্কুল থাকা অনেক ভাগ্যের ব্যাপার। এটা আপনাদেরই সম্পদ, এলাকার সম্পদ , এলাকাবাসীর সম্পদ। আমাদের কারো উচিত না দায়িত্ব এড়িয়ে যাওয়া।
২| ০২ রা মে, ২০২০ দুপুর ১:০৮
রাজীব নুর বলেছেন: প্রাইমারী স্কুলে শিখার মান ভালো না। আসলেই ভালো না।
০৩ রা মে, ২০২০ দুপুর ১২:১৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষকরা যথেষ্ট যোগ্যতা সম্পন্ন । তাদের বেতন-ভাতা ও যথেষ্ট ভালো । গ্রামের বাড়িতে থেকে এই বেতনে খুব ভালোই চলা সম্ভব। দায়িত্বের প্রতি যথেষ্ট যত্নশীল হওয়া দরকার।
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা মে, ২০২০ দুপুর ১২:২৩
নেওয়াজ আলি বলেছেন: সরকারী প্রাইমারী স্কুলে হযবরল শিক্ষা । আমার এলাকায় দেখেছি।