নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি কেউ না।একদা পথ শিশু ছিলাম। বড় হয়ে এখন পথ মানব হয়েছি। বাবা এক দিন স্বপ্ন দেখানোর সুরে বলেছিলেনঃ দেখিস, এক দিন আমাদেরও....! আমার দেখা হয়নি কিছুই । এখনো অপেক্ষায় আছি কিছু একটা হবো, কিছু একটা দেখবো।
অপয়া শব্দটির বাংলা মানে খুব সুবিধার নয়। [অপয়া [ apaỷā ] বিণ. কুলক্ষণযুক্ত, অলক্ষণা, অলক্ষুনে; পয়মন্ত নয় এমন]।
আমার নিজের ক্ষেত্রে এই শব্দটি প্রায় কেন জানি মিলে যায়। যেমন- কোথাও যাওয়ার উদ্দেশ্যে আমি যে বাসে উঠি সে বাসটি মাঝপথে নষ্ট হয়ে যাবে।
আমি যে রিক্সায় উঠি তার চেইন পড়তে থাকবে বারবার। এমনকি চাক্কাও ফেটে যেতে পারে।
সময়টা ১৯৯৪ সালের কোন এক দিন। একবার দোহারের জয়পাড়া থেকে বাসে করে ঢাকা আসছিলাম। দোহারের বাসগুলো তখন সবে মাত্র শ্রীনগর হয়ে ঢাকা আসা শুরু করেছে। আমি যে বাসটিতে আসছিলাম তার নাম - যমুনা পরিবহন। সেই সময় সোনার হরিণ , পদ্মা এই নামেও বাস ছিল।
শ্রীনগর উপজেলার কামারগাঁও পার হতেই আমি যে বাসটির যাত্রী ছিলাম সেই বাসটি হঠাৎ করেই বিকল হয়ে থেমে গেল। সবাই চোখে মুখে রাজ্যের বিরক্তি সহকারে নেমে গেল। সেই বাসের কারো কারো জরুরী প্রয়োজন ছিল ঢাকা যাবার। তারা হায় হুতাশ করতে লাগল। তখন এখনকার মতো এতো বেশী বাস চলত না। তাই কখন যে তারা ঢাকায় যাবে চিন্তায় তারা অস্থির হয়ে গেল। যাদের চাকরি তাদের তো সঠিক সময়ে পৌছাতে হবে। কেউ কেউ আজে বাজে বকা দিতে লাগল। বাসের ড্রাইভার নির্বিকার। আমি বেকার মানুষ ছিলাম বলে আমার কোন তাড়া ছিল না। এক সময় ঢাকা পৌছালেই হলো।
বাসের সব যাত্রী কিন্তু জানতে পারলো বাসটির ইঞ্জিন বন্ধ হয়ে গেছে। কিন্তু কেন বন্ধ হয়ে গেছে সেটা তারা জানতেও পারলো না।
কিন্তু কেউ না জানলেও আমি জানতাম যে কেন বাসটি কেন বন্ধ হয়ে গেল। অপয়া আমি সেই বাসের যাত্রী ছিলাম বলেই না বাস ব্যাটা ইচ্ছে করেই বিকল হয়ে গেল।
এটা তো গেল বাসের ব্যাপার। আগামী পর্বে আমি প্লেনে উঠলেও যে বিকল হয়ে যায় সেই কাহিনী বলব।
২৬ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৭:৪৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: কাকতালীয় কহেন আর কোকিল তালীয় কহেন কিংবা বক তালীয় কহেন। ঘটনা কিন্তু ঠিকই ঘটিয়া যাইতেছে। উহা যেন অপ্রতিরোধ্য। আপনার প্রতি কৃতজ্ঞতা। কুশলে থাকুন।
২| ২৫ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:১১
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি কখন, কোন ফ্লাইটে যাচ্ছেন, সেটা নিয়ে ব্লগে পরপর ২/৩ দিন পোষ্ট দেবেন।
২৬ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৭:৫০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: মহাশয়, উজিরে বিমান মহোদয় তো ব্লগ পড়েন না। সুতরাং বিমানের উপর পোস্ট উপস্থাপন করা বোকামী হইতেও পারে।
৩| ২৫ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:২৬
নীলপরি বলেছেন: আমি ১নং মন্তব্যের সাথে একমত ।
শুভকামনা
২৬ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:০০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: নীলপরি আপুর জন্য শুভ কামনা।
আমি নিজেকে খুবই বিজ্ঞানমনস্ক এক জন মানুষ মনে করি।
৪| ২৫ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:৩১
দপ্তরবিহীন মন্ত্রী বলেছেন: এরকম আসলে কম বেশী সবার সাথেই হয়।
২৬ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:০৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: এটা বলা যায় যে, এটা এক ধরনের কাক তালীয় কিংবা কোকিল তালীয় অথবা বক তালীয় ঘটনা। এটাকে গুরুত্ব দেয়ার কোন প্রয়োজন নেই।
৫| ২৫ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:৩৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আহঃ দুঃখিনী হিলারী ক্লিনটন যদি জানতেন তাহলে আপনাকে নির্ঘাত ট্রাম্প সাহেবের বাসায় পাঠিয়ে দিতেন - একটা কাজ হয়েই যেতো !!! !!!
২৬ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:০৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমি হলাম মরা ধরা ( ইহাকে বাংলায় ভাতে মরা কহে) মানুষ। আমাকে ক্লিনটন সাহেবের বাসায় পাঠাইলে কি হইবে? আমি তো ইংলিশ ভাষা কহিতে পারি না। বুঝিতেও পারি না। আমাকে পাঠালে কোন লাভ নেই্।
৬| ২৫ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:৪৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন ,
ঈশশশশশশশশশশশশশশশশশশ। আপনি এখনই বাংলাদেশের রাজনীতিতে যোগ দিন ।
২৬ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৭:৪৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ভ্রাতঃ নেতা হইতে চাহি না। নেতা হইয়া মানব সম্প্রদায়ের পাদুকাঘাত পৃষ্ঠে ধারণ করিতে চাহি না। উহা অতিশয় লজ্জাকর।
৭| ২৬ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:১২
এস.এম এরফান বলেছেন: প্লেনের ১২টা এবার বাজবে!!!
২৯ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:৫৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ১২ তো এমনিতেই বেজে আছে। আমি আর কি ১২ টা বাজাবো।
৮| ২৬ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:৩২
আকিব হাসান জাভেদ বলেছেন: ইহা একটি রোগ । মনোরোগ । আপনি আমার মতো এ রোগে ভুগছেন ।
২৬ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:০১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমি নিজেকে খুবই বিজ্ঞানমনস্ক এক জন মানুষ মনে করি। আমি পুরোপুরি সুস্থ আছি ভ্রাতঃ । কিন্তু আমার দেশ সুস্থ নেই।
৯| ২৬ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:৩৯
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
সাধারণ মানুষের মধ্যে বিজ্ঞানের একটি ইতিবাচক প্রভাব আছে। বিজ্ঞানের মুখোশ পড়ে সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করা একদিকে খুবই সহজ। বলা চলে, যত মানুষ, তত সংস্কার। বিশ্বাস পূর্ণাঙ্গ রূপ নেয়ার আগেই মন থেকে তিরোহিত হতে পারে, কিন্তু কোনো বিশ্বাস যখন পূর্ণ রূপ নিয়ে আত্মপ্রকাশ করে, তখন তা হয় সংস্কার।
কোন সংস্কারকে আমরা কুসংস্কার বলি, কোনো কোনোটাকে ভালো মন্দ কিছুই না বলে প্রশ্রয়ের দৃষ্টিতে দেখি। যেমন: ১৩ সংখ্যাটি, আনলাকি থার্টিন নামেই বেশ পরিচিত। একে অনেকেই স্বভাবত এড়িয়ে চলেন, সে শিক্ষিত স্বভাবসুলভ বা অশিক্ষিত সহজাত যা-ই বলি না কেন! এটি প্রচলিত একটি কুসংস্কার যা যুগ যুগ ধরে মানুষের চিন্তা ভাবনায় মিশে আছে।
১৩ সংখ্যাটি – কিছু কিছু সংখ্যা রয়েছে যেগুলোকে ‘অপয়া’ বলে অনেকে বিশ্বাস করেন। কিন্তু সংখ্যা আবার অপয়া হয় কি করে? আসলে সংখ্যাতত্ত্ব বিচারে শুভ বা অশুভ সংখ্যার কোনো সংকেত নেই। দৈনন্দিন সকল প্রয়োজনে সংখ্যা একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
প্রিয় সাজ্জাদ ভাই; আপনার অপয়া নসিবের কথাগুলো শুনে !!!
২৯ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:৫৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: স্যার, প্রচুর পরিমাণে ব্যস্ততা ছিল। পেটের ধান্ধায়। তাই ব্লগে খুব এটা সময় দিতে পারিনি। মোবাইলে মাঝে মাঝে ব্লগ দেখতাম । কিন্তু ব্লগে মন্তব্য লেখা আমার জন্য - গ্রিক টু মি!
১৩ সংখ্যাটি স্বয়ং ইউরোপের মানুষ এড়িয়ে চলেন। আমি যখন কলম্বো থাকতাম তখন দেখেছি। সেখানকার বিমান বন্দরে মোট ১৪ টি গেট আছে। কিন্তু ১৩ নম্বর গেটটি খুঁজে পাইনি কখনো।
শ্রীলঙ্কানরা অনেক স্মার্ট। এক জন অফিসার কে আমি জিজ্ঞেস করেছিলাম। ১৩ নং গেট কেন নেই? কেন ১৩ নম্বর গেট না রেখে ১৪ নম্বর গেট রাখা হয়েছে?
উত্তরে অফিসারটি জানালেন- এক সময় ১৩ নম্বর গেট ছিল। সেই গেট দিয়ে লন্ডন গামী ফ্লাইট ছাড়তো। কিন্তু ১৩ সংখ্যাটি থাকায় বিদেশীরা অনেকবার আপত্তি জানানোয় কর্তৃপক্ষ ১৩ মুছে গেটের নম্বর দেয় ১৪!
তবে আমার পোস্টের কথাগুলো আমি মজা করার জন্যই দিয়েছি। আমি ব্যক্তিগতভাবে আমি নিজেকে বিজ্ঞানমনস্ক, যুক্তিবাদী, উদার মনের মানুষই দাবি করতে চাই।
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন সব সময়।
১০| ২৬ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:৩৫
স্রাঞ্জি সে বলেছেন:
আপনাকে যখন অপয়া পিছু ছাড়ে না, তাহলে অপয়া কে ভালবাসুন।
যদিও আমি এইসবে বিশ্বাসী নই। ঘর থেকে বের হওয়ার সময় হৌচট খেয়েও দিব্যি সব জায়গায় যাতায়াত করতে পারি নিঃসন্দেহে।
২৯ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:১০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমি সব মানুষকেই ভালো বাসি। মানুষ সৃষ্টিকর্তার মহান সৃষ্টি। প্রতিটি মানুষই মহান।
মানবতার জয় হোক।
১১| ২৬ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৭:৪৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল প্রিয় সাজ্জাদভাই,
আজেকের দিনে আপনার মূল্যায়নটি বড্ড বেমানান লাগলো। বিশেষ করে আপনার মত একজন শিক্ষিত মানুষের কাছে। আপনি একবার ভাবুন আপনার এই অপয়া কনসেপ্টের ফল ভবিষতে কী মারাত্মক হতে পারে। আমাদের ভাইপো / ভাইঝি আদর্শ শিক্ষা পাবে আশাকরি। প্রসঙ্গত জানাই আমাদের এখানে আদিবাসী সসম্প্রদায়ের মধ্য এমন অপয়া কালচার চালু আছে। ওরা যখন যাকে অপয়া ভাবে তাকে পিটিয়ে মেরে ফেলে। অশিক্ষিত, গরিব প্রান্তিক মানুষগুলিকে হাজার বুঝিয়েও সরকার পথে আনতে পারছেনা। ডাইনি সন্দেহে পিটিয়ে হত্যা তাই আজও প্রায়ই ঘটছে। হ্যাঁ কাকতালীয় ভাবে মাঝে মাঝে এরকম হয়তো ঘটে তবে দৃষ্টিটি নিজেকে নিয়ে নয়, ত্রুটিটা যন্ত্রের যার জন্য আমি আপনি দায়ী নই।
অনেক শুভকামনা জানবেন।
২৬ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:০৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: প্রিয় দাদা,
আপনি সব সময় খুব সুন্দর সুন্দর মন্তব্য করেন। এতো ভালো মন্তুব্য করেন যে, আমি খুব লজ্জা অনুভব করি। আমি তো এর যোগ্য নই।
আমি নিজেকে খুবই বিজ্ঞানমনস্ক এক জন মানুষ মনে করি। আমি পুরোপুরি সুস্থ আছি ভ্রাতঃ । কিন্তু আমার দেশ সুস্থ নেই।
আপনি অনেক অনেক ভালো থাকুন।
১২| ২৬ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৮:০০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় সাজ্জাদভাই,
কমেন্ট লিখে নিজেই খুশি হতে পারলামনা । আমার একটি জায়গায় বলার ছিল, আমার ভাইপো / ভাইঝিরা পাপার মত অপয়া কনসেপ্ট মানবে না আশাকরি । কিন্তু যে কথাতে আমি লিখেছি, আপনার সুক্ষমননকে আহত করতে পারে ভেবে আবার আসা। প্লীজ সদর্থক ভাবে নেবেন, অন্যথায় এমন একটি ভুলের জন্য আগাম ক্ষমাপ্রার্থী ।
২৯ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:০৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: দাদা, ঘুমিয়ে আছে শিশুর পিতা/ সব শিশুরই অন্তরে।
Child is the Father of Men.
আমি নিজেকে অপয়া ভাবি না। আমি পোস্টটি দিয়েছি মজা করার জন্য। এটাকে সিরিয়াসলি নেয়ার দরকার নেই।
বিজ্ঞান আর কুসংস্কার হাত ধরে চলে পরষ্পর।
এই আমলেও মানুষ রাশি বিশ্বাস করে।
টিয়া পাখি দিয়ে হাত দেখায়।
পাথর দিয়ে ভাগ্য ফেরায়।
মোবাইলে ঘড়ি অপশন আসার পর থেকে আমি ঘড়ি পরা বাদ দিয়েছি। ঘড়ি আমার কাছে সময় দেখার যন্ত্র মাত্র । সময় যখন মোবাইলে ফোনে দেখতে পাচ্ছি তখন আর আমার ঘড়ি পরার দরকার হয়নি। তবে যারা অলঙ্কার হিসাবে পড়তে চান তারা অব্যশই পরবেন।
আপনার মন্তব্য আমাকে উৎসাহিত করে। অনেক অনেক ভালো থাকুন,প্রিয় দাদা।
১৩| ২৬ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: কামার গাঁও আমার গ্রাম।
২৬ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:০৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: নবাবগঞ্জ, দোহার, শ্রীনগর, লৌহজং আমার প্রিয় উপজেলা। আমার জীবনের অনেক স্মৃতি।
১৪| ২৬ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:১৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন ,
প্রতিমন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ। কেন যে আপনাকে রাজনীতিতে যোগ দিতে বলেছি , তার শানে-নযুল বুঝতে পারেননি বোঝাই গেলো । আরে.... আপনি যদি আমাদের রাজনীতিতে যোগ দেন তবে দেশের সব রাজনীতির কান্নি ফটাস , মানে রাজনীতির দফা বারোটা বেজে যেতো। আমরা আম পাবলিক হাঁপ ছেড়ে বাঁচতুম ।
দেশের ভালোর জন্যেই আপনাকে তাই রাজনীতিতে যোগ দিতে বলেছিলুম ।
০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:৫২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: প্রিয় কথাকার, কৌতুক করিয়া হইলেও আমি রাজনীতিতে যোগদান করিব না। উহা আমার নিকট প্রীতিকর হইবে না।
আমার চেয়ে কয়েক কোটি গুণ যোগ্যতর ব্যক্তিবর্গ রহিয়াছেন । উনারা রাজনীতি করুন।
আপনি যেই ভাবেই কহেন না কেন, আমি উক্ত নীতি কর্মে যোগদান করিতে নিতান্তই অপরাগ।
আমাকে মার্জনা করুন।
১৫| ২৮ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:১৯
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
সাজ্জাদ ভাই, শুভ সকাল। আমার কমেন্ট মনে হয় আপনার পছন্দ হয়নি এজন্য প্রতিউত্তর দেন নাই। ভাল থাকবেন, সব সময়।
২৯ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:০৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: স্যার, আপনি এক জন অসাধারণ ব্যক্তি। আমি আপনার মর্যাদা অনুভব করতে পারি।
পেটের ধান্ধায় কয়টি দিন প্রচুর পরিমাণে ব্যস্ত থাকতে হয়েছে।
পিসিতে বসতেই্ পারিনি। মোবাইলে বাংলা লেখা আমার জন্য বিরাট এক কঠিন কর্ম। প্রচুর ভুল হয়। ডাবল পোস্ট হয়।
তাই উত্তর দিতে দেরী হলো। আমি ক্ষমাপ্রার্থী। আমাকে মার্জনা করবেন।
আপনার জন্য সীমাহীন দোয়া। ভালো থাকুন।
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:০৬
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: ধূর সাজ্জাদ ভাই!
এসব দূর্ঘটনা, কাকতালীয় ব্যাপার। বাদ দিন ওসব কথা।
আপনি যদি নিজের কাছে সৎ থাকেন, অন্যের উপর জুলুম না করেন, তবে চিন্তার কিছু নেই। ভালো থাকবেন।