নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি কেউ না।একদা পথ শিশু ছিলাম। বড় হয়ে এখন পথ মানব হয়েছি। বাবা এক দিন স্বপ্ন দেখানোর সুরে বলেছিলেনঃ দেখিস, এক দিন আমাদেরও....! আমার দেখা হয়নি কিছুই । এখনো অপেক্ষায় আছি কিছু একটা হবো, কিছু একটা দেখবো।
এই প্রশ্নটি আমার মনে প্রায়ই উদিত হয়। শুক্রবারে জুম্মার নামাজ পড়তে গেলে প্রশ্নটি আবারও মনে জেগে উঠে। প্রশ্নটি হচ্ছে, মসজিদে যিনি নামাজ পড়ান অর্থাৎ ইমাম সাহেবের পেশা কি? বিশিষ্ট ইসলামী পোস্টদাতা সহব্লগারগণ ব্যাখা করলে আমি নাদানসহ আরো অনেকে উপকৃত হবেন বলে আমি মনে করি।
ইমাম সাহেব নিজে নামাজ পড়েন। আমরা তার পিছনে নামাজ পড়ি। উভয়ের জন্য নামাজ ফরজ। আমরা ফরজ আদায় করছি। এর দ্বারা আমরা আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের চেষ্টা করছি। বাকিটা আল্লাহ সোবাহানা তায়ালার মর্জি। আমার প্রশ্ন, আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য ইমাম সাহেব কেন বেতন নেবেন? তাহলে তো ধরা যায় ইমাম সাহেবের নামাজ পড়াটা একটা কাজ। এই কাজের বিনিময়ে তিনি বেতন নিচ্ছেন। বিশিষ্ট ব্লগার নতুন নকিব, সনেট কবি, ফরিদ চৌধুরী, মাহমুদুর রহমান সহ সবার কাছে কোরআন আর হাদিসের আলোকে ব্যাখা করার জন্য অনুরোধ করছি।
আমার নিজের মত এই যে, নামাজ পড়িয়ে বেতন নেয়া উচিত নয়। ইমামতি করবেন এলাকার যিনি মুরুব্বী, ভালো ধর্মীয় জ্ঞান রাখেন তিনি। একই সাথে আমার মনে হয় আজান দেয়াটাও কোন পেশা হতে পারে না। যার গলার স্বর সুন্দর তিনি স্বেচ্ছায় আজান দিতে পারেন। আমার মনে হয় এতে সাধারণ মানুষ আরো বেশী ইসলামী জ্ঞান চর্চায় এগিয়ে আসবে।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৯ ভোর ৫:৫৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আসলে জানার আগ্রহ থেকেই এই পোস্টটি দেয়া। তবে আমার নিজের অভিমত- পেশা হিসাবে নেয়া উচিত নয়। নবীজী নেননি। সাহাবাগণও নেননি।
আমরা কেন নেব?
শুভ সকাল ।
ভালো থাকুন প্রতি দিন।
২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমি অবশ্য ইসলামী চিন্তাবিদ নই, তারপরেও আউট অফ কমনসেন্স কিছু কথা বলি!
আপনার কথা মানলে ইমাম-মুয়াজ্জিন দু'জনকেই ভলান্টারী সার্ভিস দিতে হবে। পাচ ওয়াক্ত নামায যেহেতু বলতে গেলে সারা দিনের ব্যাপার, উনারা অন্যকিছু করতেও পারবেন না। তাহলে উনাদের সংসার চলবে কি করে? বর্তমান যুগে এমন ভলান্টারী সার্ভিস কি আসলেই সম্ভব?
আরেকটা সমাধান হতে পারে, এলাকার ধনী ব্যক্তিদের দান। কিন্তু সেটাও অন্যের দয়া। কেউ দয়া না করলে কি হবে? তাছাড়া, আজকাল ধনীরা নিঃস্বার্থ দান সাধারনতঃ করে না। এরা তখন মসজিদ কমিটিতে বিভিন্ন রকমের অন্যায় হস্তক্ষেপ করবে বলে আমার মনে হয়।
তাই, পেশা হিসাবে নিলে সমস্যা হওয়ার কথা না। তবে, এ ব্যাপারে ইসলামে কি বলা আছে, সেটা অবশ্যই বিবেচ্য।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৯ ভোর ৫:৫৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: মফিজ ভাই, আমিও কোন চিন্তাবিদ নই। তবে আমার নিজের ভাবনা এই যে, এটাকে পেশা হিসাবে নেয়া উচিত নয়। তবে বর্তমানে এটা একটা পেশা ।
৩| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: হাবিব স্যার , মসজিদে ইমামগণ যদি বেতন না নেয় তাহলে তাদের সংসার চলবে কি করে? আপনার প্রশ্নের রেশ ধরে বলছি-আমার এলাকার প্রায় সকল মসজিদের ইমামগণ অন্য পেশার সাথে জড়িত। যেমন একজন আছেন এক মাদ্রাসার প্রিন্সিপ্যাল যার মাদ্রাসায় বেতন প্রায় ৫৫ হাজার টাকা। ইনি ইমামতি করে মসজিদ থেকে ১০ হাজার টাকা বেতন নেন। সম্প্রতি তিনি বেতন বাড়ানোর জন্য গোঁ ধরেছেন। এও বলছেন , আপনার শুধু আমার বেতন বাড়ানোর ঘোষণা দেন, টাকা আমি কালেকশান করে নেব।
প্রশ্ন হচ্ছে যাদের ভাল ভাবে চলার মত অন্য পেশা আছে তারা ইমামতই করে বেতন নেয়া জায়েজ হবে কিনা?
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৯ ভোর ৫:৫৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপনার মন্তব্য আমার খুব পছন্দ হয়েছে। সবাই ইবাদত করে আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য। এখানে বেতন এর প্রসঙ্গ আসা সঠিক নয়। আর ইমামতি তো কোন কাজ নয়। কেননা, ইমাম নিজের জন্যই নামাজ পড়েন। বাকি সবাই উনার পিছনের কাতারে আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য নামাজ পড়েন।
সবারই কঠোর পরিশ্রম করা উচিত।
শুভ সকাল ।
ভালো থাকুন প্রতি দিন।
৪| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪২
ঢাকার লোক বলেছেন: একজন ইমামকে দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ানোর জন্য দায়িত্ব নিয়ে সময় মতো উপস্থিত থাকা জরুরি । এ ধরণের ভলান্টারী দায়িত্বশীল লোক পাওয়া যে কোনো লোকালয়েই কঠিন । তাই তার এই দায়িত্ব পালনের জন্য পারিশ্রমিক দিয়ে নিয়োগ দেয়ায় আমি কোনো অসুবিধা দেখিনা !
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৯ ভোর ৫:৫৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমার মনে হয়, প্রতিটি এলাকায়ই অনেক অবসরপ্রাপ্ত মুরুব্বিয়ান থাকেন। যারা খুশী মনে ইমামতি করতে পাারেন। তাতে মসজিদগুলো আরো ভালো চলবে। কেননা, ইমামের বেতন ভাতা বাবদ অনেক টাকা মসজিদের কমিটিকে ম্যানেজ করতে হয়। তবে সবাই তো অবশ্যই নবীর উদাহরণ অনুসরণ করবেন।
শুভ সকাল ।
ভালো থাকুন প্রতি দিন।
৫| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:৪০
রাজীব নুর বলেছেন: বর্তমানে সমাজে অথবা বলা যায় ইমামতি মহৎ পেশা।
ইমামতি করে লক্ষ লক্ষ হুজুর খেয়ে পড়ে বেঁচে আছেন। যদি ইমামতি করে টাকা না পান তাহলে তাদের সংসার চলবে কি করে? প্রত্যেকটা মানুষের খরচ আছে।
তবে একজন ইমামের সমাজের প্রতি অনেক দায়িত্ব। কিন্তু বেশির ভাগ ইমাম তাদের দায়িত্ব পালন করেন না। ইমামরা মনে করে সময় মতো নামাজ পড়ালেই হলো। কিন্তু না তাদের অনেক দায়িত্ব।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৯ ভোর ৫:৫৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমাদের জানতে হবে- পেশার সংজ্ঞা কি? তারপর দেখতে হবে ইমামতি এই সংজ্ঞার সাথে যায় কিনা। লক্ষ লক্ষ হুজুর কি কোন পরিশ্রমের কাজ করতে চান না? নাকি সহজ কাজটাই করতে হবে?
আমি নবীর কাজের উদাহরণ দেখতে পছন্দ করি। তিনিই সবার আদর্শ।
শুভ সকাল ।
ভালো থাকুন প্রতি দিন।
৬| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:৫১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এ পর্যন্ত যে চারটি মত পেলাম তাতে জীবিক এবং কর্ম মূল ফোকাল পয়েন্ট হিসেবে উঠে এসেছে।
ইসলামী রাষ্ট্রে ইমাম বা খলিফা যিনি তিনিই সর্বেসর্বা নেতা থাকতেন। তার ভরন-পোষন বায়তুল মাল থেকে বাকী সবার মতোই সমহারে প্রদান করা হতো। এ প্রসংগে হযরত উমর রা: এর পোষাক লম্বা হওয়া সম্পর্কিত ঘটনাটি প্রনিধানযোগ্য।
তখন পোষাকও বায়তুল মালের দায়িত্বে ছিল। সকলের পোষাক অনুপাতে উমর রা: এর পোষাক তুলনামুলক লম্বা হোয়ায় সাধারন কৃষক জুমার খুতবার আগে দাড়িয়ে পড়লেন। এবং তার কৈফিয়ত চাইলেন।
ইমাম শুধু নয় খলিফাতুল মুসলিমিন হয়েও তিনি এড়িয়ে না গিয়ে যথাযথ ব্যাখ্যা দিলেন এবং সমাপনান্তে খুতবা দিলেন।
ঐ ফ্রেমে সমাজের সবচে ধার্মিক আল্লাহ ভীরু লোকেরই ইমাম হবার কথা। এবং রাস্ট্রের অন্য সবার মতো তিনিও রিজিকের চিন্তাহিন থাকতে পারবেন বায়তুল মাল ভিত্তিক সমাজ কাঠামোতে।
বর্তমান সমাজ ব্যবস্থায় তা সম্ভব নয়। কিন্তু একজন নেতা বা সফল মানুষের অবশ্য আয়ের নিজস্ব পথ থাকতে হবে। তা ব্যাবসা হতে পারে। অনেক সফল ব্যবসায়ী আছে যারা নিজে না গিয়ে যোগ্য সৎ ম্যানেজার বা নিজস্ব লোক দিয়ে দিব্যি ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন। তাদের সময়ও অফুরান থাকছে। এখন তারা যদি আল্লাহ ওয়ালা হোন, তা্কওয়া সম্পন্ন লোক হন তাদেরই ইমাম বানানো উচিত। সে যদি হাবসী ক্রীতদাসও হয় তার নেতৃত্ব মানার জন্যই কিন্তু রাসূলের হুকুম রয়েছে।
চাকুরী বিষয়টা খুব অধস্তনী ভাবনা মিন করে। চাকর বা কর্মচারী। অথচ তিনি সবার ইমাম। নামাজে বলছি, এক্তদা করছি তার পিছনে। বিষয় দুটো কন্ট্রডিক্টরি হয়ে যায় না? তাই বেতন ভোগি ইমাম নিয়োগ বা চাকুরি প্রদান টার্মটা মসজিদের জন্য গ্রহনযোগ্য নয়। ইমামতের জন্য প্রযোজ্য নয়। যিনি ইমাম বা নেতা তিনি শুধু আল্লাহর গোলাম হতে পারেন অন্য কারো নয়।
বিষয়টা ভাবনার দাবী করে।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৯ ভোর ৬:০১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো। খুব সুন্দর আলোচনা। আবারও পড়বো।
শুভ সকাল ।
ভালো থাকুন প্রতি দিন।
৭| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:৩৫
কানিজ রিনা বলেছেন: যদিও রাসুল সাঃ আঃ সময় ইমাম খলিফা
ছাহাবাদের রাজকোষাগার থেকে বেতন দেওয়া
হত। সেইহেতু যুগ অনুসারে যখন ইসলামিক
রাস্ট্র কায়েম নাই তাই যেকোনও ভাবে ইমাম-
বেতন পাওয়ার যোগ্য কারন তারাতো খেয়ে
পরে বাঁচতে হবে। আমার খুব বলার ইচ্ছা
একজন ইমামের পিছনে কোটিপতি বা
জমিদাররা নামাজ পড়ে তারা ইচ্ছা করলে
ইমামের জন্য এমন ব্যবস্থা করতে পারে
যাতে করে মসজিদের ইমামগন সাচ্ছন্দে
চলতে পারেন। একজন গরীব ইমামের
পিছনে কোটিপতিরা নামাজ পড়া লজ্জা
করা উচিৎ। এলাকার বড়লোকেরা ছেলে
মেয়ের জন্য কোটি কোটি টাকার বাড়ি
রাখবে ঠিকই কিন্তু গরীব ইমামের খোজ
খবর রাখার প্রয়োজন মনে করেনা।
ইহাই আমাদের মুসলমান সমাজ। ধন্যবাদ
আপনার প্রশ্নের উত্তর এর থেকে বেশী
বলা যেতে পারতো কিন্তু বড়লোকেরা বেজার
হবে।
৮| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ২:০৫
ল বলেছেন: ইমামরা কি না খেয়ে বাঁচবে?
বর্তমানে ইমামের জায়গায় অনেক "এমাম" এসেছে ওদেরকে কি চেনেন?
৯| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ২:২২
রাফা বলেছেন: তারমানে দাড়াচ্ছে এবাদত ক্রয় করা যাবে।দিনশেষে যদি এই উপসংহারে পৌছি যাই।ইমামতি অবশ্যই ভলান্টিয়ার সার্ভিস হওয়া উচিত। ৫ ওয়াক্ত ১জনকেই নামাজ পড়াতে হবে এমন নিয়ম আছে কি? যদি ৫ জন ৫ ওয়াক্তের নামাজ পড়ায় অসুবিধা কোথায়?মসুল্লিদের যে কেউ নামাজ পড়াতে পারে।আমার মনে হয় বর্তমান বাস্তবতায় এটাই হওয়া উচিত।
১০| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৮:৫৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
ইমামরা নিজেরা আল্লাহের ইবাদত করেন, ও অন্যদিগকে আল্লাহের ইবাদতে সহায়তা করেন, ইমামদের বেতন দেয়া আল্লাহ'এর দায়িত্ব।
১১| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:০৮
বাংলার মেলা বলেছেন: ইমামের বেতন নিয়ে যদি প্রশ্ন ওঠে, তবে প্রধানমন্ত্রীর বেতন নিয়েও প্রশ্ন ওঠা উচিত। ডেডিকেটেড বেতনভুক্ত ইমাম না থাকলে জামায়াত সময়মত হবে কি-না, তা নিয়ে অবশ্যই প্রশ্ন উঠবে।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৯ ভোর ৬:০২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ইসলামের আলোচনা যতো বেশী হবে তত ব্শেী শিখবো। এটাকে প্রশ্ন উঠার কোন ব্যাপার নেই। আমাদেরকে জানতে হবে।
শুভ সকাল ।
ভালো থাকুন প্রতি দিন।
১২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:৫৬
নতুন নকিব বলেছেন:
ইমামতি করে বেতন গ্রহন জায়েজ। এতে সন্দেহ কিংবা বিতর্কের অবকাশ নেই। তবে একজন ইমাম অথবা মুআজ্জিন এর হাতে যেহেতু মসজিদে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের আযান দেয়া এবং নামাজ পড়ানোর দায়িত্ব পালনের পরেও সারা দিনের লম্বা একটা সময় থেকে যায়, তাই তাদের উচিত- মসজিদের সাথে যুক্ত থাকার পরেও, পাশাপাশি কোনো না কোনো সম্মানজনক পেশায় নিজেদের যুক্ত করে রাখা। জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত অতি মূল্যবান। অনেক দামী। প্রতিটি নি:শ্বাস পরিমান সময়েরও হিসাব আল্লাহ পাকের কাছে দিতে হবে। বান্দাকে প্রশ্ন করা হবে- 'বান্দা তোমাকে সুন্দর একটা জীবন দিয়েছিলাম। পৃথিবীতে দীর্ঘ হায়াত দিয়েছিলাম। ৬০, ৭০, ৮০ কিংবা ৯০ বছর বেঁচেছিলে সেখানে। তোমার জীবনের এই সুদীর্ঘ সময়গুলো তুমি কোন কাজে ব্যয় করেছিলে? কিভাবে কাজে লাগিয়েছিলে?'
উত্তরটা সন্তোষজনক দেয়ার জন্য অলস বসে থেকে অনর্থক সময় কাটানোর অবকাশ নেই।
তাই প্রতিটি সেকেন্ড যাতে অযথা ব্যয় না হয়, জীবনের সময়গুলোর যাতে সর্বোত্তম ব্যবহার হয়ে যায়, এদিকে একজন খতিব, একজন ইমাম, একজন মুআজ্জিনেরই সচেতন থাকা উচিত সবচে' বেশি। কারণ, তাদের দেখে সমাজের সাধারণ মানুষ ইসলামী আচরন বাস্তবে শিখবেন।
এই পোস্টে অধমের নামোল্লেখ করেছেন দেখে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
দীর্ঘ আলোচনার বিষয় হওয়ায় দলিলভিত্তিক উপস্থাপনা থেকে আপাতত: মন্তব্যে বিরত থাকলাম। আলাদা একটি পোস্টে বিস্তারিত কথা বলার চেষ্টা থাকবে ইনশাআল্লাহ। যদি আল্লাহ পাক তাওফিক দান করেন, সে পোস্টটি অবশ্যই আপনাকে নিবেদন করা হবে।
ভালো থাকবেন সবসময়।
১৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:০৮
জগতারন বলেছেন:
প্রিয় ব্লগার নতুন নকিব ; আমিও আপাতঃত মন্তব্য করা থেকে বিরত র'লাম। ইচ্ছা ছিল মন্তব্য করবো কিন্তু এ বিষয় পড়াশুনা করার আছে।
দীর্ঘ আলোচনার বিষয় হওয়ায় দলিলভিত্তিক উপস্থাপনা থেকে আপাতত: মন্তব্যে বিরত থাকলাম। আলাদা একটি পোস্টে বিস্তারিত কথা বলার চেষ্টা থাকবে ইনশাআল্লাহ। যদি আল্লাহ পাক তাওফিক দান করেন, সে পোস্টটি অবশ্যই আপনাকে নিবেদন করা হবে।
আপনার পোষ্টের অপেক্ষায় র'লাম।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৭
হাবিব বলেছেন: বর্তমান যুগে না নিয়ে উপায় কি? ইসলামের প্রথম যুগে তারাই ইমামতি করতো যারা খলিফা বা দায়িত্বশীল। আল্লাহর রাসুল (সা.) সাহাবীদেরকে বিভিন্ন যায়গায় দাওয়াতের কাজে পাঠাতেন। তাদেরকে ঐ গোত্রের খলিফা করা হতো। তারাই ইমামতি করতো সে সময়। তাদেরকে রাজকোষাগার থেকে বেতন দেয়া হতো। এখন তো আর ইসলামী রাষ্ট্র ব্যবস্থা নেই। মুসলিম রাষ্ট্র বটে, কিন্তু ইমামদেরকে সব জায়গায় সরকার বেতন দেন না। কিছু সরকারী ইমামও আছে অবশ্য। যেমন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে। সাধারন গ্রামের মসজিদে ইমামগণ যদি বেতন না নেয় তাহলে তাদের সংসার চলবে কি করে?