নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি কেউ না।একদা পথ শিশু ছিলাম। বড় হয়ে এখন পথ মানব হয়েছি। বাবা এক দিন স্বপ্ন দেখানোর সুরে বলেছিলেনঃ দেখিস, এক দিন আমাদেরও....! আমার দেখা হয়নি কিছুই । এখনো অপেক্ষায় আছি কিছু একটা হবো, কিছু একটা দেখবো।
রাগ খুব খারাপ জিনিস।
মানুষ কেন রেগে যায়? আজকাল আমরা অনেকেই হঠাৎ করেই রেগে যাচ্ছি। রেগে যাবার পর যা তা করে ফেলি। গালাগাল করি।
আমার মনে হয় এই সব কোনটাই ঠিক নয়। রেগে যাওয়াও ঠিক নয়। মাথা ঠান্ডা রেখে কাজ করতে হবে। একটি প্রবাদ চালু হয়েছে- রেগে গেলেন তো হেরে গেলেন।
আমাদের সমাজের অনেক মানুষ বিশেষ করে বড় বড় মানুষ তারা প্রায়ই রেগে যান। বড় বড় সরকারী কর্মকর্তারা রেগে যান তাদের নীচের লেভেলে যারা কাজ করে তাদের উপরে। বড় নেতারা রেগে যান ছোট ছোট নেতাদের উপরে। সংসারে আরো কত রাগারাগি তো আছেই।
যারা আমাদের সমাজে মাস্তান আছেন তারা তো সব সময় রেগেই থাকেন। রাগই তাদের প্রধান অস্ত্র।
ব্যক্তিগতভাবে আমি রাগারাগি পছন্দ করি না। রাগ মানুষের প্রধান শত্রু। রাগ হলো ঝড়ের মতো। ঝড়ের পূর্বে যেমন বুঝা যায় না কি ক্ষতি হতে চলেছে। ঝড় শেষ হলে দেখা যায় বিরাট বিরাট সব গাছ উপড়ে পড়েছে, মানুষের ঘরবাড়ি উপড়ে গেছে। এটা ঝড়ের পূর্বে খুব বেশী বুঝা যায় না।
রাগের পূর্বেও বুঝা যায় না কি ক্ষতি হতে চলেছে। রাগের পর দেখা যাবে এমন ক্ষতি হয়ে গেছে যেটার আর কোন সমাধান নেই। রাগের কারনে অনেক সময় খুন খারাবিও হয়ে যায়। মানুষের মানুষের সুসম্পর্ক মুহূর্তেই নষ্ট হয়ে যায়।
তাই সম্ভব হলে আমাদের সকলেইর উচিত রাগ মানে ক্রোধ পরিহার করা। রাগ কোন ভালো জিনিস নয় । রেগে গেলেন তো হেরে গেলেন। জীবনে যারা হারতে চান না তার রাগ পরিত্যাগ করুন।
তবে মানুষের মাঝে রাগের পরিবর্তে অনুরাগ থাকতে পারে। এটা খুব খারাপ নয়।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৫৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপুমণি, রাগ করবেন না। আমি নিজে রাগ করে জীবনে অনেক বার হেরেছি। আর হারতে চাই না। আমি চাই সবাই বিজয়ী হোন। রাগ পরিত্যাগ করুন। ভালো থাকুন। মানব জীবন তো একবারই পেয়েছি। তাই অযথা এই জীবনটাকে অন্যরকম করতে চাই না। সুন্দর জীবন হোক সবার।
২| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০২
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমার পোষ্টে কেহ আমার পছন্দের বাহিরে কমেন্ট করলে আমি রেগে যাই; ইহা কমানোর কোন উপায় আছে কিনা? আমি সামুতে বসার আগে টেবিল থেকে গ্লাস, কাপ, রিমোর্ট সরায়ে ফেলি।
ব্লগিং করার সময় টেবিলে, আমার স্ত্রী আমার বাম পাশে বসেন; আমার বামহাত কম চলে।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:০৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: যে কোন জিনিসের সেটা ভালো হোক খারাপ হোক সেটার সমালোচনা থাকবেই। তবে সমস্যা হচ্ছে- আমরা যারা বাংলাদেশের সমালোচক তারা গঠন মূলক সমালোচনা না করে ব্যক্তিগত আক্রমণ বেশী করি। আমি মনে করি, লেখার জবাব লেখার মাধ্যমে রুচিশীল ও শালীনভাবে দেয়া দরকার। কাউকে ব্যক্তিগত আঘাত বা আক্রমণ করে এটা করা উচিত নয়।
আপনার কোন লেখা আমার পছন্দ নাও হতে পারে । কিন্তু সেই্ জন্য আমি আপনাকে বকঝকা করতে রাজী নই। আপনার লেখা বেশী খারাপ লাগলে পড়বো না। তবু খারাপ কোন আচরণ করতে আমি প্রস্তুত নই।
আপনার মন্তব্য খুবই আমোদজনক। ভালো থাকুন সব সময়। জীবন হোক আরো সুন্দর।
৩| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২১
সনেট কবি বলেছেন: রাগ যতটা নিয়ন্ত্রণে থাকে ততটাই ভাল।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:০৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: হাদিসে রাগের বিষয়ে সুন্দর ফায়সালা আছে।
৪| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩০
মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন: ভাল লিখেছেন। ধন্যবাদ
৫| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩৮
সোনালী ঈগল২৭৪ বলেছেন: অপরের কথা শোনা এবং সমালোচনা গ্রহণ করার মানসিকতা রাখতে হবে , অতিমাত্রায় আমিত্ব তে ভোগাটা ঠিক নয় , আবেগ পরিহার করে বাস্তবধর্মী হতে হবে , তবেই রাগকে নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব ,আর জীবনে যে সবসময় জয়ী হতে হবে এমন কোনো কথা নেই , জয় পরাজয় নিয়েই জীবন
৬| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪৬
কোয়েজার বলেছেন: রাগ হলো অনেকটা ক্রুড ফিউলের মত। যা রিফাইন করা হয়নি। ঠিকমত রিফাইন করে নিজেকে আরো উন্নত করার জ্বালানি হিসাবে ব্যাবহার করলে সেটা খুব একটা খারাপ না। নিয়ন্ত্রিত রাগ অসম্ভবকে সম্ভব করার শক্তি এনে দিতে পারে। ১৯৭১ এর সময় আমরা অনেক রেগে গিয়েছিলাম। এর ফলাফলই স্বাধীনতা।
৭| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সুপ্রিয় সাজ্জাদভাই,
আপনি য়েহেতু রাগ করেন না, সে কারনে আজ আপনাকে নিয়ে আমি একটু মালয়েশিয়ার কমেন্ট করবো। এই ধরুন,
আমরা বাঙালীরা কথায় কথায় রেগে যাই। যাকে তাকে উল্টো পাল্টা কথা বলি। অফিসে একবার রাগ করতে পারলে, সেদিন কাজ ফ্রি, আত্মীয়ের বাড়িতে গিয়ে রাগ দেখাতে পারলে আদরযত্ন ফ্রি। ট্রেন/ বাসে রাগ দেখাতে পারলে সিট ফ্রি। তবে বাড়িতে রাগ দেখালে গৃহযুদ্ধও ফ্রি। এবার মালয়েশিয়ানদের দিকে তাকাই ,
ওরা একদম রাগ করে না। সারাক্ষণ হাসি মুখে কথা বলে। ওরা রেগে গেলেও রাগ দেখায় না। অফিসে রেগে গেলে বেসি বেসি কাজ করে। ট্রেনে / বাসে রেগে গেলে সিট ছেড়ে দাঁড়ায়। বাড়িতে কখনও রাগ করে না। আপনি কোনও দিন শুনবেন না যে কোনও মালয়েশিয়ান বাড়িতে ঝগড়া করে। তবে ওরা রেগে গেলে বিড়ালের সঙ্গে বেশি বেশি খেলা করে। হি হি হি। ♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥♥
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:১৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ১০০ জন মালয়েশিয়ানদের মাঝে ৪০ জন পাবেন বদ। তারা গর্বিত হলে আমি খুশী হতাম। তারা দাম্ভিক। আমি কারো বদনাম করতে চাই না। তাদের বিরাট সমস্যা আছে। সামান্য আপনাকে বলে ফেললাম। তবে এটুকু জেনে রাখুন উনারা ধোয়া তুলসী পাতা নহেন। আমরা গরীব। আমাদের প্রবাসী শ্রমিকরা গরীব এই দোষে উনাদের কাছে আমরা অপরাধী। আরো আছে বলতে চাই না। মন খারাপ হয়।
৮| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: 'বেশি বেশিটা ' টাইপো হয়ে গেছে। আজ কিন্তু আমার আপনার রাগ ফ্রি ডে। আজ একটু নিপাট মজা করলাম। হি হি হি।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:২২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: দাদা, আমি পারতপক্ষে কখনো রাগ করি না। পৃথিবীতে আমাদের আয়ু সীমিত। একটাই তো জীবন। রাগ করে রোগ বাধানোর কোন দরকার দেখি না।
৯| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২৩
অচেনা হৃদি বলেছেন: আমি আর কি বলব! আমি যা বলতাম সবই গাজী সাহেব (২ নং কমেন্টে) বলে দিয়েছেন। তবে ব্লগিং করতে বসলে উনার বামপাশে একজন থাকে, আমার বামে ডানে উপরে নিচে কেউ থাকে না। সবাই পালায়!
ভাবছিলাম এই পোস্টটা প্রিয়তে নিয়ে রাখবো। কিন্তু আমার মেজাজের কন্ডিশন খারাপ হলে আমি প্রিয় পোস্টগুলাও দুম দাম ডিলিট মেরে দিই। এই ভয়ে সাজ্জাদ ভাইয়ার লেখাটা প্রিয়তে নিলাম না।
@পদাতিক চৌধুরী হি হি হি মানে কি একটু বলবেন ভাইয়া? প্লিজ।
১০| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩১
ইব্রাহীম আই কে বলেছেন: আমি মনে করি কখনো রাগ করা ভালো, স্বাস্থ্য এবং মন উভয়ের জন্যই।
১১| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪২
সাইন বোর্ড বলেছেন: রাগকে কন্ট্রোল করা সত্যিই কঠিন ।
১২| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: চাঁদগাজী সাহেবের চাঁদভুত কমেন্টে আগে একটু হেসে নেই। হাহাহাহাহাহাহা। তেনি প্রতিকার চাহিয়াছেন। বাম পার্শ্বে একজন থাকে বলে তেনার বাম হাত কম চলে। তাইলে তো হিসাব সোজা। ডাইনে আরেকজনরে বসানোর ব্যবস্থা করতে হবে। ঘটুক পাখি ভাইকে শীঘ্র খবর দেয়ার আহ্বান জানাইতেছি।
রাগের কুফল সম্পর্কে অল্প কথায় সবই বলে দিয়েছেন, এমনকি সারাংশও- রেগে গেলেন তো হেরে গেলেন। এই রাগ থেকেই যুদ্ধ ও ধ্বংস। ক্রোধ মানুষকে অন্ধ করে। ক্রোধান্ধ মানুষ অনায়াসে আরেকজনকে খুন করে ফেলে। আমি নিজেও রেগে যাই। তবে, মুহূর্তেই আমার রাগ পড়ে যায়, এবং অনুতপ্তই হই না শুধু, খুব কষ্টও পেতে থাকি। যার সাথে রাগারাগি করি, তাকে দুঃখপ্রকাশ না করা পর্যন্ত আমার কষ্ট দূর হয় না।
ব্লগেও আমি মাঝে মাঝে রেগে যাই। সেই রাগটা আসলে ঠিক রাগ না, গোস্যা বলতে পারেন। কেউ যদি আমার কমেন্টের রিপ্লাইয়ে কটু কথা বলেন, কিংবা বেয়াদবি করেন, সেটা আমার খুব লাগে। সে যত চ্যাম্পিয়ন এবং যত ট্যালেন্টেডই হোক না কেন, সে যতদিন তার ভুল বুঝতে পেরে দুঃখপ্রকাশ না করে, আমি তার ব্লগে যাই না। এই রাগ বা অভিমানটা আমার ক্ষতি করে না, এটা আমার সম্পদ। আমি এটাকে সযত্নে লালন করি।
ভালো লাগলো সাজ্জাদ ভাই।
১৩| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩০
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আমি এখন বুঝেছি। যখন বুঝিনি তখন অনেক ঝামেলা হত। এখন আমি অনেকটাই শান্ত। তবে আগের ভুলগুলোর শাস্তি চলছে...
১৪| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫৭
সৈয়দ জায়েদ আহমদ বলেছেন: ব্যক্তিগতভাবে আমি রাগারাগি পছন্দ করি না !
মনের কথা বললেন ভাই ।
১৫| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫৮
সৈয়দ জায়েদ আহমদ বলেছেন: ব্যক্তিগতভাবে আমি রাগারাগি পছন্দ করি না !
মনের কথা বললেন ভাই ।
১৬| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১:২২
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
প্রত্যেক মানুষের প্রকাশের ভঙ্গি আলাদা। রেগে যাওয়ার পর যদি আপনি চিৎকার করেন, জিনিসপত্র ছুড়ে ফেলেন বা গায়ে হাত তোলার মতো আচরণ করেন, তাহলে সচেতন হোন, সময় থাকতে শুধরে নিন। এখন থেকেই রাগ কমিয়ে নিজেকে শান্ত করার চেষ্টা করুন। কোন ঘটনা থেকে রেগে যাচ্ছেন, এটা বুঝতে পারলে আগে থেকেই সতর্ক হয়ে যান। কোনো ঘটনার পর হৃৎস্পন্দন ও শ্বাসপ্রশ্বাস দ্রুত হলে কিংবা কাঁধের ওপর এক ধরনের চাপ বোধ করলে ঘটনাস্থল থেকে চলে যান। শারীরিক এই পরিবর্তনগুলো সাধারণত নির্দেশনা দেয় যে আপনি রেগে যাচ্ছেন।
হঠাৎ হঠাৎ রেগে যাওয়ার আরেকটি কারণ হলো স্ট্রেস। নিয়মিত ব্যায়ামে স্ট্রেস অনেকটাই কমে আসে। পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম দরকার। চেষ্টা করুন নিজের জন্য কিছুটা সময় বের করার। প্রতিদিন না হলেও দু-তিন দিন পরপরই চেষ্টা করুন কিছুটা সময় বের করে পছন্দমতো কাজটি করার। যোগব্যায়াম করুন। অনেকখানি উপকার পাবেন। আপনার ব্যবহার থেকেও কিন্তু অনেকে কষ্ট পেতে পারেন। রাগের মাথায় অনেক সময় উল্টাপাল্টা কাজ করে ফেলেন অনেকে। পরিস্থিতি ঠান্ডা হওয়ার পর খেয়াল করে দেখবেন, সম্পর্কের ক্ষেত্রে অনেকটাই হয়তো ক্ষতি হয়ে গেছে। রাগ সামলে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করুন। না পারলে কিছুক্ষণের জন্য হলেও সেই জায়গা থেকে চলে যান।
রক্তচাপ ও হৃৎপিণ্ডের ওপরে রেগে যাওয়ার ক্ষতিকর প্রভাব যে কতটা তা অনেকেই জানেন। অন্য আরেকটি গবেষণায় দেখা গেছে, রাগ ও বিদ্বেষ কীভাবে হৃৎপিণ্ডের গতিতে ছন্দপতন ঘটায়। অ্যাট্রিয়াল ফাইব্রিলেশন বলা হয় একে। তবে মজার ব্যাপার হলো, নারীদের ক্ষেত্রে কিন্তু সচরাচর এমনটি হতে দেখা যায় না। অর্থাৎ রেগে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়ার ঝুঁকি পুরুষদেরই বেশি।
দারুন একটি পোস্টের জন্য ধন্যবাদ প্রিয় সাজ্জাদ ভাই; শুভ রাত্রি ৷
১৭| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৪০
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: রাগ নিয়ন্ত্রণের উপায় নিজেকেই খুঁজতে হবে।
১৮| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: আমার টাকা পয়সা নাই।
আমার আছে শুধু রাগ।
১৯| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০৭
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আমি কারও উপর বেশিক্ষন রাগ করে থাকতে পারিনা।
সব মানুষ হেরে যেতে অপছন্দ করে।অথচ বেশির ভাগ মানুষই রাগ করে প্রতিনিয়ত নিজের কাছে নিজেই হেরে যাচ্ছে।
২০| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: ক্রোধ মানুষের চরম শত্রু। অহমিকা এবং অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস একে ঘৃতাহুতি দান করে।
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৯
ওমেরা বলেছেন: একটুতেই আমি খুব রেগে যাই, আমি এটা চাই না তবু হয়, তবে বেশীক্ষন থাকে না । অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া রাগ ভাল না।