নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি কখনো নিজের নাম লুকোই না। আকাইমা শব্দ দিয়ে বানানো ছন্ম নাম আমার পছন্দ নয়। মা-বাবা\'র দেয়া নাম দিয়েই প্রোফাইল খুলেছি।

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন

আমি কেউ না।একদা পথ শিশু ছিলাম। বড় হয়ে এখন পথ মানব হয়েছি। বাবা এক দিন স্বপ্ন দেখানোর সুরে বলেছিলেনঃ দেখিস, এক দিন আমাদেরও....! আমার দেখা হয়নি কিছুই । এখনো অপেক্ষায় আছি কিছু একটা হবো, কিছু একটা দেখবো।

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন › বিস্তারিত পোস্টঃ

জনাব চাঁদগাজীর প্রশ্নের জবাবে এই পোস্ট

১১ ই মে, ২০১৯ রাত ৯:০৬


সামহোয়্যার ইন ব্লগের একজন অন্যতম জনপ্রিয় ব্লগার জনাব চাঁদ গাজী। গতকাল তিনি আমার একটি পোষ্টে একটি প্রশ্ন করেছিলেন। প্রশ্নটির উত্তর একটু দীর্ঘ হয়ে যাওয়া এটাকে একটি পোস্ট হিসেবে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলাম। আমি অন্য সবার মত যত্ন করে কোনো পোস্ট লিখতে পারিনা। আমি একজন কামলা শ্রেণীর মানুষ। বেশিরভাগ সময়ই পেটের ধান্দায় থাকতে হয়। সামান্য একটা সময় পেলে ব্লগে আসি। সবার পোস্ট পড়ি। নিজেও আবোল তাবোল কিছু লেখার চেষ্টা করি । কিন্তু সময় থাকে না বলে পড়তেও পারি না ............................................................................................................................................................................


স্যার আপনি হয়তো জানেন, কোন দেশের নাগরিক যখন অন্য একটি দেশে শিক্ষা গ্রহণ করতে যায় তখন সে আন্তর্জাতিক ছাত্র হিসেবে পড়তে যায়। ফলে তার পড়াশোনার খরচ হয় অনেক বেশি। এখানে যারা বাংলাদেশের ছাত্র ছাত্রীরা পড়াশোনা করে তাদের বাবা-মায়ের অনেক টাকা আছে। এই কারণে তারা মনাস, মানাথ, সান ওয়ে, টেইলর এই সব প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করে।

মালয়েশিয়াতে শিক্ষা ও একটা বাণিজ্য। এখানকার অনেক বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশে প্রতিনিধি নিয়োগ দিয়ে রেখেছে। অনেক অখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়ের ও এজেন্সি আছে বাংলাদেশে। শ্রমিক আমদানির মতো ছাত্র আমদানি ও এখানে একটা লাভজনক ব্যবসা। এই ব্যবসায় বাংলাদেশীদের সাথে সাথে অনেক মালয়েশিয়ান ও জড়িয়ে পড়েছে।

আমি বেশ কিছুদিন আগে দিন আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় দেখতে গিয়েছিলাম। ওখানে আমার পরিচিত একজনের এলাকার একটি মেয়ে পড়তে এসেছে। প্রথম বছর এসে ইংরেজি কোর্স করবে। তারপর ইংরেজি কোর্স শেষ হলে আসল কোর্স শুরু হবে।

বাংলাদেশীদের কাছে আরেকটি আকর্ষণীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম ইউ পি এম বা ইউনিভার্সিটি পুত্রা মালয়েশিয়া। এখানে প্রচুর সংখ্যক বাংলাদেশী এইচডি করতে আসেন। এমনকি সরকারি খরচে সরকারি কর্মকর্তারা ও এখানে পিএইচডি করে থাকেন। আমি এমন একজনকে জিজ্ঞেস করেছিলাম, যেহেতু সরকারি টাকায় আপনারা পিএইচডি করেন সেহেতু আপনি বাংলাদেশের কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডি করতে পারতেন। তাতে বিশ্ববিদ্যালয়টি লাভবান হতে পারত। জবাবে তিনি বললেন বিদেশে একটা সময় কাটানোর সুযোগ কে হাতছাড়া করতে চায় এখানে সরকারি সব সুযোগ সুবিধা ভোগ করা যায় অথচ কাজ করতে হয় না। বাংলাদেশের চাকরির সব সুযোগ-সুবিধা ভোগ করেও ওখানে এইচ ডি ডিগ্রী সম্পন্ন করা সম্ভব। উনি আমাকে জানিয়েছেন , বর্তমানে প্রায় দেড় হাজার বাংলাদেশি এখানে পিএইচডি করছেন এদের মধ্যে বিরাট সংখ্যক কি সরকারি কর্মকর্তা।

ইউনিভার্সিটি পুত্রা মালয়েশিয়া ছাড়াও আরেকটি বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয় হলো, ইউ টি এম বা ইউনিভার্সিটি টেকনোলজি মালয়েশিয়া। এটি বাংলাদেশের বুয়েট এর মত।

এছাড়া ইউনিভার্সিটি মালায়া এখানকার একটি অন্যতম বিশ্ববিদ্যালয়। আরেকটি অন্যতম বিশ্ববিদ্যালয় হল এ কে এম। এটা কি বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় বলা হয়।

বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়াতে ডাক্তারি পড়তে এসেছে এরকম কখনো শুনিনি। বরং কোটা প্রথার সুবিধা নিয়ে মালয়েশিয়া থেকে প্রতি বছর প্রায় 20-25 জন শিক্ষার্থী বাংলাদেশের সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে পড়তে যায়।

আমার হার্ট এর চিকিৎসার সময় আমি যে হাসপাতালে ছিলাম সেটার কার নাম আই জে এন, এটা মালয়েশিয়ার জাতীয় হার্ট ইনস্টিটিউট। শুনেছি এখানে একজন বাংলাদেশী ডাক্তার আছেন। তবে তার সাথে আমার দেখা হয়নি। আমার জানা মতে সব মিলিয়ে 4 /5 জনের বেশি ডাক্তার এখানে আছে কিনা সন্দেহ। আমার নিজের ধারণা, টাকা পয়সা খরচ করে মালয়েশিয়াতে পড়তে না এসে বাংলাদেশের কোনো সরকারি বা ভালো বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করা উচিত।

এখানে কোন বাংলাদেশী ডাক্তার এর চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা আছে বলে আমার মনে হয় না।

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই মে, ২০১৯ রাত ৯:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


ধন্যবাদ, আপনি দরকারী তথ্য দিয়েছেন। আমার এক আত্মীয়, ডাক্তার, প্রাইভেটে চাকুরী করেন; উনার মেয়ে মালয়েশিয়ায় বিবিএ, নাকি মিবিএ, কি একটা পড়তে চায়; উনারা মেয়েকে একা যেতে দিতে চান না; উনারা এই ব্যাপারে জানতে চেয়েছিলেন; উনারা সামু পড়েন, এবং আমাকে অনুরোধ করে ছিলেন, আপনার থেকে জানতে।

১১ ই মে, ২০১৯ রাত ১০:০৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমি যতদূর জেনেছি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিবিএ বাংলাদেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে সেরা। আমার নিজের কোনো সুযোগ ও সামর্থ্য থাকলে আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বিবিএ করতাম।

২| ১১ ই মে, ২০১৯ রাত ৯:৩০

জাহিদ অনিক বলেছেন:

উত্তরটি তো পড়লুম ! কিন্তু প্রশ্নটি কি ছিল ?

১১ ই মে, ২০১৯ রাত ১০:০৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: মাধ্যমিক স্তরে পড়ার সময় আমাদের বাংলা দ্বিতীয় পত্র ছিল সারমর্ম লিখ। বড় একটা কাহিনী পড়ে সারমর্ম লিখতে বলা হত।

৩| ১১ ই মে, ২০১৯ রাত ৯:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:

আপনি আমাকে জনপ্রিয় বলাতে, শুনতে ভালো লাগছে; তবে, আমি জনপ্রিয় ব্লগার নই, সমস্যাপুর্ণ ব্লগার মাত্র

১১ ই মে, ২০১৯ রাত ১০:০৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপনি ব্লগার হিসেবে আমার কাছে প্রিয়। আর পাঠক হিসেবে আমি এক "জন"। সেই বিবেচনায় আপনি জনপ্রিয়। আপনার পোস্ট পাঠ করলে খুবই ভালো লাগে। লন্ডন প্রবাসী কলামিস্ট চৌধুরী সাহেবের লেখার কিছুটা আমেজ পাওয়া যায় আপনার লেখায়।

৪| ১১ ই মে, ২০১৯ রাত ১০:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


আবদুল গাফফার চৌধুরী সাহেব আগে আমেরিকায় আসতেন ঘনঘন, আমাদের সার্কেলে চলাফেরা করতেন; আমার সাথে ভয়ংকর সমস্যা হতো উনার, তর্ক লেগেই থাকতো; তবে, ভালো সম্পর্ক ছিলো সব সময়; এখন বয়সের কারণে তেমন আসতে পারেন না।

১২ ই মে, ২০১৯ রাত ৯:৫৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: উনি একসময় প্রথম আলোতে লিখতেন। মতিউর রহমান সাহেবের সাথে কি এক ঝামেলা হওয়ার পরে আর লেখেন না। এখন সম্ভবত যুগান্তরে লিখেন। উনার লেখার মান খুবই ভালো। কেবলমাত্র একটি গান লেখার জন্য হলেও তিনি চির স্মরণীয় হয়ে থাকবেন।

৫| ১১ ই মে, ২০১৯ রাত ১১:৩১

ইব্‌রাহীম আই কে বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন:

আপনি আমাকে জনপ্রিয় বলাতে, শুনতে ভালো লাগছে; তবে, আমি জনপ্রিয় ব্লগার নই, সমস্যাপুর্ণ ব্লগার মাত্র

আমি ঠিক সমস্যাপূর্ণ ব্লগার বলবোনা, তবে সমালোচক ধরে নিয়ে আপনার মন্তব্যগুলোকে খুব এপ্রিসিয়েট করি।

১২ ই মে, ২০১৯ রাত ৯:৫৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: মি সাম হয়্যার ইন ব্লগ-এ না লিখলে ব্লগের আকর্ষণ অনেকটাই কমে যেতে পারত। অনেকেই আছেন কেবলমাত্র উনার লেখা পড়ার জন্য ব্লগে আসেন।

৬| ১২ ই মে, ২০১৯ রাত ১:৫৮

মেঘ প্রিয় বালক বলেছেন: অনেক কিছু জানতে পারলাম, ধন্যবাদ লেখক।

১২ ই মে, ২০১৯ রাত ৯:৫৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন সব সময়।

৭| ১২ ই মে, ২০১৯ রাত ২:৩৭

সামছুল মালয়েশিয়া প্রবাসী বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন ভাই,ধন্যবাদ।

১২ ই মে, ২০১৯ রাত ১০:০১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপনি পাঠ ঠকরেছেনজেনে আমি ধন্য। আপনার প্রতি আমার কৃতজ্ঞতা রইল।

৮| ১২ ই মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩২

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ভার্সিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপার স্যাপার অনেক জ্ঞানীদের, আমি কিছু বুঝিনা।

তবে আপনার লেখা পড়ে বুঝলাম দেশের টাকা খরচ করে বিদেশে ডিগ্রী না নিয়ে দেশের কোন প্রতিষ্ঠান থেকে ডিগ্রী নিলে দেশের সুনাম এর সাথে টাকাও বাঁচতো।

ভালো লাগলো আপনার যৌক্তিক কথাগুলো

১২ ই মে, ২০১৯ রাত ১০:০০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপনি পাঠ করেছেন জেনে খুবই খুশি হলাম। আপনার প্রতি সীমাহীন কৃতজ্ঞতা রইল। ভালো থাকুন সব সময়।

৯| ১২ ই মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪২

হাবিব বলেছেন: জানলাম অনেক কিছু, কিন্তু আপনার সম্পর্কে কিছুই জানা হলো না।

১২ ই মে, ২০১৯ রাত ১০:০৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমি তো জানানোর মতো কোন ব্যক্তি নই। আমার সম্পর্কে কিই বা জানবেন? I am nobody. আমি কেউ না।

১০| ১২ ই মে, ২০১৯ রাত ৯:৫৭

রাজীব নুর বলেছেন: আমরা সবাই কামলা। আপনি একা নন। প্রধানমন্ত্রীও কামলা।

১২ ই মে, ২০১৯ রাত ১০:০৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপনি যে কথাটি বলেছেন সক্রেটিস বেঁচে থাকলে শুনে খুব খুশি হতেন। কার্ল মার্কস শুনলেও খুশি হতেন। তবে আপনার এই কথা শুনে এই আমলে খুশি হবার মতো মানুষ খুব বেশি নেই।

আপনার প্রতি সীমাহীন কৃতজ্ঞতা। ভালো থাকুন সব সময়। জীবন হোক আনন্দময়।

১১| ১২ ই মে, ২০১৯ রাত ১০:১৪

নীলপরি বলেছেন: তথ্যমূলক পোষ্ট

১২ ই মে, ২০১৯ রাত ১০:১৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: উত্তর দিতে পারলাম কই ।মনে যা এসেছে আবোল তাবোল তাই লিখে দিয়েছি।

১২| ১২ ই মে, ২০১৯ রাত ১১:০৯

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: ভালো থাকুন।

১৩ ই মে, ২০১৯ ভোর ৫:২৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আপনার প্রতি সীমাহীন কৃতজ্ঞতা। ভালো থাকুন সব সময়। জীবন হোক আনন্দময়

১৩| ১৪ ই মে, ২০১৯ দুপুর ২:৪৫

টারজান০০০০৭ বলেছেন: বিদেশ বইলা কথা !! দেশি ঠাকুর ছাইড়া বিদেশী কুকুরের মোহ আমাদের গেলোনা ! আমাদের এমপ্লয়াররাও বিদেশী ডিগ্রি দেখিলে চোখ বুজিয়া নিয়োগ দিয়া দেয় !! কোথা হইতে ডিগ্ৰী লইয়াছে, কি শিখিয়াছে , কতটুকু কাজে লাগিবে তাহা ডিগ্রির ভারে চাপা পড়িয়া যায় !! আমাদের জব মার্কেট হইতে এমন বিরক্তিকর ফিডব্যাক পাইতাছি !!

আমাদের দেশেও যে ক্লাসিক গবেষণা হয়, এদেশের কিছু বিশ্ববিদ্যালয় , ডিপার্টমেন্ট, ডিগ্রির মান এখনো আছে তাহা জাতিই বুঝি সমালোচনার ভিড়ে ভুলিয়া গিয়াছে ! আমার জানা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন সাবেক প্রফেসর আছেন যাহার নিজের পিএইসডি ডিগ্রি নাই , কিন্তু নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হইতে পিএইচডি থিসিস মূল্যায়নের জন্য তাহার কাছে পাঠানো হয় ! এমন রত্ন খুজিলে এখনও পাওয়া যাইবে !

তবে ভালো বিদেশী বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রির মূল্য আছে কারণ উহা কষ্ট করিয়া অর্জন করিতে হয় ! তৈল মর্দনে বা কপি-পেস্টে হয় না !! বিদেশের সব ভালো আর দেশের সব খারাপ এই মনোভাবের পরিবর্তন হওয়া জরুরি !

মালয়শিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা নাই ! মান কেমন ভালো জানি না ! তবে বন্ধু-বান্ধব আত্মীয়স্বজন ওখানে গিয়াছে , কয়েকজন আবার শিক্ষকতাও করিতেছে ! পোস্ট ভালো লাগিয়াছে !

কাহুকে বলি , ঢাবি /ব্র্যাক/নর্থ-সাউথে বাণিজ্য পড়িলে কিছু শিখিতে পারিবে বোধহয় !

১৬ ই মে, ২০১৯ ভোর ৫:৫৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: কিছু কিছু মানুষ অযথাই বিদেশে পড়তে যায়। কাকে বলা মানুষগুলো দেশে অধ্যায়ন করলে দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্য ভালো। তবে অধিকতর উচ্চ শিক্ষার জন্য বিদেশের ভালো ভালো বিশ্ববিদ্যালয়ে যাবার প্রয়োজন আছে। জ্ঞানের মহা সাগরে অবগাহন করা দরকার। দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলোর মান বজায় রাখার দায়িত্ব সবার।

১৪| ২২ শে মে, ২০১৯ রাত ১২:০৫

হাসনাতুল বলেছেন: "আমি বেশ কিছুদিন আগে দিন আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় দেখতে গিয়েছিলাম। ওখানে আমার পরিচিত একজনের এলাকার একটি মেয়ে পড়তে এসেছে। প্রথম বছর এসে ইংরেজি কোর্স করবে। তারপর ইংরেজি কোর্স শেষ হলে আসল কোর্স শুরু হবে।"

আপনার পোস্টের এই অংশটুকুর মানে কি? কি বুঝাতে চাচ্ছেন??
আন্তর্জাতিক ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় আপনার কেমন লেগেছে??

২২ শে মে, ২০১৯ সকাল ৮:০০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় খুবই মানসম্মত একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। তবে ইংরেজি জানে না এমন ছাত্র ও আমাদের দেশ থেকে পাঠানো হয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.