নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি কেউ না।একদা পথ শিশু ছিলাম। বড় হয়ে এখন পথ মানব হয়েছি। বাবা এক দিন স্বপ্ন দেখানোর সুরে বলেছিলেনঃ দেখিস, এক দিন আমাদেরও....! আমার দেখা হয়নি কিছুই । এখনো অপেক্ষায় আছি কিছু একটা হবো, কিছু একটা দেখবো।
ননস্টপ পানি সঙ্কট শেষ হয়ে এলো। কিন্তু আমার ভান্ডারে মাছের সংকট দেখা দেয়ায় আজ শনিবার ( ২৭ এপ্রিল ২০১৯) সকাল ৭ টায় মাছ কেনার জন্য পুদু বাজারের উদ্দেশে রওনা দিলাম। গিয়ে দেখি পানি সঙ্কটের জের তখনো কিছুটা বজায় আছে। কেননা, বাজারে আগের মতো মাছ কিংবা অন্যান্য জিনিস তেমন ব্যাপকভাবে আসেনি।
মাছ কেনার জন্য ঘুরতে লাগলাম। একটি দোকানে বাংলাদেশী এক যুবক মাছ নিয়ে দাড়িয়ে আছে ( এই সব দোকানে বসার কোন ব্যবস্থা নেই) । ছোট আকারের বেশ কয়েক ধরনের মাছ নিয়ে তার দোকান।
আমি একটি মাছ দেখিয়ে বললাম- এটা কি মাছ ভাই?
সে বলল- এটা কাম্পুং মাছ।
( মালয় ভাষায় কাম্পুং মানে গ্রাম। তার মানে এই মাছের নাম সেও জানে না। এটাকে তার ভাষায় দেশী মাছ বলা যেতে পারে। এখানে দেশী মুরগীকে আয়াম কাম্পুং বলে। আর দেশী মাছকে বলে ইকান কাম্পুং)। সে দাম বলল- ৭ টাকা কিলো। ( আমরা পৃথিবীর যে জায়গায়ই যাই না কেন- সেই দেশের মুদ্রাকে আমরা টাকাই বলি। মালয়েশিয়ার মুদ্রা রিঙ্গিতকে আমরা টাকাই ডাকি!)
- ভাই, এই খেতে কেমন হবে? আগে কখনো খাইনি।
আগে কখনো খাননি, না? যান , আপনার মাছ খাইতে অবইবো না। মুর্গী খান গিয়া!
মনে হয় ক্রেতা হিসাবে আমাকে তার পছন্দ হয়নি। তবে তার কথাটা আমার খুব খারাপ লাগলো। কিন্তু পরক্ষণেই মনে হলো- আরে আমি তো বাংলাদেশী। এক জন বাংলাদেশী ক্রেতার সাথে তো এক জন বাংলাদেশী বিক্রেতা এমন ব্যবহারই করবে। এটা তো আর নতুন নয়। তবে মালয় , তামিল বা চায়নিজ ক্রেতার সাথে তারা বছ, বছ বা হুজুর হুজুর করে ঠিকই কথা বলে।
সে যাই হোক । আমি তার কাম্পুং মাছ নিলাম না। তবে তার কাছ থেকেই সারদিন নামক মাছ নিলাম এক কিলো। দাম ৮ টাকা করে কিলো। এখানে মাছ বেছে বেছে একটি ছোট ঝাপিতে রেখে ওজন দেয়ার নিয়ম। আমি বেশ কিছু মাছ বেছে নিয়ে বললাম- আমাকে ১ কিলো দিন।
সে ওজন দিয়ে বলল- ১২ টাকা অইছে। দেন। আমি বললাম- ভাইয়া, আমি তো ১ কেজি নিব।
- কিন্তু আপনি ই তো বাইছা দিছেন। দেখেন ১ কেজির বেশীই অইছে।
- আমি বললাম- ভাইরে,আমি তো আর দাড়ি পাল্লা নই। আমি বেছে দিয়েছি। কিন্তু ওজন করে তো দিইনি। তবে আমার এক কেজিই লাগবে।
বাংলাদেশ হবে জাপান!
আমার পরিচিত এক জনের খুব কাছের এক বন্ধু বিদেশ থেকে এসেছে। দেশে এসে দেশের সব খোজ খবর নিয়েছে। তারপর কোন এক দিন তাদের আড্ডায় তারা দেশ নিয়ে বেশ আশা জাগানিয়া আলাপ করছিল। সেই আলাপের সারাংশ এখানে আপনাদের কাছে শেয়ার করছি।
- বাংলাদেশ ইচ্ছে করলেই জাপান হয়ে যেতে পারে।
- তাই নাকি! বলেন কি! কি ভাবে সম্ভব?
- অবশ্যই সম্ভব। আমাদের দেশের মানুষদের দ্বারাই এটা সম্ভব।
- আমার ভাই আর তর সইছে না। বলেন না কি ভাবে সম্ভব।
- সম্ভব। তবে ৫ বছর সময় লাগবে।
- লাগুক না। ৫ বছর কি আর এমন সময়। এখন বলুন কি ভাবে সম্ভব?
- বাংলাদেশের সব মানুষ জাপানে পাঠিয়ে দিতে হবে। আর জাপানের সব মানুষ বাংলাদেশ নিয়ে আসতে হবে।
- তারপর?
- তারপর অপেক্ষা করতে হবে।
- তারপর?
- ৪/৫ বছর পর দেখবেন জাপানের মানুষ বাংলাদেশকে জাপানে পরিণত করেছে। আর বাংলাদেশের মানুষ জাপানের মতো একটি উন্নত আর সভ্য দেশকে বাংলাদেশ বানিয়ে ফেলেছে!
সবার উপর মানুষ সত্য তাহার উপর নাই। মানুষের সততা, দেশপ্রেম, বিবেক, মননশীলতা, অহিংসা, সহনশীলতা, মানবিকগুণাবলী না থাকলে কোন দেশই উন্নত হতে পারে না।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:১০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: যারা বাংলাদেশকে অস্বীকার করে তাদের মধ্যে বিরাট রকম সমস্যা আছে ।তারা এক সময় বিরাট রকম ভুগবে। তারা গাধা মানব।
২| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:০৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: যারা বাংলাদেশকে অস্বীকার করে তাদের মধ্যে বিরাট রকম সমস্যা আছে ।তারা এক সময় বিরাট রকম ভুগবে। তারা গাধা মানব।
৩| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:১৩
করুণাধারা বলেছেন: প্রথম লাইক! চমৎকার দুটি গল্প! বাঙালির স্বভাব এর একেবারে নিখুঁত বর্ণনা!!
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:১৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপনার মন্তব্য আমি বিমোহিত, আপুনি। আমি নিজেও বাঙ্গালী। তাই আমার শরম লাগে একটু বেশী।
৪| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:২৩
জুন বলেছেন: বাংলাদেশ ভারত আর পাকিস্তানের বেশিরভাগ লোকজনের মাঝে স্বাভাবিক ভদ্রতার খুবই অভাব। এটা আমার নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:২০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমি সবার সাথে খুব নম্র ব্যবহার করার চেষ্টা করি। হয়তো বা পারি না। এটা আমার ব্যর্থতা। তবে আমরা যে ভালো মানুষ নই এটা প্রমাণিত হয় বার বার।
৫| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:৩১
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: মালেশিয়ায় তো একবার যেতে হচ্ছে
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:৪৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আসুন। তবে মালয় পুলিশ জ্বালাতেও পারে আপনাকে ।
৬| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:৩৯
রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের নবীজি (স.) মাছের গন্ধ সহ্য করতে পারতেন না। তিনি কখনো মাছ খান নি। একবার ইয়েমেনে তাকে মাছ খেতে দেয়া হয়েছিল। দুর্গন্ধ বলে তিনি সরিয়ে রেখেছিলেন।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:৪৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমি মাছ পছন্দ করি।
মাছ আমারই নয় সব বাঙ্গালীর পছন্দ। নবীজী (দঃ) বাংলাদেশর নাগরিক নন। মাছ তার ভালো না লাগার মধ্যে কোন মাজেজা নেই।
৭| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:৪৯
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: আমাকে জ্বালানোর কারনটা
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:২২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: এখানে পুলিশ আপনাকে ধরবে আপনার ভিসা থাকলেও। না থাকরেও। তাদের দরকার টাকা। বাংলা ওরাং ( বাংলা মানব) তাদের খুবই প্রিয় জিনিস। তাদেরকে ধরতে পারলেই টাকা। আমি কম পক্ষে ৫ বার পুলিশের মোকাবিলা করেছি।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:২০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: লেখক বলেছেন: এখানে পুলিশ আপনাকে ধরবে আপনার ভিসা থাকলেও। না থাকলে। তাদের দরকার টাকা। বাংলা ওরাং ( বাংলা মানব) তাদের খুবই প্রিয় জিনিস। তাদেরকে ধরতে পারলেই টাকা। আমি কম পক্ষে ৫ বার পুলিশের মোকাবিলা করেছি। মালয় পুলিশ ভালমন্দ খায় পড়ে বাংলাদেশী শ্রমিকদের রক্ত পানি করা টাকায়। যখন শুনবে আপনি বাংলাদেশের মানুষ তখনই আপনার মূল্যায়ন হবে বাংলা ওরাং হিসাবে।
কানাকড়ি মূল্যও দেবে না তারা আপনাকে।
৮| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:২৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন,
অধিকাংশ বাংলাদেশী অশিক্ষিত বলে সৌজন্যবোধ কি জিনিষ জানেনা, জানেনা ভদ্রভাবে কি করে কথা বলতে হয়। তবুও তারা আমার দেশের মানুষই তো, তাই ক্ষমা করে দেয়া যায়।
দ্বিতীয়টাতে মজা লাগলো ।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:১৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ভাই সাহেব, আমি কি আর অত বড় মানব যে আমাকে ক্ষমা করতে হবে?
আমি নিতান্তই সহজ সরল মানুষ।
আমার পরিচিত জনরা কেউ কেউ আমাকে ভোদাই বলে।
মাছ বিক্রেতার আর কি দোষ।
তবে আমি সবার সাথে খুব সুন্দর আচরণ করাতে বিশ্বাসী।
আমি নিজেকে যেমন মানুষ মনে করি অপরকেও মানুষ মনে করি।
সবাই সৃষ্টির সেরা জীব।
৯| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:৪৬
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: পোস্টে ++
আমার এক ভারতীয় কলিগ আছে, সে মাঝে মাঝে খুবই মজার কথা বলে | একবার সে বলছিলো, ভারতে এয়ারপোর্টে নেমেই সে কথায় কথায় গালি দিয়ে কথা বলা শুরু করে | কারণ ভদ্রভাবে কথা বললে কেউ পাত্তা দেয় না | বাংলাদেশে কেউ ভদ্রভাবে বা সৎভাবে চললে তাকে সবাই বেকুব মনে করে |
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:২৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমার এক বন্ধু কাম সহব্লগার স্বপ্নীল ফিরোজ থাকে টেক্সাসে। দেশে আসছে স্ত্রীর সাথে। দুবাই না কুবাই যেন ট্রানজিট। সেখানে তাদের সিট পাশাপাশি হয়নি। তো ফিরোজ পাশের সহযাত্রী যিনি কিনা বাংলাদেশী এবং একা তাকে বললো- ভাই আপনি যদি দয়া করে আপনার এই সিটটা ছেড়ে দিয়ে ওই সিটে যেখানে আমার স্ত্রী বসে আছেন সেই সিটে গিয়ে বসেন তাহলে আমার স্ত্রী আর আমি পাশাপাশি বসতে পারি।
তা সেই লোক কোন পাত্তা তো দিলই না উল্টা ভাব দেখাতে শুরু করলো। এটা দেখে বিমান খালা এগিয়ে এলেন। এসে কষে ধমক লাগালেন সেই দেশী ভাইকে - অই মিয়া , এই টা তো আপনার সিট না। এখানে কেন বসেছেন? সরে গিয়ে বসেন এখনই । নইলে....
ঝাড়ি খেয়ে লোকটা তখনই সরে গিয়ে বসলো। আমার বন্ধু এই ঘটনায় বিরাট শরমিন্দা হইল। বিমান খালাকে বলিল- খালা, আপনি এটা কি করিলেন। আমি তো আপনাকে বলিনি- লোকটাকে ধমক দিয়ে সরিয়ে দিন।
খালা কহিলেন- আপনি জানেন না এরা কতটা ------! ধমক না দিলে এরা সোজা হয় না।
বাংলাদেশে কেউ ভদ্রভাবে বা সৎভাবে চললে তাকে সবাই বেকুব মনে করে |
ভাইরে, বেকুবই রয়ে গেলাম। মানুষ আর হতে পারলাম না। আফসোস!
১০| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:৩০
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশ জাপান হতে পারবে না; জাপানীরা ভুতের গল্প লেখে, কিন্তু বিশ্বাস করে না; ওরা সৃষ্টিকরতাকে নিয়ে লেখে, কুর্ণিশ করে মানুষকে। আজ থেকে ৬০ বছর আগ থেকে ১০০ জনে ১০০ জন শিক্ষিত
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:৪৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমার নিজের ধারণা, যারা ২১ শতকে নিজেকে উন্নত করতে পারলো না তারা বিরাট দুর্ভাগা। তাদের কপাল কখনোই খুলবে না।
আমার আরো মনে হয় ৫০ এবং ৬০ এর দশকে বাংলাদেশের মানুষ অনেক বেশী প্রগতিশীল ছিলেন। আমরা এই ২১ শতকে এসে অন্ধকার যুগে প্রবেশ করতে চলেছি।
সামনে যখন তাকাই তখন কেবলি অন্ধকার দেখি। এটা আমার নিজের ভাবনারও সমস্যা হতে পারে।
১১| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:৩৪
পবিত্র হোসাইন বলেছেন: মাছ কেনার ভালো অভিজ্ঞতা
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:৪৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: প্রতি দিনই বিচিত্র সব অভিজ্ঞতা হয়। তবে সেগুলো লিখি না। কারণ ঘটনাগুলো বেশীর ভাগই মান ইজ্জত এর ব্যাপার স্যাপার জড়িত থাকে।
১২| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৪:৪১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় সাজ্জাদ ভাই,
দুটি ঘটনাই বেশ মজার। তবে পরেরটাতে প্রচুর হেসেছি। এমনকি এখনও হাসছি, হা হা হা হা। পোস্টে পঞ্চম লাইক।+
অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন।
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:৪৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: প্রিয় দাদা, আপনি খুব দিল খোলা মানুষ। হুমায়ূন আহমেদ বলতেন- আমরা প্রাণ খুলে হাসতে পারি না। সব জায়গা্য়ই আমরা খুঁত ধরি।
আপনি প্রচুর মজা করে হাসতে পারেন জেনে আমার খুব ভালো লাগলো। সুখে থাকুন সব সময়। জীবন হোক হাসিখুশীময়।
১৩| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৫
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
কামপুং মাছ খেতে মন চাইছে! তবে বিক্রেতা তো খুব rude. মেইড ইন বাংলাদেশ প্রডাক্ট বিদেশি কাস্টমার দেখলে ঠিকই বস বাস বলবে। তার দৃষ্টিতে বাংলাদেশিরা হয়তো কামলা গোছের নিতান্ত ছোটলোক!!
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:৫৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমি নিজে দেখেছি, এরা বাংলাদেশের মানুষ, বাংলাদেশের অফিস দেখলে খুব খারাপ আচরণ করার চেষ্টা করে। দেখলে মনেই হবে- এটা বাংলাদেশ কালচার। তবে মালয়েশিয়ার পুলিশরাও আমাদের সবার সাথে একই রকম আচরণ করেন। তারা টাকার জন্য লালায়িত হয়ে থাকেন ।
সুখে থাকুন সব সময়। জীবন হোক হাসিখুশীময়।
১৪| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:৪৫
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: সুন্দর লজিক।
শেষটায় এসে হাসলাম খুব।
বাঙ্গালীরা কবে শুধরাবে!
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:০১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া । সৃষ্টির সেরা জীব হিসাবে বাংলাদেশের মানুষকে আরো বেশি দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে। আমাদের প্রয়োজন সততা, দেশপ্রেম, বিনয়, ও পরোপকারের মতো গুণাবলী হুদয়ে ধারণ করা।
১৫| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৯:৫০
টারজান০০০০৭ বলেছেন: দেশি ঠাকুর ছাড়ি, বিদেশী কুকুরের প্রতি ভক্তি বাঙালির গেলো না !
কেন জানি ভালো ব্যবহার , মোটিভেশনে জাতি হিসেবে আমরা নড়িতেই চাহিনা, লাথি -গুতা আবশ্যকীয় হইয়া গিয়াছে !
জিয়া বারানী , বাঙালির স্বভাবকে উশৃঙ্খল ও নিচু মানসিকতার বলিয়াছেন ! নিজে বাঙালি হইয়াও মনে হয় ঠিকই ! তবে আমার কাছে বাঙালির সবচেয়ে বড় গুন্ মনে হয় বাঙালির প্রাণোচ্ছলতাকে ! এমন প্রানোচ্ছল, হুজুগে, অল্পে সন্তুষ্ট জাতি আর নাই !
০১ লা মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: প্রিয় ভ্রাতা, বাঙালি জাতির অন্তর্গত মানুষের অবশ্যই কিছু গুণাবলী রহিয়াছে ।কিন্তু নানা অগুনের কাছে থাকার কারণে উহা আস্তে আস্তে বেগুনে পরিণত হয়েছে। তাই আজ আমরা সর্বত্রই অবহেলিত। দেশের বাইরে গেলে ব্যাপারটি বুঝিতে পারা যায়।
১৬| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৪:৪২
অজ্ঞ বালক বলেছেন: কইতেন, যান খাইলাম না মাছ! আর দুই নাম্বার কাহিনীটা সেইইই হইসে।
০১ লা মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ভাই সাহেব , বঙ্কিমচন্দ্রের ওই কথাটি আমার খুব পছন্দ হয়েছেঃ তুমি অধম তাই বলিয়া আমি উত্তম না হইব কেন! সে থাকুক তার মত অধম হয়ে। আর আমি না হয় একটু উত্তম হওয়ার চেষ্টা করি ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৪
ডার্ক ম্যান বলেছেন: আমি যেখানে থাকি সেখানকার কিছু লোক তো বাংলাদেশকে স্বীকার করতে চায় না।