নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি কখনো নিজের নাম লুকোই না। আকাইমা শব্দ দিয়ে বানানো ছন্ম নাম আমার পছন্দ নয়। মা-বাবা\'র দেয়া নাম দিয়েই প্রোফাইল খুলেছি।

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন

আমি কেউ না।একদা পথ শিশু ছিলাম। বড় হয়ে এখন পথ মানব হয়েছি। বাবা এক দিন স্বপ্ন দেখানোর সুরে বলেছিলেনঃ দেখিস, এক দিন আমাদেরও....! আমার দেখা হয়নি কিছুই । এখনো অপেক্ষায় আছি কিছু একটা হবো, কিছু একটা দেখবো।

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন › বিস্তারিত পোস্টঃ

আদালত চলাকালে সেলফি তুলতে গিয়ে বিপাকে নাজিব

১০ ই মে, ২০১৯ রাত ৯:৫১



কামলা দেবার কাজে ব্যস্ততার কারণে অনেক মজার ঘটনা আজকাল আর পোস্ট করা হয় না। তবে গতকালের মজার এই ঘটনা টা একটু শেয়ার করা দরকার।

দুর্নীতির অভিযোগে বিচার চলছে মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী নাজিব তুন রাজাক ও তার অন্যান্য সহযোগীদের। গতকাল মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুর এর একটি আদালতে বিচার চলাকালে আদালত তাকে জানায় যে তিনি বিচারকার্য চলার সময় সেলফি তুলছিলেন। আদালত কার্যক্রম চলার সময় সেলফি তোলা নিয়ম মাফিক কাজ হতে পারে না।

এ সময় সাবেক প্রধানমন্ত্রী নাজিব জানান, তিনি কোন সেলফি তুলছেন না । তিনি নিয়ম বহির্ভূত কাজ করেননি। তিনি মোবাইলের মিরর অপশন ব্যবহার করে নিজের মুখচ্ছবি দেখার চেষ্টা করছিলেন। সে সময় সাবেক প্রধানমন্ত্রী কে খুবই বিব্রত দেখাচ্ছিলো।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী নাজিব তুন রাজাক এর সেলফি সংক্রান্ত সংবাদটি মালয়েশিয়ার গণমাধ্যমে ব্যাপক আকারে প্রচারিত হয়েছে।

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই মে, ২০১৯ রাত ১০:৩১

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: হে হে হে।

১১ ই মে, ২০১৯ সকাল ১১:৩০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: চিরদিন কারো সমান যায় না। এটাই প্রকৃতির নিয়ম।

২| ১০ ই মে, ২০১৯ রাত ১০:৫৬

রাজীব নুর বলেছেন: একটা দুইটা সেলফি তুললেই বা কি?

১১ ই মে, ২০১৯ সকাল ১১:২৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: বিচারকার্য চলার সময় ছবি তোলা যাবে না। সারা পৃথিবীতে এটা প্রযোজ্য। বিচারকরা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই জনসমক্ষে আসেন না।

৩| ১০ ই মে, ২০১৯ রাত ১১:৩৯

নীলপরি বলেছেন: সেলফির কী বিড়ম্বনা :)

শুভকামনা

১১ ই মে, ২০১৯ সকাল ১১:২৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আসলেই তো তাই। সব জায়গায় সেলফি তোলা যায় না। কিছু কিছু নিয়ম অবশ্যই মানতে হবে।

৪| ১১ ই মে, ২০১৯ রাত ২:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমার পরিচিত এক ডাক্তারের মেয়ে মালয়েশিয়ায় পড়তে চায়; পরিবার তাকে একা যেতে দিচ্ছে না, বাবা-মা সাথে যেতে চায়; ওখানে বাংগালী ডাক্তারেরা কি চাকুরী পাবার সম্ভাবনা আছে?

১১ ই মে, ২০১৯ সকাল ১১:২৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: স্যার আপনি হয়তো জানেন, কোন দেশের নাগরিক যখন অন্য একটি দেশের করতে যায় তখন সে আন্তর্জাতিক ছাত্র হিসেবে পড়তে যায়। ফলে তার পড়াশোনার খরচ হয় অনেক বেশি। এখানে যারা বাংলাদেশের ছাত্র ছাত্রীরা পড়াশোনা করে তাদের বাবা-মায়ের অনেক টাকা আছে। এই কারণে তারা মনাস, মানাথ, সান ওয়ে, টেইলর এই সব প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করে।

মালয়েশিয়াতে শিক্ষা ও একটা বাণিজ্য। এখানকার অনেক বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশে প্রতিনিধি নিয়োগ দিয়ে রেখেছে। অনেক অখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়ের ও এজেন্সি আছে বাংলাদেশে। শ্রমিক আমদানির মতো ছাত্র আমদানি ও এখানে একটা লাভজনক ব্যবসা। এই ব্যবসায় বাংলাদেশীদের সাথে সাথে অনেক মালয়েশিয়ান ও জড়িয়ে পড়েছে।

আমি বেশ কিছুদিন আগে দিন আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় দেখতে গিয়েছিলাম। ওখানে আমার পরিচিত একজনের এলাকার একটি মেয়ে পড়তে এসেছে। প্রথম বছর এসে ইংরেজি কোর্স করবে। তারপর ইংরেজি কোর্স শেষ হলে আসল কোর্স শুরু হবে।

বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়াতে ডাক্তারি পড়তে এসেছে এরকম কখনো শুনিনি। বরং কোটা প্রথার সুবিধা নিয়ে মালয়েশিয়া থেকে প্রতি বছর প্রায় 20-25 জন শিক্ষার্থী বাংলাদেশের সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে পড়তে যায়।

আমার হার্ট এর চিকিৎসার সময় আমি যে হাসপাতালে ছিলাম সেটার কার নাম আই জে এন, এটা মালয়েশিয়ার জাতীয় হার্ট ইনস্টিটিউট। শুনেছি এখানে একজন বাংলাদেশী ডাক্তার আছেন। তবে তার সাথে আমার দেখা হয়নি। আমার জানা মতে সব মিলিয়ে 4 /5 জনের বেশি ডাক্তার এখানে আছে কিনা সন্দেহ। আমার নিজের ধারণা, টাকা পয়সা খরচ করে মালয়েশিয়াতে পড়তে না এসে বাংলাদেশের কোনো সরকারি বা ভালো বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করা উচিত।

এখানে কোন বাংলাদেশী ডাক্তার এর চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা আছে বলে আমার মনে হয় না।

৫| ১১ ই মে, ২০১৯ রাত ৮:৫৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: স্যার আপনি হয়তো জানেন, কোন দেশের নাগরিক যখন অন্য একটি দেশের করতে যায় তখন সে আন্তর্জাতিক ছাত্র হিসেবে পড়তে যায়। ফলে তার পড়াশোনার খরচ হয় অনেক বেশি। এখানে যারা বাংলাদেশের ছাত্র ছাত্রীরা পড়াশোনা করে তাদের বাবা-মায়ের অনেক টাকা আছে। এই কারণে তারা মনাস, মানাথ, সান ওয়ে, টেইলর এই সব প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করে।

মালয়েশিয়াতে শিক্ষা ও একটা বাণিজ্য। এখানকার অনেক বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশে প্রতিনিধি নিয়োগ দিয়ে রেখেছে। অনেক অখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়ের ও এজেন্সি আছে বাংলাদেশে। শ্রমিক আমদানির মতো ছাত্র আমদানি ও এখানে একটা লাভজনক ব্যবসা। এই ব্যবসায় বাংলাদেশীদের সাথে সাথে অনেক মালয়েশিয়ান ও জড়িয়ে পড়েছে।

আমি বেশ কিছুদিন আগে দিন আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় দেখতে গিয়েছিলাম। ওখানে আমার পরিচিত একজনের এলাকার একটি মেয়ে পড়তে এসেছে। প্রথম বছর এসে ইংরেজি কোর্স করবে। তারপর ইংরেজি কোর্স শেষ হলে আসল কোর্স শুরু হবে।

বাংলাদেশীদের কাছে আরেকটি আকর্ষণীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম ইউ পি এম বা ইউনিভার্সিটি পুত্রা মালয়েশিয়া। এখানে প্রচুর সংখ্যক বাংলাদেশী এইচডি করতে আসেন। এমনকি সরকারি খরচে সরকারি কর্মকর্তারা ও এখানে পিএইচডি করে থাকেন। আমি এমন একজনকে জিজ্ঞেস করেছিলাম, যেহেতু সরকারি টাকায় আপনারা পিএইচডি করেন সেহেতু আপনি বাংলাদেশের কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডি করতে পারতেন। তাতে বিশ্ববিদ্যালয়টি লাভবান হতে পারত। জবাবে তিনি বললেন বিদেশে একটা সময় কাটানোর সুযোগ কে হাতছাড়া করতে চায় এখানে সরকারি সব সুযোগ সুবিধা ভোগ করা যায় অথচ কাজ করতে হয় না। বাংলাদেশের চাকরির সব সুযোগ-সুবিধা ভোগ করেও ওখানে এইচ ডি ডিগ্রী সম্পন্ন করা সম্ভব। উনি আমাকে জানিয়েছেন , বর্তমানে প্রায় দেড় হাজার বাংলাদেশি এখানে পিএইচডি করছেন এদের মধ্যে বিরাট সংখ্যক কি সরকারি কর্মকর্তা।

ইউনিভার্সিটি পুত্রা মালয়েশিয়া ছাড়াও আরেকটি বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয় হলো, ইউ টি এম বা ইউনিভার্সিটি টেকনোলজি মালয়েশিয়া। এটি বাংলাদেশের বুয়েট এর মত।

এছাড়া ইউনিভার্সিটি মালায়া এখানকার একটি অন্যতম বিশ্ববিদ্যালয়। আরেকটি অন্যতম বিশ্ববিদ্যালয় হল এ কে এম। এটা কি বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় বলা হয়।

বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়াতে ডাক্তারি পড়তে এসেছে এরকম কখনো শুনিনি। বরং কোটা প্রথার সুবিধা নিয়ে মালয়েশিয়া থেকে প্রতি বছর প্রায় 20-25 জন শিক্ষার্থী বাংলাদেশের সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে পড়তে যায়।

আমার হার্ট এর চিকিৎসার সময় আমি যে হাসপাতালে ছিলাম সেটার কার নাম আই জে এন, এটা মালয়েশিয়ার জাতীয় হার্ট ইনস্টিটিউট। শুনেছি এখানে একজন বাংলাদেশী ডাক্তার আছেন। তবে তার সাথে আমার দেখা হয়নি। আমার জানা মতে সব মিলিয়ে 4 /5 জনের বেশি ডাক্তার এখানে আছে কিনা সন্দেহ। আমার নিজের ধারণা, টাকা পয়সা খরচ করে মালয়েশিয়াতে পড়তে না এসে বাংলাদেশের কোনো সরকারি বা ভালো বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করা উচিত।

এখানে কোন বাংলাদেশী ডাক্তার এর চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা আছে বলে আমার মনে হয় না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.