নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি কখনো নিজের নাম লুকোই না। আকাইমা শব্দ দিয়ে বানানো ছন্ম নাম আমার পছন্দ নয়। মা-বাবা\'র দেয়া নাম দিয়েই প্রোফাইল খুলেছি।

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন

আমি কেউ না।একদা পথ শিশু ছিলাম। বড় হয়ে এখন পথ মানব হয়েছি। বাবা এক দিন স্বপ্ন দেখানোর সুরে বলেছিলেনঃ দেখিস, এক দিন আমাদেরও....! আমার দেখা হয়নি কিছুই । এখনো অপেক্ষায় আছি কিছু একটা হবো, কিছু একটা দেখবো।

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন › বিস্তারিত পোস্টঃ

লিচু কিনতে চৌকিট বাজারে

১২ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ১:৫৩

চোকিট বাজার, কুয়ালালামপুর



যারা ছোটখাট কাজ করে তাদেরকে সাপ্তাহিক ছুটির দিনে প্রচন্ড ব্যস্ত থাকতে হয়। পুরো সপ্তাহের বাজার করা আরো নানান সাংসারিক কাজে সময় খুব দ্রুত ফুরিয়ে যায়। ফলে বিশ্রাম তো হয়ই না বরং রাজ্যের ক্লান্তি ভর করে বসে শরীরে। ঘুম আসে। অথচ ঘুমানোর সময় পাওয়া যায় ন।

গত কাল গিয়েছিলাম বাসার সব চেয়ে কাছের শপ Tesco Extra Ampang-এ। কেনাকাটা প্রায় মাঝপথে ।

হঠাৎ আমার কন্যা বলল- সে লিচি জুস নেবে। লিচি জুস শুনে চমকে উঠলাম।

আরে লিচুর সিজন তো শেষের দিকে। এখনো লিচু খাওয়া হয়নি। আর এখানে সব দোকানে লিচু পাওয়াও যায় না। রাতের বাজার (যা মালয় ভাষায় Pasar- মানে বাজার ; আর Malam মানে রাত) এ পাওয়া যেতে পারে। তবে সব রাতের বাজারে নয়। কোন ফাঁকা জায়গায় সন্ধ্যা থেকে রাত অবধি যে অস্থায়ী বাজার বসে তাই মালয়শিয়াতে পাসার মালাম নামে পরিচিত। আমার সহসাই মনে হলো চৌকিট বাজারে গেলে লিচু পাব। অন্য কোথাও পাবার সম্ভাবনা নেই।

আমার ছেলেটি ( ৮ বছর বয়স) স্কুলে শিখে এসেছে আনারসের মাথার অংশটি কেটে মাটিতে রোপন করলে গাছ বানানো সম্ভব। সে পরীক্ষাটি করে দেখতে চায়। Tesco –তে সেই রকম কোন আনারস পেলাম না। তাই ছেলেও বলল- বাবা, আমিও তোমার সাথে যাবো। আমার পাইন অ্যাপেল লাগবেই। কিন্তু সে আনারস খাবে না। কেবল মাথার গাছটি কেটে চারা বানাবে।

বাসায় বাজার সদাই রেখে ছুটলাম চৌকিট। তখন বেলা ১টা পার হয়ে গেছে। ফলের বাজারে অনেক মানুষ। প্রচুর ফল এসেছে। মালয়েশিয়াতে সারা বছরই কিছু ফল যেমন- আম, কাঁঠাল, রাম্বুটান, ড্রাগন ফ্রুট, ম্যাঙ্গোস্টিন ইত্যাদি বলতে গেলে সারা বছরই উৎপাদিত হয়। দামও গ্রহণযোগ্য। তবে এই মাসে প্রচুর ফল আসাতে বিশেষ করে আমের দাম কোন কোন পাসার মালামে আড়াই থেকে সাড়ে ৩ রিঙ্গিতেও পাওয়া যাচ্ছে।

প্রথম একটি দোকানে আনাসরস দেখে ছেলে খুশী হয়ে গেলে। বাবা, আনারস পাওয়া গেছে। এখনই নেব?
-এখনই নেবার দরকার নেই। আগে কয়েক দোকানে দেখে তারপর যেট সব চেয়ে ভালো মনে হবে সেটা নেব। তুমি কি আমার কথা বুঝতে পেরেছ?
-বুঝতে পেরেছি।
-গুড। তাহলে সামনে চল। সুন্দর দেখে আগে পছন্দ করতে হবে তারপর কেনা। কেনার পর আর বদলাতে পারবে না।

সামনে গিয়ে একটি দোকান পেলাম। দোকানীর সামনে প্রচুর লিচু। ছেলে এবারো খুশী হয়ে বলল- বাবা লিচু পেয়ে গেছি। এখান থেকেই্ কিনি।
ইতোমধ্যে কয়েক দোকানের লিচু আড়চোখে তাকিয়ে দেখে নিয়েছি। আর হ্যাঁ, এরা পণ্যের সামনে দাম লিখে রাখে যাতে বার বার কাউকে দাম জিজ্ঞেস করতে না হয়।

তারপরও বাংলাদেশী কায়দায় দাম জিজ্ঞেস করলাম। দোকানী বলল- ১২ রিঙ্গিত করে ১ কেজি। তুমি যদি ২ কেজি নাও তাহলে ১ রিঙ্গিত কম রাখতে পারি। তুমি ইচ্ছে করলে খেয়ে টেসট করে দেখতে পার।
-আমি রোজা রেখেছি। খেয়ে টেস্ট করতে পারবো না।

লিচুগুলো খুব সুন্দর বলে আমি নেব বলে মনে মনে ঠিক করে ফেললাম। দোকানী বলল- তুমি যদি আরো কম দামে নিতে চাও তাহলে আলগা লিচুগুলো নিতে পারো।

আলগা লিচু আমি নেব না। আলগা লিচু হচ্ছে- লিচু গুলো থোকা থেকে আলাদা করে রাখা সেগুলোর দাম ১০ রিঙ্গিত করে কিলো। কিন্তু ডালপাতাসহ লিচুর থোকা থেকে লিচু খেতে না পারলে বাচ্চারা কি মজা পাবে। তাই আমি ২ কিলোগ্রাম লিচু নিয়ে নিলাম। দাম নিল ২৩ রিঙ্গিত। দোকানী পলিথিন ব্যাগে ( এখানে বলে প্লাস্টিক ব্যাগ) ভরে দিল। এবার আমার পেয়ারা নেবার পালা।

মালয়েশিয়ার পেয়ারা খুবই অসাধারণ। আমার পরিচিত কয়েক জনের ভাষায় ডাসা বা টসটসে বা কচকচে পেয়ারা। খুবই ভালো লাগে খেতে। এখান থেকে চলে গেলে এখানকার পেয়ারাগুলো খুব মিস করবো। এদের পেয়ারগুলো খুবই মজাদার।

এক চায়নিজ মহিলার দোকানে দেখলাম সুন্দর সুন্দর পেয়ারা সাজানো। দেখে এতো ভালো লাগলো যে- সবগুলো কিনে ফেলতে ইচ্ছে করলো।
আমি বললাম- ম্যাম, পেয়ারা কত করে কিলো?
-প্রতি কিলো ৫ রিঙ্গিত।
আজ খুব কম দাম। অন্য দিন এই জিনিস ৬/৭ রিঙ্গিতের কমে পাওয়া যায় না। দোকানী বলল- তুমি বেছে নাও।
আমি ও আমার ছেলে পেয়ারা বাছতে লাগলাম। হাল্কা কোন দাগ পেলেই সেটা আর নিচ্ছি না। দোকানী নিজেও পেয়ারার পোশাক মানে পলিথিনের আবরণ খুলে আমাদের দেখাতে লাগলো। এভাবে খুব দ্রুতই তিন কেজি পেয়ারার কিনে ফেললাম।

-তুমি আমও নিতে পার। আজকের আমগুলো খুব মিষ্টি। তুমি কি টেস্ট করে দেখতে চাও?
-ম্যাম, আমি রোজা রেখেছি। টেস্ট করতে পারছি না। তোমার কথা মেনে নিলাম। আমও নেব।

পেয়ারা আর আম পলিথিনে ভরে দেবার পর দাম দিয়ে চললাম আনারসের দোকানে। দোকানী এক জন চায়নিজ ভদ্রলোক। আমার ছেলেকে বললাম- তুমি সব চেয়ে ভালো গাছ হবে যেই আনারসটায় সেটা বেছে নাও। সে বেছে নিল। আমার ছেলের হাতে ৪টি ১ রিঙ্গিতের নোট দিয়ে বললাম- উনাদে দাও। উনি ৫০ সেন্ট ফেরত দিবেন। ফেরত দেবার পর উনাকে ধন্যবাদ দিবে। বলবে- Thank you, Sir.
দোকানী বললেন- এটা কি তোমার ছেলে?
-হ্যাঁ।
-বয়স কত ওর?
-৮ বছর। তোমার এই আনারস দিয়ে সে একটা পরীক্ষা করবে । আনারসের চারা তৈরী করবে।
দোকানী শুনে বললো- এটা তো খুবই ভালো একটি ব্যাপার।

ফলের ব্যাগ নিয়ে এবার আমরা বাপ-বেটার বাসায় ফেরার পালা। শনিবার । কুয়ালালামপুরের রাস্তায় গাড়ীর সংখ্যা অনেক কম। ফাঁকা রাস্তা পেয়ে জোরে ছুটে চললাম। ড্যাশবোর্ডে তাকিয়ে গতিবেগ দেখলাম ৮০ কি মি/ঘন্টা পার হয়ে যাচ্ছে।


*আজকের মুদ্রা বিনিময় হারঃ ১ রিঙ্গিত = ২১.১৫ টাকা

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ২:১২

মোঃ খুরশীদ আলম বলেছেন: খুব ভাল লাগল আপনার শপিং কাহিনী। আপনার ছেলে ও মেয়ের জন্য দুয়া রইল।
আশা করি কোন এক পোষ্টে আপনার ছেলের আনারস চারার কাহিনীটি জানতে পারবো।
সে অপেক্ষায় রইলাম।

১৩ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ২:২২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ভাইয়া, আপনি পড়েছেন জেনে খুব ভালো লাগলো। আপনার মন্তব্য আমার অনুপ্রেরণা। আপনি অনেক ভালো থাকুন।

২| ১২ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ২:২৬

সামছুল মালয়েশিয়া প্রবাসী বলেছেন: ভাই,ঈদের দিন কাজাং আসেন।।

১৩ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ২:২২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ইনশাআল্লাহ এসে পড়বো। কাজাং একটি ভালো জায়গা। আপনিও আসুন।

৩| ১২ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ২:৩০

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ভাল লাগলো আপনার ফল কেনার কাহিনী

১৩ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ২:২৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপনাকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা, প্রিয় তারেক ভাই। আপনি ভালো থাকুন সব সময়।

৪| ১২ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ২:৩৮

নাজিম সৌরভ বলেছেন: মালয়েশিয়া অদ্ভুত এক দেশ, হিজাবওয়ালিদের পাশাপাশি ফ্রক এবং হাফ স্কার্ট পরা মেয়েরাও ঘুরে বেড়ায় । মালয়েশিয়ার যত চিত্র দেখলাম সবগুলোতে একই দৃশ্য ।

১৩ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ২:২৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: এ ব্যাপারে এরা খুব উদার। কোন বাড়াবাড়ি নেই। শান্তিপূর্ণ সবঅবস্থান জীবনের জন্য খুবই জরুরি।

৫| ১২ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:২৪

অচেনা হৃদি বলেছেন: ভাইয়া ফল দোকানিদের সাথে আপনার যেভাবে কথা হয়েছে তা পড়ে মনে হচ্ছে সেদেশের ফল বিক্রেতাগণ অনেক সভ্য ব্যবহার করে থাকেন । আমাদের দেশের ফল বিক্রেতাদের আচরণ এতো 'সুন্দর' যে তাদের আচরণেই পেট ভরে যায়, ফল আর কিনতে হয় না ।

১৩ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ২:২৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপুমণি, কথা কিন্তু সত্যি। এরা সবাই খুব ভালো। দু এক জন তামিল ছাড়া তেমন কেউ খারাপ আচরণ করে না। ভালো আচরণ মানুষকে আনন্দ দেয়। আমাদের সবারই উচিত মানুষের সাথে ভালো আচরণন করা।

৬| ১২ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৪

অালপিন বলেছেন: সুন্দর লেখা। অনেক কিছু জানা হল।

১৩ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ২:২৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: তেমন বেশী আর কি জানাতে পারলাম। তারপরও আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশী হলাম। ভালো থাকুন সব সময়।

৭| ১২ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:২৪

রাজীব নুর বলেছেন: মালোশিয়ার সাথে আমাদের আকাশ পাতাল পার্থক্য।
আমাদের বড় রাস্তার মোড়ে মোড়ে ফুটপাতে বিক্রি করছে।

১৩ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ২:২৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: এলকার পান্তা মাস্তান টাকা খায়, মামুরা টাকা খায়। দোকানীরাও তো অসহায়। মানুষ জন সব অতিষ্ট হয়ে যাচ্ছে দিনের পর দিন।

৮| ১২ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:২৫

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: লেখাটি অনেক ভাল লাগল সাজ্জাদ ভাই।
মালেশিয়াতে কি ট্যুরিস্ট ভিসায় যেতে এখন কোন ঝামেলা হয়?

১৩ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১০:১১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ভাইয়া , বাংলা‌দেশী‌দের জন্য ট্যু‌রিস্ট ভিসা সব সময়ই ঝা‌মেলাপূর্ণ। ত‌বে ভাগ্য প্রসন্ন হ‌লে কোন সমস্যা হয় না। আপনার ভাগ্য কেমন?

৯| ১২ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি শহরের রাস্তায় এত বেশী বেগে গাড়ী চালায়েছেন? ওখানে স্পীড লিমিট কত?

১৩ ই জুন, ২০১৮ সকাল ৮:০৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: স্যার, আ‌মি যে পথ দি‌য়ে গাড়ী চালা‌চ্ছিলাম ওটার স্পিড লি‌মিট ছিল ১১০কি‌মি/ঘন্টা। ঈ‌দের মৌসুম ব‌লে এখন ৯০কি‌মি/ঘন্টা। আ‌মি কখ‌নো নিয়ম ভঙ্গ ক‌রি না। রাস্তা‌টি শহর থে‌কে হাইও‌য়ে‌তে যুক্ত, অ‌নেক প্রশস্ত।

১০| ১২ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:২৮

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: চমৎকার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার পাশাপাশি মালয়েশিয়ার অনেক বিষয় জানলাম।

১৩ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ২:২৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: স্যার, আপনি পড়েছেন জেনে খুব ভালো লাগলো। আপনি অনেক অনেক ভালো থাকুন।

১১| ১২ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ফল হলো সবচেয়ে উত্তম খাবার। আপনার ফল কেনার বর্ণনা পড়ে আমার নিজের কথা মনে হয়ে গেল। আমি বাসা থেকে বাইরে গেলে কিছু ফল কিনবোই। অন্য কোন ফল না পেলেও অন্তত কলা কিনে নিয়ে আসি। আর এখন আমের মৌসুম চলছে। প্রতিদিন ইফতারে ও সেহরিতে আম থাকবেই। এবারের রোজায় ইফতারে অনেক ফল খাওয়া হচ্ছে। আম, কলা, আনারস, খেজুর, লিচু এগুলো প্রায় প্রতিদিনই থাকে।

আপনার গাড়ির স্পীড কী অনুমোদিত সীমার মধ্যে ছিল? বিদেশে তো গাড়ির স্পীড নিয়ে খুব কড়াকড়ি আছে। ধন্যবাদ ভাই মোঃ সাজ্জাদ হোসেন।

১৩ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ২:৩০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: স্যার, আমি কখনো অনিয়ম করি না। পছন্দও করি না। আমার স্পিড অনুমোদিত সীমার মধ্যেই ছিল। না থাকলে জরিমানা গুণতে হবে। জরিমানা দেবার মতো যথেষ্ট টাকা আমার নেই।

১২| ১২ ই জুন, ২০১৮ রাত ১১:০৮

ওমেরা বলেছেন: আমাদের এখানে সব ফলই সারা বছরই পাওয়া যা্য তবে টেষ্টি না ।
লিখা খূব ভাল লাগল , আমি যখন যেই ফল খাই বিচি পুতে রাখি চারাও গজা্য কিন্ত বেচে থাকে না ।
আপনার ছেলের আনারসের চারা হলে বলবেন ভাইয়া আমিও ট্রাই করব।

আপনার ছেলে মেয়ের জন্য শুভ কামনা রইল ।

ধন্যবাদ ভাইয়া।

১৩ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ২:২৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপুম‌ণি, ফ‌লের জন্য মাল‌য়ে‌শিয়া খুব ভা‌লো জায়গা। প্রচুর ফল পাওয়া যায়। আম, কাঁঠাল তো সারা বছর পাওয়া যায়। আমার ছে‌লে এক জন রিসারচার বল‌তে পা‌রেন। টিচার প‌ড়ি‌য়ে‌ছেন যে, আনার‌সের আগার অংশ‌টি থে‌কে চারা তৈরী করা সম্ভব। সে এটা প্র্যাক‌টিক্যা‌লি কর‌তে চায়। কিন্তু সমস্যা হ‌চ্ছে আমা‌দের কোন জায়গা নেই যেখা‌নে ফিল্ড এক্স‌পে‌রি‌মেন্ট কর‌তে পা‌রে। জায়গা থাক‌লে আ‌মিও নে‌মে পড়তাম। চারা হ‌লে অবশ্যই জানা‌বো, আপু।

১৩| ১৩ ই জুন, ২০১৮ সকাল ৯:১২

প্রামানিক বলেছেন: ফল কেনার কাহিনী খুবই ভালো লাগল। ছেলের আনারস গাছ লাগানোর কাহিনী জানার অপেক্ষায় রইলাম। মালয়শিয়ায় যে লিচু পাওয়া যায় তা কি বাংলাদেশের না মালয়শিয়ার?

১৩ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ২:৩১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আমি কখনো জিজ্ঞেস করিনি। তবে আমার ধারণা এই লিচু আসে থাইল্যান্ড থেকে। থাইল্যান্ডে প্রচুর লিচু ফলে। বাংলাদেেশ থেকে লিচু আসার প্রশ্নই আসে না। দেশের অনেক মানুষই লিচু কিনে খেতে পায় না।

১৪| ১৩ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১০:২২

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: মাল‌য়ে‌শিয়া তে রাস্তা ঘাটে সব জাগায় ফল পাওয়া যায়, এবং চাইলেই সেগুলো অল্প টাকায় অল্প পরিমানে কিনে খাওয়া যায়। বিষয়টি খুব ভালো লাগে। তবে লিচু আমার চোখে পরেনি।

১৩ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ২:৩২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপনার মন্তব্যেল সাথে এক মত। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

১৫| ১৪ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৪

মোঃ জিদান খান (অয়ন) বলেছেন: পড়ে ভালো লাগলো।
সময় পেলে ব্লগটি ঘুরে আসবেন।

১৪ ই জুন, ২০১৮ রাত ৮:০৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: অবশই ভাইয়া। আমরা তো ভাই ভাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.