নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি কেউ না।একদা পথ শিশু ছিলাম। বড় হয়ে এখন পথ মানব হয়েছি। বাবা এক দিন স্বপ্ন দেখানোর সুরে বলেছিলেনঃ দেখিস, এক দিন আমাদেরও....! আমার দেখা হয়নি কিছুই । এখনো অপেক্ষায় আছি কিছু একটা হবো, কিছু একটা দেখবো।
এজি অফিসে পেনশন তুলতে গিয়ে আবেদ আলী অবাক হয়ে গেল। তার অবাক হবার মতো অনেকগুলো কারণ ও আছে।
হঠাৎ করেই দেশের সব মানুষ ভালো হয়ে গেলে। কোন খারাপ নেই। আশ্চর্য তো।
আবেদ আলী অবসরপ্রাপ্ত এক সামান্য কর্মচারী। তাকে এজি অফিসে যেতে হয় পেনশনের টাকা তুলতে। আজ গিয়ে অবাক হলো।
ফিটফাট অফিসে। টাই পরে স্মার্ট সব লোক জন বসে আছে।
আবেদ আলী অফিসে প্রবেশ করতেই হাসিমুখে এক তরুণী তাকে সালাম দিল।
স্যার কি ভাবে আপনাকে সাহায্য করতে পারি?
আবেদ আলী লজ্জা পেল । সে স্যার নয়। সে ছিল উচ্চমান সহকারী। সারা জীবন যে বসদের স্যার স্যার করে ডেকেছে। তাকে যে কেউ স্যার ডাকতে পারে তার জানা ছিল না।
আমি আমার পেনশনের টাকা তুলতে এসেছি।
মেয়েটি একটি যন্ত্রের বোতাম টিপে একটি মুদ্রিত কাগজ বের করে তার হাতে দিল।
স্যার এই নিন আপনার কুপন। বসে অপেক্ষা করুন। আপনাকে ডাকা হবে। ডিসপ্লেতে আপনার নম্বর উঠবে।
আবেদ আলী কুপনটির দিকে তাকালো। বড় অক্ষরে সিরিয়াল নম্বর লেখা। ০৯। লেখা অপেক্ষা করুন। আপনাকে সেবা প্রদান করতে পেরে আমরা ধন্য।
কিউ মেশিনের কাজ হলো মানুষের লাইন ধরে ঠেলাঠেলি থেকে রেহাই দেয়া। লাইন ধরার দরকার নেই। কুপন নিয়ে আরাম করে বসে থাকা যায়। পরে সিরিয়াল ধরে নাম ডাকলেই সেবা পাওয়া যাবে। কি যে সুন্দর ব্যবস্থা। আগে তো এই সব ছিল না।
আবেদ আলীর মনে হলো সে স্বপ্ন দেখছে। এটা কি সেগুন বাগিচার এজি অফিস! আশ্চর্য তো।
হঠাৎ মাইকে এক তরুণীর কণ্ঠে সিরিয়াল নম্বর ৯ আপনি কাউন্টার ২ এ যান ঘোষণা করল। আবেদ আলী দেৌড়ে চলে গেল। সেই কাউন্টারের কর্মচারীটি হাসিমুখে তাকে সালাম দিল। বলল- এই নিন আপনার ডিসেম্বর মাসের পেনশনের চেক!
আশ্চর্য বিষয় হলো সে একটি টাকাও ঘুষ চাইলো না। চেক দেবার পর বললো- স্যার দয়া করে চেকটি যাচাই করে নিন। কোন ভুল থাকলে জানান। আপনি চাইলে এখন থেকে আপনার পেনশনের টাকা সরাসরি আপনার ব্যাংকের হিসাবে চলে যাবে। আপনি সহায়তা টেবিলে কথা বলুন।
অফিস থেকে আবেদ আলী বের হলো কাঁদতে কাঁদতে। ৩৩ বছর কেরানী গিরি করেছেন। প্রভিডেন্ট ফান্ডের হিসাব বিবরণী পাবার জন্যও তাকে ঘুষ দিতে হয়েছে। পেনশনের চেক পাবার পর কর্মচারীটি বলতো- এইবার আমার পাওনাটি দেন তাড়াতাড়ি। নামাজ পড়তে যেতে হবে।
আবেদ আলীর মনটি খুশীতে ভরে উঠলো। তার কাছে মনে হলো- হঠাৎ করেই তার বয়স অনেক কমে গেছে। দ্রুত বেগে সে প্রেসক্লাবের সামনের বাস স্টপেজে এসে দাড়ালো। সেখানে দাড়িয়ে সে একটি কিউ কুপন নিল। বাস আসবে ১২ঃ৫০ মিনিটে। এখনো ১০ মিনিট বাকি আছে। সে দাড়িয়ে ঢাকার আকাশ দেখতে লাগলো।
আকাশে কোন মেঘ নেই। নীল আকাশে নানা জাতের পাখি উড়ে যাচ্ছে। পেৌষ মাসে দুপুর। চারি দিক ঝলমল করছে। সোনালী রোদ অথচ একটু গরম লাগছে না। আবেদ আলীর মনটা খুশীতে আবারো ভরে উঠলো।
পাদটীকাঃ
অসাধারণ স্বপ্নের মতো সুন্দর একটি বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখি। কোন এক দিন সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখবো- বদলে গেছে বাংলাদেশ। বদলে গেছি আমরা।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:৫৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সুন্দর মন্তব্য। অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন সব সময়।
২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫২
স্বপ্নীল ফিরোজ বলেছেন:
স্বপ্নই তো মানুষকে বাাঁচার প্রেরণা দেয়।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:৫৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: খুবই সুন্দর মন্তব্য। অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন সব সময়।
৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:০০
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: অনেক সুন্দ গল্পটি। এমনি হওয়া চাই প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের প্রতিটি মানুষের।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:০৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: কত কম আমাদের চাহিদা আর স্বপ্ন। অথচ এই সামান্য স্বপ্ন আমাদের অপূর্ণই থেকে যায়।
৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:০৪
ঢাকার লোক বলেছেন: বাংলাদেশের জন্য যে স্বপ্ন আপনি বর্ণনা করেছেন উন্নত বিশ্বে, ইউরোপ আমেরিকায় তা বহুদিন আগে থেকেই তা বাস্তব, পেনশনের চেক, ট্যাক্স রিফান্ডের চেক তুলতে অফিসে যেতে হয়না, মেইলে বাড়ি পৌঁছে বা একউন্টে ডাইরেক্ট জমা হয়, ঘুষের প্রশ্নই আসেনা ! মালয়েশিয়ায়ও সাধারণত, পেনশন তোলা, ড্রাইভার্স লাইসেন্স- পাসপোর্ট- ভিসা রিনিউ করা, ট্যাক্স ক্লেয়ারেন্স নেয়া, ইত্যাদি সাধারণ সেবা পেতে কাউকে ঘুষ দিতে হয়না !
দুর্ভাগ্য আমাদের ! পেনশন তুলতেও ঘুষ দিতে হয়, বিদ্যুৎ বিল দিয়ে তা খাতায় তুলতে ঘুষ দিতে হয়, ঘুষ দিতে হয় ট্যাক্স জমা দিয়ে তার রিসিপ্ট পেতে, টেস্টে পাস্ করেও ড্রাইভার্স লাইসেন্স পেতে, বিমানের কেনা টিকেট রিকনফার্ম করতে, এমনকি কখনো কখনো নিজের একাউন্ট থেকে বড় অংকের টাকা তুলতেও !!
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:০৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সেটাই তো বলি। বিদেশে তো সুযোগ আছে। আমাদের এই প্রিয় স্বদেশে কবে আমরা সেই সু্বিধা পাবো। আমি এমন কোন অফিস পাই না যেখানে ঘুষ ছাড়া কাজ হয়। সাধারণ মানুষ কই যাবে? যদি সব কিছু সুন্দর ভাবে চলতো তাহলে আমরা সবাই ভালো থাকতাম। কম আয় নিয়েও বেঁচে থাকতে পারতাম।
আমি একটা জিনিস জানি। সম্ভবত আপন্ওি জানেনন। বাংলাদেশে সরকারী চাকরিতে জয়েন করে ঘুষ ছাড়া কেউ প্রথম বার বেতন তুলতে পারেননি। এটা অনেকেই আমাকে বলেছেন। আমি মনে করি এটা ৯৬% ক্ষেত্রে সত্য। যাদের ঘুষ লাগে না তাদের হয়তো পরিচিত কোন লোক থাকে।
৫| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:১১
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: স্বপ্ন দেখা ভালো....
কিন্তু বাস্তবতা....
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:০৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: স্বপ্ন আছে বলেই তো বেঁচে আছি। এক দিন স্বপ্নও সত্যি হতে পারে।
৬| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:১৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: দেখি স্বপ্নেই দেখি !
বাস্তবতায় হয়ত আমরা দেখে যেতে পারবো না
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমরা না দেখে যেতে পারলেও এক দিন সব কিছু ঠিকই সুন্দর হয়ে আসবে। আমাদের নতুন প্রজন্ম সব কিছু নতুন করে গড়বে। তাদের সেই ভাবে গড়ে তুলতে হবে।
৭| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:২৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: স্বপ্ন হোক সত্যি!
বদলে যাক বাংলাদেশ
সততায়, সুন্দরে, সেবা, প্রেম আর ভালবাসায়
++++++
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপনি, আমি আর আমরা । আমাদেরকে নিয়েই তো বাংলাদেশ। আমরাই বদলে দেব। নিজেরা বদলাবো। দেশটাকে সুন্দর করে বদলে দেব। সামনে কেবলই সুন্দর আগামী।
৮| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:০৪
পদ্মপুকুর বলেছেন: আপনার জ্ঞাতার্থে জানিয়ে রাখি, আপনি যে স্বপ্ন দেখছেন, এজি অফিসগুলোতে এই চিত্র অচিরেই শুরু হয়ে যাবে। তবে তার কারণ সবাই সাধু হয়ে যাবে, তা নয়, বরং সিস্টেমের আপগ্রেডেশন।
আপনি হয়তো জেনে থাকবেন, যে সব সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারী অবসরে গেছেন এবং শতভাগ পেনশন সারেন্ডার করেছেন, এনাদের মধ্যে যাদের অবসরের বয়স ১৫ বছর পার হয়ে গেছে, সরকার তাঁদের জন্য পুণরায় পেনশনের ব্যবস্থা করেছে। এটা দুই তিন মাস হলো চালু হয়ে গেছে। এই পুরো পক্রিয়াটা ঢাকার সেগুনবাগিচার একটা সংশ্লিষ্ট অফিস<বাংলাদেশ ব্যাংক<সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা/কর্মচারীর নিজস্ব ব্যাংক অ্যাকাউন্ট (যেকোনো ব্যাংকে) এর মাধ্যমে পরিচালিত হচ্ছে। এখানে এজি অফিসের ভুমিকা শুধুমাত্র রেজিস্ট্রেশন পর্যায়ে। অন্য কোনোভাবে এই প্রক্রিয়ায় হস্তক্ষেপ করার ক্ষমতা ওদের নেই। তাই চাইলেও আর ঘুষ খেতে পারবে না। এমনিভাবে সবকিছুই আপ্নার স্বপ্নের মত হবে, হতে বাধ্য।
যদি আমাদের সাধারণ মানুষের মধ্যে নিজের অধিকার বুঝে নেওয়ার মত গার্টস থাকতো, যদি সব অন্যায়ের প্রতিবাদের ক্ষমতা আমাদের থাকতো, তবে এ সব শুধু এজি অফিস নয়, রেল/পার্সপোর্ট/হাসপাতাল/থানা, সবখান থেকে আরো আগেই দুর হতো। কিন্তু দূর্ভাগ্য, আমরা মুখেই বীর বাঙালি, বাস্তবে বেড়ালসম। তাই এই সব মর্কটরা বেঁচে থেকে আবেদ আলীদের যন্ত্রণা দিতে থাকে।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:১১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: জাতির বোঝা বলেছেন: পেনশন চালু করতেই আপনার লাখ টাকা খরচ হয়ে যাবে। তারপর না সরাসরি ব্যাংকে। সেটা চালু রাখতেও মাঝে মাঝে তেল দিতে হবে।
আমারও তাই মনে হয়। টাকা সরাসরি ব্যাংকে চলে যাবে নজরানা ছাড়া। এই নজরানা বার বার দিতে হবে। নইলে ব্যাংকে টাকা যাবে না। যাবে হাওয়া।
প্রতি মাসে প্রতি বছরে অনেক বার টাকা দান করতে হবে।
এই সব অফিস আমি হারে হারে চিনি। শুনেছি - কাক কাকের মাংস খায় না। কিন্তু এরা খায়।
প্রতিবাদ কে করবে? কেননা, জনগণের মাঝেও অনেকে অন্যায় আব্দার পাস করানোর জন্য ঘুষ নিয়ে রেডি থাকে। ঘুষ দিলে লাখ টাকার বিদ্যুত বিল হাজার টাকায় নেমে যায়।
৯| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:০৭
কনফুসিয়াস বলেছেন: I will be in your dream
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: স্বপ্ন হবে সত্যি। কেবল সময়ের অপেক্ষা।
১০| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: রাতারাতি দেশ বদলাবে না। এরকম স্বপ্ন দেখা বৃথা।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:১২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সারা বিশ্ব এগিয়ে গেছে। আমাদেরও সবার হাতে হাতে স্মার্ট ফোন।
১১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৩১
সুমন কর বলেছেন: আহ.......যদি স্বপ্নটা সত্য হতো....... আশা করেও লাভ নেই !!
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: স্বপ্ন আর আশা নিয়েই তো মানুষ বেঁচে থাকে। এক দিন ঠিকই সব না হোক কিছুটা স্বপ্ন তো পূরণ হবে। সেই দিনের প্রতীক্ষায় থাকবো ।
১২| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:৪৮
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
অনেকেই বলছেন স্বপ্নেই দেখি ! আশা করেও লাভ নেই !! দেখে যেতে পারবো না।
কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে কিউমেসিন ভিত্তিক সিরিয়াল এদেশে একযুগ আগে থেকেই চালু আছে।
আইসিডিডিআরবি ল্যাব ২০০৩ থেকে
এলিকো/মেটলাইফ অফিস ২০০৪ থেকে
গ্রামিনফোন ও সিটিসেল ২০০৭ থেকেই।
বর্তমানে সকল বেসরকারি ব্যাঙ্ক ও কর্পোরেট হেডঅফিস
পুলিশ হেডকোয়াটারের ওয়ান স্টপ সার্ভিস।
এখন বেসরকারি হাসপাতালে দেখা যায় এখন ল্যাব রিপোর্ট আনতে ও কিউমেসিন ভিত্তিক সিরিয়াল।
আর সবচেয়ে কার্যকরি ব্যাবস্থা হচ্ছে সরকারি ইমারজেন্সি সার্ভিস ৯৯৯ (পুলিশ, ফায়ার ও এম্বুলেন্স)
বিশ্বমানের কাছাকাছি নাহলেও প্রায় কাছাকাছি। ৫ মিনিট থেকে আধাঘন্টার ভেতর প্রয়জনীয় সুবিধা পাওয়া যাচ্ছে।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: কেবল যে সিরিয়া দেয়ার কিউ মেশিন বসাতে হবে তা কিন্তু নয়। সব কিছুই বদলাতে হবে। আমাদের আচরণ বদলাতে হবে। চিন্তা ধারা পাল্টাতে হবে। মানুষের সাথে মানুষের ব্যবহার হবে মধুর। কোন ধমক বা চিৎকার থাকবে না। অহমিকা থাকবে না।
তবে আমি আশাবাদী। এক দিন আমাদের দেশটা ঠিকই সুন্দর হবে।
১৩| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ২:২১
রাফা বলেছেন: প্রথমেই ধন্যবাদ,আপনার পজিটিভ ভাবনার জন্য।এটা আর স্বপ্ন নয়,খুব কাছের বাংলাদেশ।আমরা এতটাই কৃপণ নিজের দেশ নিয়েও পজেটিভ কিছু লিখিনা।
ধন্যবাদ,মো.সা.হোসাইন।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমার নিজের ধারণা , বাংলাদেশ খুব দ্রতই বদলাবে। অনেক তরুণ যারা কাজে নেমেছেন তাদের কাজ দেখলে আশা জাগে। তাই আমি আপাততঃ হতাশ নই। আমরা ই পারবো। পারতেই হবে।
১৪| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ২:৪০
কেএসরথি বলেছেন: আমরা স্বপ্নই দেখতে থাকি। আর এভাবে ৬০-৭০ বছর পার করে, একদিন মাটিতে...!
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ১৯৯০ সালের সাথে ২০১৯ এর তুলনা করলে দেখা যাবে , আমরা অনেক এগিয়ে গেছি। আমাদের জনসংখ্যার এতো ভার না থাকলে বাংলাদেশের কেউ বিদেশে শ্রমিক হিসাবে যেত বলে আমার মনে হয় না। আমাদের সবই হবে।
১৫| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:৩১
জাতির বোঝা বলেছেন: পেনশন চালু করতেই আপনার লাখ টাকা খরচ হয়ে যাবে। তারপর না সরাসরি ব্যাংকে। সেটা চালু রাখতেও মাঝে মাঝে তেল দিতে হবে।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ৭০-৮০% সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারী দক্ষতা দেখান না। কেউ কেউ উৎকোচ গ্রহণ করেন। তবে সময় এসেছে বদলানোর।
১৬| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:৫৫
সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন:
আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্ম যে এমন কাঙ্খিত বাঙলা দেখতে পাবে তার নিশ্চয়তা কই?
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপনি আমি আমরা প্রতিটা মানুষ ব্যক্তিগতভাবে পজিটিভলি বদলে গেলে জাতি বদলাতে বাধ্য। তাই হতাশ হবার কোন কারণই দেখি না। আমরাই পারবো। কেননা, আমরাই বাংলাদেশ।
১৭| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৫১
শেখ মফিজ বলেছেন: দেশ বদলাবে , তবে সবার আগে মানুষগুলোর মানষিকতা বদলাতে হবে ।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপনি আমি আমরা প্রতিটা মানুষ ব্যক্তিগতভাবে পজিটিভলি বদলে গেলে জাতি বদলাতে বাধ্য। তাই হতাশ হবার কোন কারণই দেখি না। আমরাই পারবো। কেননা, আমরাই বাংলাদেশ। আপনি নিজে এক জন উন্নত চিন্তাধারা মানুষ। আপনার মতো আরো মানুষ আসবে। আমরা সবাই মিলে স্বপ্ন পূরণের দিকে এগুবো।
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৭
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: বাংলাদেশ আমার দেশ স্বপ্নের চাইতেও সুন্দর একটি দেশ। এই দেশকে অসুন্দর করেছে কিছু দুস্বপ্ন দেখা মানুষেরা।