নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি কেউ না।একদা পথ শিশু ছিলাম। বড় হয়ে এখন পথ মানব হয়েছি। বাবা এক দিন স্বপ্ন দেখানোর সুরে বলেছিলেনঃ দেখিস, এক দিন আমাদেরও....! আমার দেখা হয়নি কিছুই । এখনো অপেক্ষায় আছি কিছু একটা হবো, কিছু একটা দেখবো।
পৃথিবীর সবচেয়ে প্রাচীনতম ও সবচেয়ে মহান পেশা হলো কৃষি। পৃথিবী কে বাঁচিয়ে রেখেছে মূলত কৃষকরা।
বাংলাদেশের প্রধান পেশা হল কৃষি। কৃষকগণ মাথার ঘাম পায়ে ফেলে ফসল উৎপাদন করেন। সেই ফসল কম দামে বাজারে বিক্রি করতে বাধ্য হযন। কিন্তু যারা ভোক্তা তারা কিন্তু কম দামে পায় না। ব্যাপারটা এমনও হয়েছে যে, উৎপাদন খরচও ওঠে না । অথচ ভোক্তারা কিনে অনেক বেশি দাম দিয়ে।
এবছর দেশে ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। অথচ কৃষক বাজারে ধানের দাম পাচ্ছেন না। আবার চালের বাজার যে সস্তা তাও কিন্তু নয়। কষ্ট করে ধান ফলিয়ে তা বিক্রি করে লোকসান দিয়ে কৃষকরা হতাশ।
এই অবস্থা থেকে বাঁচার একটাই উপায় আছে বলে আমার মনে হয়। সেটা হলো, কৃষক কোনভাবেই ধান সরাসরি বাজারে বিক্রি করবেন না। ধান থেকে চাল তৈরি করে তারপর বিক্রি করবেন।
সরকারের কৃষি ও খাদ্য বিভাগের উচিত হবে কৃষকরা যাতে সহজে ধান কেটে তা থেকে চাল তৈরি করতে পারেন সেই ব্যবস্থা গ্রহণ করা। ধান উৎপাদনের এলাকায় যথেষ্ট সংখ্যক চাল তৈরীর মেশিন বসানোর ব্যবস্থা করতে হবে। কৃষকরা কেন চাল মিল মালিকদের কাছে জিম্মি হয়ে থাকবেন?
আরেকটি বিষয় করা যেতে পারে । সেটা হল, এলাকার কয়েকজন কৃষক মিলে ধান ভাঙানোর যন্ত্র ক্রয় করতে পারেন। সরকারের কৃষি বিভাগ ও খাদ্য বিভাগ এ ব্যাপারে প্রকল্প গ্রহণ করতে পারে। আমার মনে হয় না যে এলাকাভিত্তিক ছোট ছোট ধান ভাঙানোর মেশিন বসানো খুব বেশি ব্যয়বহুল হবে।
শোনা যাচ্ছে এখন এক কেজি ধান বিক্রি হয় 10 থেকে 12 টাকায়। 1 কেজি ধান থেকে যে পরিমাণ চাল হবে সে পরিমাণ চাল কিন্তু 10 টাকা দিয়ে কেনা সম্ভব নয়। 1 কেজি ধান ভাঙ্গাতে যদি দুই টাকা খরচ হয় তাহলে আমার মনে হয় কৃষক অনেক বেশি লাভবান হবে।
প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ী জানা গেছে, 40 কেজি ধান ভাংলে 30 কেজির মতো চাল পাওয়া যায়। প্রতি কেজি 50 টাকা করে ধরলেও 30 কেজি চালের দাম হবে পনেরশো টাকা। 40 কেজি ধান ভাঙানোর জন্য 100 টাকা খরচ ধরলেও কৃষক পাবে চৌদ্দশ টাকা।
তাহলে কৃষক কেন পানির দামে ধান বিক্রি করবে? কেন কৃষক ধান কে চাল বানিয়ে বিক্রি করবে না? কেন চালকল মালিকরা কৃষকদের মাথায় বাড়ি দিয়ে লাভ করবে?
বাংলার কৃষকদের প্রতি আমার আহ্বান, আপনারা সরাসরি ধান বিক্রি করবেন না । ধান সংগ্রহ করে প্রথমে চাল তৈরি করুন। এইসব আপনাদের বাড়িতে সংরক্ষণ করুন। এখন প্রয়োজন মতো নিকটস্থ বাজার বা হাটে গিয়ে বিক্রি করুন।
আধুনিক যুগে পরে পরে মার খাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। ।
২৫ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৫:০০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমাদের দেশে কৃষকদেরকে কেউ মানুষ মনে করতে চায় না। তাদেরকে অন্য কোন প্রাণী বিবেচনা করা হয়। তাই তাদেরকে নিয়ে কেউ ভাবে না।
এক জন শাইখ সিরাজ এক সময় খুব ভালো ভালো অনুষ্ঠান করতেন কৃষকদেরকে নিয়ে। আজকাল তিনিও নীরব। কৃষকদেরকে ব্যবহার করে সবাই উপরে উঠতে চায়। তারা একটু ভালো থাকুক কেউ চায় না।
২| ২৪ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি বাংলার কৃষকদের সরাসরি ধান বিক্রয় না করার জন্য আহবান করেছেন; আপনার পোষ্ট আমরা শ;খানেক ব্লগার পড়বো; এই শ'খানেকের মাঝে চাষী ছিলাম আমি; এখন চাষ করি না; দেখি আগামী বছর চাষ করতে পারি কিনা।
২৫ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৫:০২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমাদের বেশীর ভাগ মানুষই কৃষক পরিবার থেকে আসা। আমার নিজের কথা বলি। আমার যদি ২০/২৫ বিঘা জমি থাকতো তাহলে আমি কামলা দেবার জন্য বিদেশে আসতাম না।
আমরা ব্লগাররা ধারণ উদ্ভাবণ করতে পারি। যে কোন ভালো ধারণা বা খারাপ ধারণা প্রথমে এক জনের মাথায়ই আসে। পরে সেই ধারণা ছড়িয়ে পরে বিশ্বময়।
আমরা কৃষকদের কাছে গিয়ে আমাদের ধারণাগুলো তাদের কাছে ব্যাখ্যা করতে পারি।
৩| ২৪ শে মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৮
পাজী-পোলা বলেছেন: কৃষকদের উচিত ধান দিয়ে বালিশ তৈরি করা.....
২৫ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৫:০৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: বাংলাদেশে রূপপুরের বালিশই এক মাত্র দূর্নীতির নমুনা নয়। এই দেশে কোটি কোটি টাকার বাজেট কাকে খেয়ে ফেলে। জনগণের জন্য কাজ হয় কয় টাকার?
তবে বালিশ দূর্নীতির মতো সব দূর্নীতির বহুল প্রচারের জন্য সবাই রেডি থাকুন। ফেসবুক, ব্লগ, ইউটিউব সব ব্যাবহার করে দূর্নীতিবাজদেরকে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দিন।
৪| ২৪ শে মে, ২০১৯ রাত ৮:৫২
মেঘ প্রিয় বালক বলেছেন: জানিনা আমাদের কৃষক সমাজের কি হবে আগামীতে। আপনার যুক্তিগুলো ভাবার বিষয়।
২৫ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৫:০৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: কৃষকদেরকে নিয়ে অবশ্যই ভাবতে হবে। কেননা, আমরা কোন না কোন ভাবে কৃষক ও কৃষি থেকে উপকৃত।
৫| ২৪ শে মে, ২০১৯ রাত ৯:২৬
রাজীব নুর বলেছেন: ভালো একটি বিষয় নিয়ে পোষ্ট করেছেন।
আমাদের দেশের কৃষকরা কিন্তু দরিদ্র। আজও তাদের কৃষি কাজের জিনিসপত্র নেই। ভাড়া করতে হয়।
২৫ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৫:০৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপনি এক জন উত্তম লেখক। আপনার কলমও ঝলসে উঠুক। কৃষকের কথা লিখুন। কৃষির কথা লিখুন। দূর্নীতির কথা লিখুন। দূর্নীতিবাজদের কথা লিখুন।
ভালো মানুষের ভালো কাজের কথা লিখুন।
দেশটা তো আমাদের।
৬| ২৫ শে মে, ২০১৯ রাত ৩:১১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: পোষ্টের বিষয়বস্তু বেশ গুরুত্বপুর্ণ । তবে ধান হতে শুধু চাল করলেই হবেনা এর পদ্বতিগুলিও যথাযথভাবে বিবেচনায় নিতে হবে ।
দেশে বর্তমানে ধান থেকে দু’ ভাবে চাল তৈরি করা হয়। একটি হল আতপ চাল তেরীর পদ্বতি আপরটি হল সিদ্ধ চাল তৈরী পদ্বতি ।
ধান ঝাড়াই–মাড়াই করার পর হাওয়া দিয়ে ধানকে পুরোপুরি চিটে মুক্ত করে কড়া রোদে ফেলে শুকনো ধানে আর্দ্রতার পরিমাণ ১২ – ১৪ শতাংশের মধ্যে রেখে ঢেকিতে বা চাল মারাই কলে যে চাল তৈরী হয় তাই আতপ চাল বলে আমরা সবাই জানি। ধানের আর্দ্রতা নির্দিষ্ট মাত্রার বেশি অথবা কম হয়ে গেলে পরিমাণ কমে যাবে তথা ভাঙা চাল বাড়বে। তাই আতপ চাল মারাই পদ্ধতি কৃষককে ভাল করে না শেখালে ধান হতে চাল করে কৃষকের তেমন লাভ হবেনা ।
অপরদিকে সকলেরই জানা কথা যে দ্বিতীয় পদ্ধতিতে সিদ্ধ করা ধান নানা প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ভিজিয়ে ও শুকিয়ে নিয়ে সিদ্ধ চাল তৈরি করা হয় । সনাতনী ঢেকীর পরিবর্তে ক্ষুদ্র ও মাঝারী চাল মারাই কলেই দেশে এখন এ কর্মটি চলছে । পোষ্টের আলোচনা মোতাবেক এই চাল মারাই কর্মটিকে লাগসই প্রযুক্তির মাধ্যমে কৃষকের দোর গোড়ায় পৌছিয়ে দিতে পারলে খুবই ভাল হয়।কৃষক লাভবান হবে , তাকে আর কমদামে কাঁচা ধান বিক্রয় করতে হবেনা যদিনা সে ঋনের ভারে কিংবা দারিদ্রের কষাঘাতে মাঠে ধান রেখেই তা মহাজনের কাছে বিক্রয় করতে বাধ্য না হয় । এর থেকেওে তার মুক্তি প্রযোজন ।
এখানে উল্লেখ্য যে, ধান সিদ্ধ করার সময় জলের উত্তাপে ধানের খোসার অভ্যন্তরে নিহিত চালের ভৌতিক ও রাসায়নিক চরিত্রের বড় সড় বেশ কিছু পরিবর্তন হয় , যথাঃ
ক) সিদ্ধ করার সময় গরমে ধানে লাগা রোগ-পোকা ইত্যাদি (যদি থাকে) সম্পূর্ণ ভাবে ধ্বংস হয়। ফলে ধান গুদামে মজুত করার সময় রোগ-পোকার উপদ্রব কম হয়।
খ) সিদ্ধ করার সময় ধানের এন্ডোস্পার্মে শর্করাজাতীয় অংশ নরম হয়ে থকথকে চেহারা নেয় ও ফুলে ফেঁপে ওঠে। স্বাভাবিক ভাবেই চালের বহিঃত্বকে একটা চাপের সৃষ্টি হয় ফলে উপস্থিত সমস্ত ফাটল জোড়া লেগে যায়। দানা হয়ে ওঠে শক্ত ও অনমনীয়। সুতরাং ধান ভাঙানোর সময় চাল ভেঙে যাওয়ার সম্ভাবনা অনেক কমে যায় ও চালের ফলন বেড়ে যায়।তাই যথাযথভাবে ধান সিদ্ব করাও প্রয়োজন ।
গ) চালের দানা অপেক্ষাকৃত শক্ত হয়ে যাওয়ার ফলে মজুত ক্ষমতা বেড়ে যায়। মজুত কালে চালে পোকা লাগার সম্ভাবনা কম থাকে।ইত্যাকার অবস্থার কার্যপকারণে ধানের ভেলু এডিশন বেড়ে গিয়ে কৃষকের লাভের অংশ বেড়ে যায় ।
অপরদিকে অতি অল্প আয়াশেই ধান চাষাবাদকে নিয়ে যাওয়া যায় কুটির শিল্পের পর্যােয়ে । তখন কৃষি খাতটি আনায়াসে শিল্পখাতে পর্যবেসিত হয়ে যেতে পারে । মৌসুমী কৃষি কর্মসংস্থানের গন্ডি পেরিয়ে তখন এটা পুরাপুরিিএকটি শিল্প খাতে পরিনত হতে পারে । বাংলাদেশও কৃষি প্রধান দেশ হতে শিল্প প্রধান দেশে উন্নিত হয়ে যেতে পারে ।
কৃষিখাত হতে শিল্পখাতে নিদেন পক্ষে কুটির শিল্পখাতে রুপান্তরের কয়েকটি সহজ পন্থা নীচে একটু দেখা যাক ।
১) ধানকে চালে রুপান্তরের পাশাপাশি ধান হতে কৃষকেরা ঘরে বসেই ঢেকি বা সহজ প্রযুক্তির চিড়েকলের সাহায্যে চিড়ে তৈরী করতে পারে ।ঢেঁকিতে অথবা চিঁড়েকলে ধান চাপানোর আগে বালি খোলায় অল্পক্ষণ ভেজে নিতে পারলে চিঁড়ের গুণমান বর্ধিত হয় এর ফলে কৃষকেরা চিড়ের ভাল দামও পেতে পারে ।
২) সিদ্ধ ধান শুকনো করে যে চাল তৈরি হয় সে সিদ্ধ চাল থেকে কৃষক মুড়িও বানাতে পারে ।সব ধানের মুড়ি সুস্বাদু না হলেও বর্তমানে জাতের বাছবিচার না করে যে কোনও ধানের চাল থেকেই মুড়ি তৈরি হচ্ছে এবং বাজারে বিক্রি হচ্ছে। কেবলমাত্র গাঁয়েগঞ্জে নয়, শহরের উপকণ্ঠে এখনও আগুনের আঁচে শুকনো খোলায় ও বালি খোলায় মুড়ি ভাজার কাজ চলছে গৃহস্থালী ও বাণিজ্যিক ভাবে। রমজানে বাজারে এর চাহিদাওতো কম নয়।মুড়ির চাহিদা বাড়া যান্ত্রিক কলে মুড়ি বানানো ক্রমশই বাড়ছে, কৃষককে বিবিধ প্রকারের সহায়তা দিয়ে এর সাথে সম্পৃক্ত করা যায়, উপযুক্ত সহজলভ্য প্রযুক্তি সরবরাহ এব্ং কৃষককে এ কাজের জন্য প্রশিক্ষন দেয়া যেতে পারে ।
৩) আবার সিদ্ধ শুকনো ধানের বদলে শুকনো চাল সরাসরি ধান কলে ভাঙিয়ে যে চাল পাওয়া যায় সেই আতপ চাল থেকেও চালভাজা বানানো যায় । খই, চিড়ে, মুড়ির তুলনায় চাল ভাজার চাহিদা কম হলেও ঝালমুরী হিসাবে দেশে বিদেশে এর বেশ চাহিদা রয়েছে । বাংলাদেশের শহর ও শহরতলিতে হামেশাই রাস্তার পাশে বালতি উনুনে লোহার কড়ায় বালি খোলায় চালভাজা তৈরি হতে চোখে পড়ে। খই, মুড়ি অথবা চিড়ে অপেক্ষা চালভাজা তৈরির পদ্ধতি অনেক সহজ। কড়ার এক তৃতীয়াংশ বালি ভরে উনুনে চড়িয়ে বালি গরম হলে শুকনো চাল ফেলে কতক্ষন নাড়া চাড়া করলে চাল পট পট করে ফাটতে শুরু করে। পট পট করে চাল ফোটার ৫–১০ মিনিটের মধ্যেই চালভাজা তৈরি হয়ে যায়। চাল- মুরী ভাজা প্যাকেট বা কৌটায় ভরে বাজারজাতকরন করা যায় ।
মোদ্দা কথা বেশ অল্প আয়াশেই ধান চাষ আবাদকে সনাতন কৃষিখাত হতে শিল্পখাতে রুপান্তর করে দেশের সিংহভাগ কৃষিজীবী মানুষের পেশাকে অলাভজনক মৌসুমী কর্মকান্ড হতে উত্তরণ ঘটিয়ে সাংবার্ষরিক শিল্প কর্মখাত হিসাবে রূপান্তরিত করা যায় ।
এর জন্য প্রয়োজন ব্যপক জনসচেতনতা, লাগসই ও সহজলভ্য প্রযুক্তি উদ্ভাবন, প্রযুক্তি বিকাশের জন্য আর্থ-সামাজিক-কারিগরী অবকাঠামো সৃজন, কৃষককে সম্পৃক্ত করন, বিপনন ব্যবস্থায় মধ্যসত্বভোগীর বিলোপ সাধন , উৎপাদন ও বিপননের জন্য কৃষকদেরকে সহজশর্তে প্রাতিস্ঠানিক খাত হতে অর্থায়ন ।
কৃষক উৎপাদিত ধানের দাম পাচ্ছেনা ,অনেক কৃষকের যখন মাথায় হাত তখন এমন একটি পোষ্ট দিয়ে এ বিষয়ের উপরে কিছুটা আলোচনা করার সুযোগ তৈরী করে দেয়ার জন্য ধন্যাবাদ ।
শুভেচ্ছা রইল ।
২৫ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৫:১০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমাদের দেশের মানুষ আতপ চাল খেয়ে অভ্যস্ত নয়। তবে দেশে দক্ষিণ অঞ্চলে বিশেষতঃ কক্সবাজারে আমি দেখেছি প্রচুর আতপ চাল চলে।
আতপ চাল বানাতে খরচ কম। তারপরও ধানের যে দাম তাতে সেদ্ধ চাল বানিয়েও যদি লাভবান হওয়া যায় তাহলে সেটাই করা দরকার।
আপনি এক জন প্রাজ্ঞ মানুষ। আপনার চিন্তাধারা অনেক উন্নত মানের হবে এটাই স্বাভাবিক। আপনার মতামত বহুল প্রচার হওয়া দরকার। মানুষ আজকাল সুন্দর করে ভাবতেও পারে না।
আমার পোস্টের চেয়ে আপনার মন্তব্যই আমার কাছে বেশী গুরুত্বপূর্ণ মনে হচ্ছে। আপনার প্রতি আমার সীমাহীন কৃতজ্ঞাতা।
ভালো থাকুন সব সময়। জীবন হোক সুন্দর। সুস্থ থাকুন ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৫:১৩
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: মধ্যসত্বভোগীরা চিরকাল মজা লুটেছে। উৎপাদক ও ভোক্তা কোন পর্যায় থেকেই এর বিরুদ্ধে কেউ রুখে দাঁড়ায়নি। মূর্খদের দেশে এই রুখে দাঁড়ানোর তাৎপর্যই কেউ বুঝে না। অতএব, এই অবস্থা আরও শত শত বছর চলতে পারে।