নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি কেউ না।একদা পথ শিশু ছিলাম। বড় হয়ে এখন পথ মানব হয়েছি। বাবা এক দিন স্বপ্ন দেখানোর সুরে বলেছিলেনঃ দেখিস, এক দিন আমাদেরও....! আমার দেখা হয়নি কিছুই । এখনো অপেক্ষায় আছি কিছু একটা হবো, কিছু একটা দেখবো।
আমি যখন প্রথম কুয়ালালামপুরে আসি তখন শপিংমলগুলো প্রচুর পরিমাণে পলিথিন ব্যাগ (এরা বলে প্লাস্টিক/প্লাস্টিক ব্যাগ) দিত জিনিসপত্র বয়ে নেবার জন্য। কোন দাম রাখত না। প্রধান শপিংমলগুলো যেমন টেস্কো, জায়ান্ট, আয়েয়ন, হানিফা, লুলু, মাইডিন, এনএসকে গ্রাহকদেরকে অঢেল পলিব্যাগ ধরিয়ে দিত।
ইদানিং কোন শপিংমলের পেমেন্ট কাউন্টারে দাড়ালে কর্তব্যরত ব্যক্তিটি জানতে চান প্লাস্টিক লাগবে কিনা। কেননা, পাতলা একটি পলিথিন ব্যাগের দাম রাখে ২০ মালয়েশিয়ান সেন যার বাংলদেশী টাকায় পরিমাণ দাঁড়ায় ৫ টাকার উপরে।
এই ব্যাগ বাসায় নেবার পথেই ফুটো হয়ে যায়। আবার কম আয়ের মানুষরা এতো টাকা অপচয়ও করতে চায় না। তাই তারা সাথে করে কাপড়ের ব্যাগ নিয়ে আসে সওদা রাখার জন্য। প্রায় সবাই গাড়ী ব্যবহার করে বলে এই সব ব্যাগের তেমন কোন কাজও নেই চুপচাপ শুয়ে থাকা ছাড়া।
মানুষ এখন পলিব্যাগ কম ব্যবহার করছে। কোন কোন মলে আবার বায়োডিগ্রেডেবল পলিব্যাগ চালু করেছে যা দ্রুত মাটির সাথে মিশে যেতে পারবে। পরিবেশ বাঁচানোর কাজে সবাই অংশ নিতে শুরু করেছে। এটা খুবই একটা ভালো দিক। সবার আগে পরিবেশ সুন্দর রাখতে হবে। বিশ্বকে সুন্দর রাখতে হবে। এই পৃথিবী সবার। এর যত্ন নেয়া সবার দায়িত্ব।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:০০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: মানুষের আয় বেড়ে গেছে। এখন মানুষ ওয়ানটাইম জিনিস পছন্দ করে। কালি কলম বিদায় নিয়েছে। তবে যত্ন করে ব্যাবহার করতে পারলে পাটের ব্যাগ ভালো জিনিস হতে পারে। সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
২| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:০০
রাজীব নুর বলেছেন: লেখার সময় বানানের দিকে নজর রাখুন।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:৫৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: মোবাইলে বাংলা লেখা বড় কঠিন কাজ। খেয়াল রাখলেও বাটন খুঁজে পাই না।
৩| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:০৩
ঢাবিয়ান বলেছেন: পলিব্যাগ পরিবেশের জন্য ভাল !! যদি যেখানে সেখানে ফেলা না হয়, নদীতে ফেলা না হয়, আবর্জনা না হয়
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:০৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমার নিজের ধারণা , পলিব্যাগ খুব বেশী খারাপ নয়। তবে এটার পুনঃব্যবহার জরুরি। রিসাইক্লিং করে আবার বাজারে ছাড়া যায়। সবাই যদি ঠিক মতো ডাস্ট বিন ব্যবহার করে , যেখানে সেখানে না ফেলে তাহলে পরিবেশ ঠিক রাখা সম্ভব।
৪| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:০৫
হাবিব বলেছেন:
পলিব্যাগ কি আমরা ছাড়তে পারবো না কখনো?
শপিং মল = শপিংমল,
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:০৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমার নিজের ধারণা , পলিব্যাগ খুব বেশী খারাপ নয়। তবে এটার পুনঃব্যবহার জরুরি। রিসাইক্লিং করে আবার বাজারে ছাড়া যায়। সবাই যদি ঠিক মতো ডাস্ট বিন ব্যবহার করে , যেখানে সেখানে না ফেলে তাহলে পরিবেশ ঠিক রাখা সম্ভব।
৫| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:২১
নতুন নকিব বলেছেন:
গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সংক্ষিপ্তাকারে হলেও সুন্দর লিখেছেন। পরিবেশ সংরক্ষণের মতো অতি অপরিহার্য ব্যাপারে সবার সচেতনতা একান্তই কাম্য। কটন ব্যাগ ব্যবহারের পাশাপাশি দ্রুত পচনশীল পলিথিন এই সমস্যার সহজ সমাধান হতে পারে কি না- বিষয়টি আমাদের মাথায় রেখে দ্রুত পদক্ষেপ নেয়া উচিত।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:০৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপনি সুন্দর মন্তব্য করেছেন। আমি আপনার মন্ত্বব্যের সাথে এক মত।
৬| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:৫৪
কলাবাগান১ বলেছেন: যে জীবন্ত তেলাপোকা কে এক্সরে তে দেখতে পায়, সে যে সোজা জিনিষ বুঝবে না সেটা বলাই বাহুল্য....
এখানে খানে বলা হচ্ছে কটন ব্যাগ আর পলি ব্যাগ এর প্রডাকশনে যে এনার্জি ব্যয় হয় সেটার তুলনা... কটন উৎপাদনে এত বেশী এনার্জি ব্যয় হয় যে এনভায়রন্মেট এ নেগেটিভ ইফেক্ট পলি ব্যাগ বানানোর চেয়ে বেশী।
লিং এ ক্লিক করে কি করে পড়তে হয় বোধহয় জানে না...।
ছাগল মার্কা লোকে রাই পলি ব্যাগ কে যত্রতত্র ফেলে
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:০৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: পরিবেশের জন্য যেটা ভালো হবে আমার মনে হয় সেটাই ব্যবহার করা উচিত। ভবিষ্যত প্রজন্ম যাতে সুন্দর পৃথিবী পায় সেটার জন্য সবাইকে কাজ করা উচিত।
আপনার মন্তব্য শিক্ষণীয়।
৭| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১:৪০
নতুন বলেছেন: মানুষ সহজ জিনিসটাই বেছে নেবে। তাই বাওডিগ্রেডেবল ব্যাগই প্রচলন করতে হবে আর ক্ষতিকর পলিথিন ব্যাগের উতপাদন বন্ধ করতে হবে।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:০৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমি আপনার সাথে এক মত।
৮| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৮:১০
ঢাবিয়ান বলেছেন: পলিথিন রিসাইকেল করা যায় না এবং পলিথিন বায়োডিগ্রেডেবল নয়। আবার পলিথিন পোড়ালে কার্বন ডাইওক্সাইডো ও কার্বন মনোক্সাইডের মত ক্ষতিকর গ্যাস উৎপন্ন হয়। তাই পলিথিন কোন অবস্থাতেই পরিবেশবান্ধব নয়। শুধু সস্তা ও অত্যন্ত ইউজার ফ্রেন্ডলি বলে এর ব্যবহার কোন অবস্থাতেই কমানো যাচ্ছে না।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:০১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: অসাধারণ আপনার মন্তব্য। মনে হচ্ছে আপনি রসায়নের ছাত্র ছিলেন। আপনার মন্তব্য থেকেও অনেক কিছু শেখার আছে।
৯| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৮:২৪
মলাসইলমুইনা বলেছেন: মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন,
পলিথিনটা কম ব্যবহার করাই ভালো। এগুলো মাটিতে চাপা পরেও টিকে থাকে সহজে নষ্ট হয় না ।ড্রেনেজ সিস্টেমে ক্লগ করে ।আমেরিকাতেও অনেক শপে পে করতে হয় পলিথিনেই ব্যাগগুলো নিতে চাইলে।এখানে কিছু কিছু স্টোর তাদের সাপ্লাইয়ের সাথে আসা ছোট পেপার বক্সগুলো বায়ারদের দেয় গ্রসারি নিতে বিনা চার্জে কিন্তু তাদের পলিথিনের ব্যাগ নিতে চাইলে চার্জ করে। অনেক স্টোরই পলিথিনের সাথে পেপার ব্যাগ রাখে শপারদের জন্য।মানুষ সচেতন হচ্ছে সব জায়গাতেই এর ব্যবহারের ব্যাপারে ।সেটাই ভালো ।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:৫৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমার নিজের ধারণা, চটের ব্যাগ আর খালুই বেশী ভালো জিনিস। কিন্তু আমাদের অনেকেরই আত্নসসম্মানবোধ বেশী বলে এই সব ব্যবহার করতে চান না।
তবে সবাই যদি সচেতন হন তাহলে পরিবেশবান্ধব জিনিস বেশী বেশী ব্যবহার করা সম্ভব হবে। আমরা যদি সচেতন হতে শুরু করি তাহলে দিন বদলাবে।
১০| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:২০
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: লেখা এবং মন্তব্য থেকে অনেক কিছু শিখলাম
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:০১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমিও শিখেছি। ব্লগটা আসলে শেখার অনেক বড় একটি জায়গা। উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ও বলতে পারেন। আমি প্রতিনিয়তই শিখছি।
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:৩১
কলাবাগান১ বলেছেন: একটা কটনের ব্যাগ তৈরীতে যে পরিমান এনভায়রমেন্টের উপর চাপ নেগেটিভ চাপ পড়ে (কটন গাছ কে যে পরিমান পানি দিতে হয়, তা কল্পনাও করা যায় না), একটা কটন ব্যাগ অন্তত ১৫০ বার ব্যবহার করলে, একটা পলি ব্যাগে এর সমান ইমপ্যাক্ট হবে।
দেখা যাচ্ছে যে পলি ব্যাগ ই এনভায়রমেন্ট এর জন্য ভাল (যদি যেখানে সেখানে ফেলা না হয়, নদীতে ফেলা না হয়, আবর্জনা না হয়)
Poly bags are better for environment