নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি কেউ না।একদা পথ শিশু ছিলাম। বড় হয়ে এখন পথ মানব হয়েছি। বাবা এক দিন স্বপ্ন দেখানোর সুরে বলেছিলেনঃ দেখিস, এক দিন আমাদেরও....! আমার দেখা হয়নি কিছুই । এখনো অপেক্ষায় আছি কিছু একটা হবো, কিছু একটা দেখবো।
বাংলাদেশের আনাচে-কানাচে অসংখ্য তরুণ-তরুণী আজ বেকার। সর্বত্র তাদের করুণ আর্তনাদ আর হাহাকার। বাবা-মা অসহায়। একটি কাজ চাই। কে দেবে তাদেরকে কাজ! কেউ কি নেই তাদের পাশে দাঁড়াবার? বিগত বছর বিশেক ধরে দেখা যাচ্ছে, কোন একটি চাকরির বিজ্ঞপ্তি পত্রিকায় প্রকাশিত হলেই দেখা যায় হাজার হাজার বেকার তরুণ-তরুণী যেন হুমড়ি খেয়ে পড়েছে। পাবলিক সার্ভিস কমিশনের আয়োজিত যে কোন চাকরির পরীক্ষায় একাধিকবার বাছাই পরীক্ষা নেবার পরও দেখা যায় হাজার হাজার প্রার্থী তখনও লাইনে দাঁড়িয়ে থাকে ভাইভা দেয়ার সময়। এদের বেশীর ভাগই মেধাবী। এদেরকে উপযুক্ত কাজ দেয়ার দায়িত্ব সরকারের পাশাপাশি বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠান ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মালিকদের উপরও বর্তায়। বেকারদের কষ্ট আসলেই অসহনীয়। এক মাত্র মধ্যবিত্ত তরুণ-তরুণীরাই বোধ হয় এই কষ্টের সব চেয়ে বেশী শিকার। কেননা , তাদের সব স্বপ্ন পাস করে একটি চাকরি পাওয়া। সেটা আজ বড় কঠিন হয়ে গেছে।
আমাদের দেশে এখন অসংখ্য প্রতিষ্ঠান গড়ে ওঠেছে যেখানে বেকারদের কাজ দেয়া যেতে পারে। এধরনের প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে - বিভিন্ন গার্মেন্টস ও বায়িং হাউজ সমুহ, রফতানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলের বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠান সমুহ ও বিভিন্ন আধুনিক বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান সমুহ। আমার জানা মতে, এই সব প্রতিষ্ঠানের মালিক কর্তৃপক্ষের একধরনের নেশা রয়েছে তা হল এরা দেশের কর্মী নিয়োগ করার চেয়ে বিদেশের কর্মী নিয়োগ করাকেই বেশী ভাল মনে করে। আমার জানামতে, আমাদের পাশের সার্ক দেশ ভারত, পাকিস্তান ও শ্রীলংকা থেকে বাংলাদেশে কাজ করছে কয়েক হাজার লোক। তারা ভাল বেতনও পাচ্ছে। বেশীর ভাগ ক্ষেত্রেই এদের বেতন হাজার ডলারের উপরে। এক হাজার ডলার বেতন এক জন বাংলাদেশের বেকার তরুণ-তরুণী কখনো কল্পনাই করতে পারবেনা। ভারতের এর অন্যতম রেমিটেন্স পাঠানোর দেশ হচ্ছে বাংলাদেশ।
আমরা জানি, সামান্য ১০ / ১২ হাজার টাকা বেতনের একটি চাকরির জন্য আমাদের বেকাররা জুতার তলা ক্ষয় করে ফেলছে প্রতি নিয়ত। ডলার তো তাদের কাছে স্বপ্ন মাত্র। আমাদের সেই সব বিদেশী কর্মীদের নিয়োগ দাতারা কি তা জানেন? আমার মনে হয় তারা তা জানেন না। জানলে দেশে এতো লোক বেকার থাকতে মূল্যবান বৈদেশিক মুদ্রার অপচয় করে বিদেশী কর্মী তারা নিয়োগ করতে পারতেন না। আমি মনে করি, আমাদের দেশের যারা বহির্বিশ্বে কাজ করছে তাদের যথেষ্ট সুনাম রয়েছে তাদের স্ব স্ব কর্মক্ষেত্রে। মাঝে মাঝে পত্রিকার পাতায় তা ছাপাও হয়। তারা যে সৎ ও নিষ্ঠাবান তা অনেক উন্নত দেশেই প্রমাণিত হয়েছে। কিন্তু আমাদের নিজের দেশেই তাদের কোন কদর নেই। আমার মনে হয় , দেশে যদি কেউ ৮/১০ হাজার টাকা বেতনের একটা কাজ করতে পারতো তা হলে কেউই বাড়ি-ঘর, জমি-জমা, সহায়-সম্বল বিক্রি করে বিদেশে পাড়ি জমাতো না।
প্রায়ই পত্রিকার পাতায় দেখি, বিভিন্ন দেশে আমাদের দেশের যুবকেরা কাজের সন্ধানে গিয়ে মানবেতর জীবন-যাপন করছে। সহায় সম্বল বিক্রি করে বিদেশে গিয়ে তাদের এই করুণ অবস্থা আমাদেরকে আর কতকাল দেখতে হবে। অথচ আমাদের দেশের শিল্প মালিকরা, ব্যবসায়ীরা অকারণেই বিদেশী কর্মী আনতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন । বাংলাদেশের বিনিয়োগ বোর্ডই জানেন, কত জন বিদেশী আমাদের দেশের ভাগ্য বিধাতারা নিয়োগ করেছেন। আমি মনে করি, এ ধরনের নিয়োগ দেশের জন্য মঙ্গলজনক নয়। কারণ এর দ্বারা আমাদের মূল্যবান বৈদেশিক মুদ্রা চলে যাচ্ছে অন্যের ঘরে। দেশী মোবাইল ব্যবহার করলে যেমন দেশের টাকা দেশেই থাকে তেমনি দেশের কর্মী নিয়োগ করলেও দেশের টাকা দেশেই থাকবে।
বিদেশী কর্মী নিয়োগ করার ক্ষেত্রে তাদের যুক্তিটা আসলে কোথায়? আমাদের দেশের বেকারদেরকে প্রশিক্ষণ দিলে তারা কি পারবেনা সেই সব বিদেশীদের চেয়ে ভাল কাজ করতে? আমাদের শিক্ষিত তরুণদেরকে প্রশিক্ষণ দিয়ে গড়ে তুলুন। যাতে তারা দেশের জন্য কাজ করার সুযোগ পায়। সব চেয়ে বড় যেটা সেটা হল নিয়োগ দিয়ে তারপর শিখিয়ে নেয়া। আমি মনে করিনা যে আমাদের দেশের একজন মানুষ শ্রীলংকার এক জন মানুষের চেয়ে কম কাজ করবে। এটা যে মনে করে সে কি আসলে দেশ প্রেমিক? বাংলাদেশের জন্য কি তার কোন টান আছে? দেশের মানুষের প্রতি কি তার কোন দায়িত্ববোধ নেই? ৫০ হাজার শিক্ষিত তরুণদের মাঝ থেকে বাছাই করে ১০০ জন তরুণকে নেয়া হোক। তাদেরকে ইংরেঝি ভাষা সহ সব ধরনের প্রশিক্ষণ দেয়া হোক।
বাড়িঘর সহায় সম্পত্তি সব বিক্রি করে মানুষ বিদেশে যায় কাজ করতে। কেবল মাত্র একটি কাজের জন্য। সেই কাজটি কেন তারা নিজের দেশে পাবেনা? এক জন বিদেশীকে যে বেতন দেয়া হয় সেই পরিমাণ বেতন দিয়ে বাংলাদেশের পাঁচ-ছয় জন লোক রাখা যেতে পারে। তাহলে কেন অযথা বিদেশী কর্মী নিয়োগ করা হচ্ছে?
বর্তমানে বাংলাদেশে একটি নির্বাচিত গণতান্ত্রিক সরকার দেশের জন্য কাজ করে যাচ্ছে। তারা এমন কিছু ভাল কাজ করেছেন যা দেশের মানুষ এক সময় কল্পনাও করতে পারতো না। দেশের বেকারদের কর্মসংস্থানের ব্যাপারে যদি বর্তমান সরকার একটা ভাল কিছু করে তবে তা হবে লাখ বেকারদের জন্য আলাদীনের চেরাগ। দেশের যদি কর্মসংস্থান করা যায় তাহলে সেটাই হবে সব চেয়ে ভাল। তারপর যদি বিদেশে পাঠতেই হয় তাহলে বেকারদের প্রশিক্ষণ দিয়ে তাদেরকে উপযুক্ত করে তুলে তারপর পাঠাতে হবে যাতে তারা ভাল কোন কাজ পায়। বিদেশে বাংলাদেশের মানুষের বেশীর ভাগ ক্ষেত্রেই ভাল কোন কাজ জুটে না। কারণ তাদের তেমন ইংরেজি জ্ঞান নেই। তাদের নেই কোন ভাল কাজের প্রশিক্ষণ। সব চেয়ে বেশী সমস্যা হয় ভাষা নিয়ে।
সব শেষ কথা, আমি কোন যুক্তি তর্কে যেতে চাইনা। আমাদের দেশের তরুণদেরকে দেশের স্বার্থেই কাজ দেয়া হোক। তারা যেন ভালভাবে বেঁচে থাকতে পারে। দেশের টাকা দেশেই থাকুক। একটি আত্ননির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাইলে এর কোন বিকল্প আছে বলে আমি মনে করিনা।
এ ব্যাপারে আমি সচেতন সকল মহলের মতামত কামনা করছি। অনেক আগের একটি কবিতা বলার লোভ সামলাতে পারছি না। কবিতাটি হল:
‘কত রূপ স্নেহ করি
স্বদেশের কুকুর ধরি
বিদেশের ঠাকুর ফেলিয়া ।’
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৩০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: শুভ সকাল। আপনার সারা দিন সুন্দর কাটুক।
২| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৩২
চাঁদগাজী বলেছেন:
এখন বিশ্বের সব বুদ্ধিমান দেশে, সপ্তাহ শেষে "বেকারের হার গণনা" করে। আমাদের বেকুব প্রশাসন এগুো জানে না।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৩০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপনি মাঝে মাঝে যে ছবিটি ব্যবহার করনে সেটা খুঁজে না পেয়ে এই গাধা আর বেড়ালের ছবি ব্যবহার করেছি।
৩| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:১৫
রাজীব নুর বলেছেন: এই পোষ্ট টি কি আমার জন্য লিখেছেন??
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:২৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: মূলতঃ পোস্টটি লিখেছি আমার নিজের জন্য ও আমাদের প্রবাসী শ্রমিক ভাইদের জন্য। তবে আপনিও যোগদান করে আমাদের হাতকে শক্তিশালী করতে পারেন।
একতাই বল।
৪| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন ভাই, আপনি আমার পছন্দের মানুষ। আপনার পোষ্টের সমালোচনা করা যাবে কি? ইদানিং কারো পোষ্টে সমালোচনা করার আগে আমি এটি জানতে চাই, কারণ পোষ্ট আপনি দিয়েছেন আপনি আমার সমালোচনা নিতে পারবেন কিনা তা জানার প্রয়োজন আছে।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: পাবলিক ফোরামে যেহেতু লেখাটি প্রকাশ করা হয়েছে সেহেতু সমালোচনা থাকবেই। আলোচনা ও সমালোচনার মাধ্যমেই সুন্দর কিছু পয়েন্ট বের হয়ে আসতে পারে।
আপনি সমালোচনা করলে সেটা হবে একটি আনন্দের ব্যাপার । আপনাকে স্বাগত জানাই।
৫| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৪৬
শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন: বিদেশে শুধু কাজের জন্যে নয় আরো অনেক কিছু শেখার জন্যে যাওয়া উচিৎ। মানুষ যত বেশি ভ্রমন করবে, অন্য দেশের সংস্কৃতি জানবে, অন্যান্য দেশের মানুষের সাথে মিশবে, তত বেশি জ্ঞান আহোরণ করতে পারবে।
তবে, এজন্যে যে দেশে যাবে, সেই দেশের ভাষা শেখাটা প্রয়োজন। তবে, না শিখলেও কয়েক বছর থাকলে এমনিতেই মোটামুটি কাজ চালানোর মতো শব্দ শিখে নিতে পারে যে কেউ।
আমার কয়েকজন আত্মীয় থাকেন বিদেশে। কেউ কাজের জন্যে, কেউবা ইমিগ্রেশন নিয়ে। কেউই খারাপ অবস্থা আছেন বলে শুনিনি। বরং, একজন যাওয়ার পর, পরিবারের অন্যান্যকে টেনে নিয়ে গিয়েছেন ঐদেশে।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপনি সঠিক বলেছেন বিদেশে শিক্ষা গ্রহণ করতে হবে। উন্নত মানের প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে হবে । তারপর সেই শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ নিয়ে দেশে এসে দেশের কাজে লাগাতে হবে, দেশকে উন্নত করতে হবে।
সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন সব সময়।
৬| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ২:৫৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন ভাই, আপনি প্রবাসে থাকুন আর নিজ দেশে, যেখানেই থাকুন নিজেকে নিজে কাজের যোগ্য করে তুলতে হয়, অন্য কেউ এসে আপনাকে বা আপনার ভবিষ্যত পরিবর্তন করে দিবেনা। মালয়েশিয়া আজ আপনি যেমনি আছেন তার সম্পূর্ণ ক্রেডিট আপনার নিজের। নানা বাধা বিপত্তি পাড়ি দিয়েই যেখানে আছেন সেখানে পৌছেছেন। দেশের অনেক মানুষ আছে যারা চাচা মামু খালু ফুফা ছাড়া কিছু বোঝেনা, আর তারাই দেশে কাজের যোগ্যস্থান নষ্ট করছে। যোগ্যস্থানে অযোগ্য লোকের অবস্থান হচ্ছে।
কাজ কোনো ছোটো বড় নেই, কর্মবিমুখ মানুষের কাছে ছোট কাজ-বড় কাজ, জাত পাত নিপাত আছে। মানুষের পরিচয় কর্মে। কর্মবিমুখ মানুষ যতোবড় সৈয়দ পরিবারের হোক সে আমড়া গাছের ঢেকি ছাড়া আর কিছুই না। আশা করি ব্লগেও আমড়া গাছের ঢেকিদের কমেন্ট পড়েছেন বাস্তবেও তাদের দেখেছেন।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: প্রথমতঃ দেশে সব ধরনের কাজের জন্য সুন্দর পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে । সে জন্য সুন্দর শিক্ষার পরিবেশ ও ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করতে হবে । যাতে সাধারণ মানুষ ছোটখাট কাজের জন্য বিদেশে না গিয়ে নিজের দেশেই কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করতে পারে। দেশেই বিভিন্ন অঞ্চল ভিত্তিক কর্মসংস্থান করা প্রয়োজন। সবকিছু রাজধানী কেন্দ্রিক হওয়া সঠিক না।
৭| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ভোর ৫:৪৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
বাংলাদেশি শ্রমিক কেন বিদেশে যায় , একবার গেলে কেনই বা আর শত প্রতকুলতার পরেও দেশে ফিরেনা , এদেশীয় মালিকেরা কেন তাদের শিল্প প্রতিষ্ঠানে এদেশীয় যোগ্যদের বাদ দিয়ে বিদেশী শ্রমিক নেয় , দেশের তরুন -তরুনীরা কেনই বা বছরের পর বছর বেকার থাকে, দেশে দিন মজুরদের দৈনিক মজুরী গড়ে ৫০০ টাকা ধরলে মাসে কামাই ১৫০০০ হাজার টাকা , দেশে দৈনিক মজুরদের বিশেষ করে কৃষিখাতে অভাব রয়েছে বলে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে দেখা যায় ,তার পরেও কেন বেকার তরুন তরুনীরা মাসে ১০/১২ হাজার টাকার একটি চাকুরীর জন্য জুতার তলা খসিয়ে ফেলে , দেশে যে কাজে তাদের অনিহা সেখানে তার থেকেও কম মজুরীতে বিদেশে আরো নিন্মমানের ঝুকিপুর্ণ কাজের জন্য এত আগ্রহ কেন , প্রভৃতি বিষয়গুলি নিয়ে বিস্তারিত গবেষনা ও সে আলোকে দেশের জনগনকে সচেতন করে নীজেদের ঘুনেধরা সাবেকি আমলের সামাজিক ও পারিবারিক মুল্যবোধের মধ্যে একটি ইতিবাচক মনোভাগ জাগিয়ে তুলতে পারলে মনে হয় দেশে এখন যে পরিমান কাজের সুযোগ আছে তাতে করেই দেশের বেকার সমস্যার সমাধান করা যাবে । ধন্যবাদ দেশের বেকার সমস্যা নিয়ে চিন্তাভাবনা করার জন্য ।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: স্যার , আপনি যোগ্য ও বিবেকবান ব্যক্তি বলেই আপনি উপযুক্ত ও সুন্দর একটি মন্তব্য করেছেন। আপনার ভাবনাগুলো আসলেই বিবেচনার দাবি রাখে । যদি দেশে আরো বেশি করে জেলাভিত্তিক কল-কারখানা করে দেওয়া যায় তাহলে আমার মনে হয় মানুষ জন খুব সুন্দর ভাবে কাজ-কর্ম করতে পারবেন । এলাকা ভিত্তিক মাস্তানি গুলি উচ্ছেদ করতে পারলে ছোট ছোট ব্যবসা বাণিজ্য করে সংসার চালানো সম্ভব । যারা বিদেশে যায় তারা এত ছোট ছোট কাজ করে এবং তাদের কোনো পারিবারিক জীবন নেই। বাংলাদেশে জেলা ভিত্তিক কর্মসংস্থান করে দিতে পারলে এই সব মানুষ তাদের পারিবারিক জীবন লাভ করবেন । মানুষের জীবন তো একটাই । সুতরাং এই জীবনটাকে ভালোভাবে ও সুন্দরভাবে উপভোগ করার দরকার আছে।
সুন্দর ও গঠনমূলক মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা ও আপনার জন্য শুভকামনা রইল। আপনার সুন্দর জীবন সুস্বাস্থ্য কামনা করছি।
৮| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১:২০
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনাকে ব্লগে দেখছি না, আপনার ষ্টেটাস ঠিক আছে তো?
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৫৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমাকে ব্যান করে দেওয়া হয়েছিল । আর লিখতে মন চায় না।
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৮:০৯
ইসিয়াক বলেছেন: ভালো মানুষের সুন্দর ভাবনা ।
শুভসকাল