নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি কেউ না।একদা পথ শিশু ছিলাম। বড় হয়ে এখন পথ মানব হয়েছি। বাবা এক দিন স্বপ্ন দেখানোর সুরে বলেছিলেনঃ দেখিস, এক দিন আমাদেরও....! আমার দেখা হয়নি কিছুই । এখনো অপেক্ষায় আছি কিছু একটা হবো, কিছু একটা দেখবো।
পড়তে পারেন আমার আগের পোস্টঃ প্রবাসীর চাঁদ
প্রকৃতি যেন দু’হাত ভরে সম্পদ দিয়েছে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ মালয়েশিয়াকে। প্রচুর পাহাড়-পর্বত আর দ্বীপের সমাহার এই মালয়েশিয়ায় পেনাং একটি অসাধারণ দ্বীপ। এটি একটি প্রদেশও। এই দ্বীপ প্রদেশের রাজধানীর নাম জর্জ টাউন। মূল ভূখন্ড থেকে দ্বীপে যাতায়াতের জন্য মোট দুইটি সেতু আছে।
মালয়েশিয়ার ফেডারেল রাজধানী কুয়ালালামপুর থেকে সড়ক পথে পেনাং এর দূরত্ব প্রায় ৩৫৫ কিলোমিটার।
পেনাং দ্বীপের অন্যতম প্রধান পর্যটন আকর্ষণ পেনাং পাহাড়ের ট্রেন। পেনাং পাহাড়কে মালয় ভাষায় বলে Bukit Bendera.
সমতলে অবস্থিত একটি স্টেশন থেকে পেনাং পাহাড়ের গা বেয়ে যাত্রীসহ চূড়ায় উঠে যায় ট্রেনটি। সেখানে নামার পর সময় কাটানোর জন্য রয়েছে নানান ব্যবস্থা। পাহাড়ের উপর থেকে জর্জ টাউন তথা পেনাং দ্বীপটাকে খুব মনোরম দেখা যায়। সেখানে কফি শপ, শিশুদের জন্য রাইড সহ নানান কিসিমের বিনোদনের ব্যবস্থা রয়েছে। পর্যটকরা ট্রেনটিকে দারুণভাবে উপভোগ করে। সে এক আশ্চর্য রকম অনুভূতি।
ট্রেনে চড়ে পাহাড়ের চূড়ায় যাত্রা করতে হলে কিছু ঝক্কি সামলাতে হয়। প্রথম কঠিন ধাপ হলো টিকিট কেনা। অনেকেই লাইনে দাড়ানোর ধৈর্য ধরে না রাখতে পেরে “ধুত্তুরি ছাই” ইত্যাদি বলে চলে আসে। ছুটির দিনগুলোতে অসম্ভব রকমের ভিড় থাকে। টিকিট কাউন্টারে হতাশ হবার মতো বিশাল লম্বা লাইন।হাজার খানেক লোকের লাইনে গরমের মধ্যে দাঁড়িয়ে থেকে টিকিট কিনতে পারা সত্যি এক কঠিন কাজ।
টিকিট কিনে হাতে পাবার পর ট্রেনে উঠার জন্য সমতলের স্টেশনেও আবার সমান তালে ভিড়। সেই ভিড় পেরিয়ে ট্রেনে চড়লে মনে হবে কিছু একটা বুঝি পেয়ে গেলে। ট্রেনে তো আর শত শত যাত্রী ধরে না। ঠেলেঠুলে ২০/২৫ জন যাত্রী উঠতে পারে বলে আমার মনে হয়েছে।
পাহাড়ে ভ্রমণ শেষে সমতলের স্টেশনে ফিরে আসার সময়ও বিশাল লম্বা লাইন মোকাবিলা করতে হয়। তিনবার লম্বা লাইন মোকাবিলা করতে হলেও পেনাং হিলের ট্রেন আমার কাছে মন্দ লাগেনি।
পেনাং হিল ট্রেনের কিছু তথ্যঃ
অবস্থানঃ বুকিত বেন্দেরা নামক পাহাড়।
উচ্চতাঃ ৮২৩ মিটার।
স্থাপিতঃ ১৯২৩ সালে। এরপর ২০১০ সালে সংস্কার করা হয়
ওয়েব সাইটঃপেনাং হিলের ট্রেন
টিকিটের হারঃ মালয়েশিয়ানদের জন্য-
শিশু- ৫ রিঙ্গিত(দ্রুত সার্ভিস- ২০ রিঙ্গিত)
প্রাপ্তবয়স্কঃ ১০ রিঙ্গিত(দ্রুত সার্ভিস- ৪০ রিঙ্গিত)
সিনিয়র সিটিজেনঃ ৫ রিঙ্গিত
বিদেশীদের জন্য এটার হার তিনগুণ বেশী।
পেনাং একটি ঐতিহ্যবাহী শহর। ইউনেস্কোর বেশ কিছু হেরিটেজ এই শহরের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করেছে। পুরনো বৃটিশ ধাচের শহরটি ছুটির দিনগুলোত পর্যটকের পদভারে মুখরিত হয়ে উঠে। পর্যটকদের জন্য সব ধরনের সুযোগ সুবিধা অবারিত। মনে হবে – ইউরোপের কোন শহরে আছি।
পেনাং ভ্রমণ করে বিশেষ ফেরিতে চেপে সাগরের ঢেউয়ের নাচন আর দোল খেতে খেতে যেতে পারেন মালয়েশিয়ার আরেক পর্যটন আকর্ষণ প্রকৃত কণ্যা লঙ্কাবী দ্বীপ দেখতে। মালয়েশিয়া বেড়াতে গিয়ে লঙ্কাবী দ্বীপ না দেখে ফেরার মতো বোকামী আর হয় না।
ঋণ স্বীকারঃ পোস্টে ব্যবহৃত সব ছবি নেট থেকে নেয়া। আমার তোলা সব ছবি হারিয়ে গেছে।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ঝুঁকি থাকতে পারে। তবে আজ পর্যন্ত কোন অঘটন ঘটেনি।
২| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০৬
সনেট কবি বলেছেন: সুন্দর+
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ , প্রিয় সনেট কবি।
৩| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১০
ওমেরা বলেছেন: যদি কখনো যাই অবশ্যই এখানে যাব ।
লেখাটা মনে হয় দুইবার এসেছে ।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ , প্রিয় আপুমণি। আমাদের দেশেও এটা বানানো সম্ভব।
৪| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৮
রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের বান্দরবান, খাগড়াছড়ি এমন করতে পারলে ভালো হতো।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ , প্রিয় কথাকার। আমাদের দেশেও এটা বানানো সম্ভব। টাকাও কামানো সম্ভব। কেউ হয়তো বানাবে নির্বাচনের পর।
৫| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৬
শামচুল হক বলেছেন: ছবি বর্ননা ভালো লাগল।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৩৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুব ভালো লাগছে, প্রিয় গল্পকার। আপনি অনেক অনেক ভালো থাকুন সব সময়।
৬| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৪
ফেনা বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট। ভাল লাগল।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৩৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুব ভালো লাগছে, প্রিয় ফেনা ভাই। আপনি মনে হয় সাগর পাড়ের মানুষ। সাগর খুব আপন হয়। নদীর চেয়ে সাগরের নিষ্ঠুরতা কম। আপনি অনেক অনেক ভালো থাকুন সব সময়।
৭| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৫
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ধন্যবাদ। পর্যবেক্ষনে রাখলাম যাতে না হারায়
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৩৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুব ভালো লাগছে, প্রিয় উদাসীন ভাই। আপনি স্বপ্ন দেখতে ভালো বাসেন। আপনি যুক্তিবাদী মানুষ। আপনি অনেক অনেক ভালো থাকুন সব সময়।
৮| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২০
মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন: সুন্দর বর্ণনা দিয়ে প্রকৃতিটা আরো সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৪৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুব ভালো লাগছে, প্রিয় সহব্লগা। আপনি অনেক অনেক ভালো থাকুন সব সময়।
৯| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বাহ! দারুন
মুগ্ধতা ছড়িয়ে গেল মনে
+++
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৪৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুব ভালো লাগছে, প্রিয় কবি। আপনি অনেক অনেক ভালো থাকুন সব সময়।
১০| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০১
করুণাধারা বলেছেন: পোস্ট খুব ভালো লাগলো। অবশ্য সাথে সাথে একটু মন খারাপ হলো এই ভেবে, সত্তরের দশক, এমনকি আশির দশকের মাঝামাঝি পর্যন্ত মালয়েশিয়ার অবস্থা আমাদের চাইতে ভাল ছিল না। সেসময় আমাদের দেশ থেকে প্রচুর ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ারদের তারা চাকরি দিয়ে সে দেশে নিয়ে যেতেন। আজ তাদের আর আমাদের অবস্থায় বিস্তর ফারাক আমাদের- অর্থ শতাব্দীতেও ট্রেন সার্ভিস এর কোন উন্নতি হয়নি।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৪২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: এখনো আমাদের দেশের শিক্ষার মান অতটা পচে যায়নি। তবে কিছু কিছু মানুষ আছে যারা ফুটানির জন্য্ও মালয়েশিয়াতে আসে। কয়েক দিন আগে আমার সাথে এক সরকারী কর্মকর্তার পরিচয় হয়েছিল। তিনি জাতিসংঘের কোন ফান্ড যা বাংলাদেশ সরকার কে দেয়া হয়েছে সেই ফান্ডের টাকায় পিএইচডি করবেন। মোট ৪২ মাসের বেতন ভাতা সহ সরকারী ছুটিও পেয়েছেন। অর্থাৎ পুরো খরচই বাংলাদেশে সরকারের। আমি বললাম, আপনি তো পিএইচডিটা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েও করতে পারতেন। তিনি বললেন- তারা ভালো যত্ন নেয় না।
উনারা মনে হয় ২৫ জন সরকারী কর্মকর্তা এসেছেন। তাদের পেছনের বিশাল ব্যয় সরকারের। এই টাকায় দেশের কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএই্চডি করলে দেশের বিশ্ববিদ্যালয় উপকৃত হতে পারতো। উনারা সপরিবারে মালয়েশিয়া থাকবেন মোট ৪২ মাস। এই সব খরচের টাকা বাংলাদেশ থেকেই আসবে। মালয়েশিয়ার বিশ্ববিদ্যালয় এক টাকাও খরচ করবে না।
দেশ প্রেম বিরাট ব্যাপার। এটা হৃদয়ে ধারণ করতে হয়।
এখনো বেশ কিছু মালয়েশিয়ান ছেলে-মেয়ে বাংলাদেশেী ডাক্তারী পড়তে যায়। আমাদের চেষ্টা থাকতে হবে।
আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুব ভালো লাগছে, প্রিয় আপুমনি। আপনি অনেক অনেক ভালো থাকুন সব সময়।
১১| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: এক কথায় ভয়ংকর সুন্দর ।
শুভকামনা প্রিয় সাজ্জাদভাইকে।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:২১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: শুভ সকাল প্রিয় দাদা। আপনার মন্তব্য পেয়ে খুবই ভালো লাগলো।
১২| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:২৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: রহস্যময় দ্বীপ মালয়েশিয়া Malaysia The Mysterious Island
আমার নতুন পোষ্ট, পড়ে দেখতে পারেন । ধন্যবাদ ।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৩৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: অবশ্যই পড়বো। যতক্ষণ পারি পড়তেই থাকবো। প্রিয় সহব্লগার। আপনি অনেক অনেক ভালো থাকুন সব সময়।
১৩| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩১
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: মালেশিয়াতে যাওয়ার ইচ্ছে আছে।
জানিনা কখনও যেতে পারব কিনা।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:০২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমাদের রাঙ্গামাটি কিংবা খাগড়াছড়িতেই এমন জিনিস তৈরি করলে খুব ভালো একটা ব্যাপার হতে পারত।
পোস্টে আসার জন্য ধন্যবাদ। ভালো থাকুন। শুভ কামনা সব সময়।
১৪| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৭
অন্তরন্তর বলেছেন: খুব সুন্দর ট্রেন যাত্রা হবে বলে মনে হচ্ছে। দেখতেই ভাল লাগছে। নাইছ পোস্ট।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:০২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: যেতে পারেন। এটা খারাপ নয়। তবে দেশে এমন জিনিস থাকলে বিদেশ যেতে হয় না। আমাদের রাঙ্গামাটি কিংবা খাগড়াছড়িতেই এমন জিনিস তৈরি করলে খুব ভালো একটা ব্যাপার হতে পারত।
পোস্টে আসার জন্য ধন্যবাদ। ভালো থাকুন। শুভ কামনা সব সময়।
১৫| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪১
ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: ট্রেনটাকে দেখে মনে হচ্ছে এ যেন ট্রেন নয়,রোলার কোস্টার।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:০১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: তেমনই একটা কিছু আপু। তবে আমার মনে হয় এই ধরনের জিনিস আমাদের দেশেও তৈরী করা সম্ভব। আমাদের রাঙ্গামাটি কিংবা খাগড়াছড়িতেই এমন জিনিস তৈরি করলে খুব ভালো একটা ব্যাপার হতে পারত।
পোস্টে আসার জন্য ধন্যবাদ। ভালো থাকুন। শুভ কামনা সব সময়।
১৬| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৫৭
ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: জি ভাইয়া একদম ঠিক বলেছেন। ইনশাআল্লাহ্ তৈরি হবে।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: মন্তব্য করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ, আপুমনি। ভালো থাকুন সব সময়। আরো বেশী বেশী পড়ুন। আর লিখুন। সময় কাটুক সুন্দর কাজে।
১৭| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:১৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে লাঙ্কাবী থেকে নৌপথে পেনাং এসেছিলাম। পবিত্র ঈদুল আযহার দিনটা পেনাঙে কাটিয়েছিলাম। কি কারণে যেন তখন এই পাহাড় ট্রেন ভ্রমণটা (বুকিত বেন্দেরা) মিস হয়ে গিয়েছিল। তারপর পেনাং থেকে বাসে করে গিয়েছিলাম ক্যামেরন হাইল্যান্ডে। পুরো মালয়েশিয়া ভ্রমণটা আনন্দময় ছিল ও এখনো স্মৃতিময় হয়ে আছে। পেনাঙে হংকং থেকে আসা অভিবাসীদের বেশ প্রভাব প্রতিপত্তি লক্ষ্য করেছি।
আপনার তোলা ছবি হারিয়ে যাওয়াতে পোস্টটা অপূর্ণই রয়ে গেল। ইন্টারনেটে ছবি তো দেখাই যায়। ব্যক্তিগত ভ্রমণ পোস্টে ব্যক্তিগত তোলা ছবির আকর্ষণই আলাদা।
টিকেট প্রাপ্তির ব্যবস্থাটাকে সহজ করা গেলে পর্যটকদের জন্য মনে হয় আরেকটু সুবিধে হতো।
০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ ভোর ৬:১৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: স্যার, মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। বিলম্বের জন্য ক্ষমাপ্রার্থী। স্যার, আপনি হয়তো জানেন, যারা ছোট খাট কাজ করে তাদের সময়ের অভাব প্রকট। কেননা, কাজের চাপ তাদের উপর দিয়েই যায়। তাই ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও পোস্ট দিতে পারি না। অন্য সবার মতো সুলিখিত পোস্ট দিতে পারি না। যা মনে আসে এক বার লিখেই পোস্ট দিই। কারণ, হাতে সময় থাকে না।
আরো বড় সমস্যা হলো অনেক ছবি তোলা কঠিন। পেশাদারদের একটা সুযোগ থাকে। অনেক ছবি তোলার উপর বিধিনিষেধ থাকে। ভালো ক্যামেরা অভাব একটা বিষয়।
আপনি প্রচুর জানেন। আপনার পোস্ট পড়ে আমি শেখার চেষ্টা করি। কিন্তু এখানেও আমার সেই এক ই সমস্যা। আমার সময় কম। সময় থাকলে প্রচুর লিখতাম।
আপনি ভালো থাকুন। আপনার সুস্বাস্থ্য আর দীর্ঘ জীবন কামনা করি।
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
ট্রেনটা ঝুঁকিপুর্ণ, মনে হচ্ছে